somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মাণের দাবীর সাথে “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ” নিয়েও ভাবতে হবে

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গাইবান্ধায় সেদিন দ্বিতীয় যমুনা সেতু নিয়ে ভাবনা শীর্ষক বৈঠক হয়ে গেলো। সম্মানীত আলোচকবৃন্দ তাঁদের গুরত্বপূর্ণ আলোচনায় বালাসীঘাট টু বাহাদুরাবাদ দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মানের জোর দাবী উঠেছে। বক্তাদের প্রানবন- আলোচনায় সময়ের তাগিদেই তাঁরা কথাগুলো বলেছেন এটা তাঁদের সকলের যৌথ প্রয়াস। এটাকে সাধুবাদ জানাই।

সমন্বিত আলোচনা অনুষ্ঠানের প্রেক্ষিতে কথা এসে যায। এতো ক’দিন আগে ২৯শে জুলাই জাতীয় দৈনিক ডেসটিনি পত্রিকায় সম্মানীত সাংবাদিক জনাব মফিজুল হক তারার লেখা “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ” হতে পারে অর্থনৈতিক মুক্তির চাবি কাঠি শীর্ষক লেখাটি যেন এক যোগসূত্র। আর এটাই হওয়া উচিত।

তিনি উল্লেখ করেছেন শুধু বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ নয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইস্যুতেও এমন প্রকল্প বাস-বায়নের দাবি উচ্চারিত হয়েছে বার বার। বিশেষ করে একটি ক্ষুদ্র রাজনীতিক দলের ইশতেহারে এই ব্যারেজ নির্মাণের সর্বাধিক গুরত্ব দেয়া হয়েছে। অতীতে এ ইসে-হারে উত্তরাঞ্চলে এই ব্যারেজ নির্মাণের সমর্থনে গুরত্বপূর্ণ বক্তব্য স্থান পায় বেশী।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড তিস্তা নদীতে ৫২ গেটের “তিস্তা ব্যারেজ ” নির্মাণ করে লালমনিরহাট জেলায় নদী ভাঙ্গন রোধ সহ নদী শাসন, ৩৪ কিলোমিটার প্রধান খাল নির্মাণ করে নীলফামারী,রংপুর, গাইবান্ধা,বগুড়া,দিনাজপুর জেলায় বিস-ীর্ন অঞ্চলে কৃষি জমি ১ম ফেজের কমান্ড এরিয়া ১,৮২,০০০ হেক্টর। ইরিগেশন এরিয়া ১,৩২,০০০ হেক্টর । ২য় ফেজের কমান্ড এরিয়া ৫,৬৮,০০০ হেক্টর। ইরিগেশন এরিয়া ৪,৩৮,০০০ হেক্টর জমিতে শুকরো মওসুমে ও বর্ষা কলে সম্পুরক সেচ সুবিধা প্রদান করে থাকে।

তিস্তা প্রজেক্ট বাস্তবায়িত হওয়ার ফলে পাউবোর্ডের তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর ৪০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত ফসল উৎপাদিত হচ্ছে। উপকৃত নীলফামারী, রংপুর, গাইবান্ধা,দিনাজপুর, বগুড়া জেলার ৩৩টি উপজেলা ব্যাপী ৭,৪৯,০০০(হেক্টর) কমান্ড এরিয়া।তিস-ার ৩৪ কিলোমিটার প্রধান খালে এবং শাখা থাল, মাঠনালা সমুহে রংপুর-বগড়া-দিনাজপুর জেলার বিস-ীর্ণ এলাকায় শুকনো মওসুমে সেচ ও আমন মওসুক্বেৃষ্টির অভাবে আমনের ক্ষতিপূরণে সম্পুরক সেচ প্রদান করে কৃষিতে এক বিপ্লব সাধন করেছে সে সাথে তিস-ার প্রধান ও সেকেন্ডারী খালে মৎস্য চাষের এক বিপুল সম্ভাবনার দ্বার খুলে গেছে।

বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পেশাজীবি সংগঠনের দাবীর সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে বলতে চাই বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতুতে ব্যারেজ নির্মাণ করা হোক সে সাথে বাংলাদেশের বড়বড় নদীতে যেখানেই সেতু নির্মাণ করা হোক না কেন সেখানেই ব্যারেজ কাম ব্রীজ নির্মানের পরিকল্পনা করে দেশ ও জাতির মঙ্গল করতে ভাবতে হবে। বাংলাদেশের নদ-নদীতে প্রবাহিত পানির প্রায় অর্ধেক পানি প্রবাহিত হয় ব্রক্ষ্মপুত্র নদ দিয়ে। বিপুল পানির সম্ভার এই ব্রক্ষ্মপুত্র নদ। যমুনাতো রয়েছে। যমুনার বুকের পানিতে নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়ে লাখ লাখ মানুষ গৃহহারা। বন্যার পানি অভিশাপ ভাসায় জনপদ, ডুবায় ক্ষেতের ফসল। ভাঙ্গে জমিজিরাত। ঘরবাড়ী হারা করে মানুষদেরকে শুকনো মওসুমে যখন পানির দরকার তখন পানির অভাবে চাষতো দুরের কথা। নদী-নালা-খালবিল খাঁ খাঁ করে। বিস্তির্ণ এলাকায় পরে ধু ধু বালুচর।

ব্রক্ষ্মপুত্র ও যমুনা কে শাসন করে ফিজিবিলিটি স্টাডি করে দু-নদ-নদীর উপর ব্যারেজ কাম-ব্রীজ নির্মাণ করে তিস্তা প্রকল্পের কমান্ড এরিয়ার ন্যায় ব্রক্ষ্মপুত্র ও যমুনার বিস্তির্ণ এলাকায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও সেচ সুবিধা প্রদান করা যেতে পারে। যা হবে উত্তর জনপদের উন্নয়নের ক্ষেত্রে এক অভাবনীয় মাইলফলক।

বৈরী জলবায়ু অশনি সংকেত দিচ্ছে বার বার। আইলা,সিডর, নার্গিস নানা নামে। দ্বিতীয় যমুনা সেতু নিয়ে ভাবনার সাথে সাথে “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ কাম মহা সড়ক ” নিয়েও ভাবতে হবে সংশ্লিস্ট সকলকে। আরও ভাবতে হবে বিপুল জলরাশি বর্ষায় ভাসায় জনপদ, ডুবায় ফসল। শুকনো মওসুমে ফেলে ধুধু বালুচর। প্রয়োজন বোধে যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্রের ধারে ধারে রাবার ড্যাম, পানির কৃত্রিম জলাধার নির্মাণ করে পানি সম্পদের সুষ্ঠ সদ্বব্যবহার করে যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র পাড়ের মানুষদেকে বিপুল উন্নয়ন উপহার দেয়া যেতে পারে। পানি অভিশাপ নয়- পানি আল্লাহর অশেষ নিয়ামত।

বিশেষ নিয়ামতকে যথাযথ কাজে লাগাতে জাতির মঙ্গলে দেশের সংশ্লিষ্ট সরকার, পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, পানি বিজ্ঞানী, পরিবেশ বিজ্ঞানী,প্রকৌশলী,বিশেষজ্ঞ সহ সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রয়োজনে সার্ক ভুক্ত দেশ সমুহের পানি বিজ্ঞানী, পরিবেশ বিজ্ঞানী সহ সার্কের কাছে এ পরিকল্পনা পেশ ও বাস-বায়নের সকল ব্যবস'া গ্রহন করতে হবে। আরও প্রয়োজনে বিশ্বব্যাং, জাতিসংঘের কাছেও আমাদের এ দাবী উথ্‌থাপন করে সংশ্লিষ্ট পানি বিজ্ঞানী, পরিবেশ বিজ্ঞানী প্রকৌশলী,বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত কমিটি কর্তৃক এর যথাযথ ফিজিবিলিটি ষ্ট্যাডি এখনই শুরু করতে হবে। দেশ ও জাতির স্বার্থে দেশের আপামর জনতার দাবী হোক গঙ্গা ব্যারেজ ও “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ”নির্মাণ করে দেশের উত্তর জনপদের প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা সহ জীববৈচিত্র রক্ষা কল্পে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।

** অত্রাঞ্চলের সকল জাতীয় পত্রিকার সম্মানীত কলম সৈনিক সাংবাদিক বন্ধুগণ, স'ানীয়, জাতীয় পত্রিকার প্রকাশক, সম্পাদক সহ স'ানীয় সকল স-রের জনপ্রতিনিধি ইউপি চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান, মাননীয় সংসদ সদস্য, অত্র এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে অত্র প্রকল্প গুলো বাস-বায়নের লক্ষে সংসদে, সংসদের বাইরে, খোদ সরকারের মন্ত্রীপরিষদে এ প্রকল্প গুলো বাস্বায়নের জন্য জরুরী ভিতিতে সমন্বিত কাজ করা জরুরী।

** অত্রাঞ্চলের সকল জাতীয় পত্রিকার সম্মানীত কলম সৈনিক সাংবাদিক বন্ধুগণ, স'ানীয়, জাতীয় পত্রিকার প্রকাশক, সম্পাদক সহ স'ানীয় সকল স-রের জনপ্রতিনিধি ইউপি চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র, উপজেলা চেয়ারম্যান, মাননীয় সংসদ সদস্য, অত্র এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়কে অত্র প্রকল্প গুলো বাস-বায়নের লক্ষে সংসদে, সংসদের বাইরে, খোদ সরকারের মন্ত্রীপরিষদে এ প্রকল্প গুলো বাস্বায়নের জন্য জরুরী ভিতিতে সমন্বিত কাজ করা জরুরী।

** বিশিষ্ট পানি ও পরিবেশ বিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে জাতীয় কমিটি গঠন পূর্বক । দেশ ও জাতির স্বার্থে “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ”নির্মাণ করা হোক। দেশের আপামর জনতার দাবী হোক গঙ্গা ব্যারেজ ও “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ”নির্মাণ করে দেশের উত্তর জনপদের প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা সহ জীববৈচিত্র রক্ষা কল্পে আমাদেরকে কাজ করতে হবে। দেশের প্রতিটি জেলা সদরের সাথে সকল উপজেলার সড়ক, নৌপথ, রেলপথকে যুগোপুযোগী করে গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্ট সরকারী-বেসরকারী সংস'াকে এক যোগে কাজ করতে হবে।

** রেল ভ্রমণ আরামদায়ক।
** রেল ভ্রমণ বহুলাংশে নিরাপদ।
** রেল ভ্রমণ ব্যয় সাশ্রয়ী যোগাযোগ ব্যবস'া।
** রেল ভ্রমনের একটি দেশের জীব-বৈচিত্র সম্পর্কে অবহিত হওয়া যায়।
** রেল ভ্রমনে দেশের প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী অবলোকন করা যায়।
** ভারতে রেল মানুষের “ বন্ধু ” । ভারতের প্রতিটি প্রদেশের সাথে প্রতিটি প্রদেশের রেল যোগাযোগ বিশেষ ভাবে উন্নত।

** দিনাজপুরের হিলি - পলাশবাড়ী- গাইবান্ধার বালাসীঘাট পর্যন- প্রস-াবিত দ্বিতীয় যমুনা সেতুর সাথে সংযোগ স'াপন করে নূতন ব্রডগেজ/মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণ করে যোগাযোগের উন্নয়ন করা যেতে পারে।

** দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা রেলওয়ের নেটওয়ার্কে এনে যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রভূত উন্নতি সাধন করা যেতে পারে। নতুন রেলপথ নির্মাণ করে রেলপথের দু-ধারে ফলজ, বনজ, ঔষধি গাছ রোপন করে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করা যেতে পারে।

** পেশাজীবি সংগঠন আইডি বাংলাদেশ এর মুখপাত্র “কারিগর” এর সুপারিশ গুলির সাথে লেখক একাত্মতা ঘোষনা সহ সকল রেলপথের দুধার ও হাইওয়ে সড়ক সহ সকল বড় বড় রাস-ার দুধারে পকিল্পিত জলাধার নির্মাণ করে বন্যাকালী ও বর্ষা মওসুমে পানি ধরে রেখে শুকনো মওসুমে ভূ-উপরিস' সার্ফেস ওয়াটার ) কৃষিকাজে সে সুবিধা প্রদান করলে ভূ-র্ভস' পানির স-র নীচে নামবেনা। দেশ মরুময়তার হাত থেকে বহুলাংশে রক্ষা হবে।

** রংপু-ঢাকা রেল নেটওয়ার্ক প্রতিষষ্ঠায় এডিবির সাহায্য চাইল সরকার ” শিরোনামে প্রকাশিত খবরটি আমাদের জন্য আশার বাণী । রংপুর হতে সরাসরি রেলওয়ে নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠায় যমুনা নদীর ওপর বাহাদুরাবাদ ও ফুলছড়িঘাটের মধ্যে একটি রেলসেতু নির্মাণের আর্থিক সহায়তা চেয়েছে সরকার।। আরোও আশার কথা যে, পত্রিকার বরাতে জানা যায় সেতু নির্মাণের ফিজিবিলিটি স্টাডি( সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ) কাজও ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। (দৈনিক করতোয়া, বুধবার ৯ চৈত্র ১৪১৭,২৩ মার্চ,২০১১)।

দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মাণের দাবীর সাথে “ যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ” নিয়েও ভাবতে হবে-আরও ভাবতে হবে যে- হিলি স'লবন্দর থেকে-ঘোড়াঘাট-পলাশবাড়ী-(ত্রিমোহিনী অথবা-গাইবান্ধা সদর হয়ে-বালাসীঘাট নৌবন্দর-পর্যন- দ্বিতীয় যমুনা সেতুর সাথে “ প্রস-াবিত যমুনা-ব্রক্ষ্মপুত্র ব্যারেজ ” বগুড়া- জামতৈল-জয়দেবপুর-ঢাকা এডিবি প্রস-াবিত নূতন রেলপথ নির্মাণ করে বৃহত্তর বগুড়া-রংপুর-দিনাজপুরের ১০ জেলাবাসীর স্বল্পতম সময়ে রাজধানীর সাথে যোগাযোগ স'াপন হবে যুগান-কারী পদক্ষেপ। বৃহত্তর বগুড়া-রংপুর-দিনাজপুরের ১০ জেলারদায়িত্বে মন্ত্রী মহোদয়গণ ও মাননীয় সংসদ সদস্যগণ বিষয় গুলো সদয় বিচেনায় নিবেন কি ?

লেখকঃ ডাঃ এম এ রউফ বাদশা
বিঃদ্রঃ লেখাটি আমার আব্বুর লেখা। আমার আব্বু বাংলা একাডেমি এর একজন সদস্য।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×