দালালদের কান্নাকাটি শুরু হয়ে গেছে, আওয়ামী লীগ কাজী আরেফ সাহেবের যুদ্ধাপরাধী বিরোধী আন্দোলনকে খেয়ে তার উপর ভর করে একবার নির্বাচনী বৈতরী পার হয়েছে সে কথা দেশের মানুষ ভুলে গেছে। এবারের আন্দোলন আওয়ামী লীগ খেয়ে ফেলেছে এটা পুরান খবর।
কিন্তু আওয়ামী লীগ ও স্যোসাল মিডিয়ায় বিচরন করা তাদের দালালরা ভুলে গেছে এবার যারা আন্দোলন শুরু করে তারা কোন দলের দালাল নয়। এদের ভিতরে ছিল মাতৃভূমির প্রতি প্রচন্ড ভালোবাসা, আর তাইতো দুটি স্থানে ভিন্ন ভিন্ন নামে শুরু করলো অনশন। যে অনশনের কারনে খেয়ে ফেলা আন্দোলনটা এখন বদ হজমে রুপান্তর হয়েছে। আর এদের দালালদের স্যোসাল মিডিয়া সহ সব জায়গায় কান্নাকাটির আওয়াজ শুনতে পাচ্ছে দেশের মানুষ। কথায় আছে ”আকল মান্দকে লিয়ে ইশারাই কাফি হ্যায়” আন্দোলন শুরু হবার কয়েক দিন পর এক আওয়ামী দালালের ব্লগে সতর্ক বানী উচ্চারন করে একটি লেখা দেয়া হয়েছিল, তখন এদের মোটা মাথায় বিষযটা আসে নাই এবারের আন্দোলন খেয়ে ফেলার পরে তা যে বদ হজমে রুপান্তরিত হবে।
দালালদের কান্না বেগ এতই বেশী যে, খুচরা টিসু দিয়ে তা কাভার হচ্ছে না। সে জন্য বিভিন্ন টিসু কোম্পানী গুলোর সাথে নতুন করে টিসু সরবরাহের চুক্তি হয়েছে বলেও বাজারে গুজব রটেছে।
শহীদ রুমী স্কোয়াডের জামাতকে নিষিদ্ধ করার দাবীতে অনশন শুরু করার পরে তিন দালাল তাদের ফেসবুকে লিখছে।
১* দালাল অমি রহমান পিয়ালঃ বঙ্গবন্ধুর খুনি বজলুল হুদার পোলার ডাকা অনশনে আমার সমর্থন নাই, সাইন বোর্ডে রুমি ভাইর নাম থাকলেও..
২*দালাল ডাক্তার আইজুদ্দীনঃ শাহবাগ ইস্যুতে আমি সাইড লাইনে থাকলেও এবং ইমরানের সবচেয়ে বড় সমালোচক হলেও আমি এই বিভক্তির সময়ে ইমরানের পাশে দাড়াইলাম-আমার পুর্ন সমর্থন শাহবাগের পিছনে এবং ইমরানের পিছনে এ মুহুর্তে! খুনির পোলা কিংবা পচে যাওয়া বাম ডাস নট রিপ্রেসেনট দ্যা পিপল এনড সারটেনলি ডাস নট রিপ্রেজেনট মি এনড শুড নট রিপ্রেজেনট ইউ!
৩*দালাল আরিফ জেবতিকঃ আমি চাই গণজাগরণ মঞ্চ থেকে অনেক বড় আকারে আমরণ অনশনের ডাক দেয়া হোক। আমরা শত মানুষ আমাদের প্রাণ তুচ্ছ করে সেই অনশনে যোগ দেব। এর আগে ছোট আকারে কর্মসূচি দেয়ার বিষয়টি আরেকবার ভেবে দেখতে অনুরোধ জানাই অনেককেই।
আমি সকলের আবেগকে সম্মান করে একজন তুচ্ছ সাধারণ মানুষ হিসেবে শহীদ রুমি স্কোয়াডের সদস্যদেরকে গতরাত থেকে শুরু হওয়া আমরণ অনশন প্রত্যাহারের বিনীত অনুরোধ জানাই।
বিঃদ্রঃ ছাগু এবং দালাল এই দুই শ্রেণী দেশ এবং জনগনের জন্য হুমকি, প্রয়োজন হলে এরা দিগম্ব হয়ে উন্মুক্ত রাজ পথেও নিজেদের লেজ বের করতে লজ্জিত হয় না।