somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লিলিপুট.......(৪)(চলমান)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পরিবারের দেয়া সেই সম্পত্তি(একটি ছোট্ট ঘর সাথে কয়েক হাত খালি জায়গা)ঠিকভাবে আছে তা লিলিপুট জানেনা।এলাকার কেউ কি তা দখল করে ফেলেছে নাকি ঐ ঘরে ধর্ষন বা জুয়ার মাতামাতি তাও লিলিপুটের অজানা।যদি কখনো সংসার হয় তাহলে হয়ত সে বাড়িটির দরকার হবে কিংবা ঐ জায়গাটা বিক্রি করে অন্য এলাকায় বসবাসের ব্যবস্থা করবে এমন চিন্তা ভাবনা ছিলো লিলিপুটের মনে।নিজের বাবা মা আত্নীয়স্বজনের বাড়ি চিনলেও যেতে ইচ্ছে করেনা।যারা লিলিপুটের সাহায্যে এগিয়ে আসেনি তাদের লিলিপুট সহ্য করতে পারছেনা।
সেদিন অফিসে তার সাথেরই আবুল চাচা জিজ্ঞেস করল লিলিপুটকে জিজ্ঞেস করল যে-তার আর কে কে আছে?আবুল চাচা লিলিপুটকে খুব ভালো জানে।লিলিপুটও আবুল চাচাকে কোনকিছু বলতে দ্বিধা করেনি।মনের সব অনুভূতিগুলো ব্যক্ত করল আবুল চাচার কাছে।নিজেকে প্রথম বারের মত একটু হালকা করার চেষ্টা করল।এই প্রথম আনোয়ার তার জীবন ইতিহাস কারো সাথে শেয়ার করল।আবুল চাচা লিলিপুটকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিলেন।আবুল চাচার কথা শুনে লিলিপুট চুপ হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে থাকলেন।উত্তরটাও আবুল চাচা নিজেই দিলেন-আরে কর মিয়া!সমস্যা নাই।মেয়ে আমি দেখবো।তুমি প্রস্তুত থাক।আবুল চাচার কথায় লিলিপুটের মনে সাহস সঞ্চার হল,নিজেকে সায় দিলেন।মনের ভিতরে আনন্দে খুশির ঢেউ খেলা করতে লাগল।আনন্দকে নিজের ভিতরে রেখে চাচাকে বললেন-কী যে বলেন চাচা,আমারে আবার মানুষে মাইয়া দিব?আবুল চাচা এবং আনোয়ার দুজনে প্রায় হাসি তামাশা করে।
শোনেন চাচা-এমনি আছি ভালোই আছি,কোন জ্বালা যন্ত্রনা নাই।খাইয়া পইরা দুদিন পর মারা যাইমু।হিসাবও কম অইব।আর বিয়ার পর অইল যত ঝামেলা।কিন্তু শেষ পর্যন্ত আবুল চাচার অনুরোধে আর নিজের সুপ্ত ইচ্ছারই জয় হল।আনোয়ার প্রস্তুতি নিতে লাগল।আপাতত যে ঘরে আছে সে ঘরেই নতুন বউকে নিয়ে উঠার পরিকল্পনা লিলিপুটের।বিয়ের পর বউয়ের সাথে পরামর্শ করেহয় এখানে না হয় গ্রামে যেখানেই হোক স্থায়ী বসবাসের একটা ব্যবস্থা করবে।এই ভাবে পরিকল্পনা অনুযায়ী লিলিপুট নিজেকে প্রস্তুত করার কাজ এগিয়ে নিতে লাগলেন।মাঝে মাঝে খুব মন চায় মা বাবার সাথে একটি বার দেখা করতে।
আবুল চাচা এই এলাকার মানুষ।তাই তার পরিচিতি বেশি।লিলিপুটের জন্য মেয়ে ঠিক করলেন।এলাকার পুর্ব পাড়ায় ছোট্ট ঘরে থাকা দিনমজুর কলিমের মেয়ে আয়শা, গার্মেন্টেসে কাজ করে।একদিকে আনোয়ারের সাথে একটু মিল রয়েছে।মেয়েটিও খাটো।তবে আনোয়ারের চেয়ে বেশি নয়।মেয়ের পায়ে একটু সমস্যা আছে,একটু বাঁকানো,তবে হাঁটতে সমস্যা হয়না।গায়ের রঙ শ্যামলা।মেয়ের বিবরন শুনে লিলিপুট চুপ করে থাকলেন।আবুল চাচা বলে গেলেন আর লিলিপুট শুধু শুনে গেলেন।কিছুক্ষন পর লিলিপুটকে জিজ্ঞেস করলেন-তুমি কি বল আনোয়ার?আনোয়ার চুপ থেকে ভেবে চললেন।
‘এতদিন কোন মেয়ের সন্ধান পাননি বা কেউ দেয়নি।ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা নেই।তাছাড়া নিজে প্রতিবন্ধকতার শিকার।মেয়েটির দোষ দিয়ে কী লাভ?এতে তো তার কোন হাত নেই।তাছাড়া মেয়েটি বোবাও না,অন্ধও না কিংবা বধিরও নয়।হাত পা সবই আছে এবং নিজে আত্ননির্ভশীল।যদিও বিয়ের পরে বউকে গার্মেন্টেস পাঠাতে আনোয়ার পক্ষপাতি নয়।তাহলে কেন মেয়েকে ফিরিয়ে দিবেন?ভাগ্য যদি সুপ্রসন্ন হয় তাহলে হয়ত এ মেয়েকে সাথী করে বাকি জীবন সুখে শান্তিতে কাটানো যাবে।’-এমন চিন্তা করে আবুল চাচাকে বললেন আমার কিছু বলার নেই।তাছাড়া আমার পরিবার আত্নীয়স্বজন কারো সাথে আমার যোগাযোগ নেই।এই মুহুর্তে আপনি-ই আমার অভিভাবক।আপনি যা বলবেন তা-ই হবে।আপনি যা ভালো মনে করেন বা সিদ্ধান্ত নেন,আমি তাই মাথা পেতে নেব।অবশেষে দুজনের সম্মতি এক হল।হঠাৎ করে আবুল চাচা বলে উঠলেন-‘ও শোন আনোয়ার,তোমার জন্য আরেকটা সুখবর আছে,মেয়ের বাপ মানে কলিম বলেছে-তোমার যাতায়াতের সুবিধার্থে তোমাকে একটা সাইকেল দিবে।’ পরক্ষনে আনোয়ার বলে উঠল-না চাচা ঐ সবের দরকার নেই।আপনি না করে দিবেন।আমি কিছু নিতে রাজি নই।
আবুল চাচা স্থান ত্যাগ করলেও আনোয়ার স্থির রইলেন।আবুল চাচার বলা কথাগুলো তাহার কানে বারবার প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।মেয়েকে তার পছন্দ হয়েছে কিনা আনোয়ার ঠিকভাবে বলতে পারছেনা।আবার অপছন্দ হয়েছে কিনা তাও স্পষ্ট করে বলতে পারছে না।তবে মনের মধ্যে আঁকা মেয়েটির ছবির সাথে কোন ভাবেই মেলানো যাচ্ছেনা।সুন্দর চেহারা,কপালে লাল টিপ,লম্বাটে দেহ,লম্বা চুল,…।।আনোয়ার নিজে লম্বা বা ফর্সা না হলেও তার পছন্দে সবসময় এসবই স্থান পেত।
এখন আর আনোয়ারের রাতে ঘুম হয় না।বিয়ের ভাইরাসে তার সমস্ত শরীর ছেয়ে গেছে।এত শদিনের ধৈর্য্য এখন আর নেই।তবে মাত্র কটা দিন তাও সহ্য করতে পারছেনা আনোয়ার।সারাক্ষন,বাতাসে,জেগে,ঘুমিয়ে…বউকে নানা মুহুর্ত কল্পনা করে।নতুন বউ কেমন হবে?তাকে কেমন মানবে?ইত্যাদি জল্পনা কল্পনা শেষ নেই।তার মনের মধ্যে সর্বত্রই বিয়ের সানাই বাজতে থাকে।কিন্তু আজ,কাল,দুদিন পর ইত্যাদি করে করে শুধু সময় কাটছে।মেয়ে পক্ষ নতুন ইস্যুর জন্ম দিচ্ছে।ছেলেকে নিয়ে নানা কথা বলতে শুরু করেছে।
অবশেষে নানা প্রতিক্ষার অবসান শেষে বিয়ের দিন ধার্য হল।২৮ অগ্রাহায়ন,শুক্রবার।আনোয়ারের মুখে আলোর রেখা ফুটে উঠল।বিয়ে নিয়ে,সঙ্গী নিয়ে এতদিন আনোয়ারের মনে যে জল্পনা কল্পনা ভর করেছিল,সেই জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটতে যাচ্ছে।বিয়ে হবে কি হবে না,সংসার কি তাহলে করা হচ্ছে না ইত্যাদি উদ্ভুত সব সংশয় ,সন্দেহ কেটে গেল।
মেয়ে পক্ষকে বুঝানোর সব দ্বায়িত্ব আবুল চাচা নিলেন।সব আয়োজনের পরিসমাপ্তি।আনোয়ার বিয়ের সিড়িতে বসতে যাচ্ছে।আনোয়ার পাজামা পাঞ্জাবি আর মাথায় টুপি পরে বিয়ের জন্য প্রস্তুত হল।এটাই হল তার বিয়ের সাজ।
আকারে ছোট বলে তার মাপের কোন সেরোয়ানি নেই।পাজামা পাঞ্জাবি আর টুপি পরার পর আনোয়ারকে যেন আরো খাটো দেখাল।অনেকটা সাত বছরের শিশুর মত।আনোয়ার নিজেও অনেক লজ্জাবোধ করতে লাগল।বিয়ে বাড়ির ছেলেমেয়েরা জামাইকে/বরকে দেখে হাসাহাসি শুরু করল।ফিসফিসিয়ে একে অপরের সাথে নানা ব্যাঙ্গালাপ শুরু করল আনোয়ারকে নিয়ে।আনোয়ার চারিদিকে না তাকালেও আশপাশ থেকে চাপা হাসির শব্দ ঠিকই আনোয়ারের কানে বাজছে।আনোয়ারের আর লজ্জাবোধ হল।দৃষ্টির আড়ালে ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা তার পাঞ্জাবির কোনা ধরে টান দেয়,টুপি ধরে টান দেয়,অনেকটা ছেলেখেলায় মেতে উঠল।এতদিন সকলের হাজার হাজার টিটকারি/ব্যঙ্গ সহ্য করলেও এ মুহুর্তটা আগের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে।আনোয়ার এ মুহুর্তে সবচেয়ে বেশি কষ্ট বুকে লালন পালন করছে।চোখটা তার প্রায় ভিজে যাচ্ছে।নতুন জীবন শুরু করার দিনে যেন নতুন অরে কষ্ট পেতে শুরু করেছে।চিড়িয়াখানার বানরকে নিয়ে ছেলেমেয়েরা যেমন খেলায় মেতে উঠে ঠিক তেমন খেলায় তারা মেতে উঠেছে আনোয়ারকে নিয়ে।আনোয়ারের চোখের জল ভারি হয়ে চলেছে।আনোয়ারের মনে শুধু একটাই প্রশ্ন-সৃষ্টির সেরা জোব হয়া স্বত্তেও একজন পরিপুর্ন মানুষের সকল বৈশিষ্ট্য থাকা স্বত্তেও কেন সবাই তাকে মানুষ বলে গন্য করছে না?
কোন ভাবে বিয়েটা শেষ করে বাড়িতে নতুন বউ নিয়ে হাজির হল আনোয়ার।নতুন বউকে কাছে পেয়ে যতখানি আনন্দ অনুভব করার কথা,ঠিক ততখানি কষ্ট মনের মাঝে তার মা বাবার জন্য।পৃথিবীতে থাকা স্বত্তেও আজ তারা নেই।এই মুহুর্তে তারা থাকলে আজ কেমন হত সেই কল্পনা মনে নিয়ে আনোয়ার ঘরের কোনে চুপিসারে জল প্রবাহ বইয়ে দিচ্ছে।
আধাঁরের ঘনীভুত হওয়া আর সময়ের আগমনে আনোয়ার নতুন বউয়ের সামনে হাজির হল।নতুন বউয়ের চাঁদ মুখ খানা দেখে অতীত কষ্ট লাগব করার চেষ্টায় মগ্ন হল।নতুন করে আনোয়ারের মনে প্রেম জেগে উঠল।আনোয়ার ভুলে যেতে লাগল অতীতের সব দুঃখ কষ্ট।এ প্রথম কারো সান্নিধ্যে সে এসেছে।বর্ষার নতুন পানিতে পুটি মাছের সাঁতার কাটার মত করে আনোয়ারও নতুন বউকে সাথী করে ভালোবাসার নদীতে অবিরাম সাতার কেটে চলল। …………


//যতটা ভেবেছিল বিয়ের আগে ঠিক ততটাই বিপরীত হয়ে দাড়াল আনোয়ারের বিবাহিত জীবন।একতুখানি সুখ যেন সোনার হরিন হয়ে দাড়িয়েছে আনয়ারের জীবনে।পারিবারিক সুখ থেকে সেই কবেই ছিটকে পড়েছে।নিঃসংতাকে পুজি করে এতদুর আসা।ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে নিজেকে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে বেচে থাকা।শত প্রবঞ্চনা,অবহেলা স্বত্তেও নিজেকে টিকিয়ে রেখেছেন একটু খানি সুখের প্রত্যাশায়।ভেবেছিলেন হয়ত বিয়ের পরে আর কেউ পাশে থাকুক আর না থাকুক বউ পাশে থাকবে।নিঃসঙ্গতা কেটে যাবে।সুখে দুঃখে সবসময় পাশে থাকবে।অবহেলা যতই আশেপাশের মানুষ করুক অন্তত এই একজন তা করবে না।বরঞ্চ ছায়ার মত সার্বক্ষনিক পাশে থাকবে।স্বান্তনার সবকিছু শেষ হয়ে গেল।পাল্টে গেল সব।উল্টে গেল লিলিপুটের ভাবনা।প্রথম দিকে ভালোভাবেই এগুচ্ছিল,লিলিপুটও মনে করেছিল যে তার জীবনে ভালো একজন সঙ্গিনী খুজে পেয়েছে।আদরে মোহিত হয়ে ভবিষ্যতের স্বপ্ন আরো ভালোভাবে দেখা শুরু করল।নিজের অর্থভান্ডারকে ভারী করতে খুব ব্যস্ত হয়ে পড়ল।কষ্ট লাগবের আশায় এতদিন ধরে পাশে রাখা সিগারেটকেও দূরে ঠেলে দিল আদরের বউয়ের কথায়।কিন্তু আকাশ ক্রমশই মেঘলা হতে শুরু করল।সুর্যের প্রখরতা কাটিয়ে আধারে আচ্ছন্ন করার কাজে ব্যস্ত মেঘগুলো,আনোয়ারের মাথার উপর বাসা বাধতে শুরু করেছে ছাতার মত।এখন আর বউ তার প্রতি ঠিকমত খেয়াল রাখেনা।সারাদিন কর্মব্যস্ত থেকে যখন বাসায় ফিরে আগের মত এখন আর বউ বলে উঠেনা-তাড়াতাড়ি হাত মুখ ধুয়ে নাও খাবে আমিও খাইনি…ইত্যাদি।চুপটি মেরে শুয়ে থাকে বিছানায়,না হয় টিভির সামনে।কম আয় স্বত্তেও বউয়ের নিঃসঙ্গতা কাটাতে বা একটু বিনোদনের জন্য একটি সাদাকালো টিভি কিনে দিয়েছেন।কিছু বুঝে উঠতে পারছেন না।যখন জিজ্ঞেস করে কি ব্যাপার,তোমার কি শরীর খারাপ?কিংবা কিছু হয়েছে?ঠিক তখনি জ্বলন্ত বারুদের মত জ্বলে উঠে।ক্ষেপে উঠে আনোয়ারের উপর।–‘কিছু হয়নি,কি হবে আবার’।খাবার চাইলে বলে খাবার খাবারের জায়গায় আছে নিয়ে খাও,আমারটা আমি খেয়েছি।আনোয়ার কিছু বলে না।তার কথামত কাজ করে চলে।হয়ত কোন কারনে ,মন খারাপ।দু,তিনদিন পর হয়ত এমনি ঠিক হয়ে যাবে,এমন ভাবনা ভেবে দিন পার করে দেয় আনোয়ার।নিজেকে বারবার জিজ্ঞেস করেও উত্তর পায় না কেন হঠাৎ করে এমন প্রতিবাদী হয়ে উঠেছে তার বউ?সকালবেলা সুর্য উঠে সন্ধ্যাবেলায় অস্ত যাচ্ছে,আবার সকাল হলে সূর্য উঠে সন্ধ্যায় অস্ত যাচ্ছে…,দিনের পর দিন সূর্য উঠা নামার সাথে পরিবর্তন হয়ে যেভাবে নতুন দিন জন্ম নিচ্ছে ঠিক সেভাবে আনোয়ারেরও দিন অতিবাহিত হচ্ছে।সকাল হচ্ছে নতুন দিন আসছে আবার সন্ধ্যা হলে বিদায় নিচ্ছে,আবার সকাল হচ্ছে নতুন আসছে আনোয়ার কোন উত্তর খুজে পায়না।দিন চলে যায় আনোয়ারের বউয়ের পরিবর্তন হয়না।এখনো সেই আগের মতই সুযোগ পেলেই জ্বলে উঠে।
কোন কিছুই ভালো লাগছে না আনোয়ারের।বিষন্নতায় দিন কাটছে।আদরের বউ এখন আর তার সাথে মিষ্টি করে কথা বলেনা।কাজেও মন বসাতে পারেনা।অফিসে প্রায়ই বকা শুনতে হচ্ছে।কিন্তু আনোয়ারের কানে যায় না।আনোয়ার অজানা প্রশ্নের উত্তর খুজে বেড়ায়।কিন্তু কোন উত্তরই তার কাছে গ্রহনযোগ্যতা পায়না।আজ দুপুর বেলায়-ই বাসায় রওনা হল।ভালো লাগছেনা অফিসে শরীর অসুস্থ বলে চলে এসেছে।বাসায় ফিরে গিয়ে দেখল দরজায় তালা।আনোয়ার মুহুর্তেই স্থির হয়ে যায়।অজানা প্রশ্নের সংখ্যা যেন বেড়েই চলেছে…।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা

লিখেছেন নীলসাধু, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০২



গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×