somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মাহবু১৫৪
জীবনে সহজেই কোন কিছু পাবার আশা করাটা বোকামী। অনেক ঘাত প্রতিঘাত পার হয়েই আসতে হয় কাংক্ষিত লক্ষে। এই পথ এত সোজা নয়। অনেক ভুল ভ্রান্তি আছে সেই পথ চলায়। হয়তো আরো অনেক কোথিন হবে সামনের পথ টুকু। তারপর ও হার মেনে নেয়ার পক্ষে আমি নই। জয়ী যে আমাকে হতেই হবে।

তুমি একবার বলেই দেখো :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।
মানে না, মন মানে না
একাকী প্রহর যেন কাটে না,
জড়ালে তুমি এ কি মায়ায়
ভাল লাগে না কিছু তুমি হীনা।
তোমার ছোঁয়াতে হৃদয় আলোকিত
তুমি যে আমারই এ জীবন,
ভালবেসে যাবো সারাক্ষণ
হৃদয়ের সবচেয়ে আপন
বেঁচে থাকার এই যে কারণ।

সকাল ১০ টা,
এখনো নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে রফিক। গতরাতে সে একফোটাও ঘুমাতে পারে নি। প্রায় রাতেই তার এমন প্রব্লেম হয়। ঘুম না আসলে সারারাত বসে বসে টিভি দেখা কিংবা ফেইসবুকে বসে থাকা এই দুটো কাজ সে করে থাকে। এভাবে সময় চলে যায়। কখন যে ভোর হয়ে যায় টের পায় না সে। সবার ঘুম যখন ভাঙ্গে তখন রফিকের ঘুমের সময় হয়। বাবা মায়ের আদরের সন্তান হলে যা হয় আর কি। তার উপর আবার সে একমাত্র সন্তান। তাই আদরের সীমা নেই যেন! রফিকের বাবা (জামান সাহেব) ছেলেকে কিছু বলতে গেলেই হল। পিছন থেকে মা এসে ছেলের গুণগান গাইতে থাকেন। আর রফিক ও পার পেয়ে যায় এতে। ফলে জামান সাহেবের হার মেনে নেয়া ছাড়া তখন আর কিছু করার থাকে না। আসলে মায়ের আস্কারা পেয়ে পেয়ে ছেলেটা উচ্ছনে গিয়েছে। ছেলেকে নিয়ে তাই জামান সাহেবের চিন্তার অন্ত নেই।
রফিকের যখন ঘুম ভাঙ্গে তখন ঘড়িতে দুপুর সাড়ে ১২ টা বাজে। মুখ হাত ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে টেবিলে যখন বসলো নাস্তা খাওয়ার জন্য তখন তার মনে হল আজকে ইউনিভার্সিটিতে সকাল ৯ টা থেকে ক্লাস ছিল। মিস হয়েছে সব ক্লাস। বসে বসে মাথার চুল ছেড়া ছাড়া তার আর কিছু করার নেই। এর থেকেও বড় বেপার হল আজকে একটা কুইজও ছিল। কোনমতেই এই কুইজের মেকাপ স্যার নিবেন না। স্যার যে রাগী! কেউ উনার সামনে জেয়ে কথা বলার সাহস পায় না। আর রফিক তো আউট অফ সিলেবাস।

২।
ভাল লাগে কাশফুল
ছোট ছোট কিছু ভুল,
ভালবাসি তোমার খোপার ফুল।
ভুলে যাওয়া কিছু মুখ
ফিরে পাওয়া কিছু সুখ,
ভালবাসি তোমার ওই মুখ
পৃথিবী ঘুমিয়ে গেলে;
যেয়ো না, একা ফেলে
ভালবেসো নিরবে চিরদিন।

দুপুর ৩ টা বেজে ৩৭ মিনিট,
গান শুনতে শুনতে খুব মাঞ্জা মেরে আজ ক্যাম্পাসে এসেছে রফিক। এই সময়ে সাধারণত খুব বেশি ছাত্র / ছাত্রী থাকে না। কারণ বেশিরভাগেরই ক্লাস শেষ হয়ে যায় দুপুর ৩ টার আগেই। তাতে কি! রফিক এসেছে ঘুড়তে। ক্যাম্পাসে এসে রফিক প্রথমেই যাবে ক্যান্টিনে। এটা তার রুটিন। এমনকি পরীক্ষার সময়েও সেখানে যাওয়া মিস নাই তার। একটা খালি টেবিলে বসেই সে জোরে হাক দিল -
রফিকঃ ওই মামা, কি খবর?
মামাঃ আরে! মামা যে। তা আজকে এত দেরি?
রফিকঃ এই তো, আসতে আসতে দেরি হইয়া গেল।
মামাঃ হ ম ম। তা কি খাইবেন?
রফিকঃ দাও, ১ টা চা, চিনি ২ টা। সাথে বেনসন মারো।
মামাঃ একটা খবর আছে, আপনার লাইগা।
রফিকঃ (সামান্য উৎসাহিত হয়ে) কি খবর? যলদি কও।
মামাঃ মিলি আর অহনা এসেছিল। আপনার খোঁজ়ে ।
রফিকঃ ধুর! যত্তসব। এইটা কোন খবর হইলো?
মামাঃ কি যে কন, মামা। এইটাই তো খবর। তাদেরকে আজকে খুব খুশি খুশি মনে হল।
রফিকঃ ও, আচ্ছা।

৩।
মিলির আর অহনার সাথে রফিকের সম্পর্ক ছিল ৪/৫ বছরের। তারা দুই খালাতো বোন। দুই জনই রফিককে পছন্দ করতো। কিন্তু কেউ জানতো না এই কথা। রফিক যেদিন মিলির সাথে দেখা করতে যেত সেদিন অহনাকে বলতো কাজ আছে। আবার যেদিন অহনার সাথে দেখা করতে যেত সেদিন মিলিকেও একই কথা বলতো। রফিকের সিম ছিল ৩ টা। ফলে দুই জনের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে রফিকের কোন প্রব্লেম হত না। তবে সে যে দুজনের সাথেই প্রতারণা করছে তা ঠিকই বুঝতে পারতো। তখন যে করার আর কিছু ছিল না তার।
তবে মনের মাঝে রফিকের একটা সংশয় কাজ করতো সবসময়। এই সংশয় থেকেই একদিন ধরা পরে গিয়েছিল মিলির কাছে। তাও আবার যাচ্ছেতাই ভাবে। ঘটনার দিন অহনাকে নিয়ে রফিক চারুকলায় ঘুরতে গিয়েছিল। সেদিন চারুকলায় বেশ শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছিল। ভাল একটা জায়গা দেখে তারা বসে গল্প করছিল। কথা বলতে বলতে দুজন বেশ রোমান্টিকতায় ডুবে গিয়েছিল। আশেপাশে কেউ আছে কি না তার তোয়াক্কা দুজনের কেউ করছিল না।
এমন সময় সেই পথ ধরেই যাচ্ছিল মিলি। পথ বলতে চলতে মিলির একটা গাছের দিকে চোখ আটকে গেল। থমকে দাঁড়ালো সে। নিজের চোখকে বিশ্বাস করাতে কষ্ট হচ্ছিল। কোনরকম নিজেকে সামলে নিয়ে সরাসরি হাজির হল রফিকের সামনে। কিন্তু এ কি!! এ যে অহনা! তার মানে এতদিন তারা একজনকেই ভালবেসে এসেছে। অথচ কেউ বুঝতেই পারে নি!
রফিকঃ এ ...... কি! তু......মি?
মিলিঃ হ্যা, আমি।
অহনাঃ মিলি, তুই এইখানে?
মিলিঃ হ্যা আপু, তোমাদের দেখতে এলাম
অহনাঃ মানে?
মিলিঃ মানে আর কি?
অহনাঃ তোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। ও হচ্ছে............।
মিলিঃ থাক, আপু। আর লাগবে না।
অহনাঃ তুই ওকে চিনিস নাকি?
মিলিঃ চিনবো না আবার! ও একটা ফ্রড।
অহনাঃ তার মানে, তোকেও সে.........।
মিলিঃ হ্যা, ঠিক ধরেছো।
রফিকঃ আসলে, আমি......।।
মিলি, অহনাঃ চুপ! একদন চুপ। ফ্রড একটা। লজ্জা করে না তোমার?

এই কথা বলে মিলি জোরে একটা থাপ্পড় বসিয়ে দিল রফিকের গালে। অহনা সাথে সাথেই তার সাথে সম্পর্ক ছেদ করার ঘোষনা দিল। এরপর দুজন একসাথে বিদায় নিল। তাদের দুজনের পথের দিকে উদাস হয়ে তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কোন কিছু করার ছিল না।

৪।
ক্যান্টিন থেকে বের হতে যাবে এমন সময় মিলি সামনে পরে গেল রফিকের। থমকে দাড়ালো রফিক। পালানোর বা সরে পরারও কোন চান্স নেই এখন।
মিলিঃ কি ব্যপার? আজকে এত সাজগোছ করে আসলা? কাউকে পটাইতে আসছো নাকি?
রফিকঃ নাহ! এমনি (উদাস ভঙ্গিতে)
মিলিঃ তোমার তো আবার কোন ঠিক ঠিকানা নাই কোন কিছুর
রফিকঃ তুমি নাকি আমাকে খোঁজ করেছিলা?
মিলিঃ এটাই তো আমার দুর্ভাগ্য! তোমাকে আমার খোঁজ হয় এখন ও।
রফিকঃ বল, কি কারণ?
মিলিঃ এই নাও বিয়ের কার্ড।
রফিকঃ (হাতে নিয়ে দেখে) দুইটা কেন? কার বিয়ে?
মিলিঃ একটা অহনার, আগামী মাসের ১৪ তারিখ। আর একটা আমার ২৫ তারিখ। তোমাকে দিয়েই কার্ড বিলি করা শুরু করলাম।
এই বলে বিদায় নিল মিলি।
রফিকের মনে হল বুকে ব্যাথা করছে চিন চিন করে। কিন্তু সেটা মিলিকে বুঝতে দিল না। যথাসম্ভব হাসিমুখে রাজি হল বিয়েতে উপস্থিত থাকবে বলে। রফিকের মনে হতে লাগলো এর থেকে মরে যাওয়াতেও হয়ত অনেক সুখ হত।

৫।
অহনার বিয়ের দিন রফিক ঠিক করলো যাবে না সেখানে। তার ইচ্ছে করছিল না বার বার অপমানিত হতে। আর কত! এই চিন্তা থেকেই মোবাইল অফ করে দিল সেদিন সে বিকেল থেকেই। রাতে ঘুম আসছিল না তার। এপাশ ওপাশ করতে করতেই কেটে যাচ্ছিল সময়। বার বার তার কানে একটা গানই ভেসে আসছিল
“আজকে রাতে তুমি অন্যের হবে, ভাবতেই জলে চোখ ভিজে যায়”।
এভাবে করেই কাটিয়ে দিল সে সারারাত।
ভোরে যখন মোবাইল অন করলো সাথে সাথেই মিলির একটা মেসেজ পেলো।
“তুমি বিয়েতে আসো নি কেন? তোমাকে খুব মিস করেছি। আমার বিয়েতে না এলে তোমাকে আমি কখন ও ক্ষমা করবো না”।
রফিক অনেকক্ষণ এই মেসেজটার দিকে তাকিয়ে থাকলো। আর ভাবতে লাগলো আমাকেই কেন সে মিস করবে? আর আমাকেই বা কেন সে তাদের পাশে চাচ্ছে? সবকিছু রফিকের কাছে কেমন যেন ঘোলাটে লাগছে।

৬।
২৫ তারিখ, সন্ধ্যা ৭ টা
যথারীতি ফিটফাট হয়ে রফিক হাজির হল বিয়েবাড়িতে। কিন্তু ওখানে পৌছেই বেশ অবাক হল সে। কোথাও কোন সাজানোর নামগন্ধ নেই। মেহমান ও নেই কোন। বিয়ের সানাই বাজছে না। কিন্তু কেন? নানারকম চিন্তা করতে করতে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়লো কলিং বেল ছাড়াই। বাড়ির ভেতর ঢুকেই সে স্তম্ভিত হয়ে গেল। কারণ মিলি তাকে দেখে হাসছে। তার পাশে বসা অহনা।
মিলি হাত ধরে টেনে সোফায় বসালো রফিককে।
রফিকঃ কি ব্যপার? তোমার না আজকে বিয়ে! তাহলে সবাই কই? কাউকেই তো দেখছি না। তুমি বা রেডি হচ্ছো না কেন?
মিলিঃ (মুচকি মুচকি হেসে) এত প্রশ্নের উত্তর দেয়া যাবে না।
রফিকঃ তাহলে?
মিলিঃ তাহলে কিছু না। আজ কারো বিয়ে নেই।
অহনাঃ খুব অবাক হচ্ছো রফিক? আজকে মিলির বিয়ে না। সে ইচ্ছে করেই একটা প্লান করেছিল তোমাকে পরীক্ষা করবার জন্য।
রফিকঃ (অবাক হয়ে) কী! এসবের মানে কি?
অহনাঃ আসলে ১৪ তারিখ আমার বিয়ে ছিল। তুমি আসো নি।
মিলিঃ আর ইনি হচ্ছেন অহনার হাসবেন্ড।
এতক্ষণ ভদ্রলোককে খেয়াল করে নি রফিক। এখন খেয়াল হল তার। কুশলাদি বিনিময় করে যখন স্থির হল তখন সে জানতে পারলো এটা অহনার হাসবেন্ডের বাড়ি। আর অহনার হাসবেন্ড রফিক সম্পর্ক এ সব কথা মিলি আর অহনার কাছ থেকেই শুনেছেন।
রফিকঃ আমাকে এখানে তাহলে ডাকা হল কেন?
মিলিঃ একটা সত্য জানাতে। তোমার সাথে সম্পর্ক ছেদ করার পর আমার নজর তোমার উপর ছিল। তুমি কই যাও কি কর সব কিছু। খোঁজ নিয়ে জানতেও পেরেছিলাম তুমি কারো সাথে প্রেমেও জরাও নি।
রফিকঃ হ ম ম
মিলিঃ (চোখে চোখ রেখে) আমি তোমাকে আগের মতই ভালবাসি। তুমি কি আমাকে ভালবাসো?
অহনাঃ (হাল্কা কাশি দিয়ে) মেনে নাও,......। মেনে নাও রফিক। এমন সুযোগ আর আসবে না।
রফিক কি করবে ভেবে পাচ্ছে না।

জ্ঞানীরা বলেছেন – “তুমি কাউকে ভালবাসো কি না সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে তোমাকে যে ভালবাসে কিংবা মিস করে সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই ভালবাসাই প্রকৃত ভালবাসা”।

অধম রফিক আর কি করবে?

মিলির হাত ধরে বললো –
ভালবাসি। ভালবাসি। ভালবাসি -
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×