somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জনতার রাশফিল!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শুভ মাহমুদ
বষিয়টি বশ্বিাস কংিবা অবশ্বিাসরে আমরা কউে বশ্বিাস করি কউে করি না তাতে কছিু যায় আসে না, খবররে কাগজে ‘রাশফিল’ প্রতদিনিই ছাপা হয়। কউে ঘর থকেে পথে নামবার আগে দখেে ননে তার রাশটিি কি বলছ।ে আর কউে ঐ অংশটুকুতে চোখই বুলায় না। ব্যাপারটি এমনও ঘটতে পারে সাতটি কাগজরে ‘রাশফিল’কে যদি একত্রতি করা যায় তবে তা হয়তো সাত রকমরে ভাষ্য বহন করব।ে একজন মনীষী বলছেনে, “দুইজন মানুষ যদি একটি কাজ করে তবে তার ফলাফল দুই রকম হব।ে” কথাটি এই জ্যোতষিীদরে বলোয়ও প্রযোজ্য বট।ে
খবররে কাগজগুলো প্রতদিনিই বভিন্নি খবর,ে তথ্য,ে বজ্ঞিাপনে সমৃদ্ধ হয়ে আমাদরে দরোজায় হাজরি হয়। বভিন্নি জন বভিন্নি প্রয়োজনীয়তার ববিচেনা থকেে তার পাঠ শুরু কর।ি কউে রাশফিল দখে,ি আজকরে দনিটি কমেন যাব?ে কউেবা র্কমখাল।ি কউে দখেি সনিমোর ছবি আর খােঁজ। সব কছিুই নানান দৃষ্টরি প্রয়োজনীয়তা থকেে উৎসারতি হয়। র্অথাৎ পাঠরে বষিয়টি দৃষ্টভিঙ্গি এবং প্রয়োজনীয়তা থকেে নর্দিশেতি হয়। সইে যে শুরুতইে উল্লখে করছেলিাম বশ্বিাস এবং অবশ্বিাসরে কথাÑ না, আমি রাশফিলরে পক্ষ বপিক্ষ বষিয়ক কছিু লখিতে বসনিি আমি শুধু আমাদরে বশ্বিাস এবং অবশ্বিাসরে বষিয়টি নয়িইে কছিু বলতে চাইছ।ি
আমরা খবররে কাগজরে লোকরো একটু সংশয়ী, সাংবাদকিতার নীতমিালায় বলা হয়, কুকুররে নাকরে মতো হতে হবে সাংবাদকিরে অনুসন্ধৎিসা। তো মাঝে মাঝে সইে বষিয়টইি ঘট।ে গত কয়কে দনি যাবত জাতীয় দনৈকিগুলোর পৃষ্ঠায় ওষুধ কোম্পানগিুলোর লাগাতার বজ্ঞিাপন দখো যাচ্ছ।ে সব ক’টি বজ্ঞিাপনরে ভাষ্য মোটামুটি এ রকম :
“আমাদরে উৎপাদতি ‘অমুক’ ব্যাচরে ‘তমুক ওষুধরে’ ‘মান বহর্র্ভিূত’ হওয়ায় তা বাজার থকেে সর্ম্পূণরূপে প্রত্যাহার করছ।ি” তারপর তারা সইে ওষুধরে মজুত তাদরে কাছে ফরেত দবোর ‘মহান’ আহবান জানয়িছেনে। এখানে “মান বহর্ভিূত” শব্দ দু’টি স্মরণযোগ্য। র্অথাৎ ড্রাগ প্রশাসনরে ‘স্ট্যার্ন্ডাড’ অনুযায়ী যতটুকু র্কাযকরী উপাদান য-েওষুধে থাকা দরকার স-েওষুধে ঠকি ঠকি ভাবে সইে মাত্রার উপাদান গুলো নইে, সদেকি থকেে সগেুলরি মান নুি। দখো যাচ্ছ,ে বজ্ঞিাপন অনুযায়ীই যদি ধরি তবে দশেরে নামী-দামী ওষুধ কোম্পান,ি বহুজাতকি কোম্পানি (যাদরে নামরে মোহইে আমরা মোহান্ধ) থকেে শুরু করে অজপাড়াগাঁয়রে অখ্যাত ওষুধরে কোম্পানওি এই একটি র্কমে আর্শ্চয নপৈুণ্যরে পরচিয় দয়িে নুিমানরে ওষুধ তরৈি করছে।ে
আর্শ্চয এবং বস্মিয়কর ঘটনা নয় কি ? ওষুধ, যা কনিা মানুষরে জীবন-মরণরে সঙ্গে সর্ম্পকতি, তার ক্ষত্রেে এই যে ঘটনাটি ঘটছে,ে সে কথা চন্তিা করে আমার কনে যনে মনে হয়, আমরা একটা লাশকাটা ঘররে লাশ নয়তো বদ্ধ উন্মাদাশ্রমরে অধবিাসী। অন্য কাউকে নয়, নজিকেইে মনে হয় তাই।
বাড়তি অনকে কছিুই যমেন “ঠকি নয়” তমেন “কম” কোন কছিুই যর্থাথ নয়। আমাদরে পবত্রি হাদসি শরীফে আছে ওজনে কম দয়িে ক্রতোকে ঠকানো একটি গুরুতর গুনাহ। যখোনে নত্যি প্রয়োজনীয় জনিসিরে ক্ষত্রেইে এমনটি বধিান রয়ছে,ে সখোনে জীবন মরণরে সঙ্গে সর্ম্পকতি ওষুধরে কমমাত্রা সম্পন্নতা কি রকম গুরুতর গুনাহ পাঠক ভাবতে পারনে? এবং এটি কতো বড়ো প্রতারণা? অসুস্থ শয্যাশায়ী মানুষরে সঙ্গ?ে মানবাধকিাররে কতো বড় অপমান? এরপরও কি আমরা ভাবতে পারবো ওষুধ খলেে আমাদরে অসুখ সারব?ে সইে বশ্বিাসরে জায়গাটি কি কলুষতি হয়ে গলে না!
অজস্র ‘আস্থাহীনতা’র সঙ্গে নতুন যে আস্থাহীনতার যোগ ঘটলো তা থকেে আমরা কি সদ্ধিান্ত নবেো? আমরা কি ভাববো :

“ঘর গরেস্থলি আমার নয়? তো কার?
আমার পকটেরে চাবওি আমার নয় সর্ম্পক তালার সাথ?ে
পকটেকে আমার না বলে বলবো জামার পকটে?
নৌকাকে মাঝরি একমাত্র সম্বল না বলে বলবো যাত্রীদরে পাররে উপায়?
এ রকম অবশ্বিাস তাহলে আমাদরে ভতেরে ভতেরে বহুদনি থকেে
সঁিদ কটেে যাচ্ছে চুপি চুপি
(গৃহ প্রবশে/কবি ওমর আলী কছিুদনি পৃ : ১৮)

আমরা কি এই দশেটাকে আপন ভাববার অধকিার হারাবো কবরি ঘর গরেস্থলরি মতো? আমরা কি ভাববো ওষুধ অসুখ সারাবার জন্য নয়, অসুখ জইিয়ে রাখবার উপায় মাত্র! মুনাফালোভী অমানুষদরে ক্রমর্বধমান মুনাফা র্অজনরে জন্য।ে র্সবােপরি আমরা কি আমাদরে বশ্বিাস হারয়িে ফলেবো এ রকম চুপি চুপি ভতেরে ভতেরে সঁিদ কটেে যাওয়া প্রক্রয়িা আর পদ্ধতরি কাছ?ে
জানি না ভবষ্যিৎ আমাদরে ‘রাশফিল’ের কি লখিে রখেছেে বা রাখব।ে
যদি এ রকম হয় উল্লখিতি ওষুধ প্রত্যাহাররে বজ্ঞিাপনটি শুধুমাত্র এইসব ওষুধ কোম্পানরি জন্য ‘প্রসাধনীর’ মতো, কংিবা মুখোশরে মতো? তাহলে বলতইে হবে আমরা যে তমিরিে ছলিাম সে তমিরিইে নমিজ্জতি থাকবো। মানুষরে জীবনরে চাইতে যখন কাগজরে মুদ্রা কংিবা অংকরে রাশকিে বশেি মূল্য দওেয়া হয় তখনই মানবকিতা লোপ পায়। যদি সইে প্রক্রয়িার আর্বতইে ঘুরপাক খাই আমরা তাহলে তো আফসোসরে সীমা দখেনিা। জানি না কবে মুনাফার সঙ্গে মানবকিতার বরিোধরে হবে অবসান। নাকি তা আদৌ হবার নয়? এ প্রশ্নরে উত্তর দবেনে পণ্ডতি এবং সজ্জন ব্যক্তরিা। আমি শুধু ভাবনাটি নয়িে আপনার ভাবনাকওে একটু র্স্পশ করতে চাইলাছমি। আজ যারা “মান বহর্ভিূত” ওষুধরে কথা বজ্ঞিাপন দয়িে স্বীকার করছে আগামীকাল কি তারা সইে মান বজায় রখেে মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদন করব?ে সে নশ্চিয়তার বধিান করবে ক?ে তার কোনো প্রতশ্রি“তওি নইে।
এক সোভয়িতে ঔপন্যাসকি ভ­াদমিরি দুদনিস্লেসেভ তাঁর উপন্যাস নট বাই ব্রডে এ্যালোন এ লখিছেনে : “দখে অবলীলায় পাথর ফুটো করবার যন্ত্র আমরা আবষ্কিার করছে,ি কন্তিু মানুষরে হৃদয় যে বাধা সৃষ্টি করে তা দূর করবার যন্ত্র আজো আব®িকৃত হয়ন।ি”
এই কথা ক’টি যদি আমাদরে হৃদয়হীন হৃদয়রে অধকিারী ওষুধ ব্যবসায়ীদরে উদ্দশেে উৎর্কীণ করি যদি তবে নশ্চিয়ই ভুল হবে না।

দনৈকি দনিকাল
১৯৮৬


বষিয়টি বশ্বিাস কংিবা অবশ্বিাসরে আমরা কউে বশ্বিাস করি কউে করি না তাতে কছিু যায় আসে না, খবররে কাগজে ‘রাশফিল’ প্রতদিনিই ছাপা হয়। কউে ঘর থকেে পথে নামবার আগে দখেে ননে তার রাশটিি কি বলছ।ে আর কউে ঐ অংশটুকুতে চোখই বুলায় না। ব্যাপারটি এমনও ঘটতে পারে সাতটি কাগজরে ‘রাশফিল’কে যদি একত্রতি করা যায় তবে তা হয়তো সাত রকমরে ভাষ্য বহন করব।ে একজন মনীষী বলছেনে, “দুইজন মানুষ যদি একটি কাজ করে তবে তার ফলাফল দুই রকম হব।ে” কথাটি এই জ্যোতষিীদরে বলোয়ও প্রযোজ্য বট।ে
খবররে কাগজগুলো প্রতদিনিই বভিন্নি খবর,ে তথ্য,ে বজ্ঞিাপনে সমৃদ্ধ হয়ে আমাদরে দরোজায় হাজরি হয়। বভিন্নি জন বভিন্নি প্রয়োজনীয়তার ববিচেনা থকেে তার পাঠ শুরু কর।ি কউে রাশফিল দখে,ি আজকরে দনিটি কমেন যাব?ে কউেবা র্কমখাল।ি কউে দখেি সনিমোর ছবি আর খােঁজ। সব কছিুই নানান দৃষ্টরি প্রয়োজনীয়তা থকেে উৎসারতি হয়। র্অথাৎ পাঠরে বষিয়টি দৃষ্টভিঙ্গি এবং প্রয়োজনীয়তা থকেে নর্দিশেতি হয়। সইে যে শুরুতইে উল্লখে করছেলিাম বশ্বিাস এবং অবশ্বিাসরে কথাÑ না, আমি রাশফিলরে পক্ষ বপিক্ষ বষিয়ক কছিু লখিতে বসনিি আমি শুধু আমাদরে বশ্বিাস এবং অবশ্বিাসরে বষিয়টি নয়িইে কছিু বলতে চাইছ।ি
আমরা খবররে কাগজরে লোকরো একটু সংশয়ী, সাংবাদকিতার নীতমিালায় বলা হয়, কুকুররে নাকরে মতো হতে হবে সাংবাদকিরে অনুসন্ধৎিসা। তো মাঝে মাঝে সইে বষিয়টইি ঘট।ে গত কয়কে দনি যাবত জাতীয় দনৈকিগুলোর পৃষ্ঠায় ওষুধ কোম্পানগিুলোর লাগাতার বজ্ঞিাপন দখো যাচ্ছ।ে সব ক’টি বজ্ঞিাপনরে ভাষ্য মোটামুটি এ রকম :
“আমাদরে উৎপাদতি ‘অমুক’ ব্যাচরে ‘তমুক ওষুধরে’ ‘মান বহর্র্ভিূত’ হওয়ায় তা বাজার থকেে সর্ম্পূণরূপে প্রত্যাহার করছ।ি” তারপর তারা সইে ওষুধরে মজুত তাদরে কাছে ফরেত দবোর ‘মহান’ আহবান জানয়িছেনে। এখানে “মান বহর্ভিূত” শব্দ দু’টি স্মরণযোগ্য। র্অথাৎ ড্রাগ প্রশাসনরে ‘স্ট্যার্ন্ডাড’ অনুযায়ী যতটুকু র্কাযকরী উপাদান য-েওষুধে থাকা দরকার স-েওষুধে ঠকি ঠকি ভাবে সইে মাত্রার উপাদান গুলো নইে, সদেকি থকেে সগেুলরি মান নুি। দখো যাচ্ছ,ে বজ্ঞিাপন অনুযায়ীই যদি ধরি তবে দশেরে নামী-দামী ওষুধ কোম্পান,ি বহুজাতকি কোম্পানি (যাদরে নামরে মোহইে আমরা মোহান্ধ) থকেে শুরু করে অজপাড়াগাঁয়রে অখ্যাত ওষুধরে কোম্পানওি এই একটি র্কমে আর্শ্চয নপৈুণ্যরে পরচিয় দয়িে নুিমানরে ওষুধ তরৈি করছে।ে
আর্শ্চয এবং বস্মিয়কর ঘটনা নয় কি ? ওষুধ, যা কনিা মানুষরে জীবন-মরণরে সঙ্গে সর্ম্পকতি, তার ক্ষত্রেে এই যে ঘটনাটি ঘটছে,ে সে কথা চন্তিা করে আমার কনে যনে মনে হয়, আমরা একটা লাশকাটা ঘররে লাশ নয়তো বদ্ধ উন্মাদাশ্রমরে অধবিাসী। অন্য কাউকে নয়, নজিকেইে মনে হয় তাই।
বাড়তি অনকে কছিুই যমেন “ঠকি নয়” তমেন “কম” কোন কছিুই যর্থাথ নয়। আমাদরে পবত্রি হাদসি শরীফে আছে ওজনে কম দয়িে ক্রতোকে ঠকানো একটি গুরুতর গুনাহ। যখোনে নত্যি প্রয়োজনীয় জনিসিরে ক্ষত্রেইে এমনটি বধিান রয়ছে,ে সখোনে জীবন মরণরে সঙ্গে সর্ম্পকতি ওষুধরে কমমাত্রা সম্পন্নতা কি রকম গুরুতর গুনাহ পাঠক ভাবতে পারনে? এবং এটি কতো বড়ো প্রতারণা? অসুস্থ শয্যাশায়ী মানুষরে সঙ্গ?ে মানবাধকিাররে কতো বড় অপমান? এরপরও কি আমরা ভাবতে পারবো ওষুধ খলেে আমাদরে অসুখ সারব?ে সইে বশ্বিাসরে জায়গাটি কি কলুষতি হয়ে গলে না!
অজস্র ‘আস্থাহীনতা’র সঙ্গে নতুন যে আস্থাহীনতার যোগ ঘটলো তা থকেে আমরা কি সদ্ধিান্ত নবেো? আমরা কি ভাববো :

“ঘর গরেস্থলি আমার নয়? তো কার?
আমার পকটেরে চাবওি আমার নয় সর্ম্পক তালার সাথ?ে
পকটেকে আমার না বলে বলবো জামার পকটে?
নৌকাকে মাঝরি একমাত্র সম্বল না বলে বলবো যাত্রীদরে পাররে উপায়?
এ রকম অবশ্বিাস তাহলে আমাদরে ভতেরে ভতেরে বহুদনি থকেে
সঁিদ কটেে যাচ্ছে চুপি চুপি
(গৃহ প্রবশে/কবি ওমর আলী কছিুদনি পৃ : ১৮)

আমরা কি এই দশেটাকে আপন ভাববার অধকিার হারাবো কবরি ঘর গরেস্থলরি মতো? আমরা কি ভাববো ওষুধ অসুখ সারাবার জন্য নয়, অসুখ জইিয়ে রাখবার উপায় মাত্র! মুনাফালোভী অমানুষদরে ক্রমর্বধমান মুনাফা র্অজনরে জন্য।ে র্সবােপরি আমরা কি আমাদরে বশ্বিাস হারয়িে ফলেবো এ রকম চুপি চুপি ভতেরে ভতেরে সঁিদ কটেে যাওয়া প্রক্রয়িা আর পদ্ধতরি কাছ?ে
জানি না ভবষ্যিৎ আমাদরে ‘রাশফিল’ের কি লখিে রখেছেে বা রাখব।ে
যদি এ রকম হয় উল্লখিতি ওষুধ প্রত্যাহাররে বজ্ঞিাপনটি শুধুমাত্র এইসব ওষুধ কোম্পানরি জন্য ‘প্রসাধনীর’ মতো, কংিবা মুখোশরে মতো? তাহলে বলতইে হবে আমরা যে তমিরিে ছলিাম সে তমিরিইে নমিজ্জতি থাকবো। মানুষরে জীবনরে চাইতে যখন কাগজরে মুদ্রা কংিবা অংকরে রাশকিে বশেি মূল্য দওেয়া হয় তখনই মানবকিতা লোপ পায়। যদি সইে প্রক্রয়িার আর্বতইে ঘুরপাক খাই আমরা তাহলে তো আফসোসরে সীমা দখেনিা। জানি না কবে মুনাফার সঙ্গে মানবকিতার বরিোধরে হবে অবসান। নাকি তা আদৌ হবার নয়? এ প্রশ্নরে উত্তর দবেনে পণ্ডতি এবং সজ্জন ব্যক্তরিা। আমি শুধু ভাবনাটি নয়িে আপনার ভাবনাকওে একটু র্স্পশ করতে চাইলাছমি। আজ যারা “মান বহর্ভিূত” ওষুধরে কথা বজ্ঞিাপন দয়িে স্বীকার করছে আগামীকাল কি তারা সইে মান বজায় রখেে মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদন করব?ে সে নশ্চিয়তার বধিান করবে ক?ে তার কোনো প্রতশ্রি“তওি নইে।
এক সোভয়িতে ঔপন্যাসকি ভ­াদমিরি দুদনিস্লেসেভ তাঁর উপন্যাস নট বাই ব্রডে এ্যালোন এ লখিছেনে : “দখে অবলীলায় পাথর ফুটো করবার যন্ত্র আমরা আবষ্কিার করছে,ি কন্তিু মানুষরে হৃদয় যে বাধা সৃষ্টি করে তা দূর করবার যন্ত্র আজো আব®িকৃত হয়ন।ি”
এই কথা ক’টি যদি আমাদরে হৃদয়হীন হৃদয়রে অধকিারী ওষুধ ব্যবসায়ীদরে উদ্দশেে উৎর্কীণ করি যদি তবে নশ্চিয়ই ভুল হবে না।

দনৈকি দনিকাল
১৯৮৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×