somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ

২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেশে অন্যায় অবিচার অত্যাচারে অতিষ্ঠ মধ্যপ্রচ্যের দেশে সরকারের প্রতি বিপ্লব দেখে কেউ যদি মনে করেন আমাদের এখনি একটা বিপ্লব দরকার আমি বলব হয়ত দরকার তবে সেটা হলে আমাদের মৌলিক কোন পরিবর্তন হবেনা, কারন কয়েক বছর পরই আবার আমরা আরেটি বিপ্লবের প্রয়োজন অনুভব করব। বিগত সরকারে আমলে জনগন তাই অনুভব করেছে এবং বিপ্লব হয়েছিল সরকারও পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু আমাদের জনগনের পরিবর্তন হয়নি। ১/১১ সময় আমরা অনেক আশাই দেখেছিলাম, ভেবে ছিলাম আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো বুঝি ১/১১ থেকে শিক্ষা নিয়েছে। বাস্তবিক অর্থে আমাদের সেই আশা এখন গুড়েবালি। আমরা একটা বিভিন্ন উপায়ে কি ভাবে রেভুলেশন করা যায় চিন্তা করি। আসলে আমাদের নিজেদেরকেই প্রশ্ন করতে হবে আমরা কি আসলেই রেভুলেশনের জন্য প্রস্তুত? আসলে আমরা কারোর ডাকের অপেক্ষায় থাকি। আমরা দেশটাকে অমারা নিজেদের দাবী করি, অথচ দেশটা স্বাধীন করতে ৩০ লক্ষ শহীদ জীবন দিয়েছে ৩ লক্ষ মা বোন ইজ্জত দিয়েছে, আমরা কি দিয়েছি? হা দেশ স্বধীন তাই আমাদের জীবন দিতে হচ্ছেনা, কিন্তু এ স্বধীন দেশটা গড়তে আমরা কি আমাদের দায়িত্বটুকু পালন করছি? নাকি শুধু সরকার করে দেবে আর আমরা শুধু ভোগ করব। সরকার দেশের শত শত সমস্যা আর জঞ্জাল গুলো সমধান না করতে না পারলে আমরা সরকারকে আর রাজনৈতিক দলগুলোকে গালাগাল দেই। আমরা নিজেদেরকে কি প্রশ্ন করি এ দেশটা গড়তে আমরা নিজেরা কতটা অবদান রাখছি? আমাদের এরচেয়ে বেশি কিছুকি করতে পারিনা? তাই দেশের মৌলিক পরিবর্তনের জন্য একটা বিপ্লব দরকার, তার আগে আমরা সমস্ত দেশ প্রেমিকদেরকে সংগঠিত করি। বিপ্লবের জন্য নিজেদেরকে আগে গড়ি। সে জন্য সময় নেই, ততটা দিন ধর্য ধরি, আর একটু সহ্য করি।

তাই আসুন দেশের সব দেশপ্রেমিকরা আমরা একটি প্ল্যাটফর্মে দাড়াই। দেশ গড়তে এবং দেশের মৌলিক পরিবর্তন করতে নিজেরা অবদান রাখি। আগমী প্রজন্মকে একটি বসবাসযোগ্য দেশ গড়তে সরকারকে সাহায্য করি। একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো গঠন করতে সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলোকে সাহায্য করি। জনগনের ন্যয্য দাবী আদায় করতে কাজ করি।

'লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ' আমরা একলক্ষ দেশ প্রেমক এক সাথে হব। সেচ্ছা শ্রমের মাধ্যমে পরিচালিত হবে, তবে কেউ এর কার্যক্রম সহজ করতে ডোনেট করতে চাইলে বিশ হাজার দেশপ্রেমিক সদস্য হওয়ার পর শুধু মাত্র 'লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ' এর যে কোন সদস্য ডোনেট করতে পারবে। 'লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ' এর নেতৃত্ব কোন ব্যাক্তি কেন্দ্রীক নয, এর নেতৃত্বে সব সদস্যদের। প্রতিটি সদস্য যেকোন প্রস্তাব পেশ করতে পারবে। তবে যেকোন প্রস্তাব মতামতের মাধ্যমে এবং সদস্যদের মধ্যে জরিপে নূন্যতম ৭০% সমর্থন পেলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হবে অন্যথায় প্রস্তাবটি বাতিল হবে। কারন আমরা চাইনা কোন বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আন্দেলনে নেমে আমাদের নিজেদের ক্ষতি শিকার করতে।

এক লক্ষ দেশ প্রেমিক কিভাবে এক সাথে হব? আপনি আগে এগিয়ে আসুন, ১৬কোটিমানুষের দেমে দেথবেন এক সময় আমরা একলক্ষ ছাড়ীয়ে গেছি। অসুননা কিছু একটাত হতেও পারে। আর কত হতাশা! আর কত নিরবে আর কত সহ্য করে যাওয়া!

এত এত কর্মপরিকল্পনা দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
রোম শহর একদিনে তৈরি হয়নি, চীনের প্রাচিরও একদিনে তৈরী হয়নি। আমাদের স্বাধীনতাও একদিনে আসেনি।
আমরাদের স্বাধীনতা আসতে যদি নয় মাস লেগে থাকে, প্রয়োজনে আমরা নয় বছরে দেশটা গড়তে কাজ করব।
অনেক কিছু না হোক কিছুটা হলেওতো সমাধান হবে। আর যদি হাত পা গুটিয়ে থাকি তাহলে এদেশের সমস্যা আর জঞ্জাল দিন দিন বাড়বে বৈকি কমবেনা।
লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ

আমরা সত্যিকারে দেশপ্রেমিক। আমরা নির্দিষ্ট কোন দলের জন্য নই। আমরা দেশের ও সত্যিকারের গনতন্ত্রের জন্য, আমরা দেশের জনগনের ও মানবতার জন্য, আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য। আমরা দেশপ্রেমিক, আমরা দেশ গড়ার সৈনিক।আমরা নিজেদেরকে গড়ব এবং নিজেদের দেশ নিজেরাই গড়ব।

শর্তঃ
লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হলে একটিই শর্ত। অবশ্যই একজন দেশপ্রেমিক হিসাবে আপনা জীবনটি দেশের নামে উৎসর্গ করতে হবে।
আপনাকে এ ব্যাপারে সাবধান করে দিচ্ছি- আপনি দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার পর আপনি আবেগের বশবর্তি হয়ে আপনার মা/বাব স্বামী/স্ত্রী ছেলে/মেয়ে বা অন্য কাউকে আপনার জীবনটি উৎসর্গ করতে পারবেন না। আপনি যদি মনে করেন আপনার মা/বাব স্বামী/স্ত্রী ছেলে/মেয়ে বা অন্য সব তবেই আপনি আপনার জীবনটি দেশের নামে উৎসর্গ করুন। কেননা আপনার পরিবারকে এ ব্যাপারে অবগত করা হবে। এবং একটি সচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে জীবন উৎসর্গের প্রক্রিয়াটি করা হবে যেন ভবিষতে কোন মহল বা কোন প্রজন্ম এর সচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে না পারে। আর প্রতিটি দেশ প্রেমিকের জীবন উৎসর্গের প্রমানটি ওয়েবের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হবে সারা বিশ্বে এবং আগামী প্রজন্মের জন্য সংরক্ষন করা হবে। কেননা একটি সময় এই জীবন উৎসর্গের বিষয়টি অর্ন্তজাতিক ভাবে অন্য উচ্চতার মর্যাদা পাবে বলেই বিশ্বাস করি। এবং সারা বিশ্বে এ ধরনের দেশ প্রেমিক হিসাবে ভবিষতে একটি উদাহরন বা মডেল হবে বলে বিশ্বাস করি। আর এ জন্য আমরা দেশপ্রেমীকরা এর জন্য গর্ব করতে পারব বলেও মনে করি। এই জীবন উৎসর্গের প্রক্রিয়াটি আগামী প্রজন্ম দেখে নিজেদেরকে একজন দেশ প্রেমিক করে গড়ে তুলতে উদ্ভুদ্ধ হবে বলেই আশা করি। দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করাটিই হবে দেশ প্রেমিকদের আইডেন্টডিটি।
(এ ব্যাপারে এর থেকে বিস্তারিত এই মুহুর্তে প্রকাশ করতে পারছিনা বলে দূঃখিত। তবে সদস্য সংখ্যা কয়েকশ ছাড়িয়ে গেলেই এই প্রক্রিয়াটি আলোচনার মাধ্যমে জানানো হবে এবং প্রক্রিয়াটি চালু করা হবে )

দেশের নামে আপনার জীবনটি উৎসর্গ করতে ফেইসবুকের এই লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ পেইজটিতে জয়েন করুন এবং পেইজিটর সাখে আপডেট থাকুন।

মূল লক্ষঃ
*এক লক্ষ সত্যিকারে দেশ প্রেমিককে একটি প্ল্যাটফর্মে আনা।
*সদস্যদের মধ্যে আন্ত যোগাযোগের মাধ্যেমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
*সদস্যদের পরিবারকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করতে উদ্ভুদ্ধ করা।
*সদস্যদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিদিন সর্বোচ্চ পরিশ্রম নিশ্চিত করতে উদ্ভুদ্ধ করা।
*সদস্যদের দেশের কোন ধংসাত্বক কাজে সদস্যদের না জড়ানো সর্ব ক্ষেত্রে প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ধর্য ,সহিঞ্চুতা ও নমনিয়তা প্রদর্শন করতে উদ্ভুদ্ধ করা।
* সদস্যদের বিভিন্ন মানবতার কাজে নিজেদেরকে জড়িত করতে উদ্ভুদ্ধ করা।
*সাধারন জনগনের বিভিন্ন ন্যয্য দাবী আদায়ে জনগনকে সাহায্য করা।
* দেশের জন্য একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক কাঠামো তৈরী করতে সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সাহায্য করা।
*আগামী প্রজন্মের বসবাসের জন্য একটি সুন্দর দেশ গড়তে জনগন এবং সরকারকে সাহায্য করা।
*প্রতি বছর সদস্যদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে 'দেশপ্রেমিক' এওয়ার্ড প্রদান করা।

কর্মপরিকল্পনাঃ
*পাচঁ হাজার দেশপ্রেমিক একসাথে হওয়ার পর থেকে নিজেদের কর্মসংস্থান তৈরী করতে একে অপরকে সাহায্য করা।
*বিশ হাজার দেশপ্রেমিক একসাথে হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন সচেতনা মূলক ছোট ছোট ক্যাম্পেইন করা
*পঞ্চাশ হাজার দেশপ্রেমিক এক সাথে হওয়ার পর গন মাধ্যকে কর্মপরিকল্পনা সমন্ধে জানানো এবং রাষ্টপতি বরাবর স্বারকলিপি প্রদান।
*সদস্যদের নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমে নিজেদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিকরা, এবং সদস্যদের কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সাহায্য করা।
*কাজ যত ছোটই হক কোন কাজই ছোট নয় এই বিশ্বাসটি প্রতিটি সদস্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া।
*সদস্যদের দৈনিক নূন্যতম ৮ ঘন্টা নিজের জন্য বা নিজে বেকার থাকলে নিজের অবস্থানে থেকে সমাজের বা দেশের জন্য কাজ কারা। এবং পরবর্তিতে সারা দেশে এই বার্তাটা ছড়িয়ে দেয়া।
*দৈনিক নূন্যতম ৮ ঘন্টা যে কোন কাজে নিজেকে জড়িত রাখলে নিজের অবস্থান তথাপি দেশের অবস্থান পরিবর্তন হবে এই বিশ্বাটা সদস্যদের মধ্যে জাগ্রত করা এবং পরবর্তিতে দেশের প্রতিটি মানুষের মধ্যে এই বিশ্বাসটা স্থাপন করা।
*পঞ্চাশ হাজার সদস্য হওয়ার পর থেকে ঢাকা শহরে প্রতি মাসে একদিন ২ ঘন্টা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিজান চালু করা।
*এক লক্ষ সদস্য হওয়ার পর সারা দেশের শহর গুলোতে প্রতি মাসে একদিন ৩ঘন্টা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিজান চালু করা।
*দেশের বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রদের কে বুঝানো যে, আগামী দিনে অবশ্যই আপনাদেরকে দেশের নেতৃত্ত দিতে হবে, দেশকে নেতৃত্ত দিতে অবশ্যই রাজনীতি করার প্রয়োজন আছে, তবে ছাত্র অবস্থায় কেউ যেন রাজনৈতিক দলের সাথে না জড়ায়, সেটা যেন শধু মাত্র তাদের নিজস্ব দাবী দাওয়া এবং দেশের ও মানবতার জন্য বিভিন্ন আন্দোলনের মধ্যেই সিমাবদ্ধ থাকে।
*মিডিয়া গুলোতে ভাষার ব্যাবহারে সচেতন করা।

*একলক্ষ দেশ প্রেমিক এক সাথে হওয়ার পর টিভি মিডিয়াতে রাজনৈতিক টক-শো বা যে কোন ধরনের রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে ঘটন মূলক এবং বিশ্লেষনধরর্মী ইতিবাচক আলোচনা করতে মিডিয়া সহ সব রাজনৈতিক দল গুলোকে চাপ প্রয়োগ করা।
*দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গণতন্ত্র চালু এবং চর্চা করার জন্য সব রাজনৈতিক দলগুলোকে চাপ প্রয়োগ।
*দেশে সংবিধানটি সাধারন জনগনের কল্যান মূখি করার জন্য সব রাজনৈতিক দল গুলোকে চাপ সৃষ্টিকরা। এবং তাদের মধ্যে আলোচনার জন্য পদক্ষেপ নেয়া এবং সহয়তা করা।
*দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও মেরামত, খাদ্য, শিক্ষা, চিকিৎসা, নিরাপত্তা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন সুনিশচিত করতে সরকারকে চাপ প্রয়োগ
*বিচার ব্যাবস্থায় সাধারন জনগনের ন্যায্য বিচার পেতে সরকারকে চাপ প্রয়োগ।
*জনপ্রসাশনে সচ্ছতা আনার জন্য সরকার বিরুধী দল সহ সব রাজনৈতিক দলগুলোকে চাপ প্রয়োগ এবং জন প্রশাসন গুলোতে সচেতনা সৃষ্টি করা।
*দূর্নীতিকারী ব্যাক্তি আবার অন্য কোন ক্ষেত্রে দূর্নীতির শিকার হচ্ছেন এ ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টি করা।
*দূর্নীতিকে প্রশ্রয় না দিতে সদস্যদের প্রতি সচেতনতা সৃষ্টি করা পরবর্তিতে সাধারন জনগনের মধ্যে তা ছড়িয়ে দেয়া। সাধারন জনগন কোন ক্ষেত্রে দূর্নীতির শিকার হলে প্রয়োজনে আমাদের সহায়তা নিতে উদ্ভুদ্ধ করা।
*মানবতা বিরূধী কার্যকলাপ বন্ধ করতে সরকারকে কে চাপ প্রয়োগ করা এবং সরকার কে চাপ প্রয়োগ করতে বিভিন্ন মানবিক সংঘটন গুলোকে তাগিদ দেয়া।
*আঞ্চলিক পর্যায়ে উন্নয়নের জন্য এবং উন্নয়ন সুনিসচিত করার জন্য সরকারকে চাপ প্রয়োগ।
*সাধারন জনগনের বিভিন্ন ন্যয্য দাবী আদায়ে সরকার বিরুধী দল এবং সব রাজনৈতিক দল সহ বিভিন্ন মহলে চাপ প্রয়োগ।



অনেক কামনা করছি কেউ ডাক দিক ঝাপিয়ে পরব, কিন্তু আমার অপেক্ষা আর শেষ হয়না। এদিকে দেশী হায়না বিদেশী হায়নারা লুটে পুটে খাচ্ছে দেশটা। আমাদের হাতে পায়ে পরিয়ে রাখা হয়েছে শেকল, বাক শক্তিকে করা হয়েছে রুদ্ধ। তাই নিজে এগিয়ে এলাম সব দেশ প্রেমিকদেরকে একত্রিত করতে।
***অনেকের মনে এই ধরনের চিন্তা আসে, এ্যা এই প্ল্যাটফর্মে দাড়াই আর একজনে নাম কামাক। ভাই/বোনেরা এই ভাবে আর কত দিন! দেশটাকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসবেন না আবার কেউ আসলেও সাহায্য করবেন না তাহলে এ দেশটার কি হবে? এধরনের চিন্ত্যাশীল ব্যাক্তিদের বলছি- প্রয়োজনে আমি সারাজীবন ইনভিজিবল হয়ে দেশের জন্য কাজ করব। দেশের জন্য কিছু করতে আমার ভিতরে কিছু পরিকল্পনা আছে আমি সে গুলো স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনার মাধ্যমে শেয়ার করতে চাই । আর যদি কখনো আমার কথার বরখেলাপ করি তবে আমার বুকে গুলি করতে দেরি করবেন না। আর তাতেও যদি আপনার মনপুত না হয় তবে বলব প্লিজ প্লিজ প্লিজ দেশটার জন্য কিছু একটা করুন আপনারা আমাকে ডাকলেই আপনাদের মত করে দেশের জন্য আমার সংক্রিয় ভূমিকা রাখব। আমি কোন কিছু চাইনা দেশেটা কে রক্ষা করতে চাই। জনগনের অর্থ দিয়ে নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির স্বপ্ন পূরন নয়। সাধারন মানুষের স্বপ্ন গুলো পূরন হচ্ছে এটা দেখতে চাই। আর আমার অংশগ্রহন না দেখতে চাইলেও সমস্যা নাই, তবুও কিছু একটা করুন।

তবে তাদের জন্য আবারও মনে করিয়ে দিচ্ছি-
'লাইফ ফর দ্যা রিয়েল ডেমোক্রেসি অব বাংলাদেশ' এর নেতৃত্ব কোন ব্যাক্তি কেন্দ্রীক নয, এর নেতৃত্বে সব সদস্যদের। প্রতিটি সদস্য যেকোন প্রস্তাব পেশ করতে পারবে। তবে যেকোন প্রস্তাব মতামতের মাধ্যমে এবং সদস্যদের মধ্যে জরিপে নূন্যতম ৭০% সমর্থন পেলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হবে অন্যথায় প্রস্তাবটি বাতিল হবে।

***কেউ যদি মনে করেন এখানে যারা আগে আসছে তারাই সবকিছু তারাই বড় দেশপ্রেমিক। তাদেরকে বলছি- আমাদের মধ্যে বড় ছোট নেই, কে আগে আসল কে পরে আসল সেটাও মূখ্য নয়।
করান দেশের সবার কাছে এই কার্যক্রমটির প্রচার পেতে সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। যখন আপনার কাছে এই বার্তাটি পৌছাবে তখনি এগিয়ে আসুন। আমরা দেশপ্রেমিকরা একটি পরিবার হয়ে নিজেদের জন্য এবং দেশের জন্য কাজ করব।

মূল লক্ষ বা কর্মপরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন যোগ্য মনে হলে মন্তব্যে লিখুন।

রেফারেন্সঃ এক লক্ষ সত্যিকারের দেশ প্রেমিক এক সাথে হতে চাই। প্লিজ এগিয়ে আসুন
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কথাটা খুব দরকারী

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ৩১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪

কথাটা খুব দরকারী
কিনতে গিয়ে তরকারি
লোকটা ছিল সরকারি
বলল থাক দর ভারী।

টাকায় কিনে ডলার
ধরলে চেপে কলার
থাকে কিছু বলার?
স্বর থাকেনা গলার।

ধলা কালা দু'ভাই
ছিল তারা দুবাই
বলল চল ঘানা যাই
চাইলে মন, মানা নাই।

যে কথাটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

অতিরিক্ত বা অতি কম দুটোই সন্দেহের কারণ

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

অনেক দিন গল্প করা হয়না। চলুন আজকে হালকা মেজাজের গল্প করি। সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই৷ জোসেফ স্টালিনের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। তিনি দীর্ঘ ২৯ বছর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা ছিলেন। বলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সীমানা পিলার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮



বৃটিশ কর্তৃক এদেশে ম্যাগনেটিক পিলার স্থাপনের রহস্য।
ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে, এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক পিলার' স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাথায় চাপা ভূত ভূত ভূতং এর দিনগুলি

লিখেছেন শায়মা, ৩১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫


এই যে চারিদিকে এত শত কাজ কর্ম, ঝামেলা ঝক্কি, ক্লান্তি শ্রান্তি সব টপকে আমার মাথায় আজও চাপে নানান রকম ভূত। এক ভূত না নামতেই আরেক ভূত। ভূতেদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিজের পাসওয়ার্ড অন্যকে দিবেন না ;)

লিখেছেন অপু তানভীর, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৭



কথায় আছে যে পাসওয়ার্ড এবং জাঙ্গিয়া অন্যকে দিতে নেই । মানুষ হিসাবে, বন্ধু হিসাবে প্রেমিক/প্রেমিকা হিসাবে অথবা আজ্ঞাবহ হওয়ার সুবাদে আমরা অন্যকে ব্যবহার করতে দিই বা দিতে বাধ্য হই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×