রাজা-রানীর চুমুতে কেঁপে উঠলো স্টেডিয়াম
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
হাতে হাত রেখে রাজধানী থিম্পুর চ্যাং লাইম থ্যাং স্টেডিয়ামে প্রবেশ করলেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক ও তার সদ্য বিয়ে করা রানী জেটসান পেমা। একটি দু’টি নয়, নতুন রানীর কপোলে এঁটে দিলেন তিনটি চুমু।
আর সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ-উল্লাসে যেন ফেটে পড়লেন উপস্থিত ৩০ হাজারেরও বেশি দর্শক, দেশবাসী। বিয়ের পর গতকালই তারা প্রথম প্রকাশ্যে জনতার সামনে এলেন। আর ভুটানের জনপ্রিয় রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুকের ঘরে তোলা সুন্দরী রানীকে একনজর দেখতে গতকাল ভোর থেকেই ভুটানে ছিল ব্যাপক প্রস্তুতি। ভোরের আলো ফুটতেই দলে দলে মানুষ হাজির হতে থাকে ওই স্টেডিয়ামে। এক সময় তা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। তার মধ্যে ছিলেন নারী, শিশু, যুবক, যুবা, তরুণ-তরুণী সহ সব বয়সী মানুষ। এদিন ৩১ বছর বয়সী রাজাকে ও তার স্ত্রীকে অন্যদিনের চেয়ে বেশ সজীব দেখাচ্ছিল। স্টেডিয়ামে স্থাপন করা রাজআসনে বসেই রাজা সবাইকে বিস্মিত করে দেন। তিনি উপস্থিত জনতার কাছে জানতে চান তারা কি তাদের রানীকে চুমু দেয়া দেখতে চান কিনা। তার প্রশ্ন শেষ না হতেই যেন সমস্বরে স্টেডিয়াম ফেটে পড়ে।
তারা হ্যাঁ-সূচক উত্তর দেন। এক বাক্যে বলেন, হ্যাঁ আমরা আমাদের রানীকে চুমু দেয়ার দৃশ্য দেখতে চাই। তাদের মনোবাসনা ব্যর্থ করেননি রাজা ওয়াংচুক। তিনি দীর্ঘ দিনের প্রেমিকা কাম স্ত্রী জেটসন পেমার ডান পাশের কপোলে একটি চুমু এঁটে দেন। সাধারণ্যের সঙ্গে মিলে থাকা রাজা এখানেই থামেননি। তিনি জনতার কাছে আবারও একই প্রশ্ন ছুড়লেন। এবারও হ্যাঁ-সূচক জবাব এলো। রাজা আর দেরি করলেন না। তিনি রানীর বাম পাশের কপোলে ফের চুমু এঁটে দেন। ফের আবারও তিনি একই কাজ করেন। আর এ দৃশ্য সরাসরি সমপ্রচার করে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভুটান ব্রডকাস্টিং সার্ভিস টিভি। রাজা জনতার সমুদ্রের কাছে জানতে চান তারা কি আরও কিছু দেখতে চান। তারা কি তাদের রানীর ঠোঁটে চুমু দেয়া দেখতে চান। এবার ইয়েস ইয়েস ধ্বনিতে যেন কেঁপে ওঠে স্টেডিয়াম। রানী এবার তার দিকে কিছুটা বাঁকা হয়ে এগিয়ে যান। রাজা ওয়াংচুক তার ঠোঁটে চুমু দেন। চতুর্দিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশে আলোকিত হয়ে ওঠেন রাজা-রানী।
এ ইভেন্টে অংশ নেন ১৩টি দেশের ফটোসাংবাদিক। তারা অবস্থান নিয়েছিলেন মূল মঞ্চ থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরে। ওদিকে রাজকীয় ভুটান সেনাবাহিনী গতকালই তাদের রাজা ও রানীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। সেখানে একমাত্র অতিথি ছিলেন ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধী।
হাতে হাত রেখে রাজধানী থিম্পুর চ্যাং লাইম থ্যাং স্টেডিয়ামে প্রবেশ করলেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক ও তার সদ্য বিয়ে করা রানী জেটসান পেমা। একটি দু’টি নয়, নতুন রানীর কপোলে এঁটে দিলেন তিনটি চুমু।
আর সঙ্গে সঙ্গে আনন্দ-উল্লাসে যেন ফেটে পড়লেন উপস্থিত ৩০ হাজারেরও বেশি দর্শক, দেশবাসী। বিয়ের পর গতকালই তারা প্রথম প্রকাশ্যে জনতার সামনে এলেন। আর ভুটানের জনপ্রিয় রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুকের ঘরে তোলা সুন্দরী রানীকে একনজর দেখতে গতকাল ভোর থেকেই ভুটানে ছিল ব্যাপক প্রস্তুতি। ভোরের আলো ফুটতেই দলে দলে মানুষ হাজির হতে থাকে ওই স্টেডিয়ামে। এক সময় তা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। তার মধ্যে ছিলেন নারী, শিশু, যুবক, যুবা, তরুণ-তরুণী সহ সব বয়সী মানুষ। এদিন ৩১ বছর বয়সী রাজাকে ও তার স্ত্রীকে অন্যদিনের চেয়ে বেশ সজীব দেখাচ্ছিল। স্টেডিয়ামে স্থাপন করা রাজআসনে বসেই রাজা সবাইকে বিস্মিত করে দেন। তিনি উপস্থিত জনতার কাছে জানতে চান তারা কি তাদের রানীকে চুমু দেয়া দেখতে চান কিনা। তার প্রশ্ন শেষ না হতেই যেন সমস্বরে স্টেডিয়াম ফেটে পড়ে।
তারা হ্যাঁ-সূচক উত্তর দেন। এক বাক্যে বলেন, হ্যাঁ আমরা আমাদের রানীকে চুমু দেয়ার দৃশ্য দেখতে চাই। তাদের মনোবাসনা ব্যর্থ করেননি রাজা ওয়াংচুক। তিনি দীর্ঘ দিনের প্রেমিকা কাম স্ত্রী জেটসন পেমার ডান পাশের কপোলে একটি চুমু এঁটে দেন। সাধারণ্যের সঙ্গে মিলে থাকা রাজা এখানেই থামেননি। তিনি জনতার কাছে আবারও একই প্রশ্ন ছুড়লেন। এবারও হ্যাঁ-সূচক জবাব এলো। রাজা আর দেরি করলেন না। তিনি রানীর বাম পাশের কপোলে ফের চুমু এঁটে দেন। ফের আবারও তিনি একই কাজ করেন। আর এ দৃশ্য সরাসরি সমপ্রচার করে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভুটান ব্রডকাস্টিং সার্ভিস টিভি। রাজা জনতার সমুদ্রের কাছে জানতে চান তারা কি আরও কিছু দেখতে চান। তারা কি তাদের রানীর ঠোঁটে চুমু দেয়া দেখতে চান। এবার ইয়েস ইয়েস ধ্বনিতে যেন কেঁপে ওঠে স্টেডিয়াম। রানী এবার তার দিকে কিছুটা বাঁকা হয়ে এগিয়ে যান। রাজা ওয়াংচুক তার ঠোঁটে চুমু দেন। চতুর্দিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশে আলোকিত হয়ে ওঠেন রাজা-রানী।
এ ইভেন্টে অংশ নেন ১৩টি দেশের ফটোসাংবাদিক। তারা অবস্থান নিয়েছিলেন মূল মঞ্চ থেকে মাত্র কয়েক গজ দূরে। ওদিকে রাজকীয় ভুটান সেনাবাহিনী গতকালই তাদের রাজা ও রানীকে সংবর্ধনা দিয়েছে। সেখানে একমাত্র অতিথি ছিলেন ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধী।
লিংক এখানে
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
কথাটা খুব দরকারী
কথাটা খুব দরকারী
কিনতে গিয়ে তরকারি
লোকটা ছিল সরকারি
বলল থাক দর ভারী।
টাকায় কিনে ডলার
ধরলে চেপে কলার
থাকে কিছু বলার?
স্বর থাকেনা গলার।
ধলা কালা দু'ভাই
ছিল তারা দুবাই
বলল চল ঘানা যাই
চাইলে মন, মানা নাই।
যে কথাটা... ...বাকিটুকু পড়ুন
অতিরিক্ত বা অতি কম দুটোই সন্দেহের কারণ
অনেক দিন গল্প করা হয়না। চলুন আজকে হালকা মেজাজের গল্প করি। সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই৷ জোসেফ স্টালিনের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। তিনি দীর্ঘ ২৯ বছর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা ছিলেন। বলা... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সীমানা পিলার
বৃটিশ কর্তৃক এদেশে ম্যাগনেটিক পিলার স্থাপনের রহস্য।
ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে, এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক পিলার' স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার... ...বাকিটুকু পড়ুন
মাথায় চাপা ভূত ভূত ভূতং এর দিনগুলি
এই যে চারিদিকে এত শত কাজ কর্ম, ঝামেলা ঝক্কি, ক্লান্তি শ্রান্তি সব টপকে আমার মাথায় আজও চাপে নানান রকম ভূত। এক ভূত না নামতেই আরেক ভূত। ভূতেদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
নিজের পাসওয়ার্ড অন্যকে দিবেন না ;)
কথায় আছে যে পাসওয়ার্ড এবং জাঙ্গিয়া অন্যকে দিতে নেই । মানুষ হিসাবে, বন্ধু হিসাবে প্রেমিক/প্রেমিকা হিসাবে অথবা আজ্ঞাবহ হওয়ার সুবাদে আমরা অন্যকে ব্যবহার করতে দিই বা দিতে বাধ্য হই।... ...বাকিটুকু পড়ুন