১। সরকারী চাকুরীজীবি ওএসডি হয়েছে সবচেয়ে বেশী,
২। বিদ্যুৎ উৎপাদন কিন্চিত পরিমানও বাড়েনি,
৩। বিমানে সাড়ে ৭০০ কোটি টাকা লোকসান,
৪। স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে স্বাধীনতা পদক,
৫। সারা দেশে সিরিজ বোমা হামলা,
৬। সারের পেছনে কৃষককে দৌড়াতে হয়েছে,
৭। হাওয়া ভবন দিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি-লুটপাট হয়েছে,
৮। তাদের নিয়োগ দেয়া বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি সম্পদের লুটপাটের অভিযোগ উঠে,
৯। অপারেশন ক্লিনহার্ট চালু হয়,
১০।বিরোধী নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা ও হামলা দিয়ে হয়রানি,
১১। দেশের সম্পদ লুট ও চুরি করে বিশ্বের দরবারে চোর হিসাবে আখ্যায়িত,
১২। স্কুল জাতীয়করণ খুবই কম হয়েছে,
১৩। কোন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয় নাই,
১৪। প্রশাসনের কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে নাই,
১৫। জনকন্ঠ নির্ভিক ও বলিষ্ঠ ভুমিকা পালন করেছিল বলেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল,
১৬। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হয়েছিল,
১৭। মৌলবাদী জঙ্গি কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পেয়েছিল, বাংলাভাইয়ের উথ্থান,
১৮। চট্টগ্রামে ধরাপড়া ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালান,
১৯। রেলপথ ছিলো অবহেলিত ও বঞ্চিত,
২০। মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া তালিকা করা হয়েছিল,
২১। মাদক ও জঙ্গীবাদ সমাজে ব্যাধি হিসেবে দেখা দিয়েছিল,
২২। সিঙ্গাইরের গোবিন্দল গ্রামে নিরীহ গ্রামবাসীর ওপর গুলিবর্ষণ ও সিংগাইর হত্যাকাণ্ড সংঘটিত,
২৩। তারেক রহমানের বন্ধুদের নামে বন বিভাগ ও সরকারী জমি লীজ দিয়ে শিল্প স্থাপনের প্রক্রিয়া করা হয়েছিল,
২৪। বিআরটিসিকে পঙ্গু করা হয়েছিল,
২৫। কওমি শিক্ষাকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছিল,
২৬। তত্ত্বাবধায়কের ধারণা বিনষ্ট করেছিল,
২৭। নির্মানাধীন অনেক সেতু প্রকল্প বন্ধ হয়ে গিয়াছিল,
২৮। উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অবসর গ্রহণের বয়সসীমা দুই বছর বৃদ্ধি করেছিল,
২৯। ভারত সরকারের কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি টিঁপাইমুখ বাঁধ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়,
৩০। বিড়ির ক্ষেত্রে প্রথম জালিয়াতি ধরা পড়ে,
৩১। রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়ে তা মাফ করিয়ে নেয়,
৩২। শেখ হাসিনাকে হত্যার লক্ষ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা,
৩৩। আইভি রহমান, এএমএস কিবরিয়া, আহসানউলাহ মাস্টার, অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমাম ও মমতাজউদ্দিনসহ অনেককে হত্যা,
৩৪। নিজ সন্তানদের দিয়ে মানি লান্ডারিং হয়েছে,
আরও অনেক অনিয়ম আছে যা লিখতে গেলে কাগজে কুলাবে না।