সুত্র: প্রথম আলো। ১০/১১/২০১১
বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ বুশাইরি বলেছেন, সৌদি আরবে আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের কারণে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না। সৌদি আইন অনুযায়ী খুন হওয়া ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা খুনিদের ক্ষমা না করলে সরকারের কিছুই করার থাকে না। আজ সোমবার ঢাকায় সৌদি দূতাবাসে এক সংবাদ সম্মেলনে আবদুল্লাহ এ কথা বলেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের অনেক পুরোনো, গভীর ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশিরা সৌদিতে বসবাস করছেন। খুনের বদলে খুন, এ আইনটি তাঁরা সবাই জানেন। আর এটা মেনেই তাঁরা বসবাস করছেন। আল্লাহর এ আইন বাস্তবায়নে মানুষের কোনো হস্তক্ষেপ খাটে না।’
গত শুক্রবার রিয়াদে আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের ঘটনা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, ওই একই দিনে একজন আফগান নাগরিককে হত্যার দায়ে একজন সৌদি নাগরিককেও শিরশ্ছেদ করা হয়। ওই আফগান নাগরিকের পরিবার খুনিকে ক্ষমা না করায় সৌদি সরকারও তার নাগরিককে বাঁচাতে পারেনি। আটক ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের বিচারের প্রক্রিয়া ২০০৭ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের দূতাবাস এ ক্ষেত্রে তার দেশের নাগরিকদের বাঁচানোর চেষ্টাও করেছিল। খুন হওয়া মিসরীয় ওই নাগরিকের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও কথা বলেছিল। বাংলাদেশ ও মিসরের রাষ্ট্রদূত এ নিয়ে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ওই মিসরীয় পরিবার আট বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেনি। অভিযুক্ত ১১ বাংলাদেশির মধ্যে আটজনকে শিরশ্ছেদ ও তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়।
সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় বিচারিক প্রক্রিয়া আরবি ভাষায় হওয়ায় বাংলাদেশি নাগরিকদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগসহ আইনি লড়াই চালানো সম্ভব হয়নি। উত্তরে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটা ঠিক নয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় দ্বৈতভাষী যুক্ত ছিলেন। এ ঘটনায় সৌদি সরকার দুঃখিত হলেও তাদের কিছু করার ছিল না। কেননা, তারা আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন হজ উপলক্ষে সৌদি দূতাবাসরে পক্ষ থেকে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জানানো হয়, এ বছর প্রায় এক লাখ বাংলাদেশি সৌদি আরবে হজ পালন করতে যাবেন। ইতিমধ্যে ৩০ হাজার বাংলাদেশি সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। ৫৮ হাজার হাজির ভিসা ইস্যু করা হয়েছে। অন্যদের ক্রমানুসারে হবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ বুশাইরি বলেছেন, সৌদি আরবে আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের কারণে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না। সৌদি আইন অনুযায়ী খুন হওয়া ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা খুনিদের ক্ষমা না করলে সরকারের কিছুই করার থাকে না। আজ সোমবার ঢাকায় সৌদি দূতাবাসে এক সংবাদ সম্মেলনে আবদুল্লাহ এ কথা বলেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের অনেক পুরোনো, গভীর ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশিরা সৌদিতে বসবাস করছেন। খুনের বদলে খুন, এ আইনটি তাঁরা সবাই জানেন। আর এটা মেনেই তাঁরা বসবাস করছেন। আল্লাহর এ আইন বাস্তবায়নে মানুষের কোনো হস্তক্ষেপ খাটে না।’
গত শুক্রবার রিয়াদে আট বাংলাদেশির শিরশ্ছেদের ঘটনা প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত বলেন, ওই একই দিনে একজন আফগান নাগরিককে হত্যার দায়ে একজন সৌদি নাগরিককেও শিরশ্ছেদ করা হয়। ওই আফগান নাগরিকের পরিবার খুনিকে ক্ষমা না করায় সৌদি সরকারও তার নাগরিককে বাঁচাতে পারেনি। আটক ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের বিচারের প্রক্রিয়া ২০০৭ সাল থেকেই শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের দূতাবাস এ ক্ষেত্রে তার দেশের নাগরিকদের বাঁচানোর চেষ্টাও করেছিল। খুন হওয়া মিসরীয় ওই নাগরিকের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও কথা বলেছিল। বাংলাদেশ ও মিসরের রাষ্ট্রদূত এ নিয়ে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ওই মিসরীয় পরিবার আট বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেনি। অভিযুক্ত ১১ বাংলাদেশির মধ্যে আটজনকে শিরশ্ছেদ ও তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেওয়া হয়।
সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় বিচারিক প্রক্রিয়া আরবি ভাষায় হওয়ায় বাংলাদেশি নাগরিকদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগসহ আইনি লড়াই চালানো সম্ভব হয়নি। উত্তরে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটা ঠিক নয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় দ্বৈতভাষী যুক্ত ছিলেন। এ ঘটনায় সৌদি সরকার দুঃখিত হলেও তাদের কিছু করার ছিল না। কেননা, তারা আল্লাহর আইন বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন হজ উপলক্ষে সৌদি দূতাবাসরে পক্ষ থেকে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জানানো হয়, এ বছর প্রায় এক লাখ বাংলাদেশি সৌদি আরবে হজ পালন করতে যাবেন। ইতিমধ্যে ৩০ হাজার বাংলাদেশি সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। ৫৮ হাজার হাজির ভিসা ইস্যু করা হয়েছে। অন্যদের ক্রমানুসারে হবে।