somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেখ হাসিনাকে বলছি...... কৌতুকটা একটু বোঝার চেষ্টা করুন।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।
শুরুটা একটা কৌতুক দিয়ে করা যাক
এক লোক বিয়ের দিন তার মেয়েকে যখন বরের হাতে তুলে দিচ্ছেন তখন বরকে বলেন-“বাবা আমার মেয়েটা বড় আদরের, বড় সোহাগের।কোনদিন তাকে কোন অভাব বুঝতে দিইনি।যা চেয়েছে তাই দিয়েছি।আজ আমার মেয়েকে তোমার হাতে তুলে দিলাম।তার সব দায়িত্ব তোমার ঘাড়ে দিয়ে দিলাম “।
তখন বর উত্তর দিল “আব্বা, আপনি কোন চিন্তা করবেননা আপনার মেয়ে তো আমার মেয়ে।আপনার মেয়ে আর আমার মেয়ে কোন পার্থক্য আছে নাকি?আপনি টেনশন ফ্রি থাকেন”।
স্পষ্টতঃ বুঝা যাচ্ছে বর মশাই অতিরিক্ত পাম দিতে গিয়ে পরিস্থিতি,সমাজ চিন্তা না করেই কথা বলেছেন।শ্রোতার মনোরঞ্জনের জন্য অতিরিক্ত আধিক্ষেতা দেখালে শ্রোতা খুশি হয়না বরং বক্তার প্রতি তার মনে সন্দেহের বীজ বপিত হয়।


পাশের বাড়ির এক বৃদ্ধ কৃষকের দুইটা বউ।মিঃমদন দুই বউকেই বিয়ে করার কথা বলে পরকীয়া করার জন্য আহবান জানায়।ছোট বউটা সারা দিলেও বড় বউ যে কিনা কিছুটা ছোট বউয়ের তুলনায় অসুন্দর সে এ প্রস্তাব প্রত্যাখান করে।ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস এর পরদিনই বৃদ্ধ কৃষক মারা যায়।একমাস পর মদন ওই বৃদ্ধের বড় বউকে বিয়ে করে ঘরে তুলে নেয়।
ছোট বউ মদনকে দোষী সাব্যস্থ করে বলে “তুমি আমার সাথে এত বড় বিশ্বাস ঘাতকতা করলে”?
মদন উত্তর দেয় “যে তুমি বৃদ্ধ থাকা অবস্থায় আমার সাথে পরকীয়ার সায় দাও আমার ঘরে এসে তুমি আরেকজনের সাথে তা করবেনা তার কি গ্যারান্টি”?
আপাত লাভের আশায় আপনি হয়ত সত্যকে, সততাকে বিসর্জন দিতে পারেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আপনার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে।তাই যেটা ঠিক,আপনি যা,আপনার চিন্তা চেতনা বিশ্বাস যা, তাই মানুষকে দেখান।না হয় সমুহ বিপদের আশংকা।

৩।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্গাপূজার উৎসব উপলক্ষে ভাষন দিতে গিয়ে বলেছেন-
“ আমরা জানি এবং শুনেছি মা দুর্গা প্রত্যেক বছর কোনো না কোনো বাহনে চড়ে আমাদের এ বসুন্ধরায় আসেন। এবার আমাদের দেবী এসেছেন গজে চড়ে। জানি, গজে চড়ে এলে এ পৃথিবী ধন-ধান্যে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে—তা আমরা দেখতেই পাচ্ছি। এবার ফসল ভালো হয়েছে” (দৈনিক আমার দেশ,বৃহস্পতিবার,৬ অক্টোবর ২০১১)

শ্রীমতি শেখ হাসিনা আপনি আমার লেখা পড়বেন কিনা জানিনা তবে আমি আপনাকে বলছি আপনি আমার এ আর্টিকেলের উপরের ঘটনাটি এবং কৌতুকটি পড়ে দেখুন।এখান থেকে কোন শিক্ষা নিতে পারেন কিনা আপনি দেখেন।আমি জানি আপনার অনেক ডিগ্রী।উপরের লেখাগুলো না বুঝার মত মোটা মস্তিষ্কের মানুষ আপনি নন।

আপনি আমাদের হিন্দু ভাই বোনদের মনরঞ্জনের জন্য যে কথাগুলো বলেছেন কোনদিন হয়ত বিদেশী প্রভুদের মন রক্ষার জন্য আপনি বলে বসবেন “আমি বাংলাদেশী নই আমি আমেরিকান!!! আমি ব্রিটিশ!!! আমি ভারতীয়!!!”

এ কথা চিন্তা করেই আমার ভয়ে গা শিউরে উঠছে।আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আপনার পিতার অবদান খুব ভাল করেই বাংলাদেশের মানুষ জানে।তাই আজো বাংলার মানুষ তাকে শ্রদ্ধা করে।কিন্তু আপনার এ রকম

আচরন দেখে হয়ত আপনার বাবাই এমন আশংকা করে বসতেন এবং আপনাকে সতর্ক করতেন।

আমি যদিও খুব সাধারন জ্ঞানের মুসলমান।তবুও আপনাকে আপনার এ বক্তব্যের খাতিরে কিছু কথা বলতে ইচ্ছা করছে। আপনি হয়ত আমার চেয়ে কোরআন ভাল বুঝেন(?),আপনি যেভাবে কোরআনের সূরা কাফিরুনের শেষ আয়াতকে ধর্ম নিরপেক্ষতা দিয়ে ব্যাখ্যা করেন তাতে ইবনে কাসীর,ইবনে তাইমিয়া,তাবারী, সাঈয়েদ কুতুব সহ সব ইসলামি স্কলাররা ফেল।তারা এ সময় জন্ম গ্রহন করলে আপনার এ আয়াতের তাফসীর দিয়ে হয়ত তারা তাদের তাফসীরকে আরো অলংকৃত করত(??) আর মাথা চাপরাতো এই ভেবে আহা!!! এ আয়াতগুলো হাসিনা ম্যাডাম বুঝল আর আমরা বুঝলাম না??যাইহোক একজন মুসলিম হিসেবে যেহেতু তাওহীদের জ্ঞান থাকা ফরয তাই আমি অন্ততঃ তাওহীদ নিয়ে কিছুটা জানি।

ম্যাডাম আপনি যে কথা বলেছেন তা মক্কার মুশরিকরা ও বলত না।তারা লাত মানাত,উযযা,হুবলকে পূজা করলেও আপনার মত এমন কথা তারা কখনও বলেনি।তারা বলত সবকিছু এক আল্লাহ থেকেই হয়।তিনি এ বিশ্বের নিয়ন্তা।সবকিছু তিনিই সম্পাদন করেন।কোরানে পাবেন-

আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল কে সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে, আল্লাহ। বলুন, সকল প্রশংসাই আল্লাহর। বরং তাদের অধিকাংশই জ্ঞান রাখে না।সূরা লোকমান-২৫

তুমি জিজ্ঞেস কর, কে রুযী দান করে তোমাদেরকে আসমান থেকে ও যমীন থেকে, কিংবা কে তোমাদের কান ও চোখের মালিক? তাছাড়া কে জীবিতকে মৃতের ভেতর থেকে বের করেন এবং কেইবা মৃতকে জীবিতের মধ্য থেকে বের করেন? কে করেন কর্ম সম্পাদনের ব্যবস্থাপনা? তখন তারা বলে উঠবে, আল্লাহ! তখন তুমি বলো তারপরেও ভয় করছ না?সূরা ইউনুস-৩১

আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন কে নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডল সৃষ্টি করেছে? তারা অবশ্যই বলবে, এগুলো সৃষ্টি করেছেন পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহ।সূরা যুখরুফ-৯

আপনার এ কথা তাওহীদ আর রুবুবিয়্যার খেলাফ।এটা শিরক ।আল্লাহর সাথে অংশীদারিত্ব করা যা পুরোপুরি হারাম আল্লাহর সূরা নিসার দুই জায়গায় ৪৮ এবং ১১৬ আয়াতে স্পষ্ট বলেছেন-

নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে শরীক করে। তিনি ক্ষমা করেন এর নিম্ন পর্যায়ের পাপ, যার জন্য তিনি ইচ্ছা করেন।

কোরআন অন্য একটি আয়াতে বলছে-

নিশ্চয় যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থির করে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাত হারাম করে দেন।সূরা মায়িদা-৭২

অতএব পরকালের অনন্ত জীবন বেহেশতে কাটাতে হলে যা আপনার এ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে কাটানো জীবনের চেয়ে সুখময়, তাহলে অবশ্যই আপনাকে আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইতে হবে।অবশ্যই আপনাকে তওবা করতে হবে।

শুনেছি ফেরাউন নিজেকে খোদা দাবি করে জনগনের দাবি পূরনের প্রতিশ্রুতি দিলেও রাতে সে আল্লাহর কাছে ধর্না দিত।আল্লাহকে বলত “হে আল্লাহ কেউ তুমি তো জানো আসল দেয়ার মালিক তুমিই”,নীলনদের পানি শুকিয়ে গেলে জনগনের দাবির প্রেক্ষিতে সে রাতে আল্লাহর কাছে এই বলে ফরিয়াদ করত “হে আল্লাহ তুমি আমার ইজ্জত রক্ষা কর।নীলনদকে পানিতে পূর্ন করে দাও”,আল্লাহ তার ফরিয়াদ কবুল করত।কিন্তু সে কখনো তার কৃতকর্মের জন্য তওবা করেনি।মৃত্যু মুহূর্তে সে তওবা করে।কিন্তু তা তো কবুল হবার নয়।আমার ধারনা আপনি ফেরাউনের মত ভুল করবেননা।আপনি তাড়াতাড়ি তওবা করুন। আল্লাহ মহান তওবাকবুলকারী।

৪।
আপনি কিংবা যারা এ লেখা পড়ছেন তারা হয়ত ভাববেন আমি অন্য ধর্ম বিদ্বেষী? অন্য ধর্মের লোককে মুসলিমরা পছন্দ করেনা।

নাহ!তা নয়।সকল মানুষই এক আদম ও হাওয়া থেকে এসেছে।মনুস্মৃতি বলছে মানুষ মনু ও শতরুপা থেকে এসেছে।বাইবেল বলছে মানুষ Adam & Eve থেকে এসেছে।আল্লাহ পরিষ্কার বলছেন-

হে মানবজাতি, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি।সূরা হুজুরাত-১৩

দেখুন আল্লাহ এখানে পুরো মানবজাতিকে উদ্দেশ্য করে বলছেন।শুধু তাই নয় আল্লাহ পুরো মানবজাতিকে সম্মানিত করেছেন।মানবতার মুক্তির সনদ বিদায় হজ্বে বিশ্বনবী, মানবতার ত্রানকর্তা যে ভাষন দিয়েছেন আজো তা মুসলিমদের বিশ্বমানবতার পরিচয় বহন করে চলেছে। হিন্দু মুসলিম,বৌদ্ধ,খ্রিস্টিয়ান সবাই আল্লাহর চোখে সম্মানিত।তবে আল্লাহ মানুষকে তাদের ঈমান অনুযায়ী পুরষ্কার দিবেন।আল্লাহ বলেন-

নিশ্চয় আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি।সূরা বনী ঈসরাইল-৭০

আল্লাহ সূরা আনআমে-
তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে।সূরা আনআম-১০৮
এখানে আল্লাহ স্পষ্ট ভাষায় আল্লাহ যে কোন ধর্মের লোকদের উপাস্য প্রভুকে গালি দিতে নিষেধ করেছেন।ইসলাম অমুসলিমদের সাথে ভাল ব্যবহারের তাগিদ দেয়।আল্লাহ সুস্পষ্টভাষায় কুরানুল কারীমে বলেছেন-

ধর্মের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে দেশ থেকে বহিস্কৃত করেনি, তাদের প্রতি সদাচরণ ও ইনসাফ করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন না। নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফকারীদেরকে ভালবাসেন।সূরা মুমতাহিনা-৮

তাই সবসময় মুসলিমরা,এবং মুসলিম শাসকরা অমুসলিমদের সম্মান দিয়েছেন।তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করছেন।কিন্তু ভাল ব্যবহার মানে এইনা যে নিজের স্বতন্ত্রকে বিসর্জন দিয়েছেন।নিজের দ্বীন ধর্মকে বিসর্জন দিয়েছেন। আমাদের দেশ ইসলামী শাসনতন্ত্র অনুসরন করছে না।আলহামদুলিল্লাহ তারপরো আমাদের দেশে অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা সুখে আছে।ভারতের মত সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন আমাদের দেশে করা হয়না।এটা কেবল সম্ভব হয়েছে আমাদের মধ্যে কিছুটা মুসলমা্নিত্বের ভাবধারা অবশিষ্ট আছে বলে।খোদার কসম,ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে মুসলিমদের সাথে সাথে আমাদের সংখ্যালঘুরাও সুখে শান্তিতে জীবনযাপন করবে।ইসলামের অমুসলিমদের অধিকার নিয়ে কথা বলতে গেলে হয়ত আমার এ আর্টিকেল একটা বড়সড় বইয়ে পরিনত হবে তাই বেশি কিছু লিখছিনা।শুধুমাত্র ইসলামি শাসন ব্যবস্থায় যারা অমুসলিম ছিল তাদের অবস্থা কি ছিল তা নিয়ে অমুসলিমদের দু চারটা মন্তব্য তুলে ধরছি-

বিশিষ্ট ঐতিহাসিক টমাস আর্নল্ড বলেছেন-“খ্রিস্টানরা মুসলিমদের সমাজে ধর্মীয় স্বাধীনতার মত জীবন ও ধনসম্পদের পূর্ন অধিকার ভোগ করত"।

প্রাচ্যবিদ বারটোল্ড বলেন-“মুসলিম শাসনামলে সময় খ্রিস্টানদের অবস্থা ছিল সর্বোত্তম।মুসলিমরা ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে মানবিক মূল্যবোধ ও উদারতা নীতি মেনে চলত”।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা লেখক মি ড্রেপার বলেন-“খলিফাদের শাসনামলে খ্রিস্টান ও ইয়াহুদি পন্ডিতদের শুধু মুখেই সম্মান করা হয়নি ,তাদেরকে বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত করা হয়েছে এবং বড় বড় সরকারী দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছে”।

Allah knows da best……..

বিঃদ্রঃ একজন মুসলিম হিসেবে আমি আমার দায়িত্বটা পালনের চেষ্টা করেছি।লেখায় কোন ভুল হলে আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন।

Copied from "Collected Notes And Discussion"
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×