প্রথম আলোর মথ্যিাচার ও একজন কানজি আলমাস
কামরুল হাসান

গত ক’দনি ধরে পারসোনায় ঘটে যাওয়া ঘটনা ববিকেবান মানুষদরেকে বশে নাড়া দয়িছে।ে বউিটির্ পালাররে নামে শহরজুড়ইে নীল কারবারি জমে উঠছ।ে এসব কুর্কীতি পাড়ার মস্তান থকেে শুরু করে রাজনতৈকি দলরে নতোদরে ঘাটে র্পযাপ্ত জল ঢলেইে করা হচ্ছ।ে হালরে সনেশনে এ যুগরে ময়েরো সাজু গোজুর ব্যাপারে খুবই সচতেন। চুন থকেে পান খসলইে বউিটি র্পালারে ছোটা এখন নত্যিব্যাপার হয়ে দাড়য়িছে।ে বত্তিবানরে ময়েরো নাকি স্কুলে যাওয়ার আগে র্পালারে যায়। সাতটায় স্কুল শুরু হলে ছয়টায় র্পালারে ঢুক।ে আর এমন অভ্যস্ত জীবনে খোরাক যুগাচ্ছে মায়রো। পারসোনায় ঘটে যাওয়া ঘটনা আমাদরে ববিকেকে কতোটুকু নাড়া দয়িছে?ে এমন প্রশ্নে বব্রিত করার ইচ্ছে আমার নইে। কন্তিু খারাপ কাজকে যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রকট বা প্রচ্ছন্ন সর্মথন দচ্ছিে তাদরে ব্যাপারে কফৈয়িত চাওয়া যতেইে পার।ে একটা প্রতষ্ঠিান যখন আর্দশচ্যুত হয়ে অন্যপহ্নাবল্মনে কাড়ি কাড়ি র্অথ কামাতে চায় তখনই এমন জঘন্য ঘটনার সূত্রপাত হতে পার।ে এখানে অনচ্ছিার কোন ব্যাপার থাকনো। যদি বষিয়টতিে সবোগ্রহণকারীর নজর না কাড়তো, তাহলে কি করতো পারসোনা? অতীতে এমন ঘটনা কতোগুলো হয়ছেে তাতো প্রশ্ন জাগানয়িা থাকতইে পার।ে এখানে ডফিন্টে করার কি আছ?ে আসলে সমাজরে এমন নকিৃষ্ট র্কমে কারো না কারো প্রচ্ছন্ন ভূমকিা থাক।ে কানজি আলমাস খান পারসোনা দয়িে সমাজরে খুব উঁচু তলায় পৌছে গছেনে। একবার ভাবুনতো, ভক্টিমি যদি কানজি আলমাস খান নজিে হতনে বা তার পরবিাররে কউে হতো তাহলে ব্যাপার উনি কভিাবে নতিনে? এ নয়িে উদ্বগেরে ব্যাপার নয়, এটা একজন নাগরকিরে অধকিাররে ব্যাপার। একজন মানুষ পয়সা খরচ করে সৌর্ন্দয্য’র জন্য র্পালারে গয়িে যদি তার গোপন অঙ্গরে ছবি কারো ব্যবসার মূলধন বৃদ্ধরি খোরাক জোগায় তখন ঐ মানুষটরি ভতেরকার কি অবস্থা হতে পারে একবার ভবেে দখেুন! এমন বব্রিতকর পরস্থিতিি উদ্ভব কনে হলো? এর দায়তো কানজি আলমাস ও তার পারসোনা কছিুতইে এড়াতে পারনো। সারা দশেরে মডিয়িা যখোনে এমন বআেইনি র্কমে তাদরে স্বীয় র্কতব্য পালন করছ,ে সখোনে বহুল প্রচারতি প্রথম আলো অনকেটা নীরব ভুমকিা পালন করছে কনে? কারণ কানজি আলমাস প্রথম আলোর র্অথরে উৎস? এই জন্য কি প্রথম আলো তাদরে প্রকাশনার নীতি থকেে দূরে সরে গছে।ে অত্যন্ত দায়সারা গোছরে একটা নউিজ প্রথম আলো ছাপয়িছেে ০৩.১০.২০১১ ইং তারখিে । যখোনে প্রথম আলো তার হলুদ সাংবাদকিতার নগ্ন বহঃিপ্রকাশ দখেয়িছে।ে প্রচ্ছন্নভাবে কতোটা নীতি বর্বিজতি হয়ে প্রথম আলো পারসোনার সাফাই গয়েছেে তা ভাবতে লজ্জা লাগ।ে অতচ এ পত্রকিাটি সরকাররে বপিক্ষ,ে আদালতরে বপিক্ষ,ে শল্পিপতদিরে দখল দারত্বিরে বপিক্ষে নজিদেরেকে উজার করে দয়ে। যা অনকে সময় পাঠক নন্দতিও হয় বট।ে কন্তিু প্রথম আলো তার সন্ডিকিটেরে কারো বরিুদ্ধে কছিু লখিনো। যারা নয়িমতি প্রথম আলোকে বজ্ঞিাপন দয়ে তাদওে বরিুদ্ধরে প্রথম আলো লখিার মতো কছিু খুজে পায়না। অনকে আলো ছড়াতে চায় পত্রকিাটি কন্তিু নজিরোই থকেে যায় অন্ধকাররে অন্তহীন গহবর।ে অনকে কছিুই বদলাতে চায় কন্তিু নজিদেরে চরত্রি বদলাতে চায়না। তাই প্রথম আলো তার কোন পৃষ্ঠায় কোন এক কলাম ইঞ্চতিে লখিতে পারে নাই”নাগরকি হসিবেে আমরাও উদ্বগ্নি, ঘটনা সত্যতা যাচাই র্পূবক প্রকৃত ঘটনার সুস্পষ্ট প্রকাশ ও দোষদিরে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি চাই”। কছিুদনি আগে একই পত্রকিার বনিোদন সম্পাদক অঞ্জন চৌধুরি এক উঠতি নায়কিার গোপন ভডিওি চত্রি ধারন করে ময়েটেকিে ভোগ বলিাসে পরণিত করছেলি। পরে যখন এ নয়িে ব্লগে লখোলখেি হলো তখন চৌধুরকিে প্রথম আলো থকেে বহস্কিার করা হলো। কন্তিু চৌধুররি এমন কুর্কীতি কি প্রথম আলো জানতোনা? সবই জানে প্রথম আলো, পরস্থিতিি বুঝে কথা বল।ে এমন বাণি হয়তো দু’দনি আগে পরে ঠকিই ফলে যাব।ে আসলে যারা খুব বশেি বশেি নীতরি কথা বলে তাদরেই নীতবিোধরে অভাব রয়ছেে এটা প্রথম আলো প্রমাণ করছ।ে