জামািতরা কাল যা করেলা এতে আবার প্রমাণিত হয় এরা কত ভয়ানক
এরা মখে এক খাজে আরেক
নৃশংসতাই এদের চরিত্র
এরা ধর্মের নামে আকাম কুকাম করে
এরা মগবাজারের সব হোটেল থেকে প্রতি মাসে চাদাদ তুলে
আরেকটা ব্যাপার সব দুই নম্বর হোঠেল আর জামাতের প্রধান অফিস একসাথে
এতে আরো বুঝা যায় এরা আধারে কি করে
জামাত-শিবিরের বর্বর তাণ্ডব: প্রথম আল
মতিঝিল ঘিরে দেশের প্রধান বাণিজ্যিক বলয়ে অফিস ও স্কুল ছুটির সময় এ ঘটনা ঘটায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। লোকজন বিভিন্ন ভবনে আটকা পড়ে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জামায়াত-শিবিরকর্মীরা কাকরাইল পুলিশ বুথে আগুন ধরিয়ে দেন। একে একে তাঁরা পুরানা পল্টন, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, কাকরাইল ও শান্তিনগর এলাকায় পুলিশের পাঁচটি গাড়িসহ ১৩টি গাড়ি জ্বালিয়ে দেন। ভাঙচুর করেন শতাধিক গাড়ি। গাড়িতে আগুন দেওয়া জামায়াত-শিবিরকর্মীদের একটি অংশ মুখে কাপড় বাঁধা ছিল। অনেকে ছিল হেলমেট পরা।
মতিঝিল ঘিরে দেশের প্রধান বাণিজ্যিক বলয়ে অফিস ও স্কুল ছুটির সময় এ ঘটনা ঘটায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। লোকজন বিভিন্ন ভবনে আটকা পড়ে।
পুলিশ বলছে, এ হামলা ও নৈরাজ্য পরিকল্পিত। বিশেষ করে সব কটি জায়গায় পেছন থেকে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা পুলিশকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে দেয়।
শালারা সব খারাপ, একাত্তরেও যা করছে সুযোগ পাইলে আবারও তাই করবো
এদের রুখে দাড়ান