somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তুমি আমার চিরকালের অবিরাম বর্ষা ১ম অংশ

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

#১# আবির বুঝতে পারছে না আসলে কি হচ্ছে , গতকাল সে দেশে ফিরেছে ইউএসএ থেকে পড়া শেষ করে কোথায় হই হুল্লোড় করে কাটাবে কটা দিন তা না নিজের রুমে একা শুয়ে আছে , আসলেই বুঝতে পারছে না সে কি হচ্ছে...
সে আসার আগেই তার বিয়ে ঠিক করে ফেলেছে সবাই মিলে পান চিনিও নাকি শেষ , সে কোন যুগে বাস করছে যার বিয়ে তাকে কেউ জিজ্ঞেস ও করল না , মানে কি? না বাবার সাথে কথা বলতে হবে এটা হতেই পারে না আবির এর মত স্মার্ট ওয়েল এডুকেটেড একটা ছেলে না দেখে না চিনে একটা মেয়ে কে বিয়ে করে ফেলবে ? এক মাত্র ঈশ্বর ই জানে মেয়েটা কেমন খেত মার্কা, চিনে না জানে না একটা ছেলে কে বিয়ে করে ফেলতে রাজি হয়ে গেল । এসব ভাবতে ভাবতে আবির বাবার কাছে এলো কিন্তু বাবা নেই রুমে মা আছে ওর মা ওর কাছে যমের একটা প্রতিমূর্তি তবুও সাহস করে মা কে বলল “ মা এভাবে ধুম করে বিয়ে করা টা ঠিক? মেয়ে টা কে চিনি না পর্যন্ত । “ আবির এর মা বললেন “ মেয়েটা সব দিক থেকেই তোমার জন্য পারফেক্ট “ , আবিরঃ কিন্তু মা আমার ও পছন্দের কেউ থাকতে পারে , মাঃ কোথায় থাকে তোমার সেই পছন্দের মেয়ে ইউএসএ ? আবিরঃ হয়তো ! , মাঃ ওখানে তোমাকে পড়তে পাঠানো হয়ে ছিল মেয়ে ঠিক করতে না অতএব এর দায় তোমার, ভুলের শাস্তি পেতেই হয় । যাও তৈরী হয়ে নাও আজ তোমার রুপার সাথে দেখা করার কথা । আবিরঃ রুপা কে ? মাঃ তোমার হবু বউ ।
১০ মিনিট ধরে আবির বসে আছে একটা ফাস্ট ফুড শপ এ ,ওকে পাহারা দেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে ওর আপু কে যে কিনা মায়ের আপডেট ভার্সন । এক কাঠি বাড়া । দুলাভাই যে কেমনে সহ্য করে উফঃ । মা র আপার মাথায় খোদা যে কি অপারেটিং সিস্টেম দিছে এক মাত্র উনি ই জানেন । বসতে বসতে বিরক্ত আবির ওর মোবাইল ওয়ালেট আপার কাছে জমা দিয়ে বাইরে একটু হাঁটতে বের হল , বের হয়েই দেখে এক মেয়ে রিকশা ওয়ালার সাথে খুবছে তর্ক করছে সে একটু এগিয়ে গেল । হায়রে বাঙালি ৫ টাকার জন্য তর্ক !!!!!!!! র একটু এগিয়ে গিয়ে বলল ৫ টাকাই তো দিয়ে দিন না।। সুন্দরী এক তরুণীর দৃষ্টি তে কি বিষ থাকতে পারে তা আবির এই প্রথম দেখল , মেয়েটি বলল “ আপনার নাক টা সামলে রাখুন অন্যের ব্যাপারে ওটা বেশি গলছে “ কি মহা ত্যাঁদড় মেয়ে রে বাবা মনে মনে ফুঊ করে মেয়েটাকে উড়িয়ে দিয়ে আবার শপে ডুকলো আবির । আপার পাশে বসতে না বসতেই পিছন থেকে কে যেন বলে উঠলো সরি সরি একটু দেরি হয়ে গেল আপু রাস্তায় বের হলেই হাজার টা ঝামেলা । আবির এর বোন আঁখি উঠে দাঁড়ালো হেসে অগত্য আবির কেও দাঁড়াতে হোল , আঁখি বলল রুপা এ হচ্ছে আবির আমার ভাই , র আবির ও রুপা ।। তোরা কথা বল আমি পাশের শপিং মলে যাচ্ছি । আবির র রুপা পাক্কা ৫ মিনিট কোন কথা বলল না হাবার মত একজন র একজনের দিকে তাকিয়ে রইল , ওই ত্যাঁদড় মেয়ে টায় রুপা মা এর পারফেক্ট মেয়ে আবির এর মাথায় যেন আকাশ না পুরা মহাকাশ ভেঙ্গে পড়ল । রুপা ভাবল বিশাল নাক যার সব ব্যাপারে গলে সেই আবির হায়রে খোদা এই ছিল কপালে!!




#২# কোন রকম ভনিতা না করেই রুপা বলল দেখ যেহেতু পান চিনি হয়ে গেছে আমি তুমি করেই বলছি তোমার নাক বেশি গলে অন্যের ব্যাপারে এই অভ্যাস পাল্টানো দরকার , আবির ও সমান তেজে বলল তুমি ও কন রসগোল্লা না একটু আগে দেখলাম তো তোমার ক্লাস , সামান্য ৫ টাকার জন্য রিকশাওয়ালার সাথে ঝগড়া করছিলা । রুপা বলল না জেনে কমেন্ট করা আমি একদম পছন্দ করি না । আবির বলল , পান চিনি গুড় চিনি যা হয়েছে হোক , কিন্তু আমি তোমাকে বিয়া করব না একটা খেত তুমি , চিনো না জানো না একটা ছেলে কে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলা আবার নাচতে নাচতে দেখা করতে আসলা তাও একা ,এত তারা কিসের বিয়ের কপালে কেউ জুটেনি ? রুপা বলল নিজেকে কি টম ক্রুজ মনে কর নাকি?? মা বাবার পছন্দে বিয়ে করবো আমি তাই রাজি হয়েছিলাম বুঝছ? র রিকশা ওয়ালা অন্যায় ভাবে টাকা বেশি দাবি করলে কি আমি হাসতে হাসতে দিয়ে দিব ?? যাতে পরদিন র ও বেশি চায়??? আবির বলল অত জ্ঞানের কথা বলতে হবে না বিয়ে টা তোমার ভাঙতে হবে কারন তুমি ই রাজি হয়েছ আগে। রুপা বলল আমার ও তোমাকে বিয়ে করার সখ উবে গেছে , ইউএস থেকে এসেও শিখনি কিভাবে কথা বলতে হয় । আবির একটা গা জালা ধরান হাসি দিয়ে বলল দয়া করে আমাকে শিখানোর দরকার নেই তুমি নিজেই শিখে নাও কিভাবে কথা বলতে হয় ।




#৩# বাসায় ফিরে রুপা সাফ জানিয়ে দিল এই ছেলে কে সে কিছুতেই বিয়ে করবে না কোন দিন ও না । রুপার মা বললেন পাগলামি করিস না বিয়ের কার্ড ও ছাপাতে দেয়া হয়ে গেছে,এসব ছেলেমানুষি করে আমাদের মান সম্মান ডুবানোর ইচ্ছা থাকলে যা খুশি কর কেউ বাঁধা দিচ্ছে না তোকে। আবির তার বাবা কে ধরল বিয়ে ভাঙতেই হবে তার বাবা বলল তোর তো কিছু হবে না কিন্তু আমার বিয়ে টাও ভেঙ্গে যাবে রে বেটা , দেখ বুড়া বয়স এ তোকে হেল্প করার অপরাধে তোর মা আমাকে ছেড়ে গেলে আমি কি র একটা বিয়ে করতে পারব? আবির, বাবা প্লীজ বি সিরিয়াস । তার বাবা বলল রুপা খুবই ভাল মেয়ে তোকে আমরা ঠকাচ্ছি না বুঝলি । আঁখি রুপার নাম্বার আবির এর সেল ফোন সেভ করে দিয়েছিল , অনেক ভেবে চিন্তে রুপা কে কল দিল আবির “ রুপা শোন তোমাকে পটানোর জন্য কল করিনি এটা জানাতে কল করেছি যে আমার পরিবার আমার কোন কথায় মানছে না যা করার তোমাকেই করতে হবে। রুপা বলল “ আমার ও একি অবস্থা কিছুতেই কেউ মানছে না , আসলে মানবেই বা কেন? কার্ড পর্যন্ত ছাপানো হয়ে গেছে । আবির বলল “ দেখ জানা শুনা নাই এমন কাউকে বিয়ে করা আমার পক্ষে সম্ভব না, একটা কিছু করতেই হবে ,কাল কি তুমি ফ্রী আছো ? ফ্রী থাকলে আমরা দেখা করে ২জনে মিলে ঠিক করতে পারি কি করা যায় । রুপা বলল “ হুম ফ্রী আছি তাহলে সকাল ১১টায় একি প্লেস এ , ওকে?? আবির “” ডান !! সী ইঊ ‘’।
তোমার পছন্দের কেঊ থাকলে সেটা আঁখি আপু কে বুঝিয়ে বললেই তো হয় , রুপা বার্গার এ কামড় বসাতে বসাতে বলল।
আবির বলল “ কেঊ আমার কথা শুনছে নাকি?? মা কে বলতে গিয়েছিলাম মা বলল তোমাকে ইউএস পড়তে পাঠানো হয়েছিল মেয়ে ঠিক করতে না” । শুনে রুপা খিলখিল করে হেসে উঠলো বলল ঠিক ই তো , তা মেয়ে টা কি দেশি না বিদেশি ? কয় বছরের সম্পর্ক ? আবির বলল “ দেশি ই কিন্তু তাকে এখনো জানানো হয়নি , নাম জেনিফার “। শুনে রুপা র ও জোরে হেসে উঠলো বলল “ তোমার আম ও যাবে ছালা ও যাবে দেইখো “ । আবির বলল “ তোমার নেই পছন্দের কেঊ ?” রুপা বলল “ আমি তো খেত আমাকে কেঊ কি পছন্দ করতে পারে ? “আবির কিছু বলল না হাসল শুধু । রুপা ও একটা মিষ্টি হাসি উপহার দিল আবির কে ।








#৪# ২জনে যা প্লান করে এসেছিলো তা প্রয়োগ করা শুরু করল সেদিন রাত থেকেই , ২জন ই বাসায় জানিয়ে দিল তারা বিয়ে তে রাজি । মা বাবার পছন্দই তাদের পছন্দ !!!!
পরদিন প্লান অনুযায়ী আবির হাজির হল রুপার ইউনিভার্সিটি তে রুপা যেই সবার সাথে তার পরিচয় করিয়ে দিল ওমনি ওর বন্ধুরা সবাই নিজেরায় নিজেদের দাওয়াত দিয়ে দিল পাশের রেস্তোরাঁই স্পন্সর অবশ্যই আবির। আবির ঠিক ভাবে কিছু বুঝে উঠার আগেই ২০০০ টাকার বিল ওর সামনে রেখে গেল ওয়েটার । রুপা কে রেখে ওর বন্ধুরা চলে যাওয়ার সময় বলে গেল এবার তো বেশি কিছু খেতেই পারলাম না পরের বার আপনাকে মন খারাপ করতে দিব না আবির ভাই , জাস্ট চিল !!!!!
আবির রুপা কে বলল ১০০০ টাকা বের কর , রুপা বলল কেন? আবির বলল র এ আজীব !! এটা আমার একার দায় নাকি ? ২জনের মিলিত প্লান হাফ দায় আমার হাফ তোমার , ৫০-৫০ ম্যাচ , বুঝলে ?? রুপা অবাক হল মনে মনে আবির এর মুণ্ডুপাত করল ১০০০ টাকা বের করে ঠাস করে ওর সামনে রাখল , আবির কিছু হয়নি এমন একটা ভাব করে বিল দিয়ে দিল । এর ই মধ্যে তমাল হাজির , রুপার খুব ভাল বন্ধু ।। রুপা ওর সাথে আবির এর পরিচয় করিয়ে দিল । তমাল এর কাজ হচ্ছে আজ রাতে আবির এর বাসায় ফোন করে বলা রুপার সাথে ওর বিয়ে হয়ে গেছে ৪ মাস আগে । র আবির এর ফ্রেন্ড মিলি ফোন করবে রুপার বাসায় , বাসায় একটু সমস্যা থাকাই মিলি আসতে পারেনি ওকে ফোন জানান হয়ে হয়েছে , ২ জনের কেঊ ই নিজে দের ফোন ইঊজ করবে না এক্সট্রা সিম থেকে কল দিবে। আবির এর একটা ফোন কল এলো আবির ধরে ই বলল আসছি আসছি , রুপা কে বলল জেনিফার কল করেছে , রুপা যেন শুনেও শুনল না , আবির উঠলো তমাল বলল আমরা র ও কিছুক্ষণ বসব আবির আপনি যান । আবির রুপার দিকে তাকাল একবার , যেতে যেতে আবার ও , কেন তাকালও সে নিজেও জানে না। আবির চলে গেলে রুপা তমাল কে বলল আচ্ছা তমাল আমি কি খেত ?? তমাল অবাক হয়ে বলল কোন পাগলে বলেছে এই কথা ?








#৫# রাতে প্লান অনুযায়ী ২ জনের বাসায় ফোন এলো এবং আবির যেমন টা চাইছিল ফোন টা ওর মা ই ধরলেন , মা খুব নিচু স্বরে কথা বললেন । ফোন রেখে গেলেন বাবার কাছে , আবির ভাবল কাজ হয়ছে ।। খুশি টা শেয়ার করতে রুপার কাছে কল দিল কল ওয়েটিং , কিছুক্ষণ পর আবার কল দিল আবার ও ওয়েটিং , এর পর আবার কল দিয়ে পেল , বলল এত কথা কার সাথে বল ?? রুপা তোমার মা এর সাথে উনি আমাকে কাল ঊনার অফিস এ যেতে বললেন । আবির “ খাইছে , এখন ?” রুপা বলল ভেব না আমাকে তোমার বিয়ে করতে হবে না তুমি জেনিফার কে ই বিয়ে কর “।
পরদিন আবির এর মায়ের অফিস এ রুপা ঢুকেই দেখে আবির বসে আছে ওর পাশে রুপার বড় ভাই , মনে মনে যত দোয়া জানে সব পরে ফেলল রুপা । ৩জন ই একসাথে আবির এর মায়ের কেবিন এ ঢুকল । ওদের বসতে বলে আবির এর মা বলল কাল রাতে আমাদের এবং রুপা দের বাসায় ২ টা কল এসেছে , ২ টা কলার যা বলল তার সার সংক্ষেপ একি । এটা তোমাদের প্লান খুব ভাল ভাবে বুঝতে পারছি কিন্তু গাধার মত একি কথা ২ বাসাতেই বললে কেন? রুপা বলে উঠলো আমি আগেই বলেছিলাম এই গাধা টা বলেছে বুঝবে না । আবির বলল ফোন করার একটা ফাঊল প্লান তোমার মোটা মাথা থেকে বের হয়েছিল রুপা ভুলে যাও কেন? রুপার ভাই বলল নেক্সট টাইম প্লান র ও ফুল প্রুভ করতে হবে বুঝলে । তোমরা যেতে পার খালাম্মার সাথে আমার কিছু আলাপ আছে ।
অফিস থেকে বের হয়ে আবির বলল আমি গাধা না? র তুমি কি ? তোমাকে সোজা বাংলায় কি বলে জানো ? ত্যাঁদড় ! যাকে বউ ভাবা কোন ছেলের পক্ষে সম্ভব না ।। রুপা চুপ করে রইল । রুপা ২ একটা রিকশাওলার সাথে তর্ক করেও কাঊ কে রাজি করাতে পারল না , আবির কিছুক্ষণ চুপ করে মজা দেখল তারপর বলল আমার গাড়ি আছে চাইলে যেতে পার
রুপা আঙ্গুল তুলে ফুটপাতে পরে থাকা একটা ইট দেখিয়ে বলল এটা কি চিনো ? আবির বলল না । রুপা ইট টা হাতে তুলে নিল বলল তোমার গাড়ি নিয়ে যদি তুমি এখনি না ভাগ ইট মেরে এর প্রতিটা গ্লাস ভেঙ্গে দিব , আবির বলল ভাঙ্গ ।রুপা ইট প্রায় ছুড়ে দিচ্ছিল আবির ওর হাত ধরে ফেলল বলল ইট দরকার হয় আমার মাথায় মার কিন্তু গাড়িতে না দয়া কর । রুপা হাসতে হাসতে ইট টা ফেলে দিয়ে আবির এর গাড়িতে উঠে বসলো । আবির অবিশ্বাসের দৃষ্টি তে রুপা কে দেখল তারপর গাড়িতে উঠে বলল কোথায় যাবে ? রুপা বলল তোমার জেনিফার এর সাথে দেখা করে আসি চল , ভয় নেই আমি খুব ভাল ভাবে কথা বলব ওর সাথে ? আবির বলল ওর কাছে কেন? রুপা , বা রে আমার হতে পারত বর কেমন মেয়ে পছন্দ করেছে একবার দেখব না? আবির বলল দরকার নেই , এনিওয়ে তমাল ও খারাপ না তোমার সাথে মানাবে খেত + খেত = খাতির জমবে ভাল । বলেই হাসতে হাসতে লাগল । রুপা কিছু বলছে না দেখে আবির বলল কি তমাল কে খেত বললাম বলে রাগ হচ্ছে ?? রুপা তা ও চুপ । এই রাগ করলে নাকি? এই রুপা ???? রুপা চুপ করে গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে । আবির বলল আমি ফান করছি ইয়ার !!! সরি ... রুপা বলল আমাকে সামনের মোড় টাতে নামিয়ে দাও । আবির তা না করে গাড়ির গতি র ও বাড়িয়ে দিয়ে একটানে অনেক দূর চলে গেল এবং রাস্তার এক পাশে গাড়ি থামিয়ে বলল কি হয়েছে ? আমি আসলেই ফান করেছি তোমাকে আঘাত দিতে চাই নি । প্লীজ রুপা সরি বলেছি না ?? রুপা ফিরে আচমকা বলল আমাকে এতবার সরি বলছ কেন ? আমি কে তোমার ? আমি আঘাত পেলেও তোমার কি আসে যায় ?? বলেই গাড়ি থেকে নেমে এক দৌড়ে একটা সিএনজি ট্যাক্সি তে উঠে গেল । আবির হতভম্বের মত বসে রইল ভাবছিল রুপার চোখে পানি এসেছে কেন?
আয়নার সামনে দাড়িয়ে রুপা নিজেই নিজে কে প্রশ্ন করল তুই এত বোকা কেন? যে ছেলে তোকে এত অপমান করে তার জন্য চোখের পানি ফেলিস কেন?
র আবির খোলা ছাদে খোলা আকাশের নীচে বসে ওই খেত মেয়েটার ভাবনা কিছুতেই মন থেকে তাড়াতে পারছিল না ।।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×