somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দৈনিক রোজনামচা! আজকা মনে হয় ১২ তারিখ সেপ্টেম্বরের! প্রত্যেকদিনের রোজনামচা পোস্টাই না তাইলে

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইদানিং রাইতে ঘুমাই না। এমুন না যে আমি এই এইখানে আইসা সমান তালে ডাব চুরি অথবা মাইনষের বাসায় উকিঝুকি অথবা রাশিয়ান চ্যানেল খুইলা দুই তিন রেটের মুভি দেখি, আবার এমুন না যে আমার ইনসোমনিয়া আছে। ইনসোমনিয়া দূরে থাক আমার বিপরীত জিনিস খান আছে। আমি যেকোনো টাইমে ঘুমাইতে পারি। মানুষের অনেক গুণ থাকে, পড়ালেখায় ভালো, বডি ভালো অথবা বুদ্ধিতে ভালো, আমি ভাই ঘুমে ভালো। আমি যেকোনো টাইমে ঘুমাইতে পারি এর বাইরেও আরো গুন আছে, আমি খাড়াইয়াও ঘুমাইতে পারি, বইসাও ঘুমাইতে পারি আবার হাটাহাটি করতে করতেও ঘুমাইতে পারি। খালি পারি না চোখের পাতা বন্ধ না কইরা ঘুমাইতে আর পানির নীচে ঘুমাইতে। এই দুইটা কাজের জন্য নাকি সাধনা দরকার: বলিয়াছিলেন আমার পরান প্রিয় শত্রু রাজিব, আমাগো এলাকার জীমে এক লগে ডাম্বেল ভাজতাম। সাধনা জাড়ি আছে, যেদিন সফল হমু সেদিন বোলগে ঢোল পিটাইয়া জানামু!

যাই হোউক, প্রসঙ্গ হইলো রাইতে আমি ঘুমাইনা তা করি কি? কিছুই করি না তেমন। লন্ডনে রাসেল মামা একখান আজিব কাম করে। কানাডা লন্ডনের ইউনির পোলাপান খালি কাম করে, পড়ালেখা করে না। এমবিএ পড়নের সুবিধা হইলো এগুলান বেশীর ভাগ এসাইনমেন্ট আর থিসিস নির্ভর। টিউশন ফি আর ডিস্কোর টাকা জোগাড় করনের লিগা এইসব লাটসাবের পোলাপান সারা দিন কাম করে, পড়নের টাইম নাই। তাগো এইসব কাম আমরা কইরা দেই!রাসেল টাইটেল রিলেটেড জার্নাল জোগাড় করে আর আমি বানাই যাতে এইটা ভার্সিটির সফটুতে প্লাগারিজমে ধরা না খায়! পার থিসিস ৩০ থিকা ৪৫ পাউন্ড! আমার লিগা চলে, তাই সারা দিন কামলা দিয়া এক্সট্রা ইনকামের জন্য এই কাজ করি! সারা বছর ভইরাই কিছু না কিছু কাম থাকে, যখন না থাকে তখন মতলব নাইলে সি নাইলে ভিএইচডিএল নিয়া গুতাগুতি। প্রজেক্ট করতে হবে সামনে, তাই পড়ালেখা ছাইড়া দিলে কি চলবে? সপ্তাহে সাত দিন আমার কাজ করতে হয় সকাল ৯ টা থিকা রাত ১০টা। রাতে রুমে আইসা এইসব কাজে যায় রাত দুইটা। তারপর আবার ঘুম, তারপর সকাল থিকা আবারও একই টাইমে কাজ। শনি রবি বার কাজে দেরী কইরা যাইতে হয় মানে দুপুর ১২ টা নাইলে ২ টা। তাই শুক্রবার শনিবার রাত ১২ টা থিকা রাত তিনটা পর্যন্ত আরেকখান কাজ, এইটা ঐটা। কারন অর্থের প্রচুর প্রয়োজন, আবার পাশ করনটাও দরকার! তাই সংগত কারনেই ঘুমানোর টাইম পাই না!

কুত্তেকি লাইফ হো গ্যায়া হ্যায়, ইয়ার!

তাও এইসবের চীপাচাপি দিয়া টাইম বাইর করি, গ্রামের সাইডে মেলা লাগছে, একদিন গেলাম ঘুরতে, তাও আবার একলা একলা। নেপালী রুম মেট আমার মহা সুখে আছে, তার কান্ডকীর্তি লাইনে লাইনে আসবে! যাই হোউক, ক্যামেরা নাই তাই মনের দুঃখে মোবাইল নিয়া ছুটলাম। ছুটতে গিয়া দেখলাম খুদা লাগছে, মহা মুসিবত। সবসময় টাকা জমানোর টেনশনে থাকি, আর অখন যদি রাস্তাঘাটে খুদা খুদা লাগে কেমনে চলে(এই কথা পইড়া ভুলেও মনে করবেন না যে আমি কিপটা, একচুয়ালী আমি খালি কিপটা না, হাড় কিপটা!)?

তো হাটতে হাটতে পাওয়া গেলাম কিছু প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পোলাপান। নেপালী পাকি আর বার্মিজ। দেখি ধুমাইয়া হাসতাছে। হাসির কারন জানতে গিয়া একখান জুক শুনলাম:

পোলারে জিগায়: তুই এলাকা ছাইড়া এইখানে কি করস?
পোলায় কান চুলকাইয়া কয়: এইটা একখান বিশাল ইতিহাস!
মাইয়ায় মুচকি হাসি মাইরা কয়: শুরু কর!
পোলায় অম্লান বদনে শুরু করলো: আমার মায় কতগুলান বিয়া করছে হিসাব নাই। ছোটকাল থিকা মায় দেখায় দিতো আর আমি তাগো "বাবা" কইয়া ডাকতাম। তো ১৮ বছর গিয়া দেখলাম পুরা এলাকায় খুব কম পোলাই বাকি আছিলো যাগো আমি "বাবা" ডাকি নাই! তাই মনের দুঃখে......
মাইয়া মুচকি হাসি চোখ টিপিতে কনভার্ট কইরা কয়: তা তুই কুন এলাকায় থাকতি?
পোলায় কয়: তুমি চিনবা না, আমি এলাকা না, ২-৩ বছর দেশটাই ছাইড়া দিছি!

আমি শুইনা পাকীরে কইলাম,"এইজন্যই কি আপনে ইউরোপে আইছেন?"
পাকীর দেখলাম মুখ শক্ত হইয়া গেলো! যাই হোউক, ওর শক্ত মুখ দেখনের টাইম নাই। অগো লগে ভাগে যোগে বিশাল একখান পিজ্জা কিনা খাইলাম আর মেলা দেখলাম, ফোনে ছবিও তুললাম মাগার বাসায় আইসা দেখি সব ভিডু হইয়া ৪-৫ সেকেন্ডের! মেজাজ খান বিলা হইতাছে কার উপর সেইটা নিয়া ভাবতে বসলাম, পিজ্জা নাকি ঐ পাইক্কা?


গত দুইদিন কাম করতে গিয়া একখান জিনিস আমি খেয়াল করছি। আমি যখনই কিছু রান্ধনের ট্রাই লই, তখন দেখা যায় ঐ খাওন খালি আমি একলাই খাই। অন্য মাইনষেও খায়, কিন্তু বেশী খায় না! তাই ট্রাই লইলাম সামনের ঐ ফরেন মাইয়ারে দিয়া। ঐ মাইয়ারে একদিন খাওয়াইলাম মেলা রিকোয়েস্ট কইরা। সকাল বেলা কামে আইসা খাইছে, সন্ধ্যার সময় আর কামে আসে নাই। ফোনে জানা গেলো তার নাকি পেট নামছে! আমি আর কারও ভয়ে কই নাই আজকা ওরে আমি রাইন্ধা খাওয়াইছি, কিন্তু একখান ব্যাপার বুঝলাম না আমার পেট নামলো না, ওর পেট নামলো কেন?


আমার সাথে আরও দুই তিনটা অভাগা বাঙ্গালী কাম করে। তাগো অভাগা অবশ্য আমি কই না, তারা নিজেরাই কয়। কারন তাগো বক্তব্য অনুসারে: আপনেগো মা বাপ দোয়া করে দেইখা কত ভালো ভালো জায়গায় যান কাম করেন, আর দেখেন আমাগো মা বাপ এমুন দোয়াই করছে যে অখন কামলা খাটতে হয়।

তাহাদের ভাষ্যমতে তাহাদের পিতামাতা নাকি তাহাদের জন্য দোয়া করে নাই। অবশ্য তারা এই দেশে আসছে দেশের অকাম কুকামের ফিরিস্তি দিয়া। একজন হইলো নোয়াখালির জিশান গ্রুপের সাগরেদ যে নাকি একখান মিথ্যাখুনের মামলায় পুলিশ থুক্কু নিজের বাপের দাবড়ি খাইছে (তার ভাষ্যমতে এইটা নাকি মিথ্যামামলা, যদিও যখনই সে এই কথা কয় মুখে একখান হাসি দেয়, আর এই হাসি দেখলে আমার মনে কেন জানি সন্দেহ জাগে)! আরেকজন হইলো বিশাল চাপাবাজ, এ একেক সময় একেক কথা কয়। হাতে পোড়ার দাগ, কয় বোমা বানাইতে গিয়া হাত পুড়ছে। জিগাইছিলাম উইরা যায় নাই কেন? সে মেজাজ খিচা কয় আপনে কি চান আমি মইরা যাই?
কি কথার কি উত্তর। আবার জিহ্বায় কাটাদাগ দেখাইয়া কয় জামাতের পোলাপান নাকি জিহ্বায় রামদা চালাইছে। যদিও তার ছোট ভাই কইছে সে নাকি আমগাছ থিকা আম পাড়তে গিয়া নিজের ওজনের চোটে আমগাছ ভাইঙ্গা পইড়া গেছে, আর পড়নের সময় নিজের জিহ্বায় কামড়া লাগছে! তারে বিশ্বাস করা আর বৌ এর বিয়ার আগের প্রেমের ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞাস করা একই ব্যাপার!

তো যাই হোউক, আজকা একখান রেসিপি দেই, সেইটা হইলো সোলায়মানী মাছ ভাজি! এই মাছ কেমনে ভাজতে হয় সেইটা আমি বর্ননা করুম। তয় একখান শর্ত, কেউ যদি এই মাছে বর্ননানুসারে রাইন্ধা খাওনের পর তারো পেট নামে তাইলে এর দায় দায়িত্ব কুনমতেই আমার উপ্রে চাপান যাইবো না!

১) প্রথমে বাজার থিকা সোলায়মানী ফিস মাছ কেজী দরে কিন্যা আনবেন! দাম নিয়া মতভেদ আছে, তো মতভেদ নিয়া আমারে কুনো কুশ্চেন কইরেন না।
২) এই মাছ ছুলনের দরকার নাই, আশ ফেলানোর দরকার নাই। কষ্ট কইরা আশ ফেলাইবেন কেন? আমার কাছে আছে ভালো টেকনিক। মাছ আগে সাইজ কইরা কাটেন। সাইজ কইরা কাটনের জন্য একখান চাক্কু লন। তারপর চাক্কু লইয়া হাত পাও ধুইয়া চিকন চিকন কইরা কাটেন।
৩) একখান ফ্রাইপেন লন। ননস্টিক বা স্টি্কি যেকোনো লইলেই চলবো। কুনো সমস্যা নাই। আমার কামই হইলো এইরাম, আমি আপনেরে আমার মতোন ইজি রাফ এন্ড টাফ স্টাইলে পাকাই দিমু, আপনে স্বাদ যেমুন পাইবেন তেমুনি এর মধ্যে কাচা বা আইশটার গন্ধ কিছু পাইবেন না! যাই হোউক, অখন তাওয়া গরম দেন!
৪) তাওয়া গরম হইছে? অকন কেউ যদি জিগায় তাওয়া গরম হইছে কি না এইটা দেখতে গিয়া নিজের হাত পুড়ামু নাকি? আসেন একখান বুদ্ধি শিখাই! এই বুদ্ধি আপনে তাওয়া বা তেল গরম করনের সিস্টেমও ধরবার পারবেন। খুবই সোজা, হাত খান ভিজান, তাওয়া বা তেলের উপর পানির ছিটা মারেন। যত বেশী শব্দ হইয়া পানি বাতাস হইবো ততবেশী গরম হইবো! তাইলে অখন টেস্ট মারেন তাওয়া গরম হইছে কিনা? যদি হইয়া যায় তাইলে মাছের গায়ের চামড়াটা তাওয়ার উপর ছাড়েন। কুনো তেল লবনের দরকার নাই।
৫) সামুদ্রিক মাছ তাই লবন নিয়া টেনশন লইয়েন না। দেখেন মাছের তলা ফ্রাই হইতাছে কি না। টেনশন লইয়েন না, পুইরা গেলেও সমস্যা নাই! যখন মাছের তলা ফ্রাই হইবো তখন মাছের উপর একটু হলুদ একটু কাচামরিচের বাটা আরেকটু লবন, বেশী না, ছিটাইয়া দেন! যখন দেখবেন মাছের পিছ নীচ থিকা ফ্রাই হইয়া আসতে আসতে উপরে আসতেছে, তখন একখান চিমটা লইয়া উল্টাই দেন।
৬) এই মাছের ভিতর তেল আছে। তাই তাওয়ায় লাগনের কথা না। লাগলেও কুনো সমস্যা নাই! যাই হোউক মাছের সব পিছ উল্টানি হইয়া গেলে অখন দেখবেন মাছের চামড়া শক্ত হইয়া কালা হইয়া গেছে। অখন আপনে চিমটা দিয়া চামড়া উঠায় ফেলান। ফ্রাইপেনের কুনা কান্ছি দিয়া একটু ঘি বা তেল বা ডালডা মারেন, যেইটা খুশী। মাছের চামড়া যেইখানে উঠাইলেন, ঐখানেও একটু হলুদ বা জীরা গুড়া সাথে মরিচ বাটা আর একটু লবন মারেন!চুলার আগুন কমায় দেন!
৭) মাছ দেখবেন যখন শক্ত হইয়া গেছে,তখন আপনে উল্টাই দেন। মোটামোটি একটু ফরাই মারেন যাতে পানি পানি ভাব খান না থাকে। তারপর আপনে একখান থালে উঠান পিছ উঠান চুলা বন্ধ কইরা। উপরে ধইনা পাতা ছিটাইয়া খাওন শুরু করেন!

খাড়ান একখান ছবি দেই! আমার না, সোলায়মানী ফিস মাছের!
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×