পূর্বপুরুষের সকল হীনতা, বাঁধ-ছাড়া স্খলন
খেলা করে জিনের প্রতি রাসায়নিক বন্ধনে।
যক্ষের ধনের মতো তারা দুঃখকে গচ্ছিত রেখেছে
আমার কাছে; যেন পরজন্মের সব
গ্লানি ভোগ করি এই জন্মের শিরায় শিরায়।
কত রক্ত, কত মাংস, নাড়িভুঁড়ির এত প্যাঁচ,
তবুও নিজের ভেতরটা শুধু ফাঁপা মনে হয়--
জল্লাদের খড়গের মতন জীবনের
হিমশীতল জোড়া-চোখে চেয়ে।
জানি, অন্ধকারে আঁধার খুঁজে ফেরার মতো
বেদনার কিছু নেই। তবু, দু’-একটা
কথা থাকে, থাকে কিছু অপারগতা--
সীমাবদ্ধ নর-কে করে তোলে নরকের কীট।
০৯/০৯/১১