সূর্য উদয়ের সময়টা বেশী সুন্দর। নীল আর কমলায় পুরো আকাশ।
মেঘের সমুদ্র।
ঘন সমুদ্র।
আল্পস!
আল্পস!
এটাও আল্পস!
তুর্কীশ এয়ারলাইন্স!
ভালই ছিল ব্রেকফাস্ট!
দানিয়ুব নদী!
নিচে বুলগেরিয়া!
ইস্তানবুলের আতাতুর্ক বিমানবন্দর।
বিমান পাল্টাও!
অন বোর্ড!
ফাঁকা ফ্লাইটের মজা বেশী!
দক্ষিনের পাহাড়ী তুর্কী।
এটাও তুর্কীশ এয়ারলাইন্স!
দক্ষিনে তুর্কীর শেষ সীমানা!
সুন্দর একটা দ্বীপ। ভূমধ্যসাগরের প্রান্তে!
বিদায় তুর্কী!
স্বাগতম সাইপ্রাস!
এফ্রোদিতির জন্মভূমি সাইপ্রাস!
সুন্দর না?
মাটি হৈলেই সবুজ হয় না!
রোদ-ছায়ার খেলাটা সবচেয়ে ভাল দেখা যায় বিমান থেকেই।
ভাবতেছিলাম, এই ট্রাক ড্রাইভার কি বুঝতে পারতেছে যে বাংলাদেশী আমি তার ছবি তুলতেছি বিমান থেকে! এটা আবার দেখবে সামু ব্লগের ব্লগাররা???
এই পর্যায়ে একটা প্রবল ঝাঁকি খেয়ে ক্যামেরা বন্ধ করে দিলাম।
এয়ারপোর্টে জানটা নিয়ে নামলাম!
*** থাম্বনেইলগুলোতে ক্লিক করে বড় করে দেখলে আরো ভাল লাগবে আশা করি।
এর পর এই ভুমধ্যসাগরীয় শহরে এসে ক্যামেরা খুলে আপনাদের জন্য ছবিগুলো আপলোড করে দিলাম।
বিমান থেকে বাইরে আসলেই দেখার মত কিছু। ভাল লাগে যখন একই রেখায় চাঁদ দেখা যায়। যখন সুর্য্য ডুবে তখন অপার্থিব আলো হয়। তবে উপর থেকে অনেক কিছুই অপার্থিব লাগে। ভাবতে ভাল লাগে নিচের জনপদে কোন শিশু হয়তো দুপুরের ঘুম ফাঁকি দিয়ে প্লেন দেখছে!
বিমান থেকে দুনিয়াটা দেখে একটা সহজ সত্য জানলাম। এই পৃথিবীকে আমরা সবসময়ই দেখি। শুধু তাকাতে হয়। বালির ঢিবি বা কাদা শুকালে মাটিতে যেমন মানচিত্র তৈরী হয় এই দুনিয়াটাও একই। খুবই হেয়ালী করে গড়া।
তবে মেঘের রাজ্যে দেব-দেবীদের মিস করেছি এটা বলতেই হয়। আমি জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখেছি কোথাও যদি কাউকে পাই।এখনো দেখি তবে আগামীতে যে দেখবো না সেটা নিশ্চিত হই কিভাবে?
ভাল থাকবেন।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪১