somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তেতুল পাতা, তেতুল পাতা, তেতুল বড় টক, তোমার সাথে প্রেম করিতে আমার বড় শখ । =p~ =p~

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত কয়েক দিন যাবত আহাম্মেদ শফীর বক্তব্য নিয়ে তুলকালাম চলছে ,সমালচনার ঝড় উঠেছে স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেকবার এই নিয়ে সংসদে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দিয়েছেন । মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বলেছেন শফির তেতুল, একজন নারী হয়ে তিনি অন্যনারীকে কি ভাবে তেতুলে সাথে তুলনা করেন? শফী সাহেব যে অন্যায় করেছেন তিনিও তাই করলেন এই নিয়ে নারী সমাজেরর কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। আহাম্মেদ শফী বলেছেন নারীকে দেখলে পূরুষের দিলের মধ্যে লালা আসে তার মানে কামনা বাসনা জাগে এটা স্বাভাবিক বিষয় । নারী পুরুষের কামনা বাসনা না জাগলে আমি, আপনি কেঊ এই পৃথিবিতে আসতাম না। শুধু নারীকে পুরুষ দেখেলে কেন ,যদি পুরুষকে নারী দেখে তাহলে সেই একই ধরনে কামনা, বাসনা জাগে । তসলিমা নাসরিন তার সাম্প্রতিক এক লেখায় লিখেছে পুরুষের কাছে নারীকে তেতুলের মত লাগবে কেন? বরং নারীর কাছে একজন পুরুষ তেতুলের মত । বিজ্ঞাপনে নারীকে যে ভাবে ব্যাবহার করা হচ্ছে না নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কি কোন দিন কোন প্রশ্ন তুলেছিলেন? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শফী সাহেবের কি কোন মা, বোন,কন্যা নাই? উত্তর হল আছে তারা তাদের মা,বোন,কন্যাকে সেই ভাবে রেখেছে যেভাবে তারা বিশ্বাস করে । এক বার কি প্রাধানমন্ত্রী গুগল বাংলাদেশে মা কথা টি লিখে সার্চ দিয়েছেন? কি আসে তাতে ? পৃথীবির জঘন্য তম বাক্যে লেখা আসে মাকে নিয়ে চটি ।কই এর বিরুদ্ধে কাঊকেই তো প্রতিবাদ করতে দেখলাম না ,ঐ সাইট গুলো আজোও বন্ধ করা হইনি । যখন বাংলাদেশে নারী শ্রমিকরা বিদেশে গিয়ে ধর্ষনেরর স্বীকার হয় তখন তো তিনি কিছু বলেন না ? বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক কর্তীক ছাত্রী ধর্ষনের ঘটনা ঘটে তখন তিনি চোখ বন্ধ করে রাখেন আর ধর্ষক বহাল তবীয়তে শিক্ষকতা করেন।

আসেন দেখি নারী কখন পুরুষের কাছে তেতুলের মত হয় ,

আমার নিজের জীবনে ঘটা কাহিনি , তখন সবে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি সব কিছু ঠিকমত বুঝে উঠতে পারিনি , দুই এক করে বড় ভাই আপুদের সাথে পরিচিত হচ্ছি এরই মধ্যে ক্যাম্পাস উত্তাল ধর্ষক শিক্ষকের বিচার নিয়ে, স্লেগানে স্লোগানে মুখর করে রেখেছে বাম-পন্থী আপু ভায়েরা । বামের আপুদের আমার বেশ ভালই লাগত মনে হত এরা সবচে বেশি সাহসী আর সৎ। আমিও তাদের সাথে যোগ দিলাম আন্দলনে স্লোগান দিলাম মিছিল করালাম। একদিন সিদ্ধাত আসলো ভিসি অফিস ঘেরাও করা হবে ,ঠিক তাই হল আমি তাই সন্ধার আগে ঘেরাও কর্মসূচিতে যোগ দিলাম । আমার আসে পাশে আপু ভাইয়েরা তবলা, ডূগি, হারমোনিয়াম নিয়ে গান গাওয়া হচ্ছে বেশ ভালোই লাগছিল। তখন রাত ৩ টা আমার পাশে আপুরা ঢলতে শুরু করেছে একজন তার মাথা দিয়ে আমার বা পাশের উরুর উপর শুয়ে পড়লেন আরেক জন পিঠের উপর আমি খুব অসস্থি বোধ করছিলাম এবং কিছুক্ষন পর আমি সেখান থেকে উঠে আসলাম । এর পর আমি আর ঐ আপুদের কাছে যাইনাই। প্রশ্ন হল তখন কি আমার দিলে পানি আসে নাই উত্তর এসেছিল তার জন্য আমি সেখান থেকে উঠে এসেছি কারন আমি একজন প্রাপ্ত বয়ষ্ক ছেলে ।
রাস্তা ঘাটে মেয়েরা যখন উর্ণা ছাডা ঘোরে আর হেডলাইট বের করে রাখে কখন কোন পুরুষ বলতে পারবে যে তার ভিতর কামনা বাসনা জাগে না ?
নারীদের যখন বলাহয় সেক্সি কিংবা যৌন আবেদনময়ী তখন কি এটা অশ্লীস? নাকি খুব রসালো মনে হয়

এবার আসুন তেতুল তত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যখায়,
কোন পুরুষ কোন সুন্দরী বা আকর্ষণীয় মেয়ের সংস্পর্শে আসলে ব্রেন স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজ পাঠাতে থাকে পিটুইটারী গ্ল্যান্ডে, যার ফলে পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন নিঃসরিত হতে থাকে বেশি মাত্রায় এবং এর ফলে মুখের স্যালিভা (লালা) বেড়ে যায়।

এ সময় ছেলেদের আচার আচরণেও ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ করা যায় যা স্বাভাবিক আচার আচরণ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। গবেষণায় অংশ নেয়া মেয়েরা জানান যে, এসময় ছেলেরা নিজেদের এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে যেন, তারা খুব রোমান্টিক।”-(খবরঃ-ডেইলি মেইল, স্বাস্থ্য পাতা.

তেতুল তত্ব নিয়ে তসলিমা নাসরিনের কিছু উক্তি তুলে ধরলামঃ
-তেতুঁল আমি খুব পছন্দ করতাম ছোটবেলায়। এখনও জিভে জল চলে আসে তেঁতুল দেখলেই। এত ফল থাকতে আল্লামা লোকটা তেঁতুল বেছে নিয়েছে কেন? ছেলেরা তো অত তেঁতুল পছন্দ করে না। মেয়েরা পছন্দ করে। সেক্ষেত্রে বরং কোনও ছেলেকে দেখলে মেয়েদের মনে হতে পারে ছেলেটা তেঁতুলের মতো। স্মার্ট হ্যাণ্ডসাম ছেলে দেখলে বরং মেয়েদের লালা আসাটা স্বাভাবিক। ছেলেদের, ধরা যাক, কোনও কারণে লালা এলো। লালা এলে লালা ঝরতে দেওয়াই ভালো। বিয়ে করতে মন চাইলে করবে। এতে আপত্তিটা উঠছে কেন। সেক্স, বিয়ে, এসব তো অন্যায় কোনও কাজ নয়। অন্যায় কাজ হল, অন্যের আপত্তি সত্ত্বেও গায়ের জোরে সেক্স করা বা গায়ের জোরে বিয়ে করা।

প্রশ্নঃ উফ। আল্লামা শফীর কথার প্রতিবাদ করুন, সিরিয়াসলি করুন। একটা অশিক্ষিত মিসোজিনিস্ট কী বললো না বললো, তা নিয়ে অত ভাবছো কেন? ওই ব্যাটাকে এত মূল্য দেওয়ার কী আছে? কী বলছেন, এত সব বাজে কথা বলে পার পেয়ে যাবে?

পার তো পেয়েই যাবে। প্রতিবাদ করলেও পাবে, না করলেও পাবে। লোকটা শুধু বলেছে। যা বলেছে, সেই মতো কাজ করে লক্ষ লক্ষ লোক প্রতিদিন পার পেয়ে যাচ্ছে। কাউকে তো দোষ দিচ্ছ না। বেচারা আল্লামাকে দোষ দিচ্ছ কেন খামোকা? প্রতিদিন মেয়েদের পড়াশোনা বন্ধ করে জোর করে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে, মেয়েদের চাকরি করতে দেওয়া হচ্ছে না, বার্থ কন্ট্রোল করতে দেওয়া হচ্ছে না, মেয়েদের দিয়ে পুরুষের ঘর সংসার সন্তান সামলোনার কাজ করানো হচ্ছে। প্রতিদিন ঘরে বাইরে মেয়েরা যৌনবস্তু হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। লোকটা এসব কথা না বললেও এভাবেই চলছিল সমাজ। পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার কারণেই তো চলছিল। লোকটা, আমার মনে হচ্ছে, খুব সৎ লোক। পলিটিক্যালি কারেক্ট হওয়ার কায়দাটা এখনও শেখেনি। ধুরন্দররা ওসব শিখে নেয় আগেভাগে। তারপর তলে তলে সমাজটাকে নষ্ট করে। আল্লামা কিন্তু নতুন কোনও কথা বলেনি। সবার জানা কথাগুলোই বলেছে।

প্রশ্নঃ একটা মৌলবাদীকে সৎ লোক বলছেন?
বলছি কারণ লোকটা যা বিশ্বাস করে, তা অকপটে বলে দিয়েছে। সমাজের ভদ্রলোকেরা মনের কথাটা বলে না। লুকিয়ে রাখে। লুকিয়ে রেখে ওপরে আধুনিক হওয়ার ভাব দেখায়। ভাব দেখায় তারা মেয়েদের স্বাধীনতায় আর অধিকারে বিশ্বাস করে। টোকা মেরে দেখ কিছুই আসলে বিশ্বাস করে না। আসলে সবাই প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে ওই আল্লামা শফীর আদর্শেই বিশ্বাস করে। আল্লামার আদর্শ তো আসলে আল্লাহপাকের আদর্শ, হযরতের আদর্শ। কোরআনে আছে, শত শত হাদিসেও লেখা আছে এসব কথা। চারটে বিয়ের কথা কি আল্লামা প্রথম বললো? ও তো স্বয়ং আল্লাহপাকই বলে দিয়েছেন। তারপর ধরো, মেয়েদের ঘরের বাইরে না যাওয়ার কথা, পর পুরুষের সামনে না যাওয়ার কথা। এসব তো হাদিসের কথা। ঘরের বার না হলে, পর পুরুষের সামনে না গেলে তুমি স্কুল কলেজে যাবে কী করে শুনি, চাকরি বাকরি করবে কী করে! ইসলাম ধর্মে বিশ্বাস করবে, আবার নারী স্বাধীনতায় বিশ্বাস করবে, তা তো হয় না! দুটো পরস্পরবিরোধী জিনিস।

প্রশ্নঃ দেশের মানুষ তো আল্লামার মতো এত ছোটলোক নয়?
মানুষ আবার দল বেঁধে বড় লোক কখন হলো? হয়তো কেউ কেউ ছোটলোক নয়। তবে আল্লামা যা বলেছে, তা বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষের মনের কথা। হয়তো মেয়েদের ঠিক ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়ানোর বদলে কেউ কেউ ক্লাস এলেভন টুয়েলভ অবধি পড়াতে চায়, কেউ এমএ, বিএ বা তারও বেশি পড়াতে চায়, কেউ কেউ মেয়েরা চাকরি করুক তাও চায়, তারাও দেখ গিয়ে মেয়েদের তেঁতুলের মতোই মনে করছে।

প্রশ্নঃ আপনি বলছেন অন্য লোকও মেয়েদের তেঁতুলের মতো মনে করছে?
অধিকাংশ লোকই মেয়েদের তেঁতুলই ভাবে। কেন, কত পুরুষ-কবি মেয়েদের কত ফুল-ফলের সঙ্গে তুলনা করেছে, পড়োনি? কমলা, ডালিম, আপেল, পেয়ারা, আনারস, গোলাপ, বেলি আরও কত কিছু বলে ডেকেছে মেয়েদের শরীরের নানা অংশকে। কেবল তেঁতুল বললেই রাগ হয়? তেঁতুল খুব সস্তা ফল বলে? দামী ফলের সঙ্গে তুলনা করলে হয়তো এত রাগ হতো না। শুধু ফুল ফল! সবজিও তো আনা হয়েছে তুলনায়। পটলচেরা চোখ! শোনো, নারী-পুরুষের যৌন আকর্ষণ থাকাটা অতি স্বাভাবিক। কিন্তু নারীকে নিতান্তই বস্তু ভাবাটা, যৌন-বস্তু ভাবাটা ঠিক নয়। যেন গোটা মানুষটা একটা ভ্যাজাইনা, গোটা মানুষটা একজোড়া স্তন, গোটা মানুষটা ত্বক, নাক চোখ, চুল; আর কিছু নয়। যেন মেয়েদের জ্ঞান বুদ্ধি, চিন্তা ভাবনা, ইচ্ছে অনিচ্ছে, নিজস্বতা, স্বকীয়তা, সম্মান, ব্যক্তিত্ব এসব নেই, বা এসব থাকলেও এসবের কোনও মূল্য নেই। মেয়েরা যেন নিজের জন্য জন্মায়নি, জন্মেছে পুরুষের জন্য, পুরুষের যৌন তৃষ্ণামেটানোর জন্য। তেঁতুলের প্রসঙ্গ তো এলো সে কারণে। ওই লোক কিন্তু পুরুষকে তেঁতুল বলেনি। মেয়েদেরও তো যৌন তৃষ্ণা আছে বাবা! যদি পুরুষের চোখে মেয়েরা তেঁতুলের মতো, মেয়েদের চোখে পুরুষও তো তেঁতুলের মতো। কিন্তু এরা মেয়েদের যৌনতাকে কোনওদিন গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে তো করেই না, বরং অস্বীকার করে, ওটি থাকলে মেয়েদের বেশ্যা বলে গালাগাল করে। এদের চোখে, পুরুষ হচ্ছে ফুলফ্লেজেড হিউম্যান, আর মেয়েরা হচ্ছে সেক্স-অবজেক্টস কাম স্লেভস। পুরুষকে যৌনতৃপ্তি দেওয়ার, পুরুষের সন্তান জন্ম দেওয়ার, সেই সন্তানকে লালন পালন করার, ঘর সংসারের সব কাজকর্ম করার, রান্নাবান্না করার, পরিবেশন করার কাজ ছাড়া তাদের আর কোনও কাজ নেই। পু্রুষের মা, স্ত্রী, বোন, কন্যা– এসবই হচ্ছে মেয়েদের পরিচয়। আর কোনও পরিচয় সমাজের ক’টা লোক মানে, বলো! পুরুষতন্ত্র হচ্ছে মেয়েদের বন্দি করে রাখার জন্য বোরখার মতো একটা বন্ধ কারাগার।

তাই বলি আল্লাম শফী কেন এই গুলে বলেছে আসলে এগুলো আমাদের সমাজের ওপেন সিক্রেট কথা ?তাই এগুলো নিয়ে চিল্লাচিল্লি করার কারন কি?
কয়েক দিন আগে মানবজমিনের একটি রিপোর্ট দেখলাম
৫০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তাব দেয়া হয় হেফাজতকে

সেখানে লিখা ছিল “হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে সমঝোতার সব চেষ্টাই করেছিল সরকার। জোটবদ্ধভাবে ৫০টি আসনে নির্বাচনের প্রস্তাবও দেয়া হয়েছিল সময়ের আলোচিত এই অরাজনৈতিক সংগঠনকে। হেফাজত আমীর আল্লামা শাহ আহমদ শফীর সঙ্গে একাধিক বৈঠকে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিরা এসব প্রস্তাব দিয়েছিলেন
বলে দাবি করেছেন হেফাজত নেতারা। তারা বলছেন, আল্লামা শফি এসব প্রস্তাবে রাজি না হওয়াতেই নির্যাতনের খড়গ নেমে এসেছে হেফাজত নেতা-কর্মীদের ওপর। হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক এ প্রসঙ্গে মানবজমিনকে বলেন, বিষয়টি এতদিন গোপন ছিল। দলীয় সিদ্ধান্তের কারণে আমরা বলিনি। সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা হুজুর শফি সাহেবের সঙ্গে দেখা করে গিয়েছিলেন। তারা বলেছিলেন, প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদেরকে জোট করতে। সংসদ নির্বাচনে ৫০টির বেশি আসন ছেড়ে দেয়া হবে। ১৩ দফার অনেক দাবিও মেনে নেয়ার কথা জানানো হয়েছিল। তিনি বলেন, এখন আমাদের ঈমান নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। দেশের মানুষের সামনে হেফাজতকে অপদস্ত করতে সশরীরে মাঠে নেমেছে সরকার। সরকারের দ্বিমুখী আচরণ দেখে হতবাক স্বয়ং আল্লামা শফি নিজেও।“
এই নিয়ে আওয়ামিলীগ কোন প্রতিবাদ করে নি, তার মানে এটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে আওয়ামীলীগ এই প্রস্তাব দিইয়েছিল। তাই এই প্রস্তাবে প্রত্যাখাত হবার পর আওয়ামীলীগ শফী সাহাবের দুই বছর আগে দেওয়া বক্তব্য নিয়ে এত ঢোল সানই বাজাচ্ছে। অথার্ত প্রেম প্রস্তাবে ব্যার্থ হয়ে আওয়ামীলীগ এত বুলি আঊরাচ্ছে।
এসব হচ্ছে আমাদের রাজনীতির গেমিং টুল।
তাইতো কবি বলে
তেতুল পাতা, তেতুল পাতা, তেতুল বড় টক,
তোমার সাথে প্রেম করিতে আমার বড় শখ ।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোথাও ছিলো না কেউ ....

লিখেছেন আহমেদ জী এস, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৯




কখনো কোথাও ছিলো না কেউ
না ছিলো উত্তরে, না দক্ষিনে
শুধু তুমি নক্ষত্র হয়ে ছিলে উর্দ্ধাকাশে।

আকাশে আর কোন নক্ষত্র ছিলো না
খাল-বিল-পুকুরে আকাশের ছবি ছিলো না
বাতাসে কারো গন্ধ ছিলোনা
ছিলোনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

নারীবাদ, ইসলাম এবং আইয়ামে জাহেলিয়া: ঐতিহাসিক ও আধুনিক প্রেক্ষাপট

লিখেছেন মি. বিকেল, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৪



আইয়ামে জাহিলিয়াত (আরবি: ‏جَاهِلِيَّة‎) একটি ইসলামিক ধারণা যা ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাবের পূর্ববর্তী আরবের যুগকে বোঝায়। ঐতিহাসিকদের মতে, এই সময়কাল ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শতাব্দী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

#প্রিয়তম কী লিখি তোমায়

লিখেছেন নীল মনি, ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫১


আমাদের শহর ছিল।
সে শহর ঘিরে গড়ে উঠেছিল অলৌকিক সংসার।
তুমি রোজ তাঁকে যে গল্প শোনাতে সেখানে ভিড় জমাতো বেলা বোস, বনলতা কিংবা রোদ্দুর নামের সেই মেয়েটি!
সে কেবল অভিমানে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভুল শুধু ভুল নয়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৬

এক
লেখাটা একটি কৌতুক দিয়ে শুরু করি। ১৯৯৫ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে শফিপুর আনসার একাডেমিতে বিদ্রোহ হয়। ৪ ডিসেম্বর পুলিশ একাডেমিতে অভিযান চালায়। এতে চারজন আনসার সদস্য নিহত হয়েছিল। এটি ছিল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ময়লাপোতার কমলালেবুর কেচ্ছা!! (রম্য)

লিখেছেন শেরজা তপন, ২১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩


বাংলাদেশের বিশেষ এক বিভাগীয় শহরে ময়লাপোতা, গোবরচাকা, লবনচোরা, মাথাভাঙ্গা, সোনাডাঙ্গার মত চমৎকার সব নামের এলাকায় দারুণ সব সম্ভ্রান্ত পরিবারের বাস।
আমার এক বন্ধুর আদিনিবাস এমনই এক সম্ভ্রান্ত এলাকায় যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×