নেশার টাকা জোগাতে ছিনতাই
এ সুযোগে ছিনতাইকারীরা সক্রিয় হয়ে ওঠে। রমজানের শুরু থেকে রাজধানীতে অসংখ্য ছিনতাই হয়েছে। গতকাল যাত্রাবাড়ীতে ছিনতাই করে পালানোর সময় জনতার হাতে দুই ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার হয়েছে। এ ঘটনায় মো. সাব্বির হোসেন বাবু বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলা নং- ৫৭, তারিখ : ১৭-০৮-১১। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই প্রদীপ কুন্ডু।যাত্রাবাড়ীর বিবির বাগিচা এলাকায় প্রায় প্রতি রাতেই ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
রাত ১০টার পরে এলাকার মানুষও ঘর থেকে বের হয়ে রাস্তায় চলাফেরা করতে ভয় পায়। কারণ এলাকায় মাদকের প্রভাবে নেশাগ্রস্ত ছেলেরা ছিনতাইয়ের জন্য ওত পেতে থাকে। গতকালও মো. সাব্বির হোসেন বাবু বিবির বাগিচায় তার বাসা থেকে বের হয়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে তার ভাইয়ের বাসায় যাওয়ার সময় ছিনতাইকারীদের কবলে পড়েন। অন্ধকার গলিতে চার ছিনতাইকারী সাব্বির হোসেনকে ঘিরে ধরে। একজন তাকে চাকু দিয়ে হাতে আঘাত করে মোবাইল, টাকা,
হাতে থাকা কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ছিনিয়ে নেয়। এমন সময় সাব্বির ‘ছিনতাইকারী’ ‘ছিনতাইকারী’ বলে চিৎকার শুরু করে দেয়। আশপাশের লোকজন এসে দুজন ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলে। অন্য দু’জন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। জনতা উত্তম-মাধ্যম দিয়ে যাত্রাবাড়ী থানার টহল পুলিশের কাছে তাদের সোপর্দ করে। রাতের বেলা যাত্রাবাড়ী থানায় গ্রেপ্তারকৃত দু’জনের সাথে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। এরা হলো রনি (২৪) ওরফে বাবলা ও মো. ইউছুফ (২০)।
রনির বাবা- রজব আলী, সাং-নাওরী, থানা-নান্দাইল, ময়মনসিংহ, বর্তমান ঠিকানা- ২৮/২/২ গোলাপবাগ, যাত্রাবাড়ী। ইউছুফের বাবা- ইসহাক শিকদার, সাং-তেলিখালী, থানা-ভান্ডারিয়া, জেলা-পিরোজপুর। তার বর্তমান ঠিকানা ধলপুর, যাত্রাবাড়ী। দুজনই পেশার ছিনতাইকারী। রনি জানায়, গত এক বছর ধরে সে এই এলাকায় ছিনতাই করে আসছে। এর আগে কমলাপুরে একটি ওয়ার্কশপে কাজ করত।
সেখান থেকে কাজ চলে যাওয়ার পর রনি ছিনতাইয়ের কাজে জড়িত হয়। এ ব্যাপারে মো. ইউছুফের বক্তব্যও একই রকম। সেও নেশা করে। নেশার টাকা জোগাড় করার জন্যে শেষ পর্যন্ত ছিনতাই করতে শুরু করে। প্রতিদিন তার নেশার জন্য ৫০০ টাকা লাগে। এই টাকা কে দেবে? তাই সে এ পথ বেছে নেয়।মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই প্রদীপ কুন্ডু অপরাধকণ্ঠকে জানান, ঈদের সময় টাকা জোগাড়ের জন্যই ছিনতাইকারীরা সক্রিয়। এদের দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকি দু’জনকে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে।
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা
গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন