somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সেলিম আনোয়ার
পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

আক্কেল আলীর পাত্রী দেখা =p~ B:-) :( (রম্য রচনা)

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আক্কেল আলী পাত্রী দেখা বিড়ম্বণায়। তার টেবিল এ একাধিক পাত্রীর বায়োডাটা পড়ে থাকে।সকালে ঘুম থেকে ওঠে ওগুলো দেখে আক্কেল আলীর আক্কেল গুঢ়ুম। বাংলাদেশের মেয়েদের চেহারা কতপ্রকার ও কি কি তার উদাহরণ সহ প্রদর্শনি চলছে।বোধ করি বাঙলাদেশের কোন এলাকা আর বাদ যাবে না।আক্কেল আলীর মনে প্রেম আকাশলীনার জন্য। এই প্রেম নিয়ে অন্য পাত্রী দেখা একটু বিড়ম্বণা ই বটে।প্রেম মানুষের মনে থাকে শরীরে নয় এ ব্যাপারে আক্কেল আলী নিশ্চিৎ। আকাশলীনার দৃষ্টিতে আক্কেল আলী বরাবরই অতি নিচু শ্রেনীর বুদ্ধ সম্পন্ন প্রাণি। অবশ্য ইদানিং তার বুদ্ধি বৃত্তি ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।প্রাণী থেকে মানুষের লেভেলে উঠেছে।যদিও পাগল বলা হচ্ছে।তারপর ও পাগলতো মানুষ। আচ্ছা পাগলের বুদ্ধি বেশি নাকি প্রাণীর। আই মিন গাধা। এটা গবেষণার বিষয় আছে।কোন কোন ক্ষেত্রে বোধ করি গাধা পাগলের চেয়ে বেশি বুদ্ধি বিবেক রাখে!তারপর ও পাগলরাও মানুষ।তাছাড়া পৃথিবীর বড় বড় মানুষ বিজ্ঞানী তাদের কিন্তু পাগলাটে স্বভাবটা আছে।নিউটন তার প্রেমিকার গায়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলেন।বিজ্ঞানীরা সব আধাপাগল থেকে ফুল পাগল।এমনকি হুমূন ফরীদি তার ঘড়িটা উল্টে রাখতেন।তার ছবি ওল্টো করে আকা।হুমায়ূন আহমেদ সেই বা কম কম কিসে বুকপানিতে দাড়িয়ে চা পান করা তো পাগলামী।বৃদ্ধবয়সে ছোট্ট একটা মেয়েকে বিয়ে করাও পাগলামী।এগুলো তারা করেছেন।আর প্রেমে পড়া লোকজন একটু পাগল হওয়াই স্বাভাবিক।

বাঙলাদেশের মানুষের চেহারায় গয়ের রং এ ব্যাপক পার্থক্য। এ ব্যাপারটি নিয়ে আক্কেল আলী নতুন করে ভাবছে না।এ ভাবনার সূত্রপাত একজন বিদেশী গবেষকের সরি মহীলা গবেষকের কমেন্টের পর।সে বলেছিল তোমাদের বাঙলাদেশের মানুষের চেহারা ব্যাপক বৈচিত্রময়।একজনের সঙ্গে আরেকজনের ব্যাপক অমিল। তাকে জ্জ্ঞিাসা করেছিলাম তোমাদের আ্মেরিকার সবার চেহারাই কি এক। সে বলেছিল এক না হলেও কয়েকটা মডেলেই ফেস স্ট্রাকচার কমন।যাক সে সত্যটি এখন উপলব্ধ হচ্ছে।

আকাশলীনার উপর তার ব্যাপক অভিমান।সেটির প্রকাশ করার সুযোগ সে কমই দেয়।আক্কেল আলীর অনুরোধ এর মূল্য সে ঠিকই দেয়।প্রায়শই অন্য মেয়ে দিয়ে আক্কেল আলীর আকাশলীনার প্রতি ভালবাসা কতটুকু সেটি পরীক্ষা করে। বলাবাহুল্য আকাশলীনার পরীক্ষায় আক্কেল আলী ডাহা ফেল করে। ইচ্ছে করেই করে। প্রচন্ড অভিমানেও যদি আকাশলীনা তাকে আই লাভ ইও বলে! তাই ওই মেয়ের সঙ্গেই কথায় প্রেম বিয়ে পর্যন্ত চলে যায়। আকাশলীনা তাকে বারবার ক্যারিয়ার ব্যাপারে স্ক্যান্ডালের ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাবের কথা মনে করিয়ে দেয়।কেন সে এটি করে সেই জানে। তবে প্রেমে না পড়ার ব্যাপারটাতে তার ব্যাপক কৃতিত্বের মনে করে। আবার প্রেমালাপে সে শূণ্য গুলি মারলেও প্রেমালাপ করা তার বেড় হয়না বলে অপারগতা প্রকাশ করে।

যখন আক্কেল আলীর প্রেম চরমে।আক্কেল আলীর প্রেমে আকাশলীনার গর্ভবতী হয়ে যাওয়ার কথা তা না হয়ে সে প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। আক্কেল আলীর প্রেমানুভূতি ভয়ানুভূতিতে পরিণত হয়।


আর আকাশলীনার প্রেমানুভূতি ব্যাপক ভাইয়া অনুভূতির রূপ লাভ করে। ওই ভাইয়া এ জাতীয় কথা বলা শুরু হয়। আক্কেল আলী ব্যাপক দুশ্চিন্তায়।প্রায় ই স্বপ্নে দেখে ।আকাশলীনা আর আক্কেল আলীর বাসরাত্ আকাশলীনা পরীর সাজে সেজে আছে। আকাশলিনা ঘোমটা খোলে,চিবুক উচু করে,বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে তার ঠোটে গভীর চুম্বণ দেয়া মাত্রই আকাশলীনা অই ভাইয়া বলে ওঠে সঙ্গে সঙ্গে ঘুম ভেঙে যায়।

যে মেয়ে পুরুষকে দেখলে তেতুল দেখার মত জিভে জল না আসে সে কি মানুষ। বা মেয়ে মানুষ।মানুষমাত্রই যৌনানুভূতি থাকে।

ইদানিং তো পুরুষে পুরুষে মেয়েতে মেয়েতে সমকামিতাও চলে ।ধর্মের নিষেধ থাকা সত্ত্বেও।হায়রে কপাল। প্রেমে না পরার মতন বড় কোন অযোগ্যতা আর নাই। গাছপালারও প্রেমানুভূতি আছে।স্ত্রীলিঙ্গ পুং লিঙ্গ আছে।জড় পদার্থের নাই। কোন মানুষকি নিজেকে জড় পদার্থ ভেবে গর্ব বোধ করবে ।মোটেই নয়।প্রেম মানবিক গুন।প্রেমহীনতা অমানবিক।আসলে নির্জীব। ধর্ষণের সাজা ফাসি হলে প্রেমহীনের সাজা হওয়া উচিৎ তাকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো ।হায়রে আমার প্রেম। প্রেমের ক্ষেত্রে আক্কেল আলীর দর্শন প্রেম কর প্রেমের আনন্দ উপভোগ কর।

আক্কেল আলীর মনে অনেক কষ্ট

আকাশলীনা

বুঝলিনা:((


প্রেমের কারণেই বিশ্ব সৃষ্টি। প্রেমের কারণে গাছপালা এত সবুজ ।পাখিরা গায় । নদীতে স্রোত বহে ।সাগরে বিশাল ঢেউ ওঠে।সাগর পানে নদী ছোটে।আকাশ জুড়ে বৃষ্টি নামে। গাছে গাছে ফুল ফোটে।সারা পৃথিবীর অপার সৌন্দর্য সে তো প্রেমের কারণে ।আক্কেল আলীর পাগল মনে এসব কি কথা বার্তা আসছে। নিজেই ভাবে পাগল হয়ে গেলাম কিনা। পাগলরা ধর্ম মতে বিয়ের অযোগ্য ।পাগল হলে সর্বনাশ। আচ্ছা বিয়ের জন্য পাগল হলে তারাও কি বিয়ে করতে পারবে না। শফির হুজুরের কাছে জিজ্ঞাসা করলে উত্তর পাওয়া যাবে।দারুণ জ্ঞানী লোক। তার তেতুল তত্ত্ব এখন সবার মুখে মুখে। আমেরিকার হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত তার সঙ্গে একমত প্রকাশ করছে। তার তেুতুল তত্ত্ব বিশ্বের সেরা তত্ত্ব। তেতুল তত্ত্ব আবষ্কিারের কারণে শফি হুজুর নোবেল পেলে নারী বাদী অনেকের আত্নহত্যা করার ব্যাপক চান্স।;)

আকাশলীনার জন্য প্রেম থাকবে বিয়ে হবে অন্য একজনের সঙ্গে তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়!!/:)

বাবা মার ব্যাপকচাপে আক্কেল আলীর পাত্রী দেখতে যাওয়া। একটা রেস্টেুরেন্টে পাত্রী দেখতে হবে।রমযান মাস রেস্টুরেন্টে পাত্রী দেখাটা কেমন ! এক পাত্রী পক্ষ বাসা ছাড়া পাত্রী দেখাবে না। আরেক পাত্রীপক্ষ রেস্টোরেন্ট ছাড়া পাত্রী দেখাবে না ।আজীব!


যাই হোক এটা দ্বিতীয় ধরণের পাত্রী পক্ষ।পা্ত্রী ক্যান্ডিডেট ও আক্কেল আলী মুখোমুখী টেবিলে বসেছে। বাকিরা তফাতে।পাত্রীর বাবা আক্কেল আলীকে মেয়ের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করতে বলেছে। আক্কেল আলী উল্টো মেয়েকেই ফ্লোর দেয় । আপনি জিজ্ঞাসা করুন। আচ্ছা দুজনে ই জিজ্ঞাসা করি।

আ:আ: আপনার নাম কি?

কা: আমার নাম কারিনা। আপনার? ( আক্কেল আলী ভাবে আকাশালীনা ,কারিনা কতমিল)

আ:আ: আক্কেল আলী খান। কি করছেন?

কা.: অনার্স ৪র্থ বর্ষে পড়ালেখা করছি। কথা বলে লাভ কি?

আ:আ: কেন। পরস্পরকে জানবেন।

কা: অনেকে ই মিথ্যে বলে। আপনি কি জব করেন প্রমাণ কি?

আ,আ: এ ই নেন আইডি কার্ড।এখানে সব লেখা আছে ।ভাগ্যিস কার্ড সঙ্গে এনেছি্ ।

কা.: বাহ সুন্দরতো। আপনার কি এফেয়ার আছে? (কঠিনতর প্রশ্ন....আকাশলীনার উক্তি মনে পড়ে তুমি একটা গাধা.....জটিল প্রশ্ন। এর উত্তর কি দিবে।আকাশলীনার সঙ্গে তার প্লেটোনিক লাভ আছে)

আ আ: এ প্রশ্ন কেন? আপনার কি আছে?

কা: আমার থাকলে আমি আসতাম না। আপনার চেহারা দেখে মনে হচ্ছে জোড় করে ধরে নিয়ে আসেছে।আপনার কি আগে বিয়ে হয়েছে?

আ আ: বিয়ে হয়ে থাকলে আপনাকে দেখতে আসব কেন?বিয়ে ওয়ালা পাত্রে সঙ্গে এ ই ধরণের সাক্ষাতের অভিজ্ঞতা আছে আপনার?

কা.: হ্যা এক পাত্র বিয়ে করতে আসছে্।লম্বা অনে সুদর্শন।তবে আপনার মত মুখ গোমরা। পরে খবর নিয়ে জানতে পারলাম তার বিয়ে হয়েছে।তাও আবার প্রেমের বিয়ে।বাবা মা জোর করে বিয়ে দেয়ার জন্য নিয়ে আসছে।

আ .আ: বলেন কি?

কা: আরেকটা বিয়ের প্রস্তাব আসছিল ।বিয়ে করেছে বিয়ে করে ডিভোর্স দিয়ে তারপর আবার পাত্রী দেখতে আসছে।( মেয়ের পাত্র দেখা অভিজ্ঞতায় বিমুগ্ধ আ. আ. বিবাহিত পুরুষ ও তাহলে পাত্রী দেখে!!!!! আ আ তো প্লেটনিক লাভার)

আ. আ: সত্যি?

কা: হা সত্যি। আপনাদের ঢাকায় বাড়ি আছে?

আ,আ: না। বাড়ি নে ই।

কা, জায়গা আছে?

আ আ. হা আছে।

কা: অবশ্য শুনেছি আপনাদের সরকারী কোয়ার্টার আছে।ঢাকায় কে কে থাকেন?

আ আ: বাবা-মা আমি বোন।

কা: আমার কোন ভাই নেই। একটা ভাই ছিল। পানিতে ডুবে মারা গেছে।আমার এথন দুই বোন।সাভারে আমাদের নিজেদের বাড়ি। বাবার বাড়ি চাদপুর হলেও আমি জন্মেছি সাভারে বাড়ী করার পর।

আ আ ,ভাল। বুদ্ধি করে সাভারে জন্মগ্রহণ করেছেন।চাদপুর হলে বিএনসিসি হত।

কা.: কিছু বলছেন।

আ, আ: না।পড়াশুনা শেষ করে কি করতে চান?

কা, অনার্স শেষ করে এম বি এ করবো।তার পর যব করবো।দুই ধরণের লোক বিয়ে করতে নাই।এক ডাক্তার দুই আইনজীবি।

আ আ: আমি জানি আনজীবিদের এড়িয়ে চলা উচিৎ।তারা মিথ্যা বলে প্রচুর। আর সব রাজনীতিবিদই বলতে গেলে আইনজীবি।

মেয়ের জ্ঞানে মুগ্ধ আক্কেল আলী খান।তার একজন ডাক্তার পাত্রী দেখার কথা এটা ওই মেয়ে জানে নাকি? আ আ খা কিঞ্চিৎ টাস্কিত।

মেয়ের বাবা যোগ দেয়।ওর চাকরী করা লাগবেনা আমার যা আছে তাই দেখে শুণে খেতে পারলে হবে।দুটো ই মেয়ে আমার ।আমার যা আছে সব তো ওদের জন্য ই।

ঘটক সাহেব মেয়ের রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।এত সুন্দর মেয়ে। লাখে একটা।একেতো রূপবতী। দ্বিতীয়ত গুণবতী। বাবারও বিশাল এসেট আছে।

সাইফ আলী খান আর কারিনা কাপুরের বিয়ে হলে। আক্কেল আলী খান আর সাদিয়া ইসলাম কারিনার বিয়ে হলে সমস্যা কি।

এবার গুলটেবিল বৈঠক আক্কেল আলী,আাক্কেল আলীর বাবা, চাচা আর ঘটক,মহীলা ঘটক) ওদের সিদ্ধান্ত দিতে হবে।চাচার হাতে আরেকজন পাত্রী আছে।বাবা সিদ্ধান্তহীনতায়। ঘটক পুরুষ হলে নিজেই বিয়ে করে ফেলতেন।লাখে একটা মেয়ে। আর আক্কেল আলী? গাধা নাকি পাগল? আক্কেল আলীর ভিতরে কবিতা আসছে জীবন বাবুর কবিতা।

সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়োনাকো তুমি,
বোলোনাকো কথা ওই যুবকের সাথে;
ফিরে এসো সুরঞ্জনাঃ
নক্ষত্রের রূপালি আগুন ভরা রাতে;
ফিরে এসো এই মাঠে , ঢেউয়ে;
ফিরে এসো হৃদয়ে আমার;
দূর থেকে দূর - আরো দূরে
যুবকের সাথে তুমি যেয়োনাকো আর।:P

হঠাৎ করে আকাশলীনার কন্ঠস্বর শুনতে পায়।সে আবৃত্তি করছে।

হে গাধা, দায়ের কোপে করব তোকে আধা
লোহার শেকলে দেব তোকে বাঁধা।
হে পাগল, আমি একটা জিনিস
আমাকে তুই চিনিস?
ওয়ানুটুতেই তোকে আমি করব্ ফেলে ফিনিস।

দূর থেকে দূরে ওই নির্জন পাহাড়ে
ওই যুবতীর সাথে যাবি না আর।/:)

(রক্ষক হয়ে যায় ভক্ষক)
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৪
১৯টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই হোটেল এর নাম বাংলা রেস্তেরা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭



অনেক দিন পর আমি আজ এই হোটেলে নাস্তা করেছি। খুব তৃপ্তি করে নাস্তা করেছি। এই হোটেল এর নাম বাংলা রেস্তেরা। ঠিকনা: ভবেরচর বাসস্ট্যান্ডম ভবেরচর, গজারিয়া, মন্সীগঞ্জ। দুইটি তুন্দুল রুটি আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

জলদস্যুরা কি ফেরেশতা যে ফিরে এসে তাদের এত গুণগান গাওয়া হচ্ছে?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭


জলদস্যুরা নামাজি, তাই তারা মুক্তিপণের টাকা ফেরত দিয়েছে? শিরোনাম দেখে এমনটা মনে হতেই পারে। কিন্তু আসল খবর যে সেটা না, তা ভেতরেই লেখা আছে; যার লিংক নিচে দেওয়া হলো।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যু ডেকে নিয়ে যায়; অদৃষ্টের ইশারায়

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৭ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৩৯

১৯৩৩ সালে প্রখ্যাত সাহিত্যিক উইলিয়াম সমারসেট মম বাগদাদের একটা গল্প লিখেছিলেন৷ গল্পের নাম দ্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট ইন সামারা বা সামারায় সাক্ষাৎ৷

চলুন গল্পটা শুনে আসি৷

বাগদাদে এক ব্যবসায়ী ছিলেন৷ তিনি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×