নাস্তিকগন ধর্ম বিশ্বাস করে না। ঈশ্বর বিশ্বাস করে না। ইহা অত্যন্ত গর্হিত বিষয়। আপনা কে অবশ্যই আল্লাহ বিশ্বাস করতে হবে। কেননা আল্লাহ অবশ্যই আছেন। কোরআনে বলা আছে। তাই তিনি আছেন। বলুন কোরআনে কি ভুল বলা থাকতে পারে? পারেনা। কেননা কোরআন আল্লার কিতাব। তাই আল্লাহ আছেন।
তবে আপনি ভগবানে বিশ্বাস করতে পারেন। কেননা বেদে আছে। বেদ নির্ভুল। আপনি ত্রিত্ববাদী গডে বিশ্বাস করতে পারেন। কেননা বাইবেলে বলা আছে। তবে বাংলাদেশে বাস করে ইহুদী জেহোভায় বিশ্বাস করার চিন্তাও করবেন না।খবর আছে!
আরও অনেক ঈশ্বর আছে। পৃথিবী ব্যাপী যত তৃণলতা আছে, তার চাইতেও বেশি ঈশ্বর আছে। কোন একটা না একটা মানুন। যে কোন রকম হোক। যে কোন প্রথার হোক। গরুর গোস্ত খান, তবে শুকুর খাবেনা। শুকুর খান তবে গরু খাবেন না। নয়তো শুধু তৃণ ভজন করুণ। নানা রকম মন্ত্র পড়ে পশু হত্য করুণ। কোন না কোন ঈশ্বর খুশি হবে। নয়তো হত্য করুণ শত্রু ঈশ্বরের অনুসারীকে। বিরাট পুন্য হবে।
হনুমানের ক্ষমতায় বিশ্বাস করুণ। দেবতার রথে বিশ্বাস করুণ। নয়তো বিশ্বাস করুণ ডানা ওয়ালা ঘোড়ায় যাতে আরহন করে মাহাশুন্যে আরোহণ করা যায়। বিজ্ঞানের বই গুলো ছুড়ে ফেলে ভাবুন পৃথিবীটা একটা বিস্তৃত বিছানা যা পর্বতের মত খুঁটী দিয়ে আঁটকে রাখা আছে। তার উপরে আছে ছাদের মত আসমান। এসব বিশ্বাসে শান্তি আছে। পুন্য অশেষ। বেকুব নাস্তিকেরা তার কি বুঝবে। তারা শুধু প্রশ্ন করেই খালাস।
যাই করুণ না কেন , ব্যান করা হবে না। শুধু প্রশ্ন করবেন না। প্রশ্ন থেকে নাস্তিকের জন্ম।
যেহেতু নাস্তিক গন খালী প্রস্ন করে, ও নানা রকম যুক্তির অবতারনা করে, তাই তাদের ব্যান করা বিশ্বাসীগণের অবশ্যকর্তব্য।
ইহাই দুপেয়ে গাধের ব্যনের ও আলবার্টের জেনারেল করনের কার্যকারণ।