সকালে যখন সভার প্রস্তুতি কাজ চলছিল, কলেজের প্রিন্সিপালকে সাথে নিয়ে কলেজ ছাত্রলীগ এসে জানিয়ে দেয় কোন প্রোগ্রাম করা যাবে না। প্রতিবাদ প্রতিরোধ শুরু হতেই ছাত্রলীগের সুবোধ বালকেরা মাইক কেড়ে নেয়। ঐ স্থান থেকে ছাত্র ফ্রন্টের নেতা কর্মীরা মিছিল করে কলেজের শহীদ মিনারে চলে আসে। সেখানে প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু করলে এবার পুরো প্রস্তুতি নিয়ে হামলা চালায় ছাত্র লীগের সুপুত্রের দল। রড, চাপাতি, ছুরি, রাম দা, লাঠিসোটা নিয়ে নির্বিচারে আক্রমণ চালায়।
আহত হন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের জেলা সমন্বয়ক সাইফুল ইসলাম পল্টু। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কল্যান দত্তের মাথা ফেটে গিয়েছে লাঠির আঘাতে। ছুরিকাহত হয়েছেন পলাশ কর্মকার ও শীতল সাহা। তাদের দুইজনের অবস্থাই গুরুতর, রক্ত দিতে হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আহত হন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের জেলা সমন্বয়ক সাইফুল ইসলাম পল্টু। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কল্যান দত্তের মাথা ফেটে গিয়েছে লাঠির আঘাতে। ছুরিকাহত হয়েছেন পলাশ কর্মকার ও শীতল সাহা। তাদের দুইজনের অবস্থাই গুরুতর, রক্ত দিতে হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
হরতালে মিছিলে পুলিশ দিয়ে হামলার পর নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকার তার লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ছাত্র লীগকে ব্যবহার করবে তা আর আশ্চর্য কি। যুক্তির সামনে দাঁড়াতে না পেরে অযৌক্তিক আচরণের এটি একটি মাত্র নমুনা। প্রশ্ন হল, আর কত বিসর্জনের ইতিহাস গাথা রচিত হলে জনগণের ঘুম ভাংগবে? আমরা সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম। নিষ্ক্রিয় ভাবে নয়, সক্রিয় ভাবেই।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫১