আল্লমা সফির বক্তব্য যে বিজ্ঞানসম্মত ইদানীংকালে ফেবু ব্লগে তার ভক্ত- অনুসারীরা সেটা প্রমান করার নিরন্তর চেষ্টায় লিপ্ত, হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ডেইলি মেইলের একটি আর্টিকেল।
অবশ্য তারা এতো কষ্ট করার কোন মানে নাই, আমরা নিজেরাও এই ব্যাপারে অবগত যে তার বক্তব্য বিজ্ঞানীদের গবেষণালব্দ জ্ঞানের ফসল।
বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে বের করেছেন নারী দেখলে সামর্থ্যবান পুরুষের মনে লালা ঝরবেই, যেমন গরমে নেড়ি কুত্তার জিহ্বা দিয়া লালা ঝরে, যার ঝরবে না সে নেড়ি কুত্তার মতন না, তার মধ্যে ঘাপলা আছে।
বিজ্ঞানিরা আরও প্রমান করেছেন- গার্মেন্টসের মহিলা কর্মীরা জেনা কৈরা টেকা- টুকা কামায়, তাই এই টাকাতে বরকত নাই, অভাব লাইগাই থাকে। উনি নিজেও ১০০ জন গার্মেন্টস কর্মীর উপ্রে জরিপ চালাইয়া এই সিদ্ধান্তে আসছেন, তারা বলেছেন- হুজুর গার্মেন্টসে কাম করার আগে আমাগো কোন অভাব ছিল না, আমরা ৩ বেলা বিরিয়ানি খাইতাম, আর এখন না খাইয়া থাকি।
এই কথাও বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত হইছে যে- মেয়েরা ফোর- ফাইভের এর বেশি পড়লেই নাগরের সাথে ভাইগা যাবে, কোর্ট- ম্যারিজ কৈরা ফেলবে, বিশ্বাস না হয় ১০০ জন কোর্ট- ম্যারিজ করা দম্পতির খবর নেন, সবাই ৪/৫ এর উপ্রে পড়ছে। আবার সাথে যদি এমন ১০০০০০ গ্র্যাজুয়েট মেয়ের খবর পান, যারা সবাই পরিবারের পছন্দের ছেলেকেই বিয়ে করছে তার জন্য সফি হজুর দায়ী না, তারা আসলে মেয়ের কাতারেই পড়ে না।
বেশি পড়াশুনা করে তারা মেয়ে থেকে মানুষ হয়ে গেছে
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৫