স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ বলেন, এক বিভাগের চিকিৎসক কিছুতেই অন্য বিভাগে কাজ করতে পারেন না। তিনি বলেন, ‘শুধু ঢাকায় থাকার জন্য অনেকে এ রকম ফন্দিফিকির খোঁজেন। এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে দ্রুত সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ৪ জুলাইয়ের জারি করা একটি বদলির আদেশে জানায়, টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত অনুভা চন্দকে (চর্মরোগ ও যৌনরোগ বিষয়ে এফসিপিএস, প্রথম পর্ব পাস) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বহির্বিভাগে মণিকা খন্দকারের জায়গায় বদলি করা হলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিৎসক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা চক্ষু বিভাগে অন্য বিভাগের চিকিৎসকদের বদলি করা নিয়ে বহু দিন ধরেই চিৎকার-চেঁচামেচি করে আসছিলাম। এত দিন পর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আমাদের কথা শুনেছে। স্ত্রীরোগের চিকিৎসককে সরিয়ে চর্ম ও যৌনরোগের চিকিৎসক পাঠিয়েছে.।
এই হোল আমাদের দেশের প্রশাসন ?? মহাপরিচালক খন্দকার মো. সিফায়েত উল্লাহ নিজেই বললেন , এক বিভাগের চিকিৎসক কিছুতেই অন্য বিভাগে কাজ করতে পারেন না। কিন্তু জ্বলজ্যান্ত উদাহারন তার সামনেই বিদ্যমান। উনি কি পারবেন এর আসল রহস্য উদঘাটন করতে এবং দোষী ব্যাক্তির শাস্তি প্রক্রীয়া সমাপ্ত করতে ?? মনে হয় না, কারন এই ধরনের প্রক্রীয়া আবহমান যুগ ধরে এ দেশে চলে আসতে দেওয়া হচ্ছে ।