আজ ইনকগনিটোর জন্মদিন। শুভ জন্মদিন দোস্ত।
ব্লগে নতুন লেখকদের মাঝে সবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ লেখা কার? এই প্রশ্নটি যদি করি তাহলে অনেকের উত্তর হবে "ইনকগনিটো"। ব্লগে আমি আইডি খোলার কিছুদিন পরেই ব্লগে তার আগমন। আসলেই, যে ছেলেটি মাত্র তিন চার লাইনের একটা পোস্ট দিয়ে তার ব্লগ লাইফ শুরু করেছিল, আজ তার ব্লগ দেখলে আশ্চর্য হতে হয়! দ্বিতীয় পোস্ট থেকেই সে কিছু মানুষের নজর কাড়ে, অল্প কিছু লাইনের মধ্যে দিয়ে মেডিকেলের একটা ঘটনা তুলে ধরে। তখনো সে সেফ হয়নি কিন্তু কয়েকজনের নজর কাড়ল সে লেখা। এরপরের কিছু লেখায় অনেক মন্তব্য আর ভালো লাগা পেল। লেখালিখিটা অনেকটা নেশার মত হয়ে যায়, যখন কোন লেখায় অনেক মন্তব্য পাওয়া যায়, তখন আরো লিখতে ইচ্ছে করে। একের পর এক পোস্ট আসতে থাকে তার। একদিন পৌরাণিক চরিত্র নিয়ে অনেক কষ্ট করে ইন্টারনেট ঘেটে, বই পড়ে একটা পোস্ট দেয় সে, কিন্তু সুন্দর করে সাজানো সেই পোস্ট খুবই কম পঠিত হয় আর মন্তব্য আসে অনেক কম। ওই যে বললাম না, বেশি মন্তব্য আর ভাল লাগা পাওয়াটা একটা নেশার মত, আরো বেশি বেশি লিখতে ইচ্ছে করে। তেমনি যদি কোন ভাল লেখায় কম মন্তব্য আসে সে উৎসাহটা কর্পূরের মত উড়ে যেতে পারে। মন খারাপ করে ইনকগনিটো আমাকে বলল, "দোস্ত আর পোস্ট দিমু না ব্লগে!" আরে সে কি কথা! লেখার ক্ষমতা সবার থাকে না, যে ছেলে এত ভাল গুছিয়ে লিখতে পারে সে কিনা এই তুচ্ছ কারণে রাগ করে লেখা ছেড়ে দিবে? আমার মত মহাপুরুষ সেটা হতে দেয় কিভাবে! বিশাল বড় একটা বয়ান দিলাম, "তুই কি মন্তব্য পাওয়ার জন্য ব্লগে লিখিস? তুই তোর লেখা লিখে যা, কে মন্তব্য করল কে করল না সেটা দেখার দরকার নাই। এই কম মন্তব্য পাওয়া লেখাগুলোই তোকে একসময় বড় লেখকে পরিণত করবে।" আসলে ব্লগে অনেক সময় এই ব্যাপারগুলো খুবই খারাপ লাগে। অনেক ভাল লেখাতে তেমন কোন কমেন্ট আসে না, কিন্তু কেচালমূলক পোস্ট, নারী বিষয়ক পোস্ট, মেয়েদের নেকামি মার্কা পোস্টে দেখি কমেন্ট ১০০ ছাড়িয়ে যায়! ইনকগনিটো আমার কথা রেখেছে, সে লেখা ছাড়েনি, অবশ্য চাইলেও এখন সে লেখা ছাড়তে পারবেনা। একের পর এক পোস্ট দিয়ে যায়। তার লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে লেখাগুলোর ভিন্নতা। সে যেমন কবিতা লিখেছে, তেমনি পৌরাণিক গল্প নিয়ে পোস্ট দিয়েছে, যেমন কেচালমূলক পোস্ট দিয়েছে তেমনি দিয়েছে অসম্ভব ভাল কিছু গল্প, যেমন দিয়েছে ডাক্তারি বিদ্যা নিয়ে পোস্ট তেমনি দিয়েছে এমন একটি পোস্ট যা পড়লে আপনার মনে হবে আপনি পুরোনোদিনের কোন রম্য লেখকের লেখা পড়ছেন।
যাইহোক লেখা অনেক বড় হয়ে গেছে। ভেবেছিলাম অনেক সংক্ষেপে লিখব কিন্তু পারলাম না। শুভ জন্মদিন দোস্ত। আবারো বলছি লেখালিখির ক্ষমতা সবার থাকেনা। তোর আছে, এটাকে ব্যাবহার কর, লেখালিখি ছাড়িস না কোনদিন।
ইসলামে পর্দা মানে মার্জিত ও নম্রতা: ভুল বোঝাবুঝি ও বিতর্ক
বোরকা পরা বা পর্দা প্রথা শুধুমাত্র ইসলামে আছে এবং এদেরকে একঘরে করে দেওয়া উচিত বিবেচনা করা যাবে না। কারণ পর্দা বা হিজাব, নেকাব ও বোরকা পরার প্রথা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মে... ...বাকিটুকু পড়ুন
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন