সবাই একবার ভিকারুননেসা স্কুলের যৌননিপীড়নের ঘটনাটা মনে করুন। এটা কেমন করে হয়। তিনি একজন শিক্ষক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিও দেশ সেরা। মেয়েটিও ছোট। তার পরও তারা যৌন লালসা চরিতার্থ করার অভয়ারণ্যের নায়ক। আমরা বসে আছি।
একই ঘটনা ঘটনার খবর আসল ভোলার বোরহানউদ্দিনের এক হাই স্কুল থেকে। সেখানেও চেঙ্গ না কাটার শিশির বাবুর কুকির্তী। তিনি স্কুলের মেয়েদেরকে প্রাইভেট পড়ানোর কথা বলে বাসায় নিয়ে যায়।
সেখানে প্রাইভেট পড়ানো বাদ দিয়ে আপন মনে চরিতার্থ করে কোমলমতিদের উপভোগের নেশা। অথচ বাল্য বিবাহের জন্য মেয়ের বাবাকে দেশের বিভিন্নস্থানে কান ধরে উঠবস করতে হচ্ছে বলে খবর পাচ্ছি। কিন্তু দীর্ঘ্য তিন মাস যাবত শিশির বাবুদের বিচার করতে পারছেনা প্রশাসন।
সবাই যেন সমান ভাগ করে লুটে নিচ্ছে ডাকাতির মাল। সেই জন্য মাল নিয়ে কোন কোন্দল নেই। তানা হলে কেন ভোলার বোরহানুদ্দিনের স্খানিয়রা শিশিরের ধন কেটে নিচ্ছেনা।
আপনারই বলেন।