somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একদিন, কবি আবদুল হাকিম ...

২৬ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কবি আবদুল হাকিম লিখছিলেন : যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী / সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি ... ১৬৮০ খ্রিস্টাব্দ। বর্ষাকাল। সন্দীপের আকাশে কালো মেঘ জমে আছে । ঝোড়ে বাতাসে দক্ষিণে বঙ্গপোসাগরের ঢেউ উত্তাল হয়ে উঠেছে। ঝিরঝির বৃষ্টি ঝরছে। বাংলার বর্ষা তার বিখ্যাত জলময় মেঘলা রূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। এমনই এক মেঘলা দিনে কবি আবদুল হাকিম কবিতা লিখছেন। কবি আরবি, ফারসি এবং সংস্কৃতি ভাষায় সুপন্ডিত হলেও মাতৃভাষায় বাংলায় লিখতে ভালোবাসেন কবি । কবির মাতৃভাষা বাংলা । বাংলাই কবির অস্তিত্বের ভিত্তিমূল রচনা করেছেন। ... কবি সদ্য লেখা কবিতার নাম দিয়েছেন: ‘বঙ্গবাণী’। লিখেছেন: মাতা পিতামহ ক্রমে বঙ্গেত বসতি / দেশী ভাষা উপদেশ মনে হিত অতি ... এদেশের এক শ্রেণির লোক বাংলা ভাষাকে হেয় করে অবজ্ঞার চোখে দেখে। মাতৃভাষাকে সম্মান করতে জানে না। এসব দেখেশুনে কবির প্রবল মানসিক যন্ত্রনা হয়। কবি দীর্ঘশ্বাস ফেলে জানালার দিকে তাকালেন। জানালার ওপাশে একটি মেঘলা বিষন্ন আকাশ। সে দিকে তাকিয়ে কবির মুখে উদ্বেগের ছাপ পড়ল। কাল ভোরে ঢাকা শহরের উদ্দেশে যাত্রা করার কথা। আবহাওয়া বিরূপ হলে যাত্রা কি ভাবে সম্ভব? অনেক বছর ঢাকা যাওয়া হয় না। কবির মন একবার ঢাকা শহরে যাওয়ার জন্য চঞ্চল হয়ে উঠেছে ।
কুড়ি বছর আগে শেষবার ঢাকা শহরে গিয়েছিলেন কবি ...

... কবির সঙ্গে ছিল কবির স্নেহধন্য শিষ্য সেরাজুল আলম । তরুণ সেরাজুল আলমও কবি । বাংলা ভাষার উপর গভীর ভক্তিশ্রদ্ধা আছে তার । সন্দীপেই বাড়ি সেরাজুল আলম-এর ।
সেরাজুল আলম কে নিয়ে ঢাকায় খান মোহাম্মদ ওয়াহাব- এর চূড়িহাট্টার শিশমহলে উঠেছিলেন কবি । খান মোহাম্মদ ওয়াহাব সন্দীপের তালেবর ব্যক্তি; অঢেল সম্পদের মালিক । ঢাকা শহরে বাদশাবাজারে (পরবর্তীকালে চক বাজার) মোকাম আছে। আবদুল হাকিম আরবি ফারসি এবং সংস্কৃতি ভাষায় সুপন্ডিত এবং প্রজ্ঞাবান । সন্দীপের উজ্জ্বল নক্ষত্র। খান সাহেব কবিকে বিশেষ সম্মান করেন।
খান মোহাম্মদ ওয়াহাব ইরানি বংশোদ্ভূত বলে দাবি করেন । এই দাবির সত্যাসত্য যাই হোক না কে- মুগল সুবাহদার শায়েস্তা খান-এর সঙ্গে খান মোহাম্মদ ওয়াহাব-এর যে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল তার নিদর্শন কবি আবদুল হাকিম ঢাকা থাকাকালীন স্বচক্ষে দেখেছেন।
তা ঢাকা শহরের এখানে-ওখানে ঘুরে গভীর আমোদ উপভোগ করেছিলেন কবি।
মুগল প্রশাসন ঢাকার নাম বদলে মুগল বাদশা জাহাঙ্গীরের নামে ‘জাহাঙ্গীরনগর’ রাখলেও ঢাকার অধিবাসী তাদের প্রিয় শহরকে কখনও ওই নামে ডাকেনি।
অদ্ভূত এক রহস্য ঘিরে থাকে মুগল শহরজুড়ে ...
ছোট শহরটি বুড়িগঙ্গা নদীর পাড়েই সীমাবদ্ধ ছিল। শহরের উত্তরে গভীর বন। দিনেদুপুরে ঘোর অন্ধকার হয়ে থাকে। পিলখানায় দিনেদুপুরে শেয়াল ডাকত। বুড়িগঙ্গার টলটলে পানি, দু’পাড়ের মনোরম দৃশ্য, চাদনি ঘাট, সরু রাস্তাঘাট, ঘোড়াগাড়ি, আন্তরিক এবং রসিক মানুষজন, মুগলাই খানা (বিশেষ করে শামীকাবাব আর লস্সী ) ...সূক্ষ্ম রূপার তবক মোড়ানো পান এবং ইসলামপুরে সান্ধ্যকালীন মুজরার আসরে ওস্তাদী ধ্রুপদ-সংগীত অপরিমেয় তৃপ্তি দিয়েছিল কবিকে।
মুহাম্মাদ বেগ নামে একজন মুগল কর্মকর্তা চূড়িহাট্টায় একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন।
সে সদ্য নির্মিত মসজিদে খান মোহাম্মদ ওয়াহাব এবং সেরাজুল আলম-এর সঙ্গে জুম্মার নামাজ আদায় করে গভীর শান্তি পেয়েছিলেন কবি।
ঢাকায় থাকাকালীন এক ন¤্র আলোর ভোরে চূড়িহাট্টায় শিশমহলে রঙিলা চিকের আড়ালে খান মোহাম্মদ ওয়াহাব-এর কনিষ্ঠা কন্যা শিরিনবানুকে দেখতে পায় সেরাজুল আলম ... এবং তরুণ কবিটি কেঁপে উঠেছিল ।
হৃদয়বান কবির মধ্যস্থতায় কনিষ্ঠা কন্যাটিকে সেরাজুল আলম-এর হাতে সঁপে দিতে রাজি হন খান মোহাম্মদ ওয়াহাব ।
বিয়ে অবশ্য সন্দীপেই হয়েছিল ...

কবি শুনেছেন গত কুড়ি বছরে মুগল সুবাহদার শায়েস্তা খান ঢাকা শহরের হাল নাকি অনেকখানিই বদলে দিয়েছেন। ওই মুগল সুবাহদারটি ইরানি বংশোদ্ভূত হলে কি হবে- ঢাকা শহরের উন্নতির জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করেছেন। বর্তমানে (১৬৮০ খ্রিস্টাব্দ ) ১২ ক্রোশ দীর্ঘ এবং ৮ ক্রোশ প্রশস্ত ঢাকা শহরে দশ লক্ষ মানুষের বাস । কবির এখন ষাট বছর বয়েস। আল্লাহ কত দিন আয়ূ রেখেছেন কে জানে । জীবনে শেষবার সুবা বাংলার রাজধানীতে আল্লাহ কি আমাকে নেবেন না? একবার ঢাকা শহরে যাওয়ার জন্য কবির মন উচাটন হয়ে আছে।
কবি দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
দরজার ওপাশে কে যেন খুক খুক করে কাশল।
আবদুল হাকিম বাড়ি আছ নাকি?
দরজার বাইরে থেকে দরাজ কন্ঠস্বর ভেসে এল।
কবি মুখ তুলে চাইলেন।
খান মোহাম্মদ ওয়াহাব ঢুকলেন। বৃদ্ধ এখন সন্দীপেই থাকেন। ঢাকার চূড়িহাট্টায় শিশমহলটি বছর দশেক আগে বেচে দিয়েছেন। খান মোহাম্মদ ওয়াহাব সন্দীপে খান সাহেব বলেই পরিচিত। লম্বা । ফরসা। বলিষ্ট গড়ন। মাথায় লাল রঙের তুর্কি টুপি। দরবেশদের মতো দীর্ঘ সফেদ দাড়ি। বৃষ্টিবাদলের দিনেও চোস্ত পায়জামার আর খয়েরি রঙের শেরওয়ানি পরেছেন। সত্তরের মতো বয়স বৃদ্ধর । হাতে একখানি ছড়ি। ছড়ির বাঁটটি হাতির দাঁতে বাঁধানো।
ঘরে ঢুকে ছাতা গুটিয়ে রাখলেন খান সাহেব। বাইরে এখনও ঝিরঝির করে বৃষ্টি পড়ে যাচ্ছে।
কবি সালাম দিয়ে বললেন, বসুন, ভাইসাহেব।
সালামের উত্তর দিয়ে খান সাহেব চেয়ারে বসলেন। বললেন, তা তুমি আছ কেমন আবদুল হাকিম?
কবি বললেন, আল্লাহ যেমন রেখেছেন। আপনার শরীরের গতিক কেমন ভাইসাহেব?
এই বয়েসেও হাঁটতে চলতে পারছি, এই তো অনেক। বলে খান সাহেব মাথা নাড়লেন। তারপর বললেন, সেরাজুল আলমের বাড়ি গিয়েছিলাম। ফেরার পথে ভাবলাম তোমার সঙ্গে একবার দেখা করে যাই। অনেক দিন দেখা হয় না।
খান মোহাম্মদ ওয়াহাব -এর ছোট কন্যা শিরিনবানু বছর দশেক হল ইন্তেকাল করেছে। সেরাজুল আলম এক কন্যাকে নিয়ে একাই থাকে । দেখতে দেখতে আক্তারীর বিবাহের বয়স হল। কবি জিজ্ঞেস করলেন, তা কেমন আছে সেরাজুল আলম? আক্তারীর জ্বর হয়েছিল শুনেছি।
আক্তারী আছে ভালোই। জ্বর সেরে গেছে। তবে-
তবে?
তবে আর কি, আমার জামাইয়ের ভীমরতি ধরেছে।
কেন? সেরাজুল আলম আবার কি করল?
খান সাহেব মুখ কালো করে বললেন, সেরাজুল আলম তফছিরসহ ‘তোতা কাহিনী’ বঙ্গভাষায় অনুবাদ করছে।
কবি খুশি হয়ে বললেন, সে তো খুব ভালো কথা। অনুবাদে একটি ভাষা সমৃদ্ধ হয়। আমিও সংস্কৃত রামায়ন ও মহাভারত পারসি ভাষায় অনুবাদের কথা ভাবছি।
খান সাহেব একটি রূপার ডিব্বা থেকে একটি তবক মোড়ানো পান তুলে মুখে ফেললেন। খানিক ক্ষণ চিবিয়ে গম্ভীর মুখে বললেন, আরবি-ফারসি হল ধর্মের ভাষা, বেহেস্তের ভাষা। আরবি-ফারসি নিয়ে যত মশগুল থাকা যায় ততই ভালো আবদুল হাকিম।
কথাটা হুমকির মতো শোনালেও আবদুল হাকিম তা মানতে পারলেন না। তাঁর কাছে মাতৃভাষার স্থান সবার আগে । তিনি তো ধর্মকে অবহেলা করেন না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন। বছর খানেক ধরে তাহাজ্জুদএর নামাজ পড়ছেন। সুবে সাদিকের সময় ওয়াজিফা করেন। তাহলে?
খান সাহেব গজ গজ করতে করতে বললেন, বঙ্গভাষা হল হিন্দুস্থানের আঞ্চলিক ভাষা। এই ভাষাকে এত আমলে নেওয়ার কি মানে?
কবি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করে উঠে বললেন, বঙ্গভাষা হল বাঙালির মাতৃভাষা। বঙ্গভাষা আমলে নেওয়ার এটাই একমাত্র কারণ। আর কোনও কারণ বোধকরি প্রয়োজন হয় না।
খান সাহেব খানিকটা রূঢ় ভাষায় বললেন, সে বাঙালির মাতৃভাষা হতে পারে। কিন্তু আমাদের মতন ইরানি-তুরানিদের মাতৃভাষা হল ফারসি। আর আমাদের ধর্মের ভাষা হল আরবি। এর বাইরে যাওয়ার কি দরকার?
কবি মুচকি হাসলেন। তারপর জিজ্ঞেস করলেন, আপনাদের মত খানদানের সংখ্যা সুবা বাংলার বাঙালি মুসলিম সমাজে কত বলুন তো? আপনারা কি সুবা বাংলার বাঙালি মুসলিম সমাজে সংখ্যালঘু নন? সুবা বাংলার স্থানীয় যারা ধর্মান্তরিত হয়েছে, তাদের সংখ্যাই কি বেশি নয়? তো, তাদের মাতৃভাষা কি আরবি-ফারসি?
খান সাহেব এবার দমে গেলেন। তবে মুখের হাসি বজায় রাখলেন । সে হাসিতে শ্লেষের চিহ্ন স্পষ্ট। বৃদ্ধ ঝুঁকে একটা পিতলের চিলমচি তে পানের পিক ফেললেন । তারপর বললেন, তোমরা হলে জ্ঞানপাপী আবদুল হাকিম । সহজসরল বিষয় তোমরা বুঝতে চাও না। তোমাদের কাজই হল সহজ বিষয়কে জটিল করে তোলা। বলে ছড়ি দিয়ে মেঝেতে আঘাত করলেন খান সাহেব। ঠক করে শব্দ হল।
কবি নীরব থাকেন। তাঁর শরীরের শিরাউপশিরায় নীরবে ক্রোধের বিস্তার ঘটতে থাকে। এই সব দিবাঅন্ধের সান্নিধ্যে এলে গা রি রি করে তাঁর । এরা মাতৃভাষাকে কি করে অবহেলা করে ... যে মায়ের পায়ের তলায় বেহেস্ত? যে মাতৃভূমির মাটির রস জীবন কে সম্ভব করে তোলে , যে বাতাসে নিঃশ্বাস নিয়ে বাঁচতে হয়, পাখির গান বেঁচে থাকবার প্রেরণা সঞ্চারিত করে, যে আকাশের আলোয় পথ চলা সম্ভব হয় - একে অস্বীকার করে কি করে? খান সাহেবের মতো সীমাবদ্ধ চেতনার অধিকারী লোকেরা বাংলাকে ভালোবাসতে না পারলে আরব- তুর্ক কিংবা ইরান-তুরানে চলে যাক না! কে বেঁধে রেখেছে!
খান সাহেব জানেন আবদুল হাকিম আরবি ফারসি এবং সংস্কৃতি ভাষায় সুপন্ডিত এবং প্রজ্ঞাবান । তিনি জীবনভর বেশুমার ধনদৌলত হাসিল করেছেন বটে তবে আবদুল হাকিম-এর গভীর প্রজ্ঞার কারণে তার সঙ্গে তর্কে এঁটে ওঠা সম্ভবপর নয়। কাজেই খান সাহেব প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে বললেন, তা তোমার শায়েরী কেমন চলছে আবদুল হাকিম?
আল্লাহর ইচ্ছায় ভালো চলছে। কবি অস্ফুটস্বরে বললেন। কবিতার প্রসঙ্গে কবি নরম হলেন। আজ কবিতা লেখার সময় শরীরে রোমাঞ্চ হচ্ছিল। সে ঘন আবেশ এখনও কাটেনি।
শোনাও কি লিখলে। খান সাহেব বললেন।
কবি আবদুল হাকিম মুচকি হেসে সদ্য লেখা ‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি থেকে নির্বাচিত অংশ পাঠ করতে থাকেন-

যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী ।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি
দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় ।
নিজ দেশ তোয়াগী কেন বিদেশে ন যায়
মাতা পিতামহ ক্রমে বঙ্গেত বসতি ।
দেশী ভাষা উপদেশ মনে হিত অতি।

কবিতার পাঠ শেষ হতেই খান সাহেব ছড়ি দিয়ে মেঝেতে ঠক করে শব্দ করলেন। তারপর উঠে দাঁড়ালেন। জ্বলন্ত চোখে একবার কবির দিকে তাকালেন।

দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় ।
নিজ দেশ তোয়াগী কেন বিদেশে ন যায়

সম্ভবত এই দুটি চরণ বৃদ্ধের আঁতে লেগেছে।
খান সাহেব টলতে টলতে ছড়ি ঠক ঠক করে গট গট করে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন। খান সাহেব ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন বটে ... তবে তিনি কখনও জানতে পারেন নি যে ইতিহাস তাকে মনে রাখেনি। তিনি এও তিনি জানতে পারেননি যে ... কবি আবদুল হাকিম-এর ‘বঙ্গবাণী’ কবিতার জন্য বাঙালি জাতির মনে চিরকাল উজ্জ্বল হয়ে থাকবেন।
খান সাহেব চলে গেলে সদ্য লেখা কবিতাটি আপন মনে পাঠ করতে লাগলেন কবি আবদুল হাকিম ...আবেগে থরথর করে কাঁপছেন ... সময়টা ১৬৮০খ্রিস্টাব্দ। বর্ষাকাল। সন্দীপের আকাশে কালো মেঘ জমে আছে ...
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১১ সকাল ৭:৩২
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×