অর্ষা-, রুপালী মানবী আমার
আমায় টেনে নিলে-
তাঁর মধুময় চাকের কাছে
গোলাপি অধরের সতৃষ্ণ তৃষ্ণায়
কেঁপে ওঠে স্নিগ্ধ মনভুমি ।
উষ্ণ স্তনযুগলে কিঞ্চিৎ-
ভালোবাসা আঁকার সুতীব্র বাসনায়
হ্রিদ স্পন্দন এতটাই বেড়ে যায়
যেন চিরকালীন অস্তসূর্যে
সমস্ত পৃথিবী তখন নিথর হলেও
বিবসনা সৌন্দর্যের বৈভবে
বোধহয় পাবোনা কিছুই টের !
লিপস্টিক রাঙ্গানো ওষ্ঠাধরে ওষ্ঠাধর রেখে
লালসার ক্রুর অনামিকা স্তব্ধ বিছানায়
ভ্রমন করে এলে নাভিমুলে-
আদুরে স্তনদ্বয়ে খেলে যায়
রৌদ্র-জোসনার লুকোচুরি ।
শরীরী আহবানে ঝড়ে রিরংসার ঝাড়বাতি-
যেন উন্মাতাল ঢেউ হয়ে প্রকাশিত হতে চায় ।
যোনিতে তখন তাঁর ঝড়ে স্বর্গীয় নির্যাস
কেঁপে ওঠে একটু ছুঁলেই,
শরীরী বিকানোর কামজ অভিপ্রায়ে-
যেন অক্ষরবিহীন কবিতার সৌন্দর্য তখন
ভালোবাসা রোপণের ভাঁজে ভাঁজে !
অথচ,এই কামজ বাসনাটুকু পার হলে,
বিষ ঝড়ানোর সুখটুকু বিস্মৃত হলে
আমার ছায়াটুকুও পর্যন্ত আর মাড়ায় না !
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৭