somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রি-পোষ্ট । সাংবাদিক ভাইদের কাছে বিশেষ অনুরাধ ।এই নিউজটির উপর একটি জোড়ালো মিডিয়া কাভারেজ করলে হয়তো সত্য ঘটনা উৎঘাটিত হতো। লিমনের চেয়েও ভয়াবহ আইন-শৃংখলা বাহিনীর সাজানো নাটকের স্বীকার এবার তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাএ মহসিন।রি চেয়েও ভয়াবহ আইন-শৃংখলা বাহিনীর সাজানো নাটকের স্বীকার এবার তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের ছাএ মহসিন।

০২ রা জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল।ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত। গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে ।মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে।ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়। পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে।যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না। ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়। তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক। ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী। এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি।ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু।ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে। ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী। তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে। কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল।ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত। গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে। মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে।ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়। পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে।যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না। ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়। তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক। ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী। এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি।ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু।ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে। ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী। তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে। কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। মহসিন (২২) সরকারী তিতুমীর কলেজের অনার্স প্রথম বষের্র ছাএ ছিল।ওর সৎ ভাইদের সাথে জায়গা-জমির বিরোধ ছিলো এই বিরোধ জের ধরেই এ ঘটনার সূএপাত। গত ২৮/০৫/২০১১ইং দিবাগত রাতে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ওর এক বন্ধুর মাধ্যমে ওকে দক্ষিনখান নেওয়া হয়। পথে ওকে পুলিশ আটক করে। মহসিনকে আটকের পর পুলিশ ওর উপর চালায় অমানুসিক নির্যাতন এবং পুলিশ ওর ডান পায়ের হাটুর পেছনে গুলি করে।ও বেচেঁ গেলেও সারা জীবনের জন্য যেন পঙ্গু হয়ে যায়। পুলিশের ভাষ্য হচ্ছে ও পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছে তাই পুলিশও গুলি করেছে।যা সম্পূর্নই একটি সাজানো নাটক। মহসিনের সৎ ভাইদের সাথে ওদের জায়গা জমির বিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জের ধরেই দক্ষিণখান থানার পুলিশ ওর সৎ ভাইদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা ঘুষ নিয়ে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছে। ওর উপর নির্যাতনের মাত্রা এতোটাই ছিল যে ওর স্বাভাবিক ভাবে নিশ্বাস নিতে পারছিলো না। ওকে দক্ষিণখান থানার পুলিশ প্রথমে ঢাকা মেডিকেল করেলজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে সকালে ১১টা পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় ওকে ফেলে রাখা হয়। ওর বুকে প্রচন্ড আঘাত থাকায় ঢাকা মেডিকেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় সহওয়ারর্র্দী হাসপাতালে, সেখান থেকে ওকে পঙ্গু হাসাপাতালে পাঠানো হয়। ওর শারিরিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়ায় ওকে উন্নত চিকিৎসার সার্থে ঢাকার এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১ তারিখে ওর গুলিবিদ্ধ পা কেটে ফেলা হয়। তবুও ওর অবস্থা ছিল আশংকাজনক। ও শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক ভাবে না নিতে পারায় ওকে লাইফ-সাপোর্ট দিয়ে বাচিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘ ১৪দিন জীবন মৃত্যুর সাথে যুদ্ধের পরও পরাজিত হয়ে গত ১২ই মে ভোরে ৫ টার দিকে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে। কেন এই অপমৃত্যু? পুলিশ বলছে সে সন্ত্রাসী। এলাকার মানুষের কাছ থেকে খোজঁ নিয়ে মহসিনের সম্পর্কে কখনো কোন খারাপ কার্যকলাপের সাথে জড়িত বলে জানা যায় নি।ওর মেডিকেল রিপোর্টে এসেছে বুকে প্রচন্ড আঘাতের কারনেই মহসিনের মৃত্যু।ধারনা করুন এবার যে পুলিশ ওর উপর কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।আমাদের দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী টাকার লোভে আর কত নিচে নামবে। আর কত নিরাপরাধ মহসিনরা পুলিশের সাজানো নাটকের স্বীকার হবে। ধরেই নিলাম মহসিন সন্ত্রাসী। তার জন্য দেশে প্রচলিত আইনে আছে। কেন পুলিশ ওকে পশুর মত নির্যাতন করে ওকে মৃত্যুর বুকে ঠেলে দিল। আমি এই চক্রান্তমূলক হত্যার তদন্ত স্বাপেক্ষে আইন-শৃংখলা বাহিনীর দোষী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই।
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মাটির কাছে যেতেই..

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

মাটির কাছে
যেতেই..


ছবি কৃতজ্ঞতাঃ https://pixabay.com/

ঠিক যেন
খা খা রোদ্দুর চারদিকে
চৈত্রের দাবদাহ দাবানলে
জ্বলে জ্বলে অঙ্গার ছাই ভস্ম
গোটা প্রান্তর
বন্ধ স্তব্ধ
পাখিদের আনাগোনাও

স্বপ্নবোনা মন আজ
উদাস মরুভূমি
মরা নদীর মত
স্রোতহীন নিস্তেজ-
আজ আর স্বপ্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেলা ব‌য়ে যায়

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩০


সূর্যটা বল‌ছে সকাল
অথছ আমার সন্ধ্যা
টের পেলামনা ক‌বে কখন
ফু‌টে‌ছে রজনীগন্ধ্যা।

বাতা‌সে ক‌বে মি‌লি‌য়ে গে‌ছে
গোলাপ গোলাপ গন্ধ
ছু‌টে‌ছি কেবল ছু‌টে‌ছি কোথায়?
পথ হা‌রি‌য়ে অন্ধ।

সূর্যটা কাল উঠ‌বে আবার
আবা‌রো হ‌বে সকাল
পাকা চু‌ল ধবল সকলি
দেখ‌ছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পর্ণআসক্ত সেকুলার ঢাবি অধ্যাপকের কি আর হিজাব পছন্দ হবে!

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৭



ইন্দোনেশিয়ায় জাকার্তায় অনুষ্ঠিত একটা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে বাংলাদেশি নারীদের একটা রোবোটিক্স টিম। এই খবর শেয়ার করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপিকা। সেখানে কমেন্ট করে বসেছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ২৩ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:১৪


কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায়
আমার বাবা-কাকারা সর্বমোট সাত ভাই, আর ফুফু দুইজন। সবমিলিয়ে নয়জন। একজন নাকি জন্মের পর মারা গিয়েছেন। এ কথা বলাই বাহুল্য যে, আমার পিতামহ কামেল লোক ছিলেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙালী মেয়েরা বোরখা পড়ছে আল্লাহর ভয়ে নাকি পুরুষের এটেনশান পেতে?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৩ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:২০


সকলে লক্ষ্য করেছেন যে,বেশ কিছু বছর যাবৎ বাঙালী মেয়েরা বোরখা হিজাব ইত্যাদি বেশি পড়ছে। কেউ জোর করে চাপিয়ে না দিলে অর্থাৎ মেয়েরা যদি নিজ নিজ ইচ্ছায় বোরখা পড়ে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×