somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অসাধারন ভাললাগা

৩১ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অনেকদিন ফায়ার ফক্স ৪ এর ঝামেলায় হাবুডুবু খেয়ে বাংলা লেখা বন্ধ ছিল।

এর মাঝে অনেক কিছু হয়ে গেল অনেক গল্প মাথার ভেতর এসে অসাহায় দাপাদাপি করে অক্কা পেল। বাংলা ব্লগ লেখার আশায় হাল যখন ছেড়ে দিয়ে বসে আছি হঠাৎই আজ সব ঠিক হয়ে গেল!!! আর সাথে সাথে ভাবলাম আমার রিসেন্ট এক্সপেরিয়েন্সটা সাবার সাথে শেয়ার করি ..... Sharing is Caring .... :)

কিছু দিন থেকে কাজ করছি রেডক্লিফ সিটি আর্ট গ্যলারিতে। সেখানেই পোর্ট্রেটে এর ক্লাসে যখন লাইভ মডেলের ছবি আঁকছি পরিচয় হলো ৬০ এর বেশি বয়সের এক অস্ট্রেলিয়ান ভদ্রোলোকের সাথে। আমি বাংলাদেশের মেয়ে শুনে সে বলল ক্লোনর্টাফ চার্চে নাকি বাংলাদেশীদের কি একটা প্রগ্রাম হবে শনিবার বিকেল ৫টায়। $৫ যার ফি Followed by বাংগালী dinner. এর বেশি সে কিছুই বলতে পারল না। জিঙ্গেস করলাম ওখানে এই এলাকার বাংগালীরা থাকবেন কিনা। কিন্তু উনি সেটাও জানে না। তবে বললেন বাংগালী ডিনার যখন সার্ভ করা হবে তখন নিশ্চই বাংগলীরা থাকবেন।

বাড়ি ফিরে ক্লিফকে বললাম। ক্লিফ খুব উৎসাহিত হয়ে গেল খবরটা শুনে। আমাকে বলল, Let's go there...u never know...you may find some Bengali friends there! That would be so great to know the Bengalis live around here!! :)

তো আমরা ঠিক করলাম যাব। শনিবার ছিল আমার কার হান্টিং ডে। সকালে দুজন চলে গেলাম ইপ্সুইচ রোডে গাড়ির দোকান গুলোতে আমার জন্য একটা ভাংগা চোরা লক্কর ঝক্কর মার্কা গাড়ি খুজতে :(.... কিন্তু কপাল পোড়া হলে যা হয়। গাড়ি পছন্দ হয়তো দাম পছন্দ হয় না, আবার দাম পছন্দ হয়ত গাড়ি পছন্দ হয় না :(( তো কার হান্টিং = রেজাল্ট ০ নিয়ে মন খারাপ করে ফেরার পথ ধরলাম /:)

ফিরতে ফিরতে ৩।৪৫ বাজে। ঠিকানা ধরে ক্লোনটার্ফ চার্চ খুজে বের করলাম। আমাদের বাড়ির কাছেই। তবে সেখানে কোন বাংগালীর নাম গন্ধ পাওয়া গেল না :(। চার্চের উঠোনে একটা রিক্সা দেখলাম। তাতেই বুকে ধুকপুক আশা নিয়ে নেমে চার্চের ভেতরে গেলাম। জেসন নামের একজন এগিয়ে এসে জনতে চাইলেন কোন সাহায্য করতে পারেন কিনা। তাকেই জিঙ্গেস করলাম আসল ঘটনা কি। সেদি ৫টায় আসলে কি হবে বা ওখানে কোন বাংগালী থাকবেন কিনা। বললেন বাংগালী থাকবে কিনা উনি জানেন না তবে এক অস্ট্রেলিয়ান ভদ্রলোক জিনি বাংলাদেশে একটা এন জি ও -র হয়ে কাজ করেন আর সে ব্যপারেই উনি ঘন ঘন বাংলাদেশে যান, তো উনি এখানে আজ বাংলাদেশের কালচার ও গ্রামের বিয়ের অনুষ্ঠান এর একটা ইন্ট্রোডাকশন দেবেন উনার পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স থেকে আর তার সাথে থাকবে বাংলাদেশী ডিনার। শুরু হবে ৫টায়। আমাকে জিঙ্গেস করলেন আমি বাংলাদেশের কথা শুনেছি কিনা। আমি উনার দিকে গর্ব নিয়ে তাকিয়ে বললাম "আমি বাংগালী" আমার উত্তর শুনে উনি হতভম্ব :-* আর একই সাথে খুশি হয়ে বললেন "Then you must come and join us!! U can say about Bangladesh much better than us!! :) Please come down at 5pm, we will be really happy to have you here.

তো এদিক ওদিক ঘোরাঘুরি করে ৫টায় আবারও গেলাম ওখানে। মনে তবু ক্ষীন আশা দু'একজন বাংগালীর দেখা তো নিশ্চই পাবো। পৌছুতেই একজন হাসিখুশি সালোয়ার কামিজ পরা আস্ট্রেলিয়ান মহিলা এগিয়ে এসে আমার হাত ধরে রিসিভ করে বললেন "Thanks so much for coming down"


লিজ নামের এক মধ্যবয়স্ক মহিলা অদ্ভুৎ কায়দায় জড়িয়ে পল্টিয়ে শাড়ি পরে আমাকে একটা বিশাল Warm hug দিলেন। ওদের কাছে শুনলাম এক ভদ্রোলোক জিনি বাংলাদেশে একটা এন জি ও তে কাজ করেন উনি এখানে বাংলাদেশী গ্রামের বিয়ের অনুষ্ঠান পারফর্ম করে দেখাবেন তার সাথে সাথে শেয়ার করবেন বাংলাদেশী কালচার ও উনার এক্সপেরিয়েন্স উনার অস্ট্রেলিায়ন বন্ধুদের সাথে!!


আর না, ওখানে কোন বাংগালী আসবেন না। কারন উনারা কোন বাংগালীকে চেনেন না। অভিভুত হয়ে গেলাম উনাদের আয়োজনের কথা শুনে! আমি বাংগালী শুনে উনারা কিযে খুশি হয়ে গেলেন!! বললেন নাটকের মেয়েরা শাড়ি নিয়ে মহা ঝামেলায় আছে কারন কেউই শাড়ি পরতে জানে না ...... আমি যদি কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি! আমি উৎসাহিত হয়ে বললা "Off course !! i will help them to wear sari and whatever else they need"


ভেতরে গিয়ে দেখি ৬/৭ জন মেয়ে শাড়ি নিয়ে পেচা পেচি করে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে ভুতুম প্যচা হয়ে বসে আছে :( ঝট পট কাজে লেগে গেলাম। একে একে সব গুলো কে শড়ি পড়িয়ে দিলাম কিছু গ্রাম্য কিছু শহুরে কায়দায়। কিযে চমৎকার লাগছিল ওদের!!!


ওরাও শাড়ি পরে খুব খুশি হয়ে গেল, খুব পছন্দ হলো এদের এই নতুন পোশাক ও পরার কায়দা :)। লাল শাড়িতে বউ আর প্রিন্ট শাড়িতে গ্রামের পরশি। বউ সাজা মেয়েটি আমাকে জিঙ্গাস করল বিয়ের আসরে বউ কেমন আচরন করে। আমি আমার সাদ্ধ মতন তাকে এক্সপ্লেইন করলাম পুরো অনুষ্ঠানটা কেমন হয়।


বর সেজেছে লুঙি আর পাঞ্জাবীতে...মাথায় আবার পাগড়িও আছে ;) চমৎকার মানিয়েছে!! আর পাড়ার ছেলেরা পরেছে লুঙি আর ফতুয়া।


কি যে চমৎকার মানিয়েছে গ্রাম্য ছেলে গুলো কে !!!


যাহোক অনুষ্ঠান শুরু হলো। এর মাঝে মেঝেতে সারি দিয়ে আসন ফেলা হয়েছে গ্রামের ভোজের মতন। আর মান ুষ গুলো সারি দিয়ে মেঝেতে বসেছে খাবার খাওয়ার জন্য। তার মাঝে খাবার পরিবেশন শুরু হলো একেবারে গ্রাম্য কায়দাতেই।


যে মানুষ গুলোর মেঝেতে আসন পেতে বসার অভ্যাস নেই সেই মানুষ গুলোই এখন কষ্ট করে হলেও বসেছে।


উপস্থাপক বর্ননা করে যেতে থাকলেন একে একে গ্রামের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা গুলো চমৎকার ও নির্ভুল ভাবে। বললেন খাবার খেতে হবে হাত দিয়ে চামচ বা কাটা চামচ ছারাই। আর অভিনয় করে দেখালেন কি করে চার আঙুল দিয়ে খাবার ধরে বুড়ো আঙুল দিয়ে ঠেলে তা মুখে পুরে দিতে হয়।

খাবার পরিবেশন করা হলো বড় বড় সসপ্যান আর প্লাস্টিকের গামলায় করে। ঠিক যেন আমাদের গ্রামে বিয়ের ভোজের দৃশ্য!!


মানুষ গুলো সার বেধে মাটিতে বসে হাতের পাঁাচ আঙুল মাখিয়ে খাবার মুখে পোরা শুরু করলো। হাতে খাবার খাওয়া যে কতটা কষ্ট এদের জন্য তা দেখে সত্যি মায়া হলো :|


বেচারারা অজানা এক কালচার কে জানার ও শেখার জন্য সেই কষ্টও হাসি মুখে মেনে নিল!!


উপস্থাপক বললেন কনের বয়স ১২/১৩ আর বরের বয়স ৪৫, মেয়ের বাবাও বরের চাইতে বয়সে ছোট। বর্ননা করলেন এমন ধরনের বিয়েতে অনেক সময়ই মেয়ে পালিয়ে গিয়ে গলায় দড়ি দিয়ে আত্বহত্যাও করে বা পালিযায় কোথাও। আবার মেয়ের বাবা বিয়েতে দু'রকমের মিষ্টি কেনার প্রমিস করে এক রকমের মিষ্টির আয়োজন করায় ছেলের বাবা কি মহা গোল পাকিয়েছে তা অভিনয় করে দেখানো হলো।

খাওয়ার মাঝে উপস্থাপক আমার ও ক্লিফের সাথে কথা বলতে এলেন। পোশাক বদলে লুঙি ও পানঞ্জাবী পরে এলেন উনি। দেখতে উনাকে গ্রাম্য মোড়োলের মতনই দেখাচ্ছিলো!!


এই ভদ্রলোক আমাকে কোন রকম আগাম জানান ছাড়াই শুরু করলেন শুদ্ধ বাংলায় "আপনি কেমন আছেন? ভাল তো?" আমি তো হতভম্ব হয়ে টোটালি ফ্রিক্ড আউট!!! B:-) B:-) B:-) একজন অস্ট্রেলিয়ানের মুখ দিয়ে শুদ্ধ চমৎকার বাংলা বেরিয়ে আসায় আমার ব্রেন যেন হতভম্বতায় জমে গেল। ক্লিফ ও জেসন আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে উত্তরের আশায়। নিজের হতভম্বতাকে সামলে অবশেষে বললাম "আমি ভাল", আমার মগজ টোটালি কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে তখন!! সৌজন্যতা করে আপনি কেমন আছেন কথাটাও জিঙ্গেস করতেও ভুলে গেলাম :P। আবার উনি জিঙ্গেস করলেন "আপনার বাড়ি কোথায়?" আমার তখন আঙ্কেল গুড়ুম !! খাড়ার উপর খাড়া.... নাকি কি যেন একটা কথা আছেনা বাংলায়? মানে Over and over freaked out!!! actually totally stoned!! গঁাজা খেলে মনে হয় এমন হয় ;)

বললাম " আমার বাড়ি ঢাকা" উনি বললেন "দেশের বাড়ি কোথায়?" আবারও বড় একটা ধাক্কা খেয়ে নিশ্বাস টেনে মনে মনে ভাবলাম ভালই বাংলা কালচার শিখেছেন উনি বটে, বললাম " আমার দেশের বাড়ি রাজশাহী"। আমার হাত মাখা ছিল খাবারে তাই সরি বললাম হ্যান্ডশেক করতে না পারার জন্য। উনি চমৎকার স্পষ্ট বাংলায় বললেন "বেয়াদবি মাফ করবেন, আমারই ভুল খাবার সময় বিরক্ত করলাম। আপনি খাওয়া শেষ করুন"। এর পরের কথা বার্তা হলো সব ইংরেজিতে কারন উনি ততক্ষনে বুঝে গেছেন আমার ফ্রিক্ড আউট অবস্থা।:P আমাকে রেহাই দিতে উনি ইংরেজিতে কথপোকথন শুরু করলেন।


এর মাঝে লিজকে ঠিক করে শাড়ি পড়িয়ে দিতেই সে খুশি হয়ে এখানে সেখানে নেচে বেড়াতে থাকলো ;)। আমাকে ওদের সবার কন্টাক্ট ডিটেলস দিয়ে বলল যে কোন কিছু দরকারে বা সাহায্যে যোগাযোগ করতে। প্রত্যেকে আমাকে জড়িয়ে ধরে উষ্ঞ হাগ দিলেন। শাড়ি পরিয়ে দেবার জন্য আর অনুষ্ঠানে থাকবার জন্য বার বার থ্যক্স দিতে থাকলো। বারবার করে কফি খাবার দাওয়াত দিল সবাই মিলে।

এই অচেনা মানুষ গুলোর ব্যবহারে আমি অভিভুত!! এদের অসাধারন ভালবাসা আমার চোখে পানি এনে দিল। একজন অবাংগালী হয়ে বাংলার কালচার কে নিজেদের মধ্যে শেয়ার করার মতন মানসিকতা আমাকে অবাক করেছে। নিজেরা যা জনেছে শিখেছে তা নিজেদের আর সবার সাথে শেয়ার করার মানসিকতা সত্যিই সন্মান করার মতন। আমরা বাংগালী হয়ে নিজেদের সন্মানিত করবার জন্য বা নিজের জাতিকে সবার কাছে পরিচিত করার জন্য যা করিনা এরা অন্য জাতি হয়ে তা করে দেখাল। আমারা বাংগালীরা যারা বিদেশে থাকি উনারা একসাথে হন খাওয়াদাওয়া, সমালোচনা আর কুটনামো করার জন্য। আমাদের দেশটাকে সারা বিশ্বের কাছে পরিচিত করবার জন্য বা আমাদের কালচার কে অন্য দেশের মানুষের কাছে পরিচিত করবার জন্য কজন ক'টা আয়েজোন করেছেন আমার জানা নাই। যদি কোন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন উনারা তবে তাতে ইনভাইট করা হয় শুধু মাত্র স্বজাতিকেই। বিদেশিদের জন্য কোন অনুষ্ঠান করে দেশ কে পরিচিত করার জন্য কোন অনুষ্ঠানের কথা খুব কমই শুনেছি। পারত পক্ষে উনারা বিজাতিকে বয়কট করে চলেন।

আমি যখন ৫/৬ বছরের....বাবা/মা'র সাথে হল্যান্ডে থাকতাম। দেখতাম আমার বাবা/মা সহ সব বাংগালী মিলে একসাথে জোট বেধে থাকতেন এক সাথে সব কিছু করতেন। একের সাহায্য অন্যে এগিয়ে আসতেন। সবাই মিলে ডাচদের জন্য বাংলাদেশী অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন বিশাল হল ভারা করে। যেখানে ডাচরাই থাকত ইনভাইটেট গেষ্ট হিসেবে আর বাংগালীরা থাকতেন হোস্ট হয়ে বা কিছুনা কিছু উপস্থাপনায়।

আজকাল এমন দেখিনা বা শুনি নাই এখনও। অবশ্য আমার জানা শোনা খুবই কম বাংগালীর সাথে। আমার সঙ্গিটি নন বাংগালী হওয়ায় আর আমার বেড়ে ওঠা বিদেশিদের সাথে বলেও বাংগালীদের সাথে জানা শোনা কম। তবে বাংগালীরাই আমাদের এড়িয়ে চলেন বা পেছনে কটুক্তি করেন অনেক সময় এমন অভিঙ্গতাও হয়েছে তবু আমরা দু'জনি সুযোগ পেলেই সমমনা বাংগালী খুজি।

স্বজাতির কাছে যে ভালবাসা সন্মান পাই নাই তা সেদিন বিজাতির কাছে পেয়ে মন ভরে গেল, চোখে পানি চলে এলো....। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। মনে রাখবেন SHARING IS CARING ........
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৪:৫০
৪৮টি মন্তব্য ৪৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বর্গের নন্দনকাননের শ্বেতশুভ্র ফুল কুর্চি

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৭


কুর্চি
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কুরচি, কুড়চী, কূটজ, কোটী, ইন্দ্রযব, ইন্দ্রজৌ, বৎসক, বৃক্ষক, কলিঙ্গ, প্রাবৃষ্য, শক্রিভুরুহ, শত্রুপাদপ, সংগ্রাহী, পান্ডুরদ্রুম, মহাগন্ধ, মল্লিকাপুষ্প, গিরিমল্লিকা।
Common Name : Bitter Oleander, Easter Tree, Connessi Bark,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচলের (সচলায়তন ব্লগ ) অচল হয়ে যাওয়াটই স্বাভাবিক

লিখেছেন সোনাগাজী, ২২ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬



যেকোন ব্লগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর, একটি ভয়ংকর খারাপ খবর; ইহা দেশের লেখকদের অদক্ষতা, অপ্রয়োজনীয় ও নীচু মানের লেখার সরাসরি প্রমাণ।

সচল নাকি অচল হয়ে গেছে; এতে সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

হরিপ্রভা তাকেদা! প্রায় ভুলে যাওয়া এক অভিযাত্রীর নাম।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২২ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩


১৯৪৩ সাল, চলছে মানব সভ্যতার ইতিহাসের ভয়াবহ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। টোকিও শহর নিস্তব্ধ। যে কোন সময়ে বিমান আক্রমনের সাইরেন, বোমা হামলা। তার মাঝে মাথায় হেলমেট সহ এক বাঙালী... ...বাকিটুকু পড়ুন

তুমি বললে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

তুমি বললে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

খুব তৃষ্ণার্ত, তুমি তৃষ্ণা মিটালে
খুব ক্ষুধার্ত, তুমি খাইয়ে দিলে।
শ্রমে ক্লান্ত, ঘর্মাক্ত দেহে তুমি
ঠান্ডা জলে মুছে দিলে, ঊর্মি
বাতাস বইবে, শীতল হবে হৃদয়
ঘুম ঘুম চোখে পাবে অভয়।
তোমার আলপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনারই মেরেছে এমপি আনারকে।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন!

এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×