somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভিশন ২০২১ ছাড়িয়ে

৩০ শে মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এশিয়ার পাওয়ার হাউস ২০৫০ সালে হবে সাতটি দেশ_ চীন, জাপান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের স্থান কোথায়? ওই সাতটি দেশে এখন এশিয়ার মোট লোকসংখ্যার ৭৮ শতাংশের বসবাস। এশিয়ার মোট জিডিপির ৮৭ শতাংশ হিস্যা তাদের। ঊনচলি্লশ বছর পর ২০৫০ সালে এ হিস্যা দাঁড়াবে ৯০ শতাংশ। কিন্তু লোকসংখ্যা কিছুটা কমে দাঁড়াবে ৭৩ শতাংশ। বিশ্বের মোট জিডিপিতে এ সাতটি দেশের বর্তমান হিস্যা ২২ শতাংশ। সেটা বেড়ে দাঁড়াবে ৪৫ শতাংশ। বিশ্ব অর্থনীতিতে এশিয়ার দিন আসছে, সেটা বলার সঙ্গত কারণ রয়েছে বৈকি। কী অভাবিত সম্ভাবনা! আমাদের দেশের দুই পাশে রয়েছে ভারত ও চীন। তাদের অভাবিত উন্নতির ছোঁয়া কি এখানে পড়বে না!
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এশিয়ার সাতটি প্রধান অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশকে রাখেনি। এখন পর্যন্ত তা রাখার কথা ভাবাও যায় না। কিন্তু আমরা বাংলাদেশিরা কি রাখতে চাই? একটি কল্পচিত্র ধরা যাক :একটি বিজ্ঞপ্তিতে যুক্তরাষ্ট্র, ব্র্রি্র্রটেন, ফ্রান্স ও জার্মানিতে বাংলাদেশ থেকে এক লাখ প্রকৌশলী, চিকিৎসক, কৃষিবিদ, আইনজীবী, অ্যাকাউন্ট্যান্ট, অর্থনীতি ব্যবস্থাপক এবং এ ধরনের দক্ষ পেশাজীবী নেওয়া হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর এ ধরনের যোগ্যতা যাদের রয়েছে তাদের কত অংশ দেশে থাকার সংকল্পে অটল থাকবেন? আমরা নিজেরা ক’জন দেশের টানে পড়ে থাকতে চাই? কিছুদিন আগে একটি অফিসের দু’জন মহিলা কর্মকর্তা একটি অভিজ্ঞতার কথা বলেছিলেন। তারা সংবাদপত্রে ছোট একটি বিজ্ঞপ্তি দেখেন, যাতে কানাডায় কিছু কর্মী নেওয়ার জন্য সাক্ষাতের সময় ও স্থানের উল্লেখ ছিল। খুব ছোট বিজ্ঞপ্তি এবং ওই দুই মহিলার ধারণা হয় যে, বেশি লোক আসবে না। কিন্তু তারা গিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখেন যে, কয়েক হাজার লোক হাজির রয়েছে এবং এ দলে তাদের অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তারাও রয়েছেন।
আমাদের দেশের অর্থনীতি দুর্বল। বেতন-ভাতা বেশিরভাগ লোকের খুব কম। এক সময়ে দিনমজুরদের মজুরি কত হবে তার জন্য দাবিই ছিল ‘সাড়ে তিন কেজি চালের দামের সমান’ মজুরি দিতে হবে। এখন মজুরি হার কিছুটা বেড়েছে এবং ৬-৭ কেজি চালের সমান মজুরি মেলে। কিন্তু তাতে কেবল কোনো রকমে দিন গুজরান করা যায়_ উন্নত দেশের নাগরিকদের মতো ব্যক্তিগত গাড়ি, সুসজ্জিত বাড়ি, ভালো পোশাক এবং পছন্দের খাবার কেনা সম্ভব হয় না। এমনকি আমাদের দেশের দক্ষ ও পেশার বাজারে যাদের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে তাদেরও বেশিরভাগ যে বেতন-ভাতা পান তা দিয়ে উন্নত দেশগুলোর নাগরিকদের মতো জীবনযাপন কল্পনা করা যায় না। এ কারণেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসররা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেশি সময় দেন। মেডিকেল কলেজের প্রফেসররা প্রাইভেট ক্লিনিকে ডাক পেলে ছুটে যান। নিজের কাজের সময় বাড়িয়ে দিয়ে যদি একটি গাড়ি কিংবা একটি ফ্ল্যাট বাড়ি কেনা যায়_ ব্যস, এতটুকুই চাওয়া। মধ্যপ্রাচ্যে পেট্রোডলারের আকর্ষণ প্রায় চার দশক ধরে রয়েছে। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ফ্যাকাল্টির একাধিক অধ্যাপককে জানি, যারা সত্তরের দশকের শেষ দিকে মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে স্কুল পর্যায়ে পড়াতে গিয়েছিলেন। কারণ একটিই_ ভালো বেতন।
উন্নত জীবনের জন্য সচেষ্ট হওয়া কি দোষের? আরও ভালো থাকতে কে না চায়! দেশে যখন তা পাওয়া সম্ভব হয় না, তখন বাইরে গিয়ে চেষ্টা করতে আপত্তি কেন করা হবে? শিক্ষা কী কাজে লাগে যদি তা ভালো আয়ের নিশ্চয়তা না দেয়?
এসব প্রশ্নের পাশাপাশি আমরা একটি প্রশ্ন করতে পারি : দেশেই কি এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করা সম্ভব? বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বৃহস্পতিবার মেট্রোপলিটন চেম্বার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বলেছেন : এটা ২০৫০ সালের মধ্যেই সম্ভব। এ জন্য ভিশন ২০২০ কিংবা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ২০২১ সালের জন্য যে ভিশন তা থেকে আরও তিনটি দশক সামনের দিকে তাকাতে হবে। এখনই আমরা অবস্থা বদলাতে পারব না, কিন্তু লেগে থাকলে অর্থাৎ যেভাবে অগ্রগতি হচ্ছে তা ধারাবাহিক হলে উন্নত জীবন এ দেশেই সম্ভব। ব্যবসায়ী-শিল্পপতি-অর্থনীতিবিদ-বিদেশি রাষ্ট্রদূত ও বিভিন্ন পেশার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সামনে তার এ উপস্থাপনার সময় ছিল পিনপতন নিস্তব্ধতা। রাজপথে অসংখ্য উড়াল সেতুর পথ ধরে মোটরযান ও রেলগাড়ির ছুটে চলা, অতিব্যস্ত বিমানবন্দরে প্রায় বাসের মতো মিনিটে মিনিটে বিমানের ওঠানামা, মতিঝিলের স্টক এক্সচেঞ্জের অত্যাধুনিক ভবনে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যন্ত্র সামনে রেখে বসা ব্রোকারের ব্যস্ততা, বিশ্বমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা সকালে অফিস টাইমে কর্মস্থলের উদ্দেশে ছুটে চলা লাখ লাখ সুশৃঙ্খল নারী-পুরুষের হাসিখুশি মুখ_ এসব দেখতে কার না ভালো লাগে? সত্যিই কি এসব সম্ভব? ড. আতিউর রহমান বলেন, এক সময় উন্নত দেশগুলোর কোনো কোনো বিশেষজ্ঞ বেশ দৃঢ়তার সঙ্গেই বলতে চেয়েছেন_ বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে বেশি দূর আগাতে পারবে না। তাকে টিকে থাকতে হবে পরনির্ভর হয়ে। কিন্তু এখন এই দেশে জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৭ শতাংশ। নিজেদের প্রয়োজনীয় খাদ্যের প্রায় সবটাই দেশে উৎপাদন করা হয়। আমরা বিদেশি ঋণ নিই, কিন্তু তা সময়মতো পরিশোধ করি। চলতি অর্থবছরে ৯ মাসেই ১২ মাসের রফতানি আয়ের টার্গেট পূরণ করেছি। চলতি বছরে মোট আমদানি ও রফতানি হয়েছে ৫০০০ কোটি ডলারের। এভাবে চলতে থাকলে ২০২০ সালে নয়, বরং তারও সাত বছর আগে ২০১৩ সালেই মাথাপিছু আয় ১১০০ ডলারের বেশি হতে পারে। মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে গণ্য হতে এটাই বেসমার্ক। তিনি বলেন, বেসরকারি খাত খুব ভালো করছে। বিশেষভাবে লক্ষণীয় হচ্ছে তরুণ প্রজন্ম এগিয়ে আসছে নতুন নতুন শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য। শ্রমিকদের কাজের দক্ষতা ও আন্তরিকতার তিনি প্রশংসা করেন। তবে বলেন, দক্ষতা বাড়াতে আরও উদ্যোগ চাই। এ জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে হবে। দক্ষতা বেশি থাকলে প্রবাসী বাংলাদেশিরা আরও বেশি অর্থ দেশে পাঠাতে পারবে। আমাদের কর্মীরা প্রবাসের উপার্জন থেকে বছরে গড়ে এক হাজার ডলার প্রেরণ করে। ভারত ও পাকিস্তানের কর্মীরা পাঠায় ২ হাজার ডলার এবং ফিলিপিনোরা তিন হাজার ডলার। আমাদের কর্মীরা দক্ষ হলে এক হাজার ডলারের পরিবর্তে ২ হাজার ডলার পাঠাবে এবং তা দেশের অর্থনীতিতে দারুণ প্রভাব ফেলবে। ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার গঠনের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এ কাজ বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়া যায়।
বাংলাদেশ বর্তমানে কোন অবস্থায় রয়েছে? এ চিত্র তুলে ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ২০১০ সালে বাংলাদেশ ছিল দ্রুত প্রবৃদ্ধির হার রয়েছে এমন দেশগুলোর তালিকায় ২১তম। প্রবাস থেকে যথেষ্ট উপার্জন আসে এমন দেশগুলোর তালিকায় আমাদের অবস্থান ৭ম। বিশ্বের ৭০তম বৃহত্তম রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশ। আর আমদানিকারক হিসেবে অবস্থান ৬৮তম। তথ্যপ্রযুক্তির কাজের জন্য আকর্ষণীয় হিসেবে বিবেচিত হয় এমন দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৩০তম। দেশে এক কোটিরও বেশি কৃষকের এখন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তারা আধুনিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রমের সঙ্গে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকেও যুক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। দেশে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা আগের তুলনায় কমছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, এশিয়ার সাতটি অতি উন্নত দেশের তালিকায় যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশের। এ জন্য জরুরি করণীয়গুলোর মধ্যে রয়েছে : বিনিয়োগ বাড়িয়ে প্রবৃদ্ধির হার বাড়ানো। বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর ওপর বিশেষভাবে জোর দিতে হবে। যেসব দেশ দ্রুত উন্নতিসাধন করছে তাদের সঙ্গে বিশেষভাবে অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। উদ্ভাবন ও গবেষণা কাজের জন্য বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং এ কাজের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। তিনি আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন। ভারত, চীন, মিয়ানমার প্রভৃতি দেশ হবে আমাদের বিশেষ লক্ষ্য। এ জন্য অবকাঠামো সুবিধা বাড়াতে হবে। পারস্পরিক বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে বড় ধরনের প্রতিবন্ধক হিসেবে একাধিক আলোচক জমির সমস্যার কথা বলেন। অনেক এলাকায়ই কারখানা স্থাপনের জন্য জমি মিলছে না। পদ্মা সেতু নির্মিত হলে দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল-পটুয়াখালী প্রভৃতি জেলায় অনেকেই শিল্প স্থাপন করতে চাইবেন। আতিউর রহমান বলেন, এমনটি ঘটলে তা হবে শুভ লক্ষণ। বিনিয়োগকারীদের গোটা দেশকে বিবেচনায় নিতে হবে। কেবল ঢাকা বা চট্টগ্রাম নিয়ে ভাবলে হবে না। দেশে কৃষিজমি অপ্রতুল। কিন্তু ঢাকার বাইরে বিনিয়োগের জন্য যেতে চাইলে সমস্যা এখনও প্রকট নয়। তবে তিনি এবং অন্য আলোচকরা জমির জোনিংয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
আলোচকরা সুশাসন নিয়ে কথা বলেন। কস্ট অব ডুয়িং বিজনেস কমানোর তাগিদ দেন। দুর্নীতি বড় সমস্যা। সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতেই তা রয়েছে। তারা সময়ের কাজ সময়ে করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে বলেন। আলোচনা চলাকালেই আমার পাশে বসা একজন উদ্যোক্তা বলেন, বাঙালিদের রাজনীতিচর্চা কমিয়ে অর্থনীতির প্রতি আরও মনোযোগ দেওয়ার সময় এসেছে। তিনি বলেন, অফিসের ক্যান্টিনে শুধু নয়, এমনকি অফিস কক্ষে বসেও অনেকে কোন দল রাজনীতি নিয়ে কী বলছে তার চর্চায় সময় কাটায়। এর তুলনায় দেশের অর্থনীতির কী করলে মঙ্গল সেটা নিয়ে মাথাব্যথা অনেক কম। এখন চিন্তা-ভাবনা বদলানোর সময় এসেছে।
তবে গভর্নর কিংবা অন্য আলোচকরা জনসংখ্যা সমস্যা নিয়ে তেমন কিছু বলেননি। আমাদের দেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখার উদ্যোগ পাকিস্তান ও ভারতের তুলনায় সফল। কিন্তু আমাদের ভূখণ্ড সীমিত। আয় বাড়ছে। কিন্তু মাথাও বাড়ছে। একবার ভেবে দেখুন তো_ এখন যদি একাত্তরের মতো সাড়ে সাত কোটি লোক থাকত এ দেশে তাহলে অর্থনৈতিক অগ্রগতির সুফল কত ভালোভাবে ভোগ করা যেত। আমাদের সামনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে উজ্জ্বল সম্ভাবনার চিত্র তুলে ধরেছেন তা কিন্তু বর্ধিত জনসংখ্যা গ্রাস করে ফেলতে পারে। উৎপাদন যতটা বাড়বে তা যদি অনেক মানুষের মধ্যে বণ্টন করে দিতে হয়, তার সুফল কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হয় না। এ কারণে সবকিছুর উপরে স্থান দিতে হবে জনসংখ্যা সীমিত রাখার বিষয়টির প্রতি। এটা জোর করে অর্জন করা যাবে না। কিন্তু সরকারি ও বেসরকারি সব পর্যায় থেকে যদি এটাকে টপ প্রায়োরিটি দেওয়া হয়ে থাকে তাহলে দেশের উন্নতির সুফল অনেক ভালোভাবে ভোগ করা যাবে। আর এমন অবস্থান দেশ ছেড়ে পালিয়ে প্রবাসে বেশি বেতনে অবমাননাকর পেশায় নিয়োজিত করার কথা কেউ ভাববে না, বরং দেশে থেকেই বদলাতে পারবে নিজের ভাগ্য। আমাদের দেশের প্রতি আস্থা বাড়ূক এটাই চাইব। আতিউর রহমানের প্রত্যাশা যেন কল্পলোকের গল্প হয়ে না পড়ে বরং প্রতিদিন কখনও দ্রুত পায়ে কখনও একটু একটু করে আমরা যেন এগিয়ে যেতে পারি অভীষ্ট লক্ষ্যের পানে।

২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×