ধুমপান করার প্রচলন যদিও নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে ছিলনা ,তবে ইসলাম একটি সাধারন বিধান প্রনয়ন করেছে য়ে,যেসব বস্তু স্বা্স্থ্যে্র ক্ষতিকর বা পাশের লোকের জন্য কস্টদায়ক কিংবা য়ার দ্বারা ধন-সম্পদের ক্ষতি সাধিত হয় তা হারাম ।ধুমপান হারাম হওয়ার দলিল সমুহ ঃ ১, মহান আল্লাহ বলেন- তিনি তাদের জন্য পাক জিনিস সমুহ হালাল করেন, আর অপবিএ জিনিস সমুহ হারাম করেন । সুরা আরাফ ১৫৭। আর ধুমপান একটি ক্ষতিকারক , অপবিএ ও দুগন্ধময় । ২, মহান আল্লাহর ইরশদ হচেছ- এবং তোমরা নিজ হাত নিজেকে ধ্বংসে পতিত করোনা [বাকারা ১৯৫] ধুমপান ক্যান্সার, যক্ষা প্রভৃতির মত ধ্বংসাত্নক রোগের কারন । ৩,আরো ইরসাদ হচেছ- তোমরা নিজে নিজেকে হত্যা করো না ।[ নিসা-২৯] ধুমপান নিজে নিজেকে ধ্বংস করে দয়ে । ৪,আল্লাহ তায়ালা বলেন- তোমরা অপব্যয় অপচয় করো না, নিশ্চয়ই অপব্যয়কারি লোকেরা শয়তানের ভাই ।[বনি ইসরাইল ২৬-২৭] আর ধুমপান করার অর্থই হচ্ছে অপচয় । ৫, নবি মুঃ[ সা ] বলেন-তোমরা নিজেদের ক্ষতি সাধন করোনা এবং অপরের ক্ষতি সাধন করোনা ।(মুসনাদে আহমদ-সহীহ হাদিস) আর ধুমপান এমনই একটিবস্ত্ত যা নিজের ক্ষতির সাতে সাতে পাশের লোকের কস্টের কারন হয় এবং ধন-সম্পদেরও অপচয় হয় ৬,তিনি নবি সাঃ বলেন- আল্লাহ তমাদের জন্য সম্পদ বিনস্ট করা হারাম করেছেন ।(বুখারি ও মুসলিম) আর ধুমপান সম্পদ ধ্বংসকারি যা আললাহ তালা পছন্দ করেন না ।৭,নবি সাঃ আরো বলেন-যে ব্যাক্তি কাঁচা রসুন অথবা পিয়াচ খাবে, সে যেন আমাদের থেকে এবং মসজিদ থেকে আলাদা হয়ে নিজ ঘরেই বসে থাকে ।[বুখারি-মুসলিম] অথচ সিগারেট বা ধুমপানের গন্ধ রসুন ওপিয়াজের চেয়ে অধিকতর দুর্গন্ধময় ।৮,একটু ভেবে দেখুন যদি কেউ একটি টাকা জালিয়ে দেয় তবে আমরা তাকে বলব এই লোকটি পাগল হয়ে গেছে ।তাহলে শতশত টাকাকে ধুমপানের জন্য জ্বলিয়ে দেয়াকে কি বলতে পারি ?অথচ এর দ্বারা আর্থিক ও শারিরীক ক্ষতির সাতে সাতে পাশের ব্যাকতির কস্ট হয়ে থাকে ।এতএব হুক্কা এবং সিগারেট বিড়ি দ্বারা লোকদের ক্স্ট দেয়া এবং পবিএ ও মুক্ত বায়ুকে দূষিত করা তথা সাংস্কৃতিক দিক দেয়ে কিভাবে ঠিক হতে পারে ?৯,ধুমপান বর্জন করার জন্য আল্লাহর নিকট সাহায্য চান যে ব্যক্তি কনো খারাপ কাজ আল্লাহর সন্তস্টির জন্য ত্যাক করার প্রতিজ্ঞা করে , আল্লাহ তার সাহায্য করেন ।আর ধৈয্য ধারন করুন কেননা আল্লাহ ধৈর্য্যশিলদের সাথে থাকেন ।রাতের অন্ধকারে এবং আযান ও নামাযের পরে এই বলে দুআ করুন -হে আল্লাহ আমাদের অন্তরে ধুমপানে প্রতি ঘৃনা ,বিতৃষজ্ঞানা সৃস্টি করে দিন এবং এই খারাপ থেকে বেচে থাকার তাওফীক দান করুন ।ধুমপান করার প্রচলন যদিও নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে ছিলনা ,তবে ইসলাম একটি সাধারন বিধান প্রনয়ন করেছে য়ে,যেসব বস্তু স্বা্স্থ্যে্র ক্ষতিকর বা পাশের লোকের জন্য কস্টদায়ক কিংবা য়ার দ্বারা ধন-সম্পদের ক্ষতি সাধিত হয় তা হারাম ।ধুমপান হারাম হওয়ার দলিল সমুহ ঃ ১, মহান আল্লাহ বলেন- তিনি তাদের জন্য পাক জিনিস সমুহ হালাল করেন, আর অপবিএ জিনিস সমুহ হারাম করেন । সুরা আরাফ ১৫৭। আর ধুমপান একটি ক্ষতিকারক , অপবিএ ও দুগন্ধময় । ২, মহান আল্লাহর ইরশদ হচেছ- এবং তোমরা নিজ হাত নিজেকে ধ্বংসে পতিত করোনা [বাকারা ১৯৫] ধুমপান ক্যান্সার, যক্ষা প্রভৃতির মত ধ্বংসাত্নক রোগের কারন । ৩,আরো ইরসাদ হচেছ- তোমরা নিজে নিজেকে হত্যা করো না ।[ নিসা-২৯] ধুমপান নিজে নিজেকে ধ্বংস করে দয়ে । ৪,আল্লাহ তায়ালা বলেন- তোমরা অপব্যয় অপচয় করো না, নিশ্চয়ই অপব্যয়কারি লোকেরা শয়তানের ভাই ।[বনি ইসরাইল ২৬-২৭] আর ধুমপান করার অর্থই হচ্ছে অপচয় । ৫, নবি মুঃ[ সা ] বলেন-তোমরা নিজেদের ক্ষতি সাধন করোনা এবং অপরের ক্ষতি সাধন করোনা ।(মুসনাদে আহমদ-সহীহ হাদিস) আর ধুমপান এমনই একটিবস্ত্ত যা নিজের ক্ষতির সাতে সাতে পাশের লোকের কস্টের কারন হয় এবং ধন-সম্পদেরও অপচয় হয় ৬,তিনি নবি সাঃ বলেন- আল্লাহ তমাদের জন্য সম্পদ বিনস্ট করা হারাম করেছেন ।(বুখারি ও মুসলিম) আর ধুমপান সম্পদ ধ্বংসকারি যা আললাহ তালা পছন্দ করেন না ।৭,নবি সাঃ আরো বলেন-যে ব্যাক্তি কাঁচা রসুন অথবা পিয়াচ খাবে, সে যেন আমাদের থেকে এবং মসজিদ থেকে আলাদা হয়ে নিজ ঘরেই বসে থাকে ।[বুখারি-মুসলিম] অথচ সিগারেট বা ধুমপানের গন্ধ রসুন ওপিয়াজের চেয়ে অধিকতর দুর্গন্ধময় ।৮,একটু ভেবে দেখুন যদি কেউ একটি টাকা জালিয়ে দেয় তবে আমরা তাকে বলব এই লোকটি পাগল হয়ে গেছে ।তাহলে শতশত টাকাকে ধুমপানের জন্য জ্বলিয়ে দেয়াকে কি বলতে পারি ?অথচ এর দ্বারা আর্থিক ও শারিরীক ক্ষতির সাতে সাতে পাশের ব্যাকতির কস্ট হয়ে থাকে ।এতএব হুক্কা এবং সিগারেট বিড়ি দ্বারা লোকদের ক্স্ট দেয়া এবং পবিএ ও মুক্ত বায়ুকে দূষিত করা তথা সাংস্কৃতিক দিক দেয়ে কিভাবে ঠিক হতে পারে ?৯,ধুমপান বর্জন করার জন্য আল্লাহর নিকট সাহায্য চান যে ব্যক্তি কনো খারাপ কাজ আল্লাহর সন্তস্টির জন্য ত্যাক করার প্রতিজ্ঞা করে , আল্লাহ তার সাহায্য করেন ।আর ধৈয্য ধারন করুন কেননা আল্লাহ ধৈর্য্যশিলদের সাথে থাকেন ।রাতের অন্ধকারে এবং আযান ও নামাযের পরে এই বলে দুআ করুন -হে আল্লাহ আমাদের অন্তরে ধুমপানে প্রতি ঘৃনা ,বিতৃষজ্ঞানা সৃস্টি করে দিন এবং এই খারাপ থেকে বেচে থাকার তাওফীক দান করুন । ১০,একজন বিবেকবান ব্যাক্তির সামনে যদি একটি রুটির টুকরা বা ভাথকে জুতা দিয়ে মারা হয় সাথে সাথে বলবে এটি অন্যায় কাজ ।আর য়দি সিগারেটকে জুতা দিয়ে মারা হয় তখন কিছুই বলবেনা । এতে প্রমান করে যে বিরি ,সিগারেট,হুক্কা এবং জর্দা অপবিএ ।আল্লাহ তায়ালা যেন আমদের সবাইকে এ ধরনের গুনাহের কাজ থেকে হিফাজত করেন ।
ধুমপান করা কি হারাম ?
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা
গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন