এই জিনিসটা শুধুমাত্র আমার ক্ষেত্রেই ঘটে না ... তা আমি ভাল করেই জানি। ছোট বেলা থেকেই দেখতাম শনিবারে প্রথম আলো দিলে মা ছুটির দিনের পিছনের পাতাটা মনোযোগ দিয়ে পড়ত। কিন্তু আমি খুব একটা পাত্তা দিতাম না। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে পরে তা পড়ি এবং আশ্চর্যজনকভাবে মিলে যাবার কারণে তা পড়াটা একটা নেশার মত হয়ে গেছিল। সপ্তাহ যেন এটা ছাড়া কিছুতেই শুরু হত না।
এভাবেই কাওসার আহমেদ চৌধুরীর প্রতি মুগ্ধতা সৃষ্টি হয় এবং তা বাড়তে থাকে। পরে ঠিক করেছিলাম একবার সময় পেলে তাকে নিজের হাতটা একবার দেখিয়ে আসব। নিজে যে খুব বিশ্বাস করি, তা না। কিন্তু জ্যোতিষবিদ্যার প্রতি একটা মুগ্ধতা নানা কারণেই সৃষ্টি হয়েছিল।
যাই হোক। আজ আবার একটা মজার ঘটনা সৃষ্টি হল আজকের 'ছুটির দিনে' এর ভবিষ্যতবাণী দেখে। তাই এবার ঠিকই করে ফেললাম (দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলতে পারেন) কাওসার আহমেদ চৌধুরীকে হাতখানা দেখিয়েই ফেলব। দেখিয়েই না ... দেখাবই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে উনি কোথায় বসেন বা কবে কবে হাত দেখেন অথবা কিভাবে যোগাযোগ করব, তার কিছুই আমি জানি না। উনার একটা বই আমার কাছে আছে। কিন্তু তাতে যোগাযোগ করার কোন ঠিকানা দেওয়া হয়নি।
তাই বাধ্য হয়ে আপনাদের কাছে আসলাম ... মনে হয় প্রথম আলোতে জিজ্ঞেস করলে পাওয়া যাবে। কিন্তু তা একেবারে শেষ মুহূর্তের জন্য রেখে দিয়েছি। বলতে পারেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে তখন ওটা ট্রাই করব।
কাজেই ... আপনাদের মধ্যে যদি কেউ উনার সাথে যোগাযোগ করার ঠিকানাটা জানান ... ...