somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ওসামা বিন লাদেন।

০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ওসামা বিন লাদেন ।
কারো কাছে দেবতা তুল্য আবার কারো কাছে ঘৃন্যতম সন্ত্রাসী ওসামা বিন লাদেন।
জন্মঃ- ১৯৫৭ সালের ১১ই মার্চ সউদি আরবের রাজধানী রিয়াদে জন্ম
নামঃ- পুরো নাম-ওসামা বিন মোহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন। সংক্ষেপে ওসামা বিন লাদেন।
বাবার নামঃ-মোহাম্মদ বিন আওয়াদ বিন লাদেন। কোটি কোটি ডলারের মালিক এবং সউদী নির্মাতা। সে দেশের ৮০% সড়ক পথ নির্মাতা। ওসামা মোহাম্মদ বিন লাদেনের ১০ম স্ত্রী হামিদা আল আত্তাসের পুত্র। ওসামার জন্মের পর তার মায়ের সাথে মহাম্মদের বিবাহ বিছছেদ ঘটে , হামিদা বিয়ে করেন । ওসামা তার সৎ পিতা আল আত্তাস এবং মা’র কাছে বড় হন। ১৯৬৮ সালে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রান হারান বাবা মহাম্মদ বিন লাদেন।ওসামা ছিলেন ৫২ ছেলে মেয়ের মধ্যে ১৭তম।
১৭ বছর বয়সে পিতার মৃত্যুর পর ওসামা বিপুল ধন সম্পদের অধিকারী হন।কারো কারো মতে ২৫ মিলিয়ন ডলার।
লম্বা হালকা পাতলা গড়নের লাদেনের উচ্চতা ৬ ফুট ২ইঞ্চি ওজন ৭৫ কেজি।
১৭ বছর বয়সে নাজওয়া ঘানেম কে প্রথম বিয়ে করেন এবং ২০০২ সাল পর্যন্ত মোট ৪টে বিয়ে করেন। তার ছেলে মেয়ের সংখ্যা ২৫/২৬ জন।তাদের অনেকেই ২০০১ সালের পর ইরানে চলে যান এবং এখনও ইরানে বড় হচ্ছেন।
১৯৭০ সালে লাদেন গ্রেফতার হন এবং পরে ছাড়া পান।
জেদ্দার কিং আব্দুল আজিজ ইউনিভার্সিটিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়রিং এ পড়ার সময় ইসলামী বিপ্লবীদের সংস্পর্শে আসেন।১৯৭৯ সালে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ডিগ্রী লাভ করেন। শরিয়া আইন এবং ইসলামের গোঁড়া সমর্থক, কট্টর ইহুদী বিরোধী।১৯৭৯ সালে সোভিয়েত বিরোধী যুদ্ধে অংশ নিতে পাকিস্তানে যান। আই এস আই প্রধান জ়েনারেল হামিদ গুলের সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।আই এস আই, আমেরিকা, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সহায়তায় আরব বিশ্ব এবং অনান্য স্থান থেকে ইস্লামী স্বেচ্ছাসেবক সংগ্রহ এবং প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থা করেন। ১৯৮৪ সালে আজ্জামের সাথে গঠন করেন “মক্তব-ই-খিদমত”। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া তে প্রশিক্ষন শিবির গড়ে তোলেন।মুজাহিদদের সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে বছরের পর বছর যুদ্ধ করেন।এই সময় থেকে সেনাবাহিনীর “ক্যামোফ্লেজ জ্যাকেট এবং রাইফেল ছিলো লাদেনের নিত্যদিনের সঙ্গী।
১৯৮৮ সালে আফগানিস্তানে সশস্ত্র জীহাদি সঙ্গঠন “আল কায়েদা”র প্রতিষ্ঠা।
১৯৮৯ সালে সোভিয়েত শাসনের অবসান ঘটে।লাদেন বীর মোজাহেদিন বেশে সৌদি আরবে ফিরে যান।
১৯৯০ সালে সাদ্দাম হোসেনের কুয়েত দখল এবং সৌদি সীমান্তে ইরাকের সৈন্য উপস্থিতিতে সৌদি সরকার আমেরিকার দ্বারস্থ হন। লাদেন সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সুলতানের সাথে দেখা করে অমুসলিম আমেরিকার সাহায্য নেওয়া থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানান এবং নিজের মোজাহিদ বাহিনীকে ইরাক বিরোধী যুদ্ধে সম্পৃক্ত করার ইছছে ব্যাক্ত করেন। সৌদি সরকার সে অনুরোধ উপেক্ষা করে।সৌদি সরকার লাদেনকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে।
১৯৯১ সালে সৌদি আরবে আমেরিকান সৈন্যের ঘাটিকে ইসলামের অবমাননা হিসেবে দেখেন এবং আমেরিকার বিরুদ্ধে সংগ্রাম শুরু করেন। পবিত্র মসজিদ মক্কা ও মদীনার দেশ সৌদি আরবে মহিলা সহ ৩ লক্ষ আমেরিকান সৈন্যের উপস্থিতিকে ইসলামের অবমাননা হিসেবে দেখেন এবং প্রতিশোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেন।
১৯৯২ সালে সুদান যান।মিশরের “ইজিপ্সিইয়ান ইসলামিক জিহাদে” র সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
পৃথীবি ব্যাপী সন্ত্রাসঃ-
১৯৯৩ সালে নিউ ইয়র্কে “ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে বোমা হামলা”
১৯৯৪ সালে আমেরিকার চাপে সৌদি নাগরিকত্ব হারান, তারপর সুদান হয়ে অবশেষে ১৯৯৬ সালের জানুয়ারিতে আফগানিস্তানে ফিরে আসেন।এ বছরেই মৌলবাদী মিলিশিয়া তালিবান আফগানিস্তানে খমতা দখল করে
১৯৯৫-নভেম্বর ১৪ তারিখে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে গাড়ী বোমা হামলা।সৌদি ন্যাশনাল গার্ডদের প্রশিক্ষন কেন্দ্রের এই হামলায় ৫ জন আমেরিকান এবং ২ জন ভারতীয় প্রান হারান।
১৯৯৬ সালে মিশর, সোউদি আরব এবং আমেরিকার চাপে সুদান ছেড়ে আফগানিস্তানের জালালাবাদে চলে যান। আফগানিস্তানের তালেবান শাসক মোল্লা ওমরের সাথে সখ্যতা গড়ে ওঠে। আফগান আরিয়ানা এয়ার লাইন্সের বিমানের মধ্যমে বিদেশ থেকে অস্ত্র এবং মোজাহিদদের আফগানিস্তানে আনতে থাকেন এবং তাদের আফগানিস্তানে প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থা করেন।
১৯৯৬-সৌদি আরবের মার্কিন ঘাটিতে ট্রাক বোমা হামলা- ১৯ জন মার্কিন সেনার মৃত্যু। আমেরিকার সি আই এ বা কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স এজেন্সী লাদেন কে ধরা বা হত্যার জন্য সি টি সি বা কাউন্টার টেররিজম সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে। সি টি সি প্রধান আফগানিস্তানের উপজাতিয়দের মাধ্যমে লাদেন কে ধরার পরিকল্পনা নেন যা সি আই এ প্রধান বাতিল করে দেন।
১৯৯৮- কেনিয়া এবং তাঞ্জানিয়ার মার্কিন দুতাবাসে বোমা হামলা ২৯৪ জনের মৃত্যু ৫০০০ জন আহত।১৬জন সঙ্গী সহ লাদেনকে অভিযুক্ত করা হয়। আমেরিকার এফ বি আই(ফেডারেল ব্যুরো অফ ইন্টেলিজেন্স) লাদেনের মাথার জন্য আড়াই কোটি ডলার পুরস্কার ঘোষনা করে।আমেরিকা লাদেনকে হত্যা করতে আফগানিস্তানে ৭৫ টি ক্রুইজ মিসাইল হামলা চালায়। ১ ঘন্টা ব্যাবধানের কারনে লাদেন বেচে যান।লা
লাদেন দাবী করেন “যেহেতু আমেরিকানরা আমাদের হত্যা করে আমরাও আমেরিকানদের হত্যা করে থাকি, আমরা অনান্যদের ক্ষতি করি না”। তাঞ্জানিয়া এবং নাইরোবিতে মারা যাওয়া প্রায় সবাই ছিলেন আফ্রিকান মাত্র ১২ জন ছিলেন আমেরিকান।
এই বছর লিবিয়া দুজন জার্মান হত্যার অভিযোগে লাদেনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করে ।
২০০০ সালে ইয়েমেনের উপকুলে মার্কিন জাহাজ “ইউ এস এস কোল” এ হামলা ২৪ জনের মৃত্যু। বিন লাদেন ইহুদি এবং ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে বিশ্ব জিহাদী সংগঠনের পক্ষ থেকে এক ফতোয়াতে ঘোষনা করেন “আমেরিকা এবং তার মিত্রদের হত্যা করা প্রতিটি মুসলিমদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে লাদেন কান্দাহারের গভর্নরের বাসভবনে অবস্থান করছেন বলে সি আই এ র গোয়েন্দারা নিশ্চিত হন।কিন্তু দুই শতাধিক জীবন হানির আশঙ্কায় মিসাইল হামলা করার পরিকল্পনা বাতিল করা হয়।
১৯৯৯ এর মে মাসে কান্দাহারে লআদেনের অবস্থান নিশ্চিত করেন গয়েন্দারা। হামলার অনুমতি দেওয়া হয় নি।

২০০১ সালে ১১ স্পেটেম্বর নিউ ইয়র্কের টুইন টাওয়ার ধ্বংস। প্রায় ৩ হাজার লোক মারা যায়। লাদেন বলেন “ আমি এখন মারা গেলেও আমার দুখঃ নেই, আমি আমার কাজ করেছি- মুসলমানদের উপর পাশ্চাত্য এবং ইস্রায়েলের চাপিয়ে দেওয়া অবিচারের বিরুদ্ধে মুসলিমদেরকে জাগ্রত করতে পেরেছি।লাদেন আমেরিকার ওয়ার অন টেররের লক্ষবস্তুতে পরিনত হন।লাদেন আল জাজিরাতে প্রেরিত বার্তায় দায়িত্ব অস্বীকার করেন। নভেম্বরে জালালাবাদে ভিডিও টেপ উদ্ধার করে আমেরিকান সৈন্যরা,উদ্ধারকৃত টেপে টুইন টাওয়ার ধ্বংশে লাদেন এবং খালেদ- আল হাবিবির সম্পৃক্ততা দেখা যায়।আমেরিকার দাবী অনুসারে লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে তালিবান সরকার অস্বীকৃতি জানায়।
১৮ই সেপ্টেম্বর ২০০১ , আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ, লাদেনকে জীবিত বা মৃত ধরার ঘোষনা দেন।
২০০১ ৭ই অক্টোবরে বিমান হামলা শুরু করে আমেরিকা। ঘন্টা খানেক আগের এক ভিডিও বার্তায় লাদেন আমেরিকা এবং তার দোসরদের বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাওয়ার অংগীকার করেন এবং আল্লাহর নামে শপথ নিয়ে আমেরিকার বিরুদ্ধে হুশিয়ারি দেন। তালিবান সরকার বিমান হামলা বন্ধের বিনিময়ে তৃতীয় কোন দেশে বিচারের জন্য লাদেনকে হস্তান্তর করতে রাজী হয়। আমেরিকার প্রসিডেন্ট অগ্রাহ্য করেন।বুশ বলেন “লাদেন যে দোষী তা সন্দেহাতীত, দোষী না নিরপরাধী তা বিচারের বিষয় নয়”।২০০১ সালের শেষের দিকে আমেরিকান সৈন্যেরা আফগানিস্তান দখল করে। আত্মগোপনে যান লাদেন। তোরা বোরা গুহাতে ব্যাপক বোমা বর্ষনে লাদেন মারা গেছেন এমন ধারনা করা হয়। লাদেন মারা যেতে পারেন মনে করে ১৪ই ডিসেম্বর উইল করেন।উইল লেখার দুই দিন পর বিশ্বস্ত অনুচরদের নিয়ে তোরা বোরা থেকে পালিয়ে লাদেন পাকিস্তানে চলে যান।লাদেন ঘন ঘন অবস্থান, দেহরক্ষী, অনুচর এবং দুত পরিবর্তন করতে থাকেন।
লাদেন পাকিস্তানে অবস্থান করছেন ব্যাপকভাবে এমন বিশ্বাস করা হলেও পাকিস্তান সরকার তা অস্বীকার করেন। ওয়াজিরিস্থানে পাশতুন উপজাতীয়দের মাঝে বিশ্বস্ত অনুচরদের নিয়ে লাদেন গ্রাম থেকে গ্রামে ঘোরাফেরা করছেন এমন রিপোর্ট মাঝে মধ্যে প্রকাশিত হতে থাকে।
২০০২ নভেম্বর এক বার্তায় বৃটেন,ইটালি, কানাডা, ফ্রান্সের বিরুদ্ধে সতর্ক বানী তে উল্ল্যেখ করেন “ যে ভাবে আমাদের বোমা মারা হচ্ছে আমরাও বোমা মেরে তার জবাব দেব। হত্যার জবাব দেবো হত্যা করে” সোদি আরব এবং কুয়েতের সরকারকে আমেরিকার লেজূড় আখ্যায়িত করে তাদের উৎখাতের আবেদন জানান।
২০০৩- আল জাজিরা তে প্রেরিত অডিও টেপে আসন্ন ইরাক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বক্তব্যে বলেন “ বিশ্বের সমস্ত মুসলমানদের এই “ক্রুসেডার” দের বিরুদ্ধে জিহাদ করা উচিত।লাদেনের ঘনিষ্ঠ সহকারী টুইন টাওয়ার ধ্বংশের হোতা খালিদ শেখ মোহাম্মদ পাকিস্তানে গ্রেফতার হন তাকে আমেরিকার কাছে হস্তান্তর করা হয়।
২০০৪ সালে আল জাজিরা টেলিভিশনে প্রেরিত ১৮ মিনিটের ভিডিও টেপ বার্তায় ২০০১ সালে টুইন টাওয়ার ধংসের দায়িত্ব স্বীকার করেন।১৯৮২ সালে ইস্রাইল কর্তৃক লেবাননের টাওয়ার ধংশ দেখে টুইন টাওয়ার এ হামলা চালাতে অনুপ্রানিত হন।
২০০৫ সালে উদ্ধারকৃত এক চিঠিতে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্তানে লাদেনের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে আমেরিকার সৈন্যরা।
২০০৬ সালে মে তে প্রেরিত ভিডিও টেপ বার্তায় টুইন টাওয়ার এ বিমান হামলাকারী ১৯ জন কে নিয়োগ করার দাবী করেন এবং তাদের ভাই হিসেবে সম্বধন করেন।
২০০৬ সেপ্টেম্বরের ভিডিও টেপএ লাদেন কে রামজি বিন আল শিব, টুইন টাওয়ারের দুই ছিনতাইকারী হামজা আল ঘামদি এবং ওয়েল আল শেরীর সাথে দেখা যায়।
২০০৭ সালে শেষ ভিডিও প্রকাশ পায় লাদেনের।
২০০৯ সালে আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রবার্ট গেটস লাদেনের সম্পর্কে অজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
২০১০ মে তে আমেরিকার পররাস্ট্রমন্ত্রী হিলারী ক্লিন্টন বলেন “পাকিস্তানের আই এস আই এর কেউ কেউ লাদেনের অবস্থান সম্পর্কে জানেন”।
২০১১ জানুয়ারীতে শেষ অডিও বার্তা।
২০১১ সালের ২রা মে রবিবার দিবাগত সোমবার স্থানীয় সময় রাত ১২ টার পর এবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডো হামোলায় নিহত হন।

ব্যাক্তি জীবনে লাদেন খুব সাদাসিধে জীবন যাপন করতেন, তার প্রিয় খাবার ছিলো মধ. রুটি এবং পনিরের নাস্তা করতেন। প্রতিদিন সঙ্গীদের সাথে সামরিক প্রশিক্ষন যেমন বিস্ফোরক ছোড়া, টারগেট প্রাক্টিস ইতায়দি করতেন।খুব ভোরে উঠে নামাজ পড়তেন, ঘোড়ায় চড়ে বেড়াতে পছন্দ করতেন। বিনোয়ই এবং স্বল্পভাষী, ৪ স্ত্রী অধিকাংশ সময় লাদেনের সাথেই থাকতেন।

সবিনয়ে নিবেদনঃ- বক্তব্য আমার নিজের নয়, বিভিন্ন সুত্র থেকে পাওয়া।




৮টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

উপকূলের ভাই-বোনদের প্রতি গভীর সমবেদনা

লিখেছেন বিষাদ সময়, ২৭ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৭




আমরা ঢাকার পাকা দালানে বসে যখন আয়েস করে চায়ে চুমুক দিয়ে বৃষ্টি বিলাসে বিভোর, ঠিক সেই সময় আমাদের উপকূেলের ভাই-বোনেরা হয়তো কেউ স্বজন, কেউ ঘর, কেউ ফসল, কেউবা গবাদী... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা: অশ্লীলতা কি পোশাক দিয়ে নির্ধারণ করা উচিৎ নাকি মানসিকতা ও চরিত্র দিয়ে?

লিখেছেন লেখার খাতা, ২৭ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫২


ছবিটি -ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

কহিনুরের, ফ্লোরা ওরিয়েন্টাল বিউটি সোপ।১৯৭৮ সালের বিজ্ঞাপন। ছবিটি ফেসবুকে পেয়েছি। ব্লগার সোনাগাজী, ব্লগার কামাল ১৮ সহ যারা মুরুব্বি ব্লগার রয়েছেন তারা হয়তো এই বিজ্ঞাপনটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

রেমাল ঘূর্ণিঝড়ে

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ২৭ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪



কতোজনে ভাসছে জলে
পথ ঘাট সব যে পানির তলে
রেমালের কবলে পড়ে।
কতোজনে আজ দূর্বিপাকে
ভাবছি বসে তাদের কথা
কতৈনা দূর্গতি, বাড়িঘর
ফসলী জমি গৃহস্থালি;
ভাসছে আজ জোয়ার জলে
প্রকৃতির বিষম খেয়ালে।
জেলেরা আজ ধরছে না মাছ,
স্কুল কলেজে নেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন বেনজীর আহমেদ ও আমাদের পুলিশ প্রশাসন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৭ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪২



বৃষ্টিস্নাত এই সন্ধ্যায় ব্লগে যদি একবার লগইন না করি তাহলে তা যেন এক অপরাধের পর্যায়েই পরবে, যেহেতু দীর্ঘদিন পর এই স্বস্তির বৃষ্টির কারণে আমার আজ সারাদিন মাটি হয়েছে তাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×