গুড়ের রসে বাঙ্গি’র স্বাদ
বাঙ্গির দানা এতো মিহি যে মুখে দিলে বুঝাই যায় না। বাঙ্গি যখন পাঁকে তখন একসাথে সবগুলো পাঁকতে শুরু করে। এটা আধাপাঁকা অবস্থায় জমি থেকে তুলে নিতে হয় কেননা পাঁকা অবস্থায় বাঙ্গি ফেঁটে যায়। তবে ফাঁটা বাঙ্গির খাওয়ার স্বাদ ও মজাই আলাদা।
বিভিন্ন অঞ্চলে বাঙ্গির চাষাবাদ করা হলেও বৃহত্তর সিলেটের হবিগঞ্জ জেলায় এ ফলের আবাদ কিছুটা বেশি। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও আখাউড়ায় বাঙ্গি চাষে আশানুরুপ ফলন পাওয়া যায়। তবে সিলেটে অধিকাংশ বাঙ্গি আসে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা থেকে। এদিকে মাধবপুর উপজেলার মনতলা ইউনিয়নের কমলপুর, কৃষ্ণপুর, দেবীপুর, দূর্গানগর, শ্যামনগর, হরিণতলা, কানতাপুর ইত্যাদি বিভিন্ন গ্রামের চাষিরা বাঙ্গি চাষ করে লাভবান হয়ে উঠেছেন। মাঠ থেকে বাঙ্গি তুলে এনে চাষিরা মাধবপুরের ত্রৈমূহনা (তেমুইন্না) বাজারে চাঁক জমায়। সেখানে চাষিরা তা পাইকারের কাছে খুব সস্তা দামে বিক্রি করেন। পরে পাইকাররা তা টুকরি ভর্তি করে বিভিন্ন মূল্যে বিক্রি করে থাকেন। প্রতি টুকরিতে থাকে ১০০ টি বাঙ্গি। পাইকারের কাছ থেকে আবার তা সাধারণ বিক্রেতারা প্রতি টুকরি হিসেবে কিনে আনে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকায় এবং প্রতিটি বাঙ্গি বিক্রি করে ২০ থেকে ৫০ টাকায়। শ্রীমঙ্গলে বাঙ্গি বিক্রেতা মরমচাঁন বিবি, সাবিহা বেগম, জাহাঙ্গীর, নুরুল হক, জাকির, কাওছার প্রমুখের সাখে আলাপ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাঙ্গি ব্যাবসায়িরা এ সময় প্রতিদিন খুব ভোরে মাধবপুর বাজারের ত্রৈমূহনায় (তেমুন্নায়) জড়ো হয় পাইকারদের কাছ থেকে বাঙ্গি কেনার জন্য। যে যত দ্রুত সম্ভব বাঙ্গি ক্রয় করে নিয়ে যায় যার যার গস্তব্যে। ট্রেনে কিংবা বাসে চলাচল করে এ সকল ব্যসায়িরা টুকরী ভর্তি বাঙ্গি নিয়ে ছুটে চলে সিলেটের বিভিন্ন প্রান্তে। অধিকাংশ েেত্র পুরুষদের পাশাপশি নারীদেরও বাঙ্গি ব্যবসার সাথে জড়িত থাকতে দেখা যায়। দুপুর গড়িয়ে বিকেলের দিকে এরা প্রত্যেকে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা রোজগার করে বাড়ি ফিরেন। বলতে গেলে বছরের এই সময় বাঙ্গি চাষ করে কিংবা বাঙ্গির ব্যবসা করে বেশ লাভবান হয়ে উঠেছে মনতলার বাসিন্দারা।
সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন
রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো
রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন