somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সীমান্তে শিশুসহ দুজনকে হত্যা করল বিএসএফ সামিউল মনির শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) সাতক্ষীরার গাজীপুর সীমান্তে এবার এক শিশুসহ দুই বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে বিএসএফ। নিহত রাখাল শিশু রেকাতুল ইসলামের লাশ পাওয়া গেলেও অপর একটি লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ সদস্যরা। বিএসএফের নির্বিচার গুলিতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে গুলিবিদ্ধ দুজনকে গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বহুবার সীমান্তে হত্যা বন্ধ রাখার আশ্বাস দিয়েছে ভারত। কিন্তু সে আশ্বাস কোনোই কাজে আসছে না। বিএসএফের গুলিতে কুড়িগ্রাম সীমান্তে কিশোরী ফেলানীর নির্মম মৃত্যুর পর ভারত সরকার কথা দিয়েছিল তারা আর সীমান্তে গুলি চালিয়ে কাউকে হত্যা করবে না। সীমান্তহত্যা শূন্যের কোটায় আনারও আশ্বাস দেয়া হয়। এমনকি প্রয়োজনে রাবার বুলেট ব্যবহারেরও ঘোষণা দেয়া হয়; কিন্তু কথা রাখেনি বিএসএফ। বাংলাদেশের সাতক্ষীরা সীমান্ত সংলগ্ন কলাপোতা এলাকায় গতকাল নিহত বাংলাদেশী শিশু রেকাতুল ইসলাম (১৫) সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের মুনছুর গাজীর ছেলে। সে পেশায় দিনমজুর। অপর নিহতের পরিচয় জানা যায়নি। কারণ নির্বিচারে গুলির পর যে যেদিকে পেরেছে পালিয়ে গেছে। তবে একটি মৃতদেহ বিএসএফ সদস্যরা উদ্ধার করে বশিরহাট থানায় নিয়ে গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। আহত যে দুজনকে পাওয়া গেছে, তারা হলেন কালিগঞ্জ উপজেলার মাঘুরালি গ্রামের পোটাল মিঞার ছেলে শাহাদাত হোসেন (২৪) ও শ্যামনগর উপজেলার জাবাখালী গ্রামের ইমান আলী মোল্লার ছেলে আজিজুল ইসলাম (৪২)। জানা যায়, শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী গ্রামের মোমিন গাজীর ছেলে রফিকুল ইসলাম সদর উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীদাঁড়ি গ্রামের সাবুরালীর বাড়িতে অবস্থান করে ভারত থেকে বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীদের গরু আনতে সহায়তা করে থাকে। রফিকুল রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুর সীমান্ত দিয়ে রেকাতুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, আজিজুল ইসলাম ও তারাসহ ২৮ জনকে ভারতে গরু আনতে পাঠায়। গরু নিয়ে ফেরার সময় গতকাল ভোর সাড়ে চারটার দিকে গাজীপুর সীমান্তের ৫ নং মেইন পিলারের ৬ নং সাবপিলারের বিপরীতে জিরো পয়েন্ট থেকে ভারতের ২০০ গজ ভেতরে কলাপোতা গ্রামে হেলাতলা ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে কমপক্ষে আট রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই রেকাতুলসহ দু’জনের মৃত্যু হয়। রেকাতুলকে জিরো পয়েন্টে ফেলে গেলেও বিএসএফ অপর নিহত গরুর রাখালকে বশিরহাট থানায় নিয়ে যায়। শাহাদাত হোসেন ও আজিজুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে জিরো পয়েন্টে পৌঁছলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদের খুলনার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের উদ্দেশে পাঠানো হয়। নিহত রেকাতুলের লাশ জিরো পয়েন্ট থেকে এনে তার বাবা মুনছুর গাজীর কাছে তুলে দেয়া হয়। কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ ফরিদউদ্দিন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা সীমান্তের ভোমরা এলাকার বিপরীতে বিএসএফের গুলিতে রেকাতুল ইসলাম নিহত ও শাহাদাত হোসেনের জখম হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, নিহত রেকাতুলের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত শাহাদাতকে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ভোমরা বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার আবদুল আজিজ তার এলাকার বিপরীতে ভারতে এ ধরনের কোনো রাখাল গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত বা আহত হওয়ার কথা অস্বীকার করেন। এদিকে আমাদের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি জানান, কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ ফরিদউদ্দিন তাকে আরও জানিয়েছেন, সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্ত দিয়ে রেকাতুল গাজীসহ কয়েকজন যুবক সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে গরু আনতে যায়। গতকাল ভোরে গরু নিয়ে ফেরার পথে ভারতের বেলেডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের গুলির মুখে পড়ে তারা। এ সময় বিএসএফ বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। গুলিবিদ্ধ যুবকদের মধ্যে আহত রেকাতুল গাজীকে বাড়িতে আনার পথে সে মারা যায়। সাতক্ষীরা ৪১ বর্ডার গার্ডের অধিনায়ক লে. কর্নেল এনায়েত করিম জানান, বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী যুবক নিহতের কথা শুনেছেন। এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে গত ২৭ মাসে ১৩৬ বাংলাদেশী নিহত হয়েছে। তিনি জানান, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে গত মার্চ পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১৩৬ (২০০৯-এ ৬৭ জন, ২০১০-এ ৬০ জন ও চলতি বছরের ১৪ মার্চ পর্যন্ত ৯ জন) বাংলাদেশী নিহত ও ১৭০ জন আহত হন। সাহারা খাতুন বলেন, মার্চে সীমান্ত সম্মেলনে বিএসএফ ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে পরীক্ষামূলকভাবে রাবার বুলেটের মতো নন-লেথাল উইপন (প্রাণঘাতী নয়—এমন অস্ত্র) ব্যবহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ভারত সরকার এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে বিএসএফ সদস্যদের মধ্যে রাবার বুলেট সরবরাহও করেছে। বর্তমান সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ায় সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা কমে এসেছে দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে উভয় দেশ কাজ করছে। * প্রথম পাতা ৫৫ ভাগ কোটায় মেধাশূন্য প্রশাসন সীমান্তে শিশুসহ দুজনকে হত্যা করল বিএসএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ি বাঙালি সহিংসতায় উস্কানি দিচ্ছে কারা : রামগড় এখনও থমথমে : ১৪৪ ধারা বলবত্, তদন্ত কমিটি গঠন অনুমোদন পেল ৫ হাজার কোটি টাকার বাংলাদেশ ফান্ড : বিশেষ সুবিধা দেয়ার আবেদন নাকচ এসইসি’র ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ, দেশব্যাপী স্মারকলিপি : বিদ্যুত্ গ্যাস পানি দিতে না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিন রাজনৈতিক দলের মত নিয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে শৈলকূপায় টেন্ডার নিয়ে আ’লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত এক পুলিশসহ আহত ২৫ ঢাকায় শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট : প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ৫টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর আইন প্রতিমন্ত্রীর আত্মীয়স্বজন সবাই রাজাকার : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী জিয়াকে মীরজাফর বলায় রংপুরে মামলা ইনুর বিরুদ্ধে সমন বিরোধীদলীয় এমপিদের মানববন্ধন : বিশ্বের যেখানেই থাকুক ফখরুদ্দীন-মইনকে ধরে এনে বিচার করতে হবে - ফারুক সংবাদ সম্মেলনে শ্রমমন্ত্রী : লিবিয়াফেরত শ্রমিকদের ৫০ হাজার টাকা করে দেয়া হবে সাবেক দুই গোয়েন্দা প্রধান ২ দিনের রিমান্ডে লিখিত বক্তব্য অর্থহীন : ফখরুদ্দীন-মইনকে ৫ জুনের বৈঠকে ফের তলবের সিদ্ধান্ত আমিনীকে ম.খা. আলমগীর : ইচ্ছা করলে আপনাকে দেশ থেকে বের করে দিতে পারি মাহমুদুর রহমানের কারাভোগের কাহিনী : জেল থেকে জেলে

১৯ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সামিউল মনির শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
সাতক্ষীরার গাজীপুর সীমান্তে এবার এক শিশুসহ দুই বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে বিএসএফ। নিহত রাখাল শিশু রেকাতুল ইসলামের লাশ পাওয়া গেলেও অপর একটি লাশ নিয়ে গেছে বিএসএফ সদস্যরা। বিএসএফের নির্বিচার গুলিতে আহত হয়েছেন আরও অনেকে। এর মধ্যে গুলিবিদ্ধ দুজনকে গুরুতর অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে বহুবার সীমান্তে হত্যা বন্ধ রাখার আশ্বাস দিয়েছে ভারত। কিন্তু সে আশ্বাস কোনোই কাজে আসছে না। বিএসএফের গুলিতে কুড়িগ্রাম সীমান্তে কিশোরী ফেলানীর নির্মম মৃত্যুর পর ভারত সরকার কথা দিয়েছিল তারা আর সীমান্তে গুলি চালিয়ে কাউকে হত্যা করবে না। সীমান্তহত্যা শূন্যের কোটায় আনারও আশ্বাস দেয়া হয়। এমনকি প্রয়োজনে রাবার বুলেট ব্যবহারেরও ঘোষণা দেয়া হয়; কিন্তু কথা রাখেনি বিএসএফ।
বাংলাদেশের সাতক্ষীরা সীমান্ত সংলগ্ন কলাপোতা এলাকায় গতকাল নিহত বাংলাদেশী শিশু রেকাতুল ইসলাম (১৫) সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের মুনছুর গাজীর ছেলে। সে পেশায় দিনমজুর। অপর নিহতের পরিচয় জানা যায়নি। কারণ নির্বিচারে গুলির পর যে যেদিকে পেরেছে পালিয়ে গেছে। তবে একটি মৃতদেহ বিএসএফ সদস্যরা উদ্ধার করে বশিরহাট থানায় নিয়ে গেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। আহত যে দুজনকে পাওয়া গেছে, তারা হলেন কালিগঞ্জ উপজেলার মাঘুরালি গ্রামের পোটাল মিঞার ছেলে শাহাদাত হোসেন (২৪) ও শ্যামনগর উপজেলার জাবাখালী গ্রামের ইমান আলী মোল্লার ছেলে আজিজুল ইসলাম (৪২)।
জানা যায়, শ্যামনগর উপজেলার কৈখালী গ্রামের মোমিন গাজীর ছেলে রফিকুল ইসলাম সদর উপজেলার সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীদাঁড়ি গ্রামের সাবুরালীর বাড়িতে অবস্থান করে ভারত থেকে বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীদের গরু আনতে সহায়তা করে থাকে। রফিকুল রোববার সন্ধ্যায় গাজীপুর সীমান্ত দিয়ে রেকাতুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, আজিজুল ইসলাম ও তারাসহ ২৮ জনকে ভারতে গরু আনতে পাঠায়। গরু নিয়ে ফেরার সময় গতকাল ভোর সাড়ে চারটার দিকে গাজীপুর সীমান্তের ৫ নং মেইন পিলারের ৬ নং সাবপিলারের বিপরীতে জিরো পয়েন্ট থেকে ভারতের ২০০ গজ ভেতরে কলাপোতা গ্রামে হেলাতলা ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে কমপক্ষে আট রাউন্ড গুলি চালায়। গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই রেকাতুলসহ দু’জনের মৃত্যু হয়। রেকাতুলকে জিরো পয়েন্টে ফেলে গেলেও বিএসএফ অপর নিহত গরুর রাখালকে বশিরহাট থানায় নিয়ে যায়। শাহাদাত হোসেন ও আজিজুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে জিরো পয়েন্টে পৌঁছলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাদের খুলনার ২৫০ শয্যা হাসপাতালের উদ্দেশে পাঠানো হয়। নিহত রেকাতুলের লাশ জিরো পয়েন্ট থেকে এনে তার বাবা মুনছুর গাজীর কাছে তুলে দেয়া হয়।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ ফরিদউদ্দিন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা সীমান্তের ভোমরা এলাকার বিপরীতে বিএসএফের গুলিতে রেকাতুল ইসলাম নিহত ও শাহাদাত হোসেনের জখম হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, নিহত রেকাতুলের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত শাহাদাতকে খুলনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভোমরা বিজিবি ক্যাম্পের নায়েব সুবেদার আবদুল আজিজ তার এলাকার বিপরীতে ভারতে এ ধরনের কোনো রাখাল গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত বা আহত হওয়ার কথা অস্বীকার করেন।
এদিকে আমাদের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি জানান, কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ ফরিদউদ্দিন তাকে আরও জানিয়েছেন, সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্ত দিয়ে রেকাতুল গাজীসহ কয়েকজন যুবক সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে গরু আনতে যায়। গতকাল ভোরে গরু নিয়ে ফেরার পথে ভারতের বেলেডাঙ্গা সীমান্তে বিএসএফের গুলির মুখে পড়ে তারা। এ সময় বিএসএফ বাংলাদেশীদের লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণ করে। গুলিবিদ্ধ যুবকদের মধ্যে আহত রেকাতুল গাজীকে বাড়িতে আনার পথে সে মারা যায়। সাতক্ষীরা ৪১ বর্ডার গার্ডের অধিনায়ক লে. কর্নেল এনায়েত করিম জানান, বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী যুবক নিহতের কথা শুনেছেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে গত ২৭ মাসে ১৩৬ বাংলাদেশী নিহত হয়েছে। তিনি জানান, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে গত মার্চ পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে ১৩৬ (২০০৯-এ ৬৭ জন, ২০১০-এ ৬০ জন ও চলতি বছরের ১৪ মার্চ পর্যন্ত ৯ জন) বাংলাদেশী নিহত ও ১৭০ জন আহত হন। সাহারা খাতুন বলেন, মার্চে সীমান্ত সম্মেলনে বিএসএফ ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে পরীক্ষামূলকভাবে রাবার বুলেটের মতো নন-লেথাল উইপন (প্রাণঘাতী নয়—এমন অস্ত্র) ব্যবহারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ভারত সরকার এরই মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে বিএসএফ সদস্যদের মধ্যে রাবার বুলেট সরবরাহও করেছে। বর্তমান সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ায় সীমান্তে বিএসএফের হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা কমে এসেছে দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ সংখ্যা শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে উভয় দেশ কাজ করছে।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

---অভিনন্দন চট্টগ্রামের বাবর আলী পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয়ী---

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৫





পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন বাবর আলী। আজ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৮টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।

রোববার বেসক্যাম্প টিমের বরাতে এ তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×