একশো টাকা ভাংতি করতে গিয়ে নানান রকমের নাকানি চুবানি খাইতে হয় । ৫০০ টাকা হইলে বাঘের দুধের মত দুঃষ্প্রাপ্য আর ১০০০ টাকার নোট হইলেতো কথাই নাই- অমাবস্যার চাঁদ ।
ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড ওয়ালা রা শপিং মলে যায় কার্ডে ঘষা মারে ।
ডিপার্টমেন্ট স্টোরে যায় কার্ডে ঘষা মারে । সব খানেই কার্ড ঘষা ঘষি করার কারনে ভাংতি টাকার দরকার পরে না ।
যাহারা ১০,০০০ টাকা বা ৭/৮ হাজার টাকা বেতন পায় । কিংবা আমার মতো স্টুডেন্ট । তারা মুশকিলে পরে সবসময় । একশো টাকা ভাংতি করতে অনেক সময় ১০/১৫ টাকা বাড়তি খরচ হয় ।
আর পাঁচশো টাকা ভাংতি করতে- ৫০ টাকা খরচ করলেও দোকানদার না না করে এমন ভাব নেয় । যে তার মেয়ের সাথে টাংকি মারছি । আর ১ হাজার টাকার নোট ...।।
সব কিছু হিসাব করলে দেখা যায় এই ভাংতি টাকার জন্য মাস শেষে একটা মোটা অংকের টাকা বাড়তি খরচ হয়ে গিয়েছে ।
যদি অত্যাধুনিক পরিমান টাকা থাকতো, তাহলে ভিসা কার্ড থাকতো । কেএফসি মেএফ সি যাইতাম । ভাংতি টাকার চিন্তা থাকতো না । বাড়তি টাকা খরচ হইতো না ।
যদিও ফুচকার দোকানে ভিসা কার্ড এলাউ না ।
সবশেষে ভাংতি টাকার গেরাকলে দিন দিন বাড়তি টাকা খরচ করে আর মরতে চাই না ।