somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অনেকের মতে যানজটের কারণ ও আমার যুক্তি:

১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

http://youtu.be/3GI32gQbU5c
বাংলাদেশসহ বহু দেশ বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহন করেছে। এই যানজটের নিরসনের জন্য বিভিন্ন ব্যয় বহুল ফ্লাইওভার / এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প গ্রহন করেছে। কিন্তু তারপরও এর প্রকৃত সমাধান হয়নি। তার একটাই কারণ সঠিক রোগ নির্ণয়ের ক্রুটি।

অনেকের মতামত অনুযায়ী যানজটের কারণ ও আমার মন্তব্যঃ
১। রোডের অপ্রসস্থতা
২। যেখানে সেখানে গাড়ি স্টপিজ
৩। দূর্ঘটনা এবং গাড়ীর যান্ত্রিক সমস্যা
৪। প্রাইভেট কার
৫। জনসংখ্যা

(১) রোডের অপ্রসস্থতা : বর্তমানে ঢাকা সিটির প্রধান সড়ক গুলো মোটামুটি প্রসস্থ হিসেবে ধরা যায় এবং অপ্রস্থ সড়ক প্রসস্থ করা সঠিক। কিন্তু অনেক প্রসস্থ সড়কেও যানজট বিদ্যমান। কারণ কয়েক কিলোমিটার ফাঁকা থাকা স্বত্বেও অন্যগাড়ীকে সুযোগ দিতে গিয়ে ট্রাফিককে সিগন্যাল দিতে হয়। প্রকৃতপক্ষে পরিদর্শন করলে দেখা যায় যে পরিমাণ যানজট তারচেয়ে বেশি পরিমাণ সড়কই ঐ সময় অব্যবহৃত। সঠিকভাবে ব্যবহার হলে এতগাড়ীর যানজট থাকতো না। প্রতিটি ২/৩মিনিট সিগন্যাল মানেই শতশত গাড়ীর যানজট। যেখানে প্রতি মিনিটে / ২মিনিটে অন্তত গাড়ি গুলো ১কিলোমিটার অতিক্রম করতে পারতো, সেখানে সব গাড়ীকে জড়ো হয়ে বসে থাকতে হয়। দৃষ্টি দিয়ে দেখুন ঢাকা সিটিতে অনেক সড়কই সিগন্যালের কারণে খালি পড়ে থাকে অনেক সময় তা ধরা যায় না, তাই বর্তমান পরিস্থিতি সম্পূর্ণ রূপে রোডের অপ্রসস্থতা / রোডের সংকটকে দায়ী করা যায় না।

http://youtu.be/3R7UrCOSrAU

(২) যেখানে সেখানে স্টপিজ: বেশির ভাগ গাড়ীই মাঝ রাস্তাতেই স্টপিজ দেয় তাই পেছনে একের পর এক গাড়ী গুলো বাধা গ্রস্থ হয়। তাই এমন জায়গায় স্টপিজ দেওয়া উচিত নয় যেখানে গাড়ী বাধাগ্রস্থ হয়। লোকাল গাড়ী বা স্টপিজ দিবে এমন সব গাড়ী সব সময় বাম লেনে সিঙ্গেল লাইনে করলেই হয়। এই জন্য ট্রাফিক পুলিশকে সচেতন থাকতে হবে। ট্রাফিক খেয়াল রাখলেই যেখানে সেখানে গাড়ী করবে না। তাই পার্কি সমস্যাকে সম্পূর্ণরূপে যানজট হিসেবে ধরা যায় না।

(৩) দূর্ঘটনা এবং যান্ত্রিক সমস্যা : কোন কোন সময় দূর্ঘটনার কারনে যানজট সৃষ্টি হয় এবং মাঝ রাস্তায় গাড়ীর যান্ত্রিক ত্র“টির জন্য পেছনের গাড়ী গুলো চলতে পারে না তাই যানজট সৃষ্টি হয়। কিন্তু সব সময় তো আর গাড়ীর যান্ত্রিক ত্র“টি / সড়ক দূর্ঘটনা হয় না। তাহলে সম্পূর্ণরূপে ইহাকে দায়ী করা যায় না। তবে যান্ত্রিক ত্র“টির মূল কারণ পুরাতন গাড়ী। তাই বেশি পুরাতন গাড়ী ব্যস্ততম সড়কে চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষনাই সঠিক।

(৪) প্রাইভেট কারঃ যানজটের জন্য প্রাইভেটকারকে সম্পূর্ণ রূপে দায়ী করা যায় না। এই জন্য যে, প্রাইভেট দ্রুতযান গাড়ী। একটি বাসের চাইতে খুব দ্রুত মুভ / স্বল্প জায়গায় ইউটার্ন এবং দ্রুত চলতে পারে যদি সিগন্যাল না থাকে। সিগনালের দীর্ঘ সময়ের কারনেই এতগাড়ীকে এক সঙ্গে দেখা যায়। তবে প্রাইভেটকার আরোহনকারী জনগণ যাতে বাসে যেতে অভ্যস্ত হয় সেই ধরনের উন্নত বাস ঢাকা সিটির জন্য প্রয়োজন। তখন তারাই প্রাইভেটকার বর্জন করবে পার্কিং এর ঝুট জামেলার হাত থেকে রেহাই পেতে।

http://youtu.be/ZPkS7Cy20HE

(৫) জনসংখ্যাঃ অনেকের মতামত জনগণ বেশি হওয়ায় যানজটের এই সমস্যা। আমি মনে করি বর্তমানে ঢাকার জনসংখ্যা অনুযায়ী যানজটের মাত্রা অনেক বেশি। একটু ভাবুন, মানুষ কিন্তু সব একসাথেই বের হয়ে যায় না রাস্তায়, সিগন্যাল পয়েন্ট গুলোই মানুষকে একসঙ্গে জড়ো করে। মানুষ রাস্তায় যে সময়টুকু থাকার কথা ছিলনা তার চেয়ে অধিক সময় থাকতে হচ্ছে রাস্তায়। দাড়িয়ে থাকতে হচ্ছে গাড়ির আশায়। ১মিঃ - ৩০মিঃ পর্যন্ত গাড়ীর জন্য অপেক্ষা করতে করতে জড়ো হয়ে যাচ্ছে অনেক মানুষ। আসলে সবাইতো একত্রিত হয়ে এক বারে আসে নাই। একজন ২জন করে আসতে আসতে এই অনেক লোকের ভিড়। আর গাড়ী আসতে পারছে না, সিগন্যালের কারণে। আর যখন সিগন্যাল ছাড়ে তখন সব গাড়ী আসে একসাথে হুলুস্থূলভাবে স্বল্প সময়ে সকল গাড়ী হতে লোকজন নামে এবং ওঠে। আর তাই মনে হয় মানুষের ভিড়। কিন্তু যদি নিদিষ্ট সময়ে একের পর এক গাড়ী সিগন্যাল ছাড়া আসতে পারতো তবে যাত্রী গাড়ীর জন্য অপেক্ষা করতে হতো না। শৃঙ্খলার সহিত অল্প অল্প লোক স্বল্প সময়ে স্থান ত্যাগ করতে পারতো। তখন এত জনসংখ্যা রাস্তায় দেখা যেত না।

গাড়ী সংকটের কারণ এবং আমার প্রযুক্তিতে এই সংখ্যক গাড়ীই যথেষ্টঃ

আমার মতে ঢাকা সিটিতে যে প্রকার গাড়ী আছে তাতে জনগণ সুন্দরভাবেই যাতায়াত করতে পারতো। যদি একাধিক ট্রিপ দিতে পারতো। তবে কেন হচ্ছে না, ধরুন গাড়ী গুলো মিরপুর-১০ হতে সায়দাবাদ আপডাউন ট্রিপ দিবে, সে ক্ষেত্রে তার সিগন্যাল ব্যাতীত চিন্তা করলে ভাবা যায় সর্বোচ্চ ১.৩০ঘন্টা মিনিটে পুনরায় মিরপুর ঘুরে আসতে পারে। মিরপুর-১০ থেকে যাত্রাবাড়ী যেতে হলে সিগন্যালের চিন্তা করলে তাকে আটকাতে হবে (১) মিরপুর-১০, (২) আঁগারগাঁও, (৩) বিজয় স্বরণী (সংসদ ভবন রোড), (৪) র‌্যাংকস ভবন (বিজয় স্মরণী রোড), (৫) কাওরান বাজার, (৬) বাংলামটর, (৭) হোটেল শেরাটন, (৮) শাহাবাগ, (৯) পল্টন, (১০) মতিঝিল, (১১) সায়দাবাদ রেলক্রসিং, (১২) জনপথের মোড় (১৩) যাত্রাবাড়ী, তো এই ১৩টি সিগ্যানাল অতিক্রম করে যেতে যেতে গাড়ীটির সময় লাগে সিঙ্গেল ট্রিপেই ২ থেকে ২.৩০ঘন্টা। আসা যাওয়ায় সেই গাড়ীর কমপক্ষে ৪/৫ঘন্টা সময় ব্যয় হয়। তাহলে যে সময়টুকু অযথা রাস্তায় ব্যয় হলো, ঐ সময়টিতে সে মিরপুর-১০ থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত আরও ২/৩ বার ট্রিপ মারতে পারতো। আর যদি বেশি ট্রিপ মারতে পারত তখন গাড়ীর সংকটে যাত্রীকে অপেক্ষা করতে হতো না, এই গাড়ী গুলোই ব্যাক করে এসে যাত্রীবহন করতে সক্ষম ছিল অপরদিকে নতুন গাড়ীর প্রয়োজন পড়তো না। যাত্রীরা রিল্যাক্সেই চলতে পারতো যার যার সময়মত অপেক্ষা করতে হতো না দীর্ঘ সময়। এত যাত্রীর ভিড় এবং গাড়ীর ভিড়ও দেখা যেত না।

যানজট নিরসনে পূর্বের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পদক্ষেপ এবং এর ফলাফলঃ

(১) মহাখালী ফ্লাইওভার,
(২) বিজয় স্মরণী লিংক রোড
(৩) খিলগাঁও ফ্লাইওভার।
(৪) এলাকা ভিত্তিক সাপ্তাহিক ছুটি।
(৫) সময় সূচী পরিবর্তন।

(১+২+৩) : এত কোটি টাকায় এই ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হলেও ফ্লাইওভার গুলোর কারণে আশেপাশের যানজটও সমাধান হয়নি। বরং অন্যান্য সড়কের সিগন্যালের কারণে ফ্লাইওভার, লিংক রোডেও যানজট বিদ্যামান যা সংবাদপত্র/ টিভি চ্যানেলে প্রচার করা হয়েছে। যানজটের ভয়াবহ পরিস্থিতি ফ্লাইওভারকেও ছাড় দিচ্ছে না।

(৪) এলাকা ভিত্তিক ছুটির বিষয়টি একটি সুন্দর পদক্ষেপ ছিল। আসলে এলাকা ভিত্তিক ছুটি জনগণের বাড়তি চাপ কমিয়েছে কিন্তু ঐ এলাকার কয়েকটি সিগন্যালতো আর বন্ধ হয় নি। কারনেই জনসংখ্যার চাপ কমলেও সিগন্যালের শিকার হতে হয়েছে সকলকেই। তবে এলাকা ভিত্তিক ছুটিটি পরবর্তী সময়ে সুফল বয়ে আনবে।

(৫) সময় সূচী পরিবর্তন করে সুফল আসেনি তাও সিগ্যানাল পয়েন্ট এর কারনেই। সময় পরিবর্তনের কারনে জনসংখ্যা বিভক্ত হয়ে যানবাহনে চলাচল করেছে। কিন্তু সিগন্যাল পয়েন্টে আটকাতেই হয়েছে। তাই এটাই প্রমাণ করে জনসংখ্যার পরিমাণ কমলে কিছুটা নিরসন হলেও প্রকৃত যানজট নিরসন সম্ভব নয়। কারণ হচ্ছে সিগন্যাল পয়েন্ট। তবে সময়-সূচী পরিবর্তনের ব্যাপারটাও পরবর্তীতে ভাল সুফল আনবে।





আমার প্রযুক্তিতে যানজট নিরসনে,
১। ফারুক-ইকরাম প্রযুক্তির মিনি ফ্লাইওভার
২। কিছু স্থানে শর্ট আন্ডারপাস।
৩। পাকিং ব্যবস্থার পর্যাপ্ত স্থান
৪। অপ্রসস্ত সড়ক প্রসস্ত করণ। -ই যথেষ্ঠ

প্রযুক্তির সুফলঃ

* লালবাতি সিগন্যাল থাকবে না / অপেক্ষা করতে হবে না।
* মোড়ে মোড়ে বেশিরভাগ ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ী চলবে।
* যানজট এবং জনজট থাকবে না।
* যাত্রীরা দীর্ঘক্ষণ গাড়ীর জন্য অপেক্ষা করতে হবে না।
* বর্তমান গাড়ী সংখ্যা দিয়ে দিগুণ জনসংখ্যা বহন সম্ভব।
* বর্তমান জ্বালানী সংকটে মূল্যবান তেল/গ্যাস অপব্যয়ের হাত থেকে রেহাই পাবে।
* অন্যান্য।

“ফারুক-ইকরাম প্রযুক্তিই যানজটের প্রকৃত সমাধান”
“যানজট নিরসনে জনস্বার্থে আমাকে একটু সুযোগ দিন!
——– মোঃ ফারুক ———- ০১৯২৭৩৭৪৭২২
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শেষ মুহূর্তে রাইসির হেলিকপ্টারে কী ঘটেছিল

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৩২

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে কী ঘটেছিল, সে সম্পর্কে এখন পর্যন্ত খুব কমই জানা গেছে। এবার এ ঘটনার আরও কিছু তথ্য সামনে এনেছেন ইরানের প্রেসিডেন্টের চিফ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনারই মেরেছে এমপি আনারকে।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী ছিল তারই ছোটবেলার বন্ধু ও ব্যবসায়িক পার্টনার আক্তারুজ্জামান শাহীন!

এই হত্যার পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের কিছু উল্টা পালটা চিন্তা !

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২২ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১০

১।
কলকাতা গিয়ে টুকরা টুকরা হল আমাদের এক সন্ত্রাসী এমপি, কলকাতা বলা চলে তার ২য় বাড়ি, জীবনে কতবার গিয়েছেন তার হিসাব কেহ বের করতে পারবে বলে মনে করি না, কলকাতার অলিগলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাটির কাছে যেতেই..

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

মাটির কাছে
যেতেই..


ছবি কৃতজ্ঞতাঃ https://pixabay.com/

ঠিক যেন
খা খা রোদ্দুর চারদিকে
চৈত্রের দাবদাহ দাবানলে
জ্বলে জ্বলে অঙ্গার ছাই ভস্ম
গোটা প্রান্তর
বন্ধ স্তব্ধ
পাখিদের আনাগোনাও

স্বপ্নবোনা মন আজ
উদাস মরুভূমি
মরা নদীর মত
স্রোতহীন নিস্তেজ-
আজ আর স্বপ্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

পর্ণআসক্ত সেকুলার ঢাবি অধ্যাপকের কি আর হিজাব পছন্দ হবে!

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৭



ইন্দোনেশিয়ায় জাকার্তায় অনুষ্ঠিত একটা প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে বাংলাদেশি নারীদের একটা রোবোটিক্স টিম। এই খবর শেয়ার করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপিকা। সেখানে কমেন্ট করে বসেছেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×