somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাক্ষাৎকার» ‘আমাদের পরিবারগুলো যেন হয়ে ওঠে নারী-অধিকার ও নারীমর্যাদা রক্ষার আদর্শ অঙ্গন’ মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ (২য় পর্ব)

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১ম পর্ব এখানেঃ View this link

* যাক, আবার ফিরে আসি, আগের আলোচনায়। পুরুষকে দ্বিগুণ সম্পদ দিয়ে নারীর মর্যাদাও অর্ধেকে নামিয়ে আনা হয়েছে?

** আমার মনে হয় পিছনের আলোচনায় এর সন্তোষজনক উত্তর এসে গেছে। দেখুন, খন্ডিত কোন বিষয় থেকে সিদ্ধান্তে আসা ঠিক নয়। আল্লাহর নবী মা সম্পর্কে কী বলেছেন, সন্তানের জান্নাত কোথায়? সেই মায়ের মর্যাদা তাহলে কত উচ্চে?

মেয়েকে (এবং বোনকে) প্রতিপালন করা সম্পর্কে কী বলা হয়েছে? তার ও জাহান্নামের আগুনের মধ্যে সে আড়াল হবে।

স্ত্রীসম্পর্কে কী বলা হয়েছে বিদায় হজ্বে? সাবধান, আল্লাহর নামকে মাধ্যম করে তোমরা তাদের হালাল করেছো।

কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তারা তোমাদের জন্য আবরণ, আর তোমরা তাদের জন্য আবরণ।’

নিন, পৃথিবীর আর কোন ধর্মে, সভ্যতায় ও সমাজব্যবস্থায় এর তুলনা পেশ করুন, তারপরো কী বলা হবে, ইসলাম নারীর মর্যাদা অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে, শুধু এজন্য যে, কিছু ক্ষেত্রে পুরুষকে নারীর দ্বিগুণ সম্পদ দিয়েছে, যার জন্য যুক্তিসঙ্গত কারণও রয়েছে?

* কোরআনে বলা হয়েছে, ‘আর স্ত্রীদের জন্য রয়েছে ঐরূপ অধিকার, যেরূপ রয়েছে তাদের উপর পুরুষের, ন্যায়সঙ্গত ভাবে।’ কিন্তু তারপরই বলা হয়েছে, ‘পুরুষদের রয়েছে নারীদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব’। এতে কি নারীদের মর্যাদা অবনমিত হয়নি?

** এর অর্থ কিন্তু অন্যায় কর্তৃত্ব ও আধিপত্য নয় এবং গুণগত শ্রেষ্ঠত্বও নয়, দুনিয়া-আখেরাতের শ্রেষ্ঠত্ব নির্ধারিত হয় তাকওয়া দ্বারা। আর এ ক্ষেত্রে নারী, পুরুষ থেকে শ্রেষ্ঠ হতে পারে। এখানে শুধু বলা হয়েছে পরিচালনার শ্রেষ্ঠত্বের কথা, যেমন বলা হয়েছে

قوامون على النساء

তো পরিবার নামক প্রতিষ্ঠানটির একজন পরিচালক তো হতেই হবে।

আগেও বলেছি, নারীকে আল্লাহ সৌন্দর্য দান করেছেন, এমন সৌন্দর্য যার তুলনা সৃষ্টিজগতের কোথাও নেই। সেই সঙ্গে দিয়েছেন দুর্বলতা, এমন দুর্বলতা যা পুরুষের ক্ষেত্রে কল্পনাও করা যায় না। পক্ষান্তরে পুরুষকে সৌন্দর্য দেননি, দিয়েছেন শক্তি; শারীরিক, মানসিক, স্বাস্থ্যগত শক্তি এবং অন্যান্য শক্তি। তো এসব শক্তি হচ্ছে তার বৈশিষ্ট্য, যার কারণে সে লাভ করেছে পরিচালনা ও নেতৃত্বের মর্যাদা। প্রশ্ন উঠতে পারে, তাই সঙ্গে সঙ্গে বলা হয়েছে,

والله عزيز حكيم

(আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, মহাপ্রজ্ঞাময়, অর্থাৎ সুতরাং প্রশ্ন করো না, বরং বিশ্বাস করো, আস্থা স্থাপন করো এবং আনুগত্য করো।)

*

الرجال قوامون على النساء بما فضل الله بعضكم على بعض





(পুরুষরা নারীদের উপর ব্যবস্থাপক, ঐ শ্রেষ্ঠত্বের কারণে যা আল্লাহ তোমাদের একের উপর অন্যকে দান করেছেন।) এখানেও এসেছে শ্রেষ্ঠত্বের বিষয়টি

** এখানেও একই কথা। এটা গুণের শ্রেষ্ঠত্ব নয়, বৈশিষ্ট্যের শ্রেষ্ঠত্ব।

* এবার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। এই যে বলা হয়, পুরুষের তুলনায় নারী অনেক সম্পদ পায়, মোহর পায়, ভরণপোষণ পায়, উত্তরাধিকার পায়, কিন্তু প্রশ্ন হলো বাস্তবেও কি তারা তা পায়?

** আমার ভাই, এবার আপনি এসেছেন আসল জায়গায়! এবার আপনি হাত রেখেছেন আমার ব্যথার শিরায়।

‘সভ্যতা’র যখন থেকে শুরু নারী শুধু লাঞ্ছনা ও নির্যাতনেরই শিকার হয়েছে। একমাত্র ইসলামই তাকে দিয়েছিলো যথাযথ মর্যাদা, অধিকার ও নিরাপত্তা, যা সে ইসলামের সোনালী যুগে পূর্ণমাত্রায় ভোগ করেছে। কিন্তু তারপর আবার অন্ধকার।

একটা কথা আমি প্রায় বলি, ইসলাম নারীকে অনেক কিছু দিয়েছে, কিন্তু উদাসীন মুসলমানরা নারীকে কিছু দেয়নি, শুধু বঞ্চিত করেছে, এখনো করছে। এক্ষেত্রে যত খারাপ লাগুক, আমি বলবো, আলেমসমাজও দায়ী। কারণ নারীকে তারা ছায়াদান করেনি।

পক্ষান্তরে তথাকথিত নারীবাদীরা নারীকে শুধু ব্যবহার করছে স্বার্থসিদ্ধির জন্য। নারীর ইজ্জত-আবরু, মান-মর্যাদা, অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কথা তারা ভাবে না। এভাবে নারী শুধু বঞ্চনারই শিকার হয়ে চলেছে।

* কিন্তু সরকারের দায়িত্ব ছিলো আইন করে শরীয়তপ্রদত্ত নারীর প্রাপ্য নিশ্চিত করা।

** অবশ্যই, আর আমাদের দায়িত্ব ছিলো নারীর পক্ষ হয়ে আন্দোলন করা এবং সরকারকে বাধ্য করা, আমরা তা করিনি।

* নারী-উন্নয়নের ক্ষেত্রে এনজিওগুলোর ভূমিকা সম্পর্কে আপনার কী মত?

** ওরা আসলে নিজ নিজ স্বার্থ উদ্ধার করছে। গ্রামীণ নারীর দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে সত্যিকার অর্থে তারা তেমন কিছু করেনি। ব্র্যাক বলেন, প্রশিকা বলেন, সবাই মূলত দাতাদের ইচ্ছাপূরণের হাতিয়ার।

দাতারাও কিন্তু চায় না, এ দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর হোক। দারিদ্র্য বিমোচনই যদি উদ্দেশ্য হতো তাহলে যে পরিমাণ সম্পদ এসেছে তাতে দারিদ্রে্যর চিহ্নমাত্র থাকার কথা নয়।

গ্রামীণফোন কেন করা হলো? অন্যান্য ফোনকোম্পানির কথা বাদ। কিন্তু গ্রামীণফোন! সত্তরভাগ মুনাফা কেন চলে যাচ্ছে বিদেশে? সেই তুলনায় গ্রামের দরিদ্রজনগোষ্ঠীর কী ফায়দা হচ্ছে?

আর দারিদ্র বিমোচনের জন্য আমরাই বা কী করব। এখন তো কিছু করারও সুযোগ নেই। না করলে অপবাদ দেবে, আবার করতে গেলে আসবে হামলা, মামলা ও বিভিন্ন রকম বাধা। মুফতি ইবরাহীম ছাহেবের কথা কি মনে আছে আপনার? করযে হাসানা তহবিল করেছিলেন, যাতে এনজিও বা গ্রাম্যমহাজন থেকে সুদ না নিতে হয়। যথেষ্ট সাড়া জেগেছিলো। কিন্তু তাতে তো ব্যবসায়ীদের পুঁজি নষ্ট হয়ে যায়! পুঁজি মানে দারিদ্র্য। তাই তাকে নাজেহালের চূড়ান্ত করা হলো। তারপরও আমাদের গঠনমূলক কিছু একটা করা দরকার।

* এখন আমরা কী করতে পারি? কোন পথে অগ্রসর হতে পারি?

** আজ সূর্য ডোবার আগেই ‘নারী-অধিকার রক্ষা কমিটি (মজলিস)’ করা হোক। যতটুকু শক্তি আছে, পুরো শক্তি নিয়ে নারীর অধিকার রক্ষার আন্দোলন করা হোক। নারীনির্যাতনের প্রতিটি ঘটনায় নারীর পাশে আমাদের দাঁড়ানো দরকার।

* কীভাবে সম্ভব, আমাদের হাতে তো মিডিয়া নেই, পত্রপত্রিকা নেই, টিভি চ্যানেল নেই?

** কী আছে, কী নেই, তা বলে কোন লাভ নেই। নেই কেন? যা আছে তা আপনারা কদ্দুর ব্যবহার করেছেন? সারা বাংলাদেশে প্রতি সপ্তাহে একবার বক্তব্য রাখার সুযোগ আছে আপনাদের। এটাকে আপনারা নারীর অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার কাজে শতকরা কত অংশ ব্যবহার করেছেন? আমরা আলেমসমাজ মৌসুমি তৎপরতার মানুষ। শত্রুরা একটা ঢিল ছোঁড়ে, আমাদের জলাশয়ে কিছু তরঙ্গ জাগে, তারপর আবার নিস্তরঙ্গ সময় পার হতে থাকে। এভাবে আর যাই হোক, দায়িত্ব পালন হবে না।

* এ ক্ষেত্রে তরুণ ও নবীন আলেমদের প্রতি আপনার বার্তা?

** প্রথমত আমাদের এগিয়ে আসতে হবে নিজেদের পারিবারিক জীবনে। আমাদের নারীরা যেন আমাদের হাতে নিগৃহীত না হয়। কোরআন ও সুন্নাহর প্রাপ্য অধিকার ও মর্যাদা যেন তারা আমাদের কাছে পায়, মা ও বোন হিসাবে, স্ত্রী ও কন্যা হিসাবে। আমাদের প্রতিটি পরিবার যেন হয়ে ওঠে নারী-অধিকার ও নারী-মর্যাদার আদর্শ অঙ্গন।

দ্বিতীয়ত নারীর অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা দরকার, মুখে এবং কলমে। জুমুআর খোতবায়, ঘরোয়া আলোচনায়। পত্র-পত্রিকা ও বইপত্রের মাধ্যমে।

আমাদের তরুণ আলেমদের কলম থেকে লেখা কম বের হচ্ছে না, কিন্তু জরিপ করে দেখুন, নারীর অধিকার ও মর্যাদা রক্ষার পক্ষে তাদের লেখার পরিমাণ কত?

তৃতীয়ত মোহরব্যাংক বা নারীব্যাংকজাতীয় একটা মডেল দাঁড় করানো দরকার। এটি একটি সুদূরপ্রসারী ও বৈপ্লবিক চিন্তা। কয়েকজন উদ্যোমী আলিমের একত্র হওয়া দরকার, ভিত্তি স্থাপন করা দরকার। শুরু করতে বিরাট কিছু লাগে না। আমাদের তরুণ আলিমদের মধ্যে একজনো কি নেই, যে এমন একটি উদ্যোগ নিতে পারে?

ইসলাম তো নারীকে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দিয়েছে, কিন্তু এর সুফল তারা পাচ্ছে না। মোহর ও মীরাছ একে তো তারা পায় না, যা পায় তা বিনিয়োগ করতে পারে না। কয়েকজন নিষ্ঠাবান ও উদ্যোগী আলিম যদি এক্ষেত্রে এগিয়ে আসে তাহলে বিরাট কাজ হয়। তারা নিজেদের মহলেই এটা শুরু করুক, একেবারে ব্যক্তিগত পর্যায়ে, তারপর ধীরে ধীরে তা সম্প্রসারিত করুক। ব্যাংক নাম হওয়ারও তো দরকার নেই। যদি এখলাছের সঙ্গে সঠিক নিয়মে এটা করা হয়, ব্যক্তিগত ফায়দার চিন্তা যদি না করা হয়, বরং উম্মতের অসহায় নারীসমাজের সেবা ও কল্যাণের চিন্তা শুধু করা হয়, তাহলে আমার বিশ্বাস, অবশ্যই আল্লাহ তাদের সাহায্য করবেন।

* একটা কথা মনে পড়ল। বলবো?

** বলুন।

* আদালতের মাধ্যমে ফতোয় নিষিদ্ধ করার একটা পাঁয়তারা চলছে। এ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করবেন?

** হাতুড়ে ডাক্তারদের অপচিকিৎসার অপরাধে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের চিকিৎসা নিষিদ্ধ করে দেওয়া হল। এ সম্পর্কে আপনি মন্তব্য করুন।

* আপনি দীর্ঘ সময় দিয়েছেন এবং আলহামদু লিল্লাহ, অনেক মূল্যবান কথা এসেছে। আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন।

** কথা তো হয়েছে, কিন্তু হওয়া দরকার কাজ।

* হয়ত আল্লাহর কোন বান্দার কানে কথাগুলো পড়বে, আর তিনি কর্মে অগ্রসর হবেন!

** আল্লাহ যেন তাই করেন।

[গত ২২ রবিউস সানী, ২৮ মার্চ, মঙ্গলবার মাদরাসাতুল মাদীনার কুতুবখানায় হযরত মাওলানা আবু তাহের মিসবাহ দামাতবারাকাতুহুম এই সাক্ষাতকারটি প্রদান করেন। সাক্ষাতকারটি গ্রহণ করেছেন মাওলানা মুহাম্মাদ যাকারিয়া আবদুল্লাহ। সঙ্গে ছিলেন মাওলানা আবদুল্লাহ মাসুম]

সুত্রঃ http://www.alkawsar.com/article/383


২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অতিরিক্ত বা অতি কম দুটোই সন্দেহের কারণ

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

অনেক দিন গল্প করা হয়না। চলুন আজকে হালকা মেজাজের গল্প করি। সিরিয়াসলি নেয়ার কিছু নেই৷ জোসেফ স্টালিনের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। তিনি দীর্ঘ ২৯ বছর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধান নেতা ছিলেন। বলা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সীমানা পিলার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮



বৃটিশ কর্তৃক এদেশে ম্যাগনেটিক পিলার স্থাপনের রহস্য।
ম্যাগনেটিক পিলার নিয়ে অনেক গুজব ও জনশ্রুতি আছে, এই প্রাচীন ‘ম্যাগনেটিক পিলার' স্থাপন নিয়ে। কেউ কেউ এটিকে প্রাচীন মূল্যবান ‘ম্যাগনেটিক’ পিলার... ...বাকিটুকু পড়ুন

মাথায় চাপা ভূত ভূত ভূতং এর দিনগুলি

লিখেছেন শায়মা, ৩১ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫


এই যে চারিদিকে এত শত কাজ কর্ম, ঝামেলা ঝক্কি, ক্লান্তি শ্রান্তি সব টপকে আমার মাথায় আজও চাপে নানান রকম ভূত। এক ভূত না নামতেই আরেক ভূত। ভূতেদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (দ্বিতীয় অংশ)

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:০৫


আত্মস্মৃতি: কাঁটালতা উঠবে ঘরের দ্বারগুলায় (প্রথমাংশ)
আমাদের সদ্য খনন করা পুকুরটা বৃষ্টির পানিতে ভেসে গেল। যা মাছ সেখানে ছিল, আটকানোর সুযোগ রইল না। আমি আর দুইবোন শিউলি ও হ্যাপি জালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিজের পাসওয়ার্ড অন্যকে দিবেন না ;)

লিখেছেন অপু তানভীর, ৩১ শে মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৭



কথায় আছে যে পাসওয়ার্ড এবং জাঙ্গিয়া অন্যকে দিতে নেই । মানুষ হিসাবে, বন্ধু হিসাবে প্রেমিক/প্রেমিকা হিসাবে অথবা আজ্ঞাবহ হওয়ার সুবাদে আমরা অন্যকে ব্যবহার করতে দিই বা দিতে বাধ্য হই।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×