আজ ঐতিহাসিক ৭ ই মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধূর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে জাতি খুঁজে পেয়েছিল জীবনের দিশা, সঙগ্রাম করার অনুপ্রেরণা। বঙ্গবন্ধুর সেই মহাকব্যিক ভাষণে উদ্দীপ্ত হয়ে আমরা নুতুন করে আবার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ব। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক সেই ভাষণে উদ্দীপ্ত হয়ে নিরস্ত্র বাঙ্গালী যেমন ঝাঁপিয়ে পড়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও এদেশীই দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-সামসদের উপর। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত আজ বিকাল ৩ টার গণজাগরণ মঞ্চের মহাসমাবেশ সফল করি। তেমনি আজকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত গণজাগরণ মঞ্চের মহাসমাবেশ থেকে আমাদের শপথ নিতে হবে, মহান মুক্তিযুদ্ধের সেই পরাজিত শক্তি জামায়াতী ইসলামী ও আজকের নব্য রাজাকারদের প্রতিরোধ ও প্রতিহত করার। পবিত্র এদেশের মাটিতে কোন রাজাকার ও নব্য রাজাকারের ঠাঁই নেই, এদেশের মাটিতে তাদের কোন ঠাই হতে পারে না। আসুন আজকের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গণজাগরণ মঞ্চের মহসমাবেশকে সফল করি।এবং সেই সাথে আগামীকাল ৮ই মার্চ নারী দিবসে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে গণজাগরণ মঞ্চ-এ নারী জাগরণীয় সমাবেশকে সফল করি। আর একবার সেই ঐতিহাসিক চেতনাকে বুকে ধারণ করে দেশবিরোধী সকল চক্রান্তকে নসাৎ করে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণাকে সামনে রেখে দেশকে আবার শত্রু মুক্ত করি। জয় বাংলা। জয়বাংলা শ্লোগানে এদেশর শত্রু দের হৃদয় আত্মা কাপিয়ে তুলি।
“স্বাধীনতার মাস, উত্তাল মার্চ,
অগ্নিঝরা মার্চে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলুন
একাত্তেরর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
তুমি কে আমি কে বাঙ্গালী, বাঙ্গালী।
তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা, মেঘনা, যমুনা।
রাজাকারের ঠিকানা ফাঁসির পর পাকিস্তানের মোহনা।
একটাই দাবি ফাঁসি, ফাঁসি।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
ইনশাল্লাহ জয় আমাদের হবে।
জয়বাংলা।”