ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালরে বছিানায় শুয়ে কাঁদছে এক তরুণ। নাম লমিন হোসনে। বয়স ১৬ বছর তনি মাস। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় তার থাকার কথা ছলি এইচএসসি পরীক্ষাকন্দ্রে।ে কন্তিু সে শুয়ে আছে হাসপাতাল।ে তার বাঁ পা কটেে ফলো হয়ছে।ে কারণ, র্যাব অস্ত্র ঠকেয়িে গুলি করছেে তার ওই পায়।ে র্যাব এর ভাষায় ‘সন্ত্রাসী’ এই তরুণরে চকিৎিসা চলছে গ্রামরে মানুষরে র্আথকি সহায়তায়।
ঝালকাঠরি রাজাপুর উপজলোর সাতুরয়িা গ্রামরে দনিমজুর তোফাজ্জল হোসনেরে ছোট ছলেে লমিন। কাঠালয়িা পজিএিস কারগিরি কলজেরে এইচএসসি পরীর্ক্ষাথী স।ে গত ২৩ র্মাচ বকিলেে লমিন মাঠ থকেে গরু আনতে বাড়রি বাইরে যায়। পথে স্থানীয় শহীদ জমাদ্দাররে বাড়রি সামনের্ যাব-৮-এর একটি দল তাকে সামনে পয়েে র্শাটরে কলার ধরে নাম জজ্ঞিসে কর। মিলন নজিকেে ছাত্র বলে পরচিয় দয়ে। কন্তিুর্ যাবরে এক সদস্য কথার্বাতা ছাড়াই তার বাঁ পায়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে দেয়। মিলন সেখানে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়।
আজকের প্রথম আলোতে প্রকাশিত এ সংবাদ পড়ে আমাদের দেশের নীতি নির্ধারকরা কি মন্তব্য করবেন তা জানি না, তবে বিবেকবান মানুষদের কাছে এমার প্রশ্নটা থেকে গেল। কারন পবিত্র কোরআনের বানী “বিবেক হচ্ছে পৃথিবীর শেষ্ঠ আদালত।”
র্যাবের হাতে নির্যাতিত মিলন নামের এ তরুনের বিচার কোথায় হবে তা এদেশের বিবেকবান মানুষগুলো জানতে চায়।
একানে ক্লিক