somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেদিন আকাশে শ্রাবনের মেঘ ছিল, ছিল না চাঁদ...

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(গানের লিংক নিচে)

আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ। জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের এই দিনে রমনা রেসকোর্স বর্তমান সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে লাখো জনতার উপস্থিতিতে মুক্তিকামী বাঙ্গালির মুক্তির সনদ ঘোষনা করেন। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বাংলার বুকে স্পন্দিত হবে তার সেই বজ্রকন্ঠের ঘোষনা-
"এবারের সংগ্রাম-আমাদের মুক্তির সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম- স্বাধীনতার সংগ্রাম
জয় বাংলা।"


বঙ্গবন্ধুর ন্যায় আজ আমরাও বলতে চাই-
"এবারের সংগ্রাম - দেশকে কলংক মুক্ত করার সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম- রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ পাওয়ার সংগ্রাম।"

প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা, আগামীকাল সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে "জাগরন মঞ্চের" মহাসমাবেশ। সবাই উপস্থিত থেকে স্বাধীনতা বিরোধীদের দেখিয়ে দিন- আমরা বাঙালি- আমরা বাংলাদেশী- এদেশ আমাদের। এখানে পরাজিত পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের ঠাঁই নাই।

এই ঐতিহাসিক দিন উপলক্ষে ব্লগার বন্ধুদের জন্য সেই প্রিয় গান-
"সেদিন আকাশে শ্রাবণের মেঘ ছিল, ছিল না চাঁদ।"

কণ্ঠ ও সুরঃ সাদী মহম্মদ
কথাঃ অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ

সাদী মোহাম্মদের বলেনঃ
১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসের কথা। একদিন হারুন ভাইয়ের [খ. ম. হারুন] কার্যালয়ে গেলাম। খানিক আলাপচারিতার পর তিনি আমাকে বললেন, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একটি দেশের গান লিখেছেন। ঠিক দেশের গান নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখা গান এটি। তিনি আমাকে গানটি সুর করে দেওয়ার জন্য বললেন। আমি মূলত গান সুর করি না। মন-প্রাণ দিয়ে সবসময় রবীন্দ্রসঙ্গীত গাই। তবে মাঝে মধ্যে নিছক শখের বশে গানে সুর দিয়েছি। কী আর করা! একদিকে হারুন ভাইয়ের অনুরোধ, অন্যদিকে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের লেখা গান। আমার গায়কীর অনেক বড় একজন ভক্ত আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। তার ওপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান_ সব মিলিয়ে না করতে পারলাম না। গানের কথা না দেখেই জানিয়ে দিলাম সুর করব।
গানের কথা যখন আমার হাতে এসে পৌছল তখন একটু দ্বিধায় পড়ে গেলাম। পুরো গানের মধ্যে কোনো ছন্দময়তা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। ওই মুহূর্তে কী করব সেটা ভেবে কূলকিনারা হচ্ছিল না। কিন্তু গানের সুর তো আমাকে করতেই হবে। খানিক সংকোচ নিয়ে তাই ফোন দিলাম অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের কাছে। খুব বিনয়ের সঙ্গে তাকে বললাম, 'সুরের খাতিরে যদি গানের কথা পরিবর্তন করা হয় তাহলে কি কোনো সমস্যা হবে?' তিনি আমাকে বললেন_ 'সুরের জন্য যা কিছু কাটছাঁট করা প্রয়োজন সেটা তুমি করে নাও। এতে আমার কোনো আপত্তি নেই।' আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের অভয় পেয়ে সতর্কতার সঙ্গে গানের কথায় কিছু পরিবর্তন আনলাম। শুরু করলাম 'সেদিন আকাশে শ্রাবণের মেঘ ছিল, ছিল না চাঁদ' গানটি সুর করার কঠিন কাজ। এখনকার মতো ওই সময়ও আমি সঙ্গীত কলেজে শিক্ষকতা করি। একদিন কলেজে যাওয়ার জন্য ছাতা মাথায় ঘর থেকে বের হই। মাথায় তখনও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা ওই গানের সুর খুঁজে বের করার পোকা ঘুরঘুর করছে। রিকশায় চড়ে গুনগুনিয়ে গানের সুর খুঁজে বের করার চেষ্টা করছিলাম। রিকশায় বসেই একসময় গানের প্রথম চার লাইনের জন্য মনের মতো একটা সুর পেলাম। তখন আমার আনন্দ আর কে দেখে! রিকশা থেকে নেমে সোজা চলে যাই আমাদের শিক্ষকদের জন্য নির্ধারিত বসার কক্ষে। তখন আমার একটি ক্লাস ছিল। তাই সব ছাত্রছাত্রী শিক্ষকদের কক্ষের সামনে জটলা পাকিয়ে দাঁড়িয়ে। কিন্তু কোনো কিছু খেয়াল না করে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। দ্রুত গানটির প্রথম অন্তরা সুর করে ফেলি। দরজার বাইরে অপেক্ষমাণ আমার শিক্ষার্থীদের মধ্যে তখন চরম কৌতূহল এই ভেবে_ 'স্যার কেন এমন করে দরজা আটকে দিলো?' গানের সুর তুলে বাইরে এসে ওদের বললাম, আমি নতুন একটি গানের কাজ করছি। শিক্ষার্থীদের অনুরোধে পরদিন ক্লাসে ওই গানের প্রথম অন্তরা গেয়ে শুনিয়েছিলাম। কিন্তু ওরা কিছুতেই বুঝতে পারেনি এটা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান। এটাই আমি চেয়েছিলাম। এটি যে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান তা যেন সহজে কেউ বুঝতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখেছিলাম। গানের মর্ম অনুধাবনের পরই যেন মানুষ বুঝতে পারে এটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখা গান। টানা চার মাসের প্রচেষ্টায় গানটি মনের মতো সুর করতে পেরেছিলাম।

(সাদী মোহাম্মদের কথার অংশটুকু কপি পেস্ট)

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয় ৭ই মার্চ


আগামীকাল ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ। জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের এই দিনে রমনা রেসকোর্স বর্তমান সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে লাখো জনতার উপস্থিতিতে মুক্তিকামী বাঙ্গালির মুক্তির সনদ ঘোষনা করেন। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন বাংলার বুকে স্পন্দিত হবে তার সেই বজ্রকন্ঠের ঘোষনা-
"এবারের সংগ্রাম-আমাদের মুক্তির সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম- স্বাধীনতার সংগ্রাম
জয় বাংলা।"


বঙ্গবন্ধুর ন্যায় আজ আমরাও বলতে চাই-
"এবারের সংগ্রাম - দেশকে কলংক মুক্ত করার সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম- রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ পাওয়ার সংগ্রাম।"

প্রিয় ব্লগার বন্ধুরা, আগামীকাল সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে "জাগরন মঞ্চের" মহাসমাবেশ। সবাই উপস্থিত থেকে স্বাধীনতা বিরোধীদের দেখিয়ে দিন- আমরা বাঙালি- আমরা বাংলাদেশী- এদেশ আমাদের। এখানে পরাজিত পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের ঠাঁই নাই।

এই ঐতিহাসিক দিন উপলক্ষে ব্লগার বন্ধুদের জন্য সেই প্রিয় গান-
"সেদিন আকাশে শ্রাবণের মেঘ ছিল, ছিল না চাঁদ।"

কণ্ঠ ও সুরঃ সাদী মহম্মদ
কথাঃ অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ

সাদী মোহাম্মদের বলেনঃ
১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসের কথা। একদিন হারুন ভাইয়ের [খ. ম. হারুন] কার্যালয়ে গেলাম। খানিক আলাপচারিতার পর তিনি আমাকে বললেন, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ একটি দেশের গান লিখেছেন। ঠিক দেশের গান নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখা গান এটি। তিনি আমাকে গানটি সুর করে দেওয়ার জন্য বললেন। আমি মূলত গান সুর করি না। মন-প্রাণ দিয়ে সবসময় রবীন্দ্রসঙ্গীত গাই। তবে মাঝে মধ্যে নিছক শখের বশে গানে সুর দিয়েছি। কী আর করা! একদিকে হারুন ভাইয়ের অনুরোধ, অন্যদিকে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের লেখা গান। আমার গায়কীর অনেক বড় একজন ভক্ত আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। তার ওপর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান_ সব মিলিয়ে না করতে পারলাম না। গানের কথা না দেখেই জানিয়ে দিলাম সুর করব।
গানের কথা যখন আমার হাতে এসে পৌছল তখন একটু দ্বিধায় পড়ে গেলাম। পুরো গানের মধ্যে কোনো ছন্দময়তা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। ওই মুহূর্তে কী করব সেটা ভেবে কূলকিনারা হচ্ছিল না। কিন্তু গানের সুর তো আমাকে করতেই হবে। খানিক সংকোচ নিয়ে তাই ফোন দিলাম অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের কাছে। খুব বিনয়ের সঙ্গে তাকে বললাম, 'সুরের খাতিরে যদি গানের কথা পরিবর্তন করা হয় তাহলে কি কোনো সমস্যা হবে?' তিনি আমাকে বললেন_ 'সুরের জন্য যা কিছু কাটছাঁট করা প্রয়োজন সেটা তুমি করে নাও। এতে আমার কোনো আপত্তি নেই।' আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের অভয় পেয়ে সতর্কতার সঙ্গে গানের কথায় কিছু পরিবর্তন আনলাম। শুরু করলাম 'সেদিন আকাশে শ্রাবণের মেঘ ছিল, ছিল না চাঁদ' গানটি সুর করার কঠিন কাজ। এখনকার মতো ওই সময়ও আমি সঙ্গীত কলেজে শিক্ষকতা করি। একদিন কলেজে যাওয়ার জন্য ছাতা মাথায় ঘর থেকে বের হই। মাথায় তখনও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা ওই গানের সুর খুঁজে বের করার পোকা ঘুরঘুর করছে। রিকশায় চড়ে গুনগুনিয়ে গানের সুর খুঁজে বের করার চেষ্টা করছিলাম। রিকশায় বসেই একসময় গানের প্রথম চার লাইনের জন্য মনের মতো একটা সুর পেলাম। তখন আমার আনন্দ আর কে দেখে! রিকশা থেকে নেমে সোজা চলে যাই আমাদের শিক্ষকদের জন্য নির্ধারিত বসার কক্ষে। তখন আমার একটি ক্লাস ছিল। তাই সব ছাত্রছাত্রী শিক্ষকদের কক্ষের সামনে জটলা পাকিয়ে দাঁড়িয়ে। কিন্তু কোনো কিছু খেয়াল না করে দরজা বন্ধ করে দিয়েছিলাম। দ্রুত গানটির প্রথম অন্তরা সুর করে ফেলি। দরজার বাইরে অপেক্ষমাণ আমার শিক্ষার্থীদের মধ্যে তখন চরম কৌতূহল এই ভেবে_ 'স্যার কেন এমন করে দরজা আটকে দিলো?' গানের সুর তুলে বাইরে এসে ওদের বললাম, আমি নতুন একটি গানের কাজ করছি। শিক্ষার্থীদের অনুরোধে পরদিন ক্লাসে ওই গানের প্রথম অন্তরা গেয়ে শুনিয়েছিলাম। কিন্তু ওরা কিছুতেই বুঝতে পারেনি এটা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান। এটাই আমি চেয়েছিলাম। এটি যে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গান তা যেন সহজে কেউ বুঝতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখেছিলাম। গানের মর্ম অনুধাবনের পরই যেন মানুষ বুঝতে পারে এটা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ড নিয়ে লেখা গান। টানা চার মাসের প্রচেষ্টায় গানটি মনের মতো সুর করতে পেরেছিলাম।

(সাদী মোহাম্মদের কথার অংশটুকু কপি পেস্ট)

জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয় ৭ই মার্চ

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৭
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যাড গাই গুড গাই

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

নেগোশিয়েশনে একটা কৌশল আছে৷ ব্যাড গাই, গুড গাই৷ বিষয়টা কী বিস্তারিত বুঝিয়ে বলছি৷ ধরুন, কোন একজন আসামীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে৷ পারিপার্শ্বিক অবস্থায় বুঝা যায় তার কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

টান

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২২


কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর
বিচ্যুতি ঠেকা‌তে ছু‌টির পাহাড়
দিগন্ত অদূর, ছ‌বি আঁকা মেঘ
হঠাৎ মৃদু হাওয়া বা‌ড়ে গ‌তি‌বেগ
ভাবনা‌দের ঘুরপাক শূণ্যতা তোমার..
কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর।
:(
হাঁটুজ‌লে ঢেউ এ‌সে ভাসাইল বুক
সদ্যযাত্রা দম্প‌তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরী

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরীঃ


১। নিজের সিভি নিজে লেখা শিখবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টোমাইজ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কম্পিউটারের দোকান থেকে সিভি বানাবেন না। তবে চাইলে, প্রফেশনাল সিভি মেকারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি

অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×