ফেইসবুকের গ্রাফিক্স সার্চ অপশনের কারনে ফেন্ড লিস্টের কেউ অন্য কারো সে ফ্রেন্ড লিস্টের বাইরের হলেও ফটুকে লাইক দিলে বা মন্তব্য করলে তা নিউজ ফিডে বা হোম পেইজে চলে আসে। আর সে কারনে এক বড় ভাইয়ের লাইকের কারনে দেখি হোম পেইজে এক সুন্দরী মেয়ের ফটুক। নাম হইল গিয়ে নুসরাত জাহান স্বর্ণা উঠতি মডেল।মেয়েটাকে অনেক ভাল লেগে গেল। ভাবলাম যাই আর কয়েকটা ফটু দেখে আসি। মেয়ের টাইম লাইনে গিয়ে দেখি আরিফ জেবতিকের স্ট্যাস্টাস শেয়ার করা।একটু অখুশি হলাম।বোঝলাম মেয়েটা চেতনাধারী ও মুক্তমনা। মডেলরা যত মুক্ত মনা হবে আমাদের তত মজা, বলে মনটাকে প্রবোধ দিলাম/
কিন্তু একটু পরে একটা পোষ্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। দেখলাম সে ট্রাডিশনাল মডেলদের মত না। কারন আরং এর এই বিতর্কিত এডটা নিয়ে তার চুলকানি আছে।
কিন্তু তাকিয়ে দেখি ওমা হেতি কি লিখছে??? আরং নাকি ডঃ ইউনুস প্রতিষ্টান। আর তাই সে ডঃ ইউনুসকে এক হাত নিল।
একজন আবার ভুল ধরিয়ে মন্তব্য করল।
কিন্তু আমাদের এই মাকাল ফল আপা তো আবার মুক্তমনা। তাই তার কথা ই শেষ কথা। আর এজন্য উনি দিলেন ছাকনি তত্ত্ব।
গুগোল ইউকিপিডিয়াও মিথ্যা তার কাছে।
গুগোলে নাকি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে সঠিক তথ্য নেই। না থাক্তেও পারে, কারন দ্বিতীয় বঙ্গবন্ধুর কথা মনে হয় নাই গুগোলে।
আরং এর অর্থায়ন করে নাকি ডঃ ইউনুস। এত কিছুর পরও আবালটা ভুল স্বীকার করল না। ভুল স্বীকার মহত্ত্ব বাড়ায়। মিথ্যা খালি মুর্খতাই প্রকাশ করে এই কচি হাম্বাটা জানে না। আবাল আর কারে বলে। কাদের আজ আমরা অনুসরন করি (বাস্তবে বা ভার্চুয়ালে)।
কি আছে আমাদের কপালে।
এই জন্যই তো বলি হাম্বাদের আজ দুরাবস্থা কেন?? তথ্যমূলক পোষ্টে কেন আসে না ডিফেন্ড করতে। আমাদের এই আপা কিন্তু কচি হাম্বা।
বিঃ দ্রঃ কেউ আবার একে নারী অবমাননা হিসেবে দেইখেন না।