somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্রিকেট নিয়ে যৌগিক জোকস

২১ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(১)
প্রাক্টিসের সময় এক বোলার তার কোচকে গিয়ে বলল, আমি এই মাত্র স্পিট মিটারে দেখলাম, একটু আগে করা আমার করা বলটা ঘণ্টায় ১৫০ মাইল ছিল। এটা আমি কাকে জানাবো?
কোচ বললেন, স্পিট মিটারটার মেকানিককে।

(২)
: রবীন্দ্রনাথ কি কখনো ক্রিকেট খেলে ছিলেন?
: বোধয় খেলে ছিলেন, কারণ তার একটা গানে আছে_' বল দাও মোরে বল দাও।'

(৩)
এক ক্রিকেটার নিজের উন্নতিতে বেশ অভিভূত। তাই এক খেলায় তিনি তাঁর শাশুড়িকে খেলা দেখার দাওয়াত দেন। ব্যাট হাতে ক্রিজে গিয়ে তিনি বেশ নার্ভাস বোধ করেন। তখন পেছনের উইকেট কিপারকে বলেন, 'আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে, এই বলটি আমি ঠিকমতো হিট করতে পারব কি না? গ্যালারির ওইখানে আমার শাশুড়ি বসে আছেন।'
উত্তরে উইকেট কিপার বললেন, 'আমি বাজি ধরে বলতে পারি, তুমি কোনোদিনও অতদূরে তোমার শাশুড়িকে হিট করতে পারবে না।'

(৪)
এক দুর্দান্ত ফাস্ট বোলারের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাবার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বেরিয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল, তখন ভিড়ের ভেতর থেকে একজনের জোর গলার মন্তব্য, খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো ফিরবেন, তখন না হয় আটকে দেবেন!

(৫)
খুব বাজে শট খেলে এক ব্যাটসম্যান আউট হয়েছেন। দুর্ভাগ্যবশত তিনিই আবার দলের অধিনায়ক। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে একেবাওে জেরবার অবস্থা ওই অধিনায়কের। না পেরে শেষ পর্যন্ত অধিনায়কটি বললেন, 'আমার জীবনে এর চেয়ে খারাপ শট আমি কখনো খেলিনি।' এক সাংবাদিক দাঁড়িয়ে বললেন, 'আপনি বলতে চাচ্ছেন যে, এর আগেও আপনি কখনো ক্রিকেট খেলেছেন!'
(৬)
মাঠে চলছিল ক্রিকেটের উত্তেজনাকর মুহূর্ত। ব্যাটসম্যানদের অবস্থা খুবই শোচনীয়, খুব বাজে ব্যাট করছিলেন তাঁরা। এ সময় গ্যালারি থেকে চিৎকার ভেসে এলো, 'মফিজ মফিজ তোমার বাড়িতে আগুন লাগছে।' ব্যাটসম্যান ব্যাট রেখে দিয়ে ভোঁ দৌড় দিলেন মাঠের বইরে। কিছু দূর যাওয়ার পর হঠাৎ তাঁর খেয়াল হলো-'আরে আমি দৌড়াচ্ছি কেন? আমার নাম তো মফিজ নয়?'
(৭)
: হ্যালো, আশরাফুল?
: স্যরি, আশরাফুল তো এখন নেই।
: আপনি কে বলছেন?
: আমি বাংলাদেশ দলের টিম ম্যানেজার বলছি।
: সালাম ভাইয়া...। ভালো আছেন।
: হাঁ, ভালো আছি।
: ভাইয়া, আমি ওর বন্ধু বলছি! আশরাফুল কি আছে? একটু কথা বলতাম ।
: আশরাফুল তো এইমাত্র ব্যাট করতে মাঠে নামল। আপনি একটু কষ্ট করে পরে আবার ফোন করুন!
: না, না, আমি ধরছি! আশরাফুল এখনই ফিরে আসবে!

(৮)
সৌরভ গাঙ্গুলী ভারতীয় দলের অধিনায়কত্ব আর জায়গা হারিয়ে তখন খুব বিব্রত অবস্থার মধ্যে আছেন। সেই সময় তাঁর মনের কথা বের করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলেন এক ক্রীড়া সাংবাদিক। অনেক দিন চেষ্টা করার পর সৌরভকে পেলেন সাক্ষাতকারে। সাক্ষাতকারটা ছিল এ রকম:
ক্রীড়া সাংবাদিক: ভারতের খেলা দেখছেন?
সৌরভ: দেখছি তো!
ক্রীড়া সাংবাদিক: বলা হচ্ছে দ্রাবিড়কে আর অধিনায়ক রাখা হবে না। আপনার কী মনে হয়?
সৌরভ: এটা তো আমার ব্যাপার না। এটা বোর্ডের ব্যাপার।
ক্রীড়া সাংবাদিক: বোর্ড যদি এখন দ্রাবিড়কে অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয়?
সৌরভ: তাতে আমার কী বলার আছে। এটা বোর্ড আর দ্রাবিড়ের ব্যাপার।
ক্রীড়া সাংবাদিক: আপনাকে যদি আবার অধিনায়কত্ব দেওয়া হয়?
সৌরভ: দেখুন, আমি এখন দলেই নেই। অধিনায়কত্ব নিয়ে ভাবছি না।
ক্রীড়া সাংবাদিক: না, ধরুন আপনাকে আবার ভারতের অধিনায়ক করা হলো।
সৌরভ: আগে করা হোক, তারপর ভাবব।
ক্রীড়া সাংবাদিক: আপনাকে অধিনায়ক করা হলে, সেটা মেনে নেবেন না?
সৌরভ: কেন মেনে নেব না! ভারতের মতো দলের অধিনায়ক হতে কে না চায়!
পরদিন সংশ্লিষ্ট পত্রিকার ক্রীড়া পাতার শিরোনাম'অধিনায়কত্ব ফেরত চান সৌরভ!'

(৯)
আগামী ম্যাচটি হচ্ছে টিমের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তাই দলের অন্যতম ফাস্ট বোলার পুরো সপ্তাহ ধরে কঠিন পরিশ্রম করলেন। পুরোটা সপ্তাহ তিনি নেটে অনুশীলন করে কাটালেন। সবশেষে ম্যাচের আগের দিন মাঠে প্রাকটিসের এক ফাঁকে তিনি কোচকে জিজ্ঞেস করলেন, 'কোনো পার্থক্য কি চোখে পড়ছে?'
কোচ তাঁকে আগাগোড়া একনজর দেখলেন। তারপর বললেন,'হ্যাঁ, তোমার চুল কাটানোটা ভালো হয়েছে।'

(১০)
স্বর্গ ও নরকের মধ্যে ক্রিকেট ম্যাচ হবে। তাই খুব উত্তেজনা। দুই পক্ষই যার যার দল নিয়ে খুব আশাবাদী। ঈশ্বর অবাক হয়ে শয়তানকে প্রশ্ন করলেন, 'তুমি জয়ের আশা করছ কীভাবে? সব ভালো খেলোয়াড় তো স্বর্গে আছেন।' শয়তান মুচকি হেসে জবাব দিল, 'তাতে সমস্যা নেই। সব আম্পায়ার তো আমার ওপাশে।'
(১১)
কাউন্টি ক্রিকেটের ঘটনা। এক ফিল্ডার গোটা চারেক ক্যাচ মিস করার পরই বুঝেছেন, আজ তাঁর রক্ষা নেই। ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের জটলা দেখে আগে থেকেই বললেন, 'ভাই, আমি কথা বলতে পারব না। আমাকে ট্রেন ধরতে হবে। 'সবাই ছেড়ে দিলেও একটা মন্তব্য উড়ে এলো, 'কোলের কাছের বল ধরতে পারলেন না, স্টেশনের ট্রেন কি ধরতে পারবেন?'
(১২)
বাংলাদেশে এতটা হয়তো হয় না। তবে ম্যাচ হারলে টুকটাক আক্রমণের শিকার তো হতেই হয়। সেবার ঢাকায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশ ম্যাচ হারার পর এমন আক্রমণের শিকার হয়েছিলেন বাংলাদেশের এক ব্যাটসম্যান। নামটা না হয় না-ই বলি। প্রথম বলেই এলবিডাব্লিউ হয়ে ফিরেছেন ব্যাটসম্যানটি। নানা রকম প্রশ্ন ছুটে আসছে আর মাথা নিচু কওে কোনোমতে আত্মরক্ষা করছেন ব্যাটসম্যানটি। হঠাৎ এক সাংবাদিক হাত উঁচু করে জিজ্ঞেস করলেন, 'আপনি পা দিয়ে বলটা খেলতে গেলেন কেন! খেলাটা যে ফুটবল নয় ক্রিকেট, সেটা কি ভুলে গিয়েছিলেন?'

(১৩)
নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা কওে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন। এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি। আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল। তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন, 'কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।' ব্যাটসম্যান তখন বললেন, 'লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।'

(১৪)
এক দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে গেল। তাদের নাবালক মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি কার সঙ্গে থাকতে চাও, মায়ের সঙ্গে?
মেয়েটি বলল, না, মা বড্ড পেটায়!
তাহলে বাবার সঙ্গে?
না, বাবাও ভীষণ পেটায়!
তাহলে কার সঙ্গে থাকতে চাও?
ভারতীয় ক্রিকেট টিমের সঙ্গে। ওরা ভারী ভালোমানুষ, চাইলেও পেটাতে পারে না!

(১৫)
এক ক্রিকেট ভিজিটিং টিম গ্রামে গিয়েছিল সেখানকার লোকদের আয়োজনে এক ক্রিকেট খেলা দেখতে। সেখানে গিয়ে তারা দেখে, সেখানে কোনো স্কোর বোর্ডের ব্যবস্থা নেই । টিমের লোকজন তখন সেই গ্রাম্য আয়োজকদের জিজ্ঞেস করল, আপনারা কোনো স্কোরবোর্ড রাখেন নি, তাহলে খেলার হিসেব রাখেন কী করে?
একজন আয়োজক দাঁত বের কওে হেসে জানাল, দুই দলই মনে মনে হিসেব রাখে, তারপরও যদি দু-একদিন মতান্তর হয়, তখন হাতের কাছে লাঠিসোটা যা কিছু পায়, তাই নিয়ে মাঠে নেমে পড়ে একটা মীমাংসা কওে ফেলে!

(১৬)
এক দুর্দান্ত ব্যাটসম্যান এক ফাস্ট বোলারকে এসে এসে নাজেহাল করে সমানে ছয়-চার পেটাচ্ছিল। এমন সময় প্যাভিলিয়ন থেকে একজন দৌড়ে এসে তার কানে কানে কী যেন বলে যাওয়ার পর থেকেই ব্যাটসম্যানের খেলা পড়ে গেল। তাকে খুব অধৈর্য দেখাচ্ছিল। ফাস্ট বোলার তার বল করার আগে আস্তে আস্তে যখন তার দৌড় শুরু করার জায়গায় যাচ্ছিল, তখন ব্যাটসম্যান চেঁচিয়ে আম্পায়ারকে বলল, আমার বাড়ি থেকে এইমাত্র খবর এসেছে আমার স্ত্রী খুবই অসুস্থ, সে আমাকে এখনই দেখতে চায়। আম্পায়ার সাহেব কি দয়া করে ঐ হতভাগা বোলারটাকে একটু বলবেন, সে যেন তার দৌড়ের জায়গাটাকে আরো একটু ছোট করে!

(১৭)
ব্যাটসম্যান ছক্কা পেটাবার পর বলটা দর্শকদের ভিতরে গিয়ে পড়েছিল। একজন ফিল্ডার আস্তে আস্তে দৌড়ে গেল সেদিকে। বলটা ফেরত চাইল। কিন্তু বলটা কিছুতেই খুঁজে পাওয়া গেল না। দর্শকদের ভেতর বসে ছিল এক কমবয়সী ছোকরা। সে খুব নিরীহ মুখে জানাল, আমার মনে হয়, বলটা বোধহয় এদিকে পড়ে নি। তবে আমি বাড়ি থেকে একটা বল নিয়ে এসেছি, আপনার খুব প্রয়োজন হলে একশ টাকা দিয়ে সেটা কিনতে পারেন। নেবেন?

(১৮)
একটা বিতর্কিত রান আউটের পর আউট হয়ে যাওয়া ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নের দিকে ফিরে যাচ্ছিল, আম্পায়ারের পাশ দিয়ে যাবার সময় সে বলল, দেখুন, আমি কিন্তু সত্যি সত্যি আউট ছিলাম না!
আম্পায়ার বলল, বটে! সত্যি নাকি মিথ্যা, সেটা কালকের পত্রিকাতেই জানতে পারবে!

(১৯)
দুই ব্যাটসম্যান একজন আরেকজনকে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে। দুজনেরই ভেতরেই সবসময় চাপা রেষারেষি কাজ করে। একদিন তারা পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে কথা বলছিল। কথায় কথায় একজন বলল, স্থানীয় এক ক্লাব আমাকে একটা অন্যরকম প্রস্তাব দিয়েছে। তারা চায় আমি তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাবে জয়েন করে খারাপ খেলে তাদেরকে যেন জিতিয়ে দেই। এজন্য তারা আমাকে বিরাট অঙ্কের টাকা অফার করেছে। কিন্তু বুঝতে পারছি না, কাজটা ঠিক হবে কিনা!
দ্বিতীয়জন সঙ্গে সঙ্গে বলল, এত চিন্তা করার কী আছে, তুমি তো বিনা পয়সাতেই এই কাজটা বরাবরের মতো করে আসছ!

(২০)
তোড়সে ব্যাট চালিয়ে লাঞ্চ আওয়ারে প্যাভিলিয়নে ফিরল এক ব্যাটসম্যান। সবাই তাকে বাহবা জানাচ্ছে, ফুর্তিও চোটে বেশ খানিকটা ড্রিঙ্ক কওে ফেলল সে। তার কিছুক্ষণের মধ্যেই সে আবিষ্কার করল সবকিছুই সে তিনটা করে দেখতে পাচ্ছে। মহা মুশকিল! উপায়ন্তর না দেখে মাঠে যাওয়ার আগমুহূর্তে কোচকে ব্যাপারটা খুলেই বলল সে। কাঁদো কাঁদো মুখে বলল, এখন কী করব আমি, সামনে তিনটা বল ছুটে আসছে দেখলে কোন বলটা পেটাব? কোচ তাকে ধমকা ধমকি না করে সান্ত্বনা দিয়ে বলল, অসুবিধা নেই, তিনটা বল ছুটে আসতে দেখলে তুমি ঠিক মাঝখানের বলটাকেই পেটাবে! ঠিক আছে?
ব্যাটসম্যান মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়ে ফিরে গেল মাঠে। এবং প্রথম বলেই বোল্ড! প্যাভিলিয়নে ফিরে আসতেই কোচ চেঁচামেচি শুরু করল, আমি তোমাকে না বলেছিলাম তিনটা বলের মাঝখানের বলটা পেটাতে! ব্যাটসম্যান আরো কাঁদে কাঁদো মুখে বলল, ওটাই তো পিটিয়েছিলাম ! কিন্তু তিনটা ব্যাটের ডানদিকের ব্যাটটা দিয়ে পিটিয়েছিলাম যে!

(২১)
নিয়মিত ইংল্যান্ডের পরাজয় দেখতে দেখতে বিরক্ত একটি ব্রিটিশ দৈনিক নিচের প্রশ্নোত্তরটি ছেপেছিল:
প্রশ্ন: আশাবাদের চরম নিদর্শন কী?
উত্তর: ইংলিশ ব্যাটসম্যানের সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। জানা কথা যে সানস্ক্রিন পর্যন্ত সূর্যের আলো যাওয়ার আগেই সে আউট হয়ে ফিরবে!
প্রশ্ন: গ্লেন ম্যাকগ্রা ইংল্যান্ডে জন্মালে তিনি কী হতেন?
উত্তর: ব্যাটসম্যান। (মনে রাখবেন, অস্ট্রেলীয় এই বোলারের টেস্টে ব্যাটিং গড় ৭.৩৬ ও ওয়ানডেতে ৩.৮৩)!
প্রশ্ন: ইংলিশ ক্রিকেটারের হ্যাট্রিক মানে কী?
উত্তর: ইংলিশ বোলারদের ডিকশনারিতে এখন আর 'হ্যাট্রিক' বলে কিছু নেই। ব্যাটসম্যানদের কেউ পর পর তিন বলে রান পেলে সেটাই হ্যাট্রিক।
প্রশ্ন: কোনো ইংলিশ খেলোয়াড়ের নামের পাশে ১০০ লেখা থাকলে কী বুঝবেন?
উত্তর: সে অবশ্যই একজন বোলার।
প্রশ্ন: নাসের হুসেন, মার্ক রামপ্রকাশ, গ্রায়েম হিক, অ্যান্ড্রুস স্ট্রাউস, কেভিন পিটারসেনরা দলের বাকিদের চেয়ে কেন এগিয়ে থাকেন?
প্রশ্ন: একজন ইংলিশ ক্রিকেটার কখন নিশ্চিত করে বলতে পারেন, এই ওভারে উইকেট পড়বেই?
উত্তর: যখন তাঁর হাতে ব্যাট থাকে।
উত্তর: যখন তিনি ব্যাট হাতে উইকেটে থাকেন।
প্রশ্ন: মাইকেল জ্যাকসন আর অ্যালেক স্টুয়ার্টের (সাবেক ইংলিশ উইকেট কিপার) মধ্যে মিলটা কী?
উত্তর: দুজনই হাতে দস্তানা পরতেন। যে দস্তানার কোনো ব্যবহার কেউ কখনো দেখেনি।

(২২)
একটা ফ্রি হিট মিস করে ব্যাটস ম্যান বলছিল, 'ইস্, কী একটা চান্স মিস করলাম! মন চাইছে নিজেকেই নিজে পেটাই।
তার আক্ষেপ শুনে সমর্থক দর্শক মন্তব্য ছুঁড়ে দেয়, সে চেষ্টা করো না, তুমি ওটাও মিস করবে।'

(২৩)
এক ক্রিকেট সংগঠক নিজের ক্রিকেট অভিজ্ঞতা নিয়ে এক টক শো' তে বলছে, একটা সময় ছিলো যখন আমাকে ছাড়া আমাদের পাড়ার ক্রিকেট টিম কোন ম্যাচ খেলতেই পারত না। আমি ছিলাম দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য সদস্য।
উপস্থাপক: তারপর?
ক্রিকেট সংগঠক: তারপর আর কি? আমাদের পাড়ার আরো একটা ছেলে ব্যাট বল কিনে ফেললো...

(২৪)
প্রশ্ন: ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল আর একটা টি-ব্যাগের মধ্যে পার্থক্য কোথায় বলতে পারেন?
উত্তর: টি-ব্যাগ অন্তত একবার হলেও কাপের ছোঁয়া পায়।

(২৫)
ক্রিকেট হচ্ছে এমন এক খেলা, যে খানে ২২ গজের পিচ, ২২জন প্লেয়ার, ৩জন অ্যাম্পিয়ার আর অসংখ্য কোচ থাকে।

(২৬)
: দোস্ত, আমরা একটা ক্রিকেট ক্লাব করছি। আমাদের ক্লাবে সদস্য হবি?
: হতাম, কিন্তু আমি তো ক্রিকেটের 'ক'ও জানি না।
: আরে, তাতে কোন সমস্যা নাই। আমাদের তো একটা নির্বাচক দরকার।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নিছক স্বপ্ন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮



©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯



টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহক‍কেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×