একদা ভষ্মেছিলাম রুদ্ধ-দ্বার কক্ষে
তখন কামনাঘ্নি ছিল কনক ধুনী
ভ্রক্ষেপ ছিলনাকো শৈলগিড়ি লংঘিতে
আরক্তিম কপোলে লালী উষ্ণীব ইরানী
অক্টোপাসের আলীঙ্গনে বজ্র আঁটুনি
ঘুম ঘোরে ছিলাম ক্রীত নত নৈবেদ্যে
বীর্যবান বঁপিলো রুদ্রাক্ষ বীজ গর্ভে
ক্ষরণশূণ্য বোধের সুখের ব্যাপন
অখিল হাসি-কান্নায় দোলায়িত মন।।
সেই আধার, অগস্ত্য নক্ষত্রের রাত
শিংশপ ধুপ চন্দনের মিস্টি দহন
ধুমকেতু সাগ্নিক ব্রাক্ষন সওগাত
ক্ষনস্থায়ী উন্মাদনা, রেশ কাটিতেই
কয়লার-অম্লে ঝলসেছিলো অঙ্গদ।।
ভবের বাজারে হয়েছিলাম বৌয়াড়ি
ভৃঙ্গরাজ বৃক্ষের শীতলতা ছোঁয়নি
খন্ডিতা হয়ে বর্ণাশ্রমের হরিজন
অহর্নিশ কাষ্ঠবীন অঙ্গার জ্বলন।।
ফেলে'তো দেইনি অতনুর জন্ম সুহা
স্নিগ্ধ নীলিমায় কাঠিন্যের স্বচ্ছ বোধ
সে আজ ঘরন্তীর স্মৃতিচিহ্নে শূন্য গুহা।।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২৫