somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ম নিয়ে রাজনীতি বনাম ধর্মীয় রাজনীতি:আমার ভাবনা

১৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এই ব্লগের কঠিন কঠিন সব যুক্তিবাজের ভিড়ে আমার লেখাটি পড়ার মত সময় অপচয়কারী ব্লগার খুঁজে পাওয়া দুষ্করই বটে। আমি আসলে ধর্মীয় (ইসলাম) রাজনীতি আর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বিষয়টা সম্পর্কে একটু বিস্তারিত যুক্তিভিত্তিক জ্ঞান অর্জন করতে চাচ্ছিলাম।তাই আপনাদের স্মরণাপন্ন হলাম।আমি এখানে কোনও কুরআন বা হাদীসের আরবি রেফারেন্স দেবনা।জাস্ট আমার অলস মগজ নিসৃত কিছু চিন্তা ভাবনা শেয়ার করব।
তাহলে প্রথমে একটু রাজনীতি নিয়ে প্যাঁচাল পারি।একটা দেশ বা রাষ্ট্র চলতে যে বিষয়গুলো প্রয়োজন হয় তা হল সরকার,অর্থনীতি,শিক্ষানীতি,আইন-আদালত,সমাজ ব্যবস্থা ইত্যাদি।তবে এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ হল অর্থনীতি।আমরা যদি ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে দেখবো অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক স্বাধিকার অর্জনের জন্যই বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন সময়ে বিপ্লব-প্রতিবিপ্লব সাধিত হয়েছে।এরই জের ধরে পুঁজিবাদ এসেছে,পুঁজিবাদ কে হটিয়ে সমাজতন্ত্র এসেছে।বাইবেল এর সামন্তবাদের স্থলে এসেছে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ (যদিও এখন ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ বলতে বাংলাদেশের ইসলামিস্টরা ধর্মহীনতাকে বুঝে থাকেন-এবং তা অনেকাংশেই সঠিক বলে আমার মনে হয়)।
এবার আসুন বিশ্বের বিভিন্ন রাজনৈতিক মতবাদের অর্থনৈতিক দিকগুলো পর্যালোচনা করি।বিশ্বে যত রাজনৈতিক দল আছে তাদের অর্থনৈতিক দর্শন মোটামুটি বড়জোর ২-৩ রকম বলে আমার ধারণা;যথা-১।পুঁজিবাদ ২।সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি ৩।মিশ্র অর্থনীতি।
পুঁজিবাদ: এ অর্থব্যবস্থার মূলনীতি হল একজন ব্যাক্তি বৈধ-অবৈধ যেকোনো উপায়ে যত খুশি সম্পদ অর্জন এবং বৈধ-অবৈধ যেকোনো পথে যত খুশি সম্পদ ব্যয় করতে পারবে।সে ইচ্ছে করলে তার সম্পদ গরিবদের দান করতেও পারে নাও পারে।এটা তার নৈতিকতার উপর নির্ভর করে।এখানে সম্পদে ব্যক্তির অবাধ মালিকানা স্বীকার করা হয়।রাষ্ট্র নির্ধারিত হারে তার কাছ থেকে ট্যাক্স নিতে পারে।এই অর্থব্যবস্থায় ব্যক্তির অবাধ কর্মস্বাধীনতাও স্বীকৃত।
ফলাফল: ধনীরা আরো ধনী হয়।গরীবরা আরো গরীব।ফলে দেখা দেয় শ্রেণীবৈষম্য।
সমাজতন্ত্র: উপরোক্ত ব্যবস্থার শ্রেণীবৈষম্য দূর করার জন্য এবার পৃথিবী জানল সমাজতন্ত্রের কথা।উদ্দেশ্য খুবই মহত্‍ এতে কোনও সন্দেহ নেই।এর মূলকথা হল রাষ্ট্রই হবে সকল সম্পদের মালিক।জনগণ রাষ্ট্রের অধীনে কাজ করবে।আর তারা রাষ্ট্র কর্তৃক বেতন পাবে।বিপদে-আপদে রাষ্ট্র তাদের সহায়তা দেবে।কেউ ব্যাক্তিগত ভাবে সম্পদের মালিক হবে না।ধনী-গরীব বলেও কোন শ্রেণীবিভেদ থাকবেনা।
ফলাফল:রাষ্ট্র যেহেতু কোনও যন্ত্র নয় তাই এ ব্যবস্থায়ও পলিটব্যুরোর গুটিকয়েক সদস্যের হাতে সব সম্পদ জমা হল।একটা মিলের কর্মকর্তা-আর কর্মচারীর বেতন সমান হলোনা।যে বৈষম্য ছিল তা রয়েই গেল।মাঝখান থেকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা চরমভাবে ভুলুণ্ঠিত হল।রাশিয়ার কম্যুনিস্ট শাসনামলের দিকে তাকালেই আমার কথার যথার্থতা বুঝতে পারবেন।যে শ্রমিকের শক্তি পুঁজি করে এই দলগুলো চলে তাদেরকে যে কতটুকু সুখে রেখেছিল চীনের কম্যুনিস্ট সরকার তা হালের সঙ্গে বলদের পরিবর্তে নারীদের দেখলেই বুঝা যেত।
ইসলামী অর্থনীতি:পুঁজিবাদ আর সমাজতন্ত্রের কথাতো অনেক বললাম।এবার দেখি ইসলামে অর্থনীতি আছে কিনা?
ইসলাম বলে সকল সম্পত্তি আল্লাহর।মানুষ বৈধপন্থায় তা যতখুশি অর্জন করতে পারে, পারে তা বৈধপন্থায় ব্যয় করতে।সম্পদ সে সঞ্চয়ও করতে পারবে,তবে শর্ত হল যখন তার সম্পদের পরিমাণ ৮৫ গ্রাম সোনার দামের সমান হবে তখন ২.৫% হারে তাকে যাকাত দিতে হবে।এই যাকাত ইসলামী রাষ্ট্র সংগ্রহ করবে এবং রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিবে।তারপর রাষ্ট্র কুরআন বর্ণিত পন্থায় গরিবদের মাঝে তা বন্টন করবে।এতে সম্পদ শুধু ধনীদের কাছেই গচ্ছিত থাকবেনা।হার্টের মাধ্যমে রক্ত যেমন বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে তেমনি সম্পদেরও circulation হবে।রাষ্ট্র প্রত্যেক অভাবীর মৌলিক চাহিদা পূরণে বাধ্য থাকবে।এছাড়া গরিবদের শোষণের সবচেয়ে নিকৃষ্ট হাতিয়ার সুদের মূলোচ্ছেদে তার ভূমিকা হবে আপোষহীন।
শিক্ষানীতি:অর্থনীতির সাথে সাথেই বলে নিতে হবে শিক্ষানীতির কথা, কারণ দেশ যে নীতিতে চলবে দেশের মানুষকেও তা জানতে হবে।ছোটবেলা থেকেই যদি বাচ্চাদের মাঝে নৈতিকতা শিক্ষা দেয়া যায় তবে তাদের অধিকাংশই চরিত্রবান হতে বাধ্য।স্কুলে সুদকষার পরিবর্তে যাকাতের হিসাব শেখালে আশা করা যায় অর্থনীতি সুদমুক্ত রাখা সম্ভব।
আইন ও নারী অধিকার:নারীদের উত্তরাধিকার অর্থনীতির সাথে সম্পর্কযুক্ত হলেও এখানে তা আলোচনা করবনা কেননা ব্লগে এ নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে এবং হচ্ছে।আমি এখানে দুয়েকটি ফৌজদারী আইন নিয়ে কথা বলব।প্রথমে বলব চুরি করার শাস্তির কথা।
চুরির শাস্তি:চুরি করা অবৈধ- এ কথাটি পুঁজিবাদও স্বীকার করে সমাজতন্ত্রও স্বীকার করে।আর আমাদের বিবেকও একমত যে চুরি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।বিভিন্ন মেয়াদের জেল-জরিমানা এর শাস্তিস্বরূপ দেয়া হয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।ইসলামে এর শাস্তি কী জানেন?-হাত কেটে ফেলা।এখন অনেকেই বলবেন -থামান আপনার বকবকানি।এইটা কোনও ধর্ম হল চুরি করার কারণে হাত কেটে ফেলা হবে!ভাইজানেরা আইনের মূল উদ্দেশ্য কিন্তু অপরাধের প্রতিরোধ,প্রতিকার নয়।আসুন ডাক্তাররা যেমন রোগের মূল কারণ চিহ্নিত করে তার ওষুধ দেয় আমরাও খুঁজে দেখি চুরির মূল কারণ কী?
চুরির মূল কারণ যে অভাব-এই মতের সাথে অমত হওয়ার মত লোক থাকলেও থাকতে পারে।কিন্তু সরল চিন্তা যারা করেন তারা এ ব্যপারে 100% একমত হবেন।খাদ্যের অভাব,দয়ালু লোকের অভাব এই অভাবী মানুষগুলোকে একসময় চুরির পথ ধরতে বাধ্য করে।তাহলে আইনের কাজ কী হওয়া উচিত?এই চুরির শাস্তি দেওয়া না চুরির কারণ দূর করা?
হ্যা,ইসলাম 2য় কাজটিকেই প্রাধান্য দেয়।ইসলাম আগে যাকাত কায়েম করে, হযরত উমর(রা)এর মত মনিটরিং এর ব্যবস্থা করে যাতে করে সকল নাগরিক তাদের দৈনন্দন চাহিদা মেটাতে পারে।এরপর দেখে কেউ চুরি করল কিনা এবং সে রাষ্ট্র থেকে সাহায্য পায় কিনা।এবার আপনিই বলুন পেটে ভাত থাকলে কে চুরি করতে যাবে?যদি এরপরও কেউ করে তবে এরূপ একজনের হাত কেটে ফেললে আর কেউ কী সাহস করবে চুরি করার?হ্যা,চুরির আরেকটি কারণ-মাদকাসক্তি'যা সূরা মায়েদার ৯০ নম্বর আয়াত দ্বারা হারাম করা হয়েছে এবং এর শাস্তিও অত্যন্ত কঠিন।যদি বাল্যকাল থেকে মাদকের কুফল সম্পর্কে ধারণা দেয়া যায় তবে খুব কম সংখ্যক নাদানই পাওয়া যাবে যারা মাদকাসক্ত হবে।তাহলে চুরির শাস্তি সম্পর্কে জানলাম।
এবার আসি ধর্ষণের শাস্তি সম্পর্কে,
ধর্ষণের শাস্তি:ধর্ষণ যে একটি অত্যন্ত খারাপ কাজ তা সবাই(কিছু কুলাঙ্গার যারা ওপেন সেক্স এ বিশ্বাসী তারা বাদে) স্বীকার করে।ইসলামে ধর্ষণের কী শাস্তি তা বলার আগেই আমি আপনাদের প্রশ্ন করতে চাই - আল্লাহ না করুক, আপনার বোন,স্ত্রী, মা বা অন্য কোনও আত্মীয়াকে যদি কেউ ধর্ষণ করে ,আর আপনি যদি কোর্টে এই মামলার বিচারক হন-আপনি কী শাস্তি দিবেন?
আমার ধারনা মৃত্যুদণ্ড ছাড়া অন্য কোনও অপশন বেছে নেয়ার মত দরদী মরদে মুজাহিদ এ ধরাধামে নগণ্যই বিদ্যমান।এখন আবার সেই পুরানো প্যাঁচাল বলি-ধর্ষণের পিছনে কোন কোন factor দায়ী আগে সেটা খুঁজে বের করতে হবে।then সেই জিনিসটার প্রতিকার করতে হবে।একটা ছেলে যদি একটা মেয়েকে খোলামেলা আবেদনময় অবস্থায় না দেখে, আর ছেলেটারও যদি চক্ষুলজ্জা থাকে তাহলে অবশ্যই খারাপ কিছু ঘটার সম্ভাবনা কম।এখন বলতে পারেন তাহলে কী নারীদের পর্দা করার কথা বলছেন।আমি বলব-ছেলেদের পর্দা করার কথা বলছি।কারণ কুরআনে প্রথমে পুরুষদের পর্দার কথা বলা হয়েছে(সূরা নুর-৩০, মুমিনূন-৫)।এখন কোনও সমাজে(ধরুন আমেরিকার কথা) যদি পুরুষরা নজর সামলে চলে,মেয়েরা পর্দা করে চলে এবং সর্বোপরি তাদের সিলেবাসে যদি নৈতিকতা শিক্ষার ব্যবস্থা থাকে তাহলে ওই সমাজে ধর্ষণ বাড়বে, কমবে না একই থাকবে?অবশ্যই কমবে।এরপরও যদি কেউ ধর্ষণ করে আর তাকে যদি মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় তবে কী সেটা মধ্যযুগীয় বর্বরতা হবে না ধর্ষিতার কান্নার সামান্য প্রতিবিধান হবে?

যা হোক আইন নিয়ে আর খুব বেশি কথা বলব না ।আমি আইনের ছাত্রও না, আইনের লোকও না।

সর্বশেষ যে কথা বলব,
যদি কম্যুনিস্টরা তাদের অর্থনীতির দর্শন নিয়ে দল গঠন করে রাজনীতি করতে পারে, পুঁজিবাদীরা তাদের স্বার্থ কায়েম করতে দল গঠন করতে পারে তবে যাকাত ও ইনসাফ ভিত্তিক অর্থনীতি -সমাজনীতি চালু করার জন্য মুসলমানরা কেন দল গঠন করতে পারবেনা?এটাকে রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার কেন বলা হবে?বরং আমার সন্দেহ হয় তখন-যখন একটি দলের চিন্তা চেতনা ধর্মীয় নীতির বাইরে অথচ তাদের মুখে বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম, আল্লাহ সর্বশক্তিমান, দলের কোনও বিধর্মী মারা গেলে শহীদ অমুক-শহীদ তমুক ধ্বনি শুনি।ইসলামের নীতি মেনে রাজনীতি করলে তাতে দোষ হবে কেন?নাকি সমাজবাদীরা,পুঁজিবাদীরা মনে করে তাদের অর্থনীতি মানুষের সব অভাব দূর করেছে-ইসলাম নামের মধ্যযুগীয় চিন্তা চেতনার কোনও দরকার নেই।তাদের বলব ভাই-ইতিহাস পড়ে দেখেন ,যাকাত নেওয়ার মত লোক ছিলনা 2য় উমরের সময়, ন্যায় বিচারের ক্ষেত্রে ধর্ম কোন বিবেচ্য বিষয় ছিলনা মুহাম্মদ(স)এর কাছে।এই মুহাম্মদ(স) নিজে রাষ্ট্র পরিচালনা করে গেছেন, রাজনীতিকে রেখে গেছেন নীতির রাজা হিসেবে।


অনেক তো বললাম,এবার সর্বশেষ বলব মানবতাবাদের কথা।যারা বলে ধর্ম কোন ব্যাপার না -মানবতার সেবাই আসল।কথাটা ঠিক।তবে দেখুন ইসলামের যুদ্ধনীতিগুলো।মানবতা সবচেয়ে নাজুক থাকে যুদ্ধক্ষেত্রে।অথচ আমাদের রাসূল(স) নির্দেশ দিতেন-কোনও বৃদ্ধ,নারী,শিশু ও যুদ্ধ করতে অস্বীকরকারীকে আঘাত না করতে।এমন কী যদি কেউ যুদ্ধে আত্মসমর্পণ করে তবে তাকে নিরাপদ আশ্রয় দিতে।মানবতার ক্রান্তিলগ্নে যে ধর্ম এহেন মানবতা প্রদর্শন করল ,পৃথিবীতে আর কোন মানবতাবাদ আছে কি যা এর কিয়দংশও দেখাতে পারে?

সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যারিস্টার সুমন দায়মুক্ত , চু্ন্নু সাহেব কি করবনে ?

লিখেছেন শাহাবুিদ্দন শুভ, ০৮ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭


দেশে প্রথম কোন সংসদ সদস্য তার বরাদ্ধের ব্যাপারে Facebook এ পোষ্ট দিয়ে জানিয়ে থাকেন তিনি কি পেলেন এবং কোথায় সে টাকা খরচ করা হবে বা হচ্ছে মানুষ এসব বিষয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়ের নতুন বাড়ি

লিখেছেন সাদা মনের মানুষ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২২

নতুন বাড়িতে উঠেছি অল্প ক'দিন হলো। কিছু ইন্টরিয়রের কাজ করায় বাড়ির কাজ আর শেষই হচ্ছিল না। টাকার ঘাটতি থাকলে যা হয় আরকি। বউয়ের পিড়াপিড়িতে কিছু কাজ অসমাপ্ত থাকার পরও পুরান... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৮










চিত্রকলার কোন প্রথাগত শিক্ষা ছিলনা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। ছোট বেলায় যেটুকু শিখেছিলেন গৃ্হশিক্ষকের কাছে আর পাঁচজন শিশু যেমন শেখে। সে ভাবে আঁকতেও চাননি কোন দিন। চাননি নিজে আর্টিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতা বনাম ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত বিবিধ দোষ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৪



জাহান্নামের শাস্তির তীব্রতার বিবেচনায় মুমিন ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে অমুসলিম উপস্থাপিত দোষারোপ আমলে নেয় না। আমার ইসলাম সংক্রান্ত পোষ্ট সমূহে অমুসলিমগণ ইসলামের বিবিধ ক্ষেত্রে বিবিধ দোষের কথা উপস্থাপন করে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শ্রান্ত নিথর দেহে প্রশান্তির আখ্যান..... (উৎসর্গঃ বয়োজ্যেষ্ঠ ব্লগারদের)

লিখেছেন স্বপ্নবাজ সৌরভ, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৪২



কদিন আমিও হাঁপাতে হাঁপাতে
কুকুরের মত জিহবা বের করে বসবো
শুকনো পুকুর ধারের পাতাঝরা জামগাছের নিচে
সুশীতলতা আর পানির আশায়।

একদিন অদ্ভুত নিয়মের ফাঁদে নেতিয়ে পড়বে
আমার শ্রান্ত শরীর , ধীরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×