somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

উন্মত্ত ক্রিকেট উন্মাদনায় চাপা পড়ে গেছে ডলার কামানো মেশিন-লিবিয়ায় আটকে পড়া অসহায় শ্রমিকের মৃত্যুচিৎকার

০৬ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


"আমি বহু কাজের ব্যাখ্যা পেয়েছি কিন্তু কোনোভাবেও খুঁজে পাইনি, মানুষ খেলে কেন?"
-- বার্নাড শ'
"লগ্নি শত সহস্র কোটি হলেও খেলা মানেই দিন শেষে ধুলো ঝেড়ে ঘরে ফেরা"!
"যে শ্রমিকটি লিবিয়ার কোন এক অজ্ঞাত স্থানে জির্ণ তাবুর নিচে মৃত্যু প্রহর গুনছে, তার কানে যখন পৌঁছুবে ৬/৭ হাজার টাকা দিয়ে টিকি কিনে তারই আরেক ভাই "মার ঘুরিয়ে" বলে চিৎকার করছে! তখন সেই শ্রমিকের অনুভূতি বর্ণনা আমার সাধ্যে কুলোচ্ছে না!


স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে সে দেশের জনগণের অব্যাহত আন্দোলন এখন গৃহযুদ্ধে মোড় নিয়েছে। সেনাবাহিনীর একাংশ বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগ দেয়ায় পরিস্থিতি এখন এমনই ভয়াবহ যে সামগ্রিকভাবে কে কার বিরুদ্ধে বন্দুক ছুড়ছে তার হিসেব নিকেষ নেই। লিবিয়া এখন কার্যত বর্হিবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন। ভূমধ্য সাগরে মার্কিন রণতরী, সুয়েজ খাল অতিক্রম করছে বিমানবাহী মার্কিন যুদ্ধজাহাজ। জাতিসঙ্ঘের সদর দপ্তরে ঘন ঘন বৈঠক বসছে। লিবিয়ার উপর আন্তর্জাতিক অবরোধ আরোপের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ওদিকে ত্রিপোল তে তো বটেই , বেনগাজী এবং অন্যান্য শহরেও বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ছে। কার্যত লিবিয়ায় এখন সরকার বা সরকারের কোনো কার্যকর অস্তিত্ব নেই। আর এই রকম টালমাটাল অবস্থায় সেখানে জ্বালানি তেলসহ খাদ্যাভাব দেখা দিয়েছে।

এটা লিবিয়ার নিজস্ব সমস্যা। এর সমাধানও সেখানকার জনগণ খুঁজে বের করবেন। দীর্ঘ দিন ধরে গৃহযুদ্ধ চলবে, না আন্তর্জাতিক মোড়লরা বৈঠকে বসে গোঁজামিলের একটা সরকার বানিয়ে দেবেন, নাকি গাদ্দাফি তার সমর্থকদের অস্ত্র হাতে মাঠে নামিয়ে, সেনা দিয়ে বিমান হামলা চালিয়ে একসময় বিদ্রোহ দমনে সক্ষম হবেন সেটাও তাদের ভাবনা। তাহলে এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কি? এর উত্তর হচ্ছে ৬০ হাজারেরও বেশী বাংলাদেশি শ্রমিকের জীবন-মরণ জড়িয়ে গেছে ওই গৃহযুদ্ধে।

এখানে একটি অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করতে হবে! আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সঠিক কোনো তথ্য নেই যে ঠিক কতজন শ্রমিক বা বাংলাদেশি লিবিয়ায় কাজ করছিলেন! তারা কতজন সরকারিভাবে গেছেন আর কতজন বেসরকারিভাবে গেছেন সেই খতিয়ানও আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নেই! ওই মন্ত্রণালয়েরই মূখ্য দুজন দুরকম তথ্য দিয়েছেন। আবার সেই তথ্যকেও খণ্ডন করে দিয়েছেন আরেক মন্ত্রণালয়। এবং সেখান থেকে ফেরত আসা শ্রমিকরা যে সংখ্যা বলছে সেটাও সরকারের সংখ্যার সঙ্গে মিলছে না!
আমরা জানি সরকারি সহায়তায় যাওয়া বাদেও আরো বিভিন্ন উপায়ে মানুষ ওই দেশে যেতে পারেন, এবং গেছেনও। সে কারণে সঠিক সংখ্যা বলা কষ্টকর। তাই বলে ৫০ হাজার থেকে ৯০ হাজার? এত গড়মিল? হ্যাঁ, তা-ই। দেখুন তথ্য বিভ্রাটের একটি নমূনা- ‘ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, লিবিয়ায় বাংলাদেশির সংখ্যা কত, সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো তথ্য সরকারের কাছে নেই। তবে গতকাল পর্যন্ত মোট ২৪ হাজার ৯১৩ জন দেশে ফেরার জন্য তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গতকাল সকাল পর্যন্ত দুই হাজার ৩৯৪ জন ঢাকায় ফিরেছেন ।’ (কালের কণ্ঠ। ০৫.০৩.১১)

ডা. দীপু মনি যেমন সঠিক তথ্য দিতে পারছেন না, তেমনি অন্যদিকে সেখানে অবস্থানকারীদের সংখ্যা নিয়ে অন্যান্য দপ্তর থেকে যা বলা হচ্ছে সেটার কোনো ভিত্তি পাওয়া যাচ্ছেনা। ‘কৈূটনৈতিক সূত্র বলছে; বৈধ-অবৈধ মিলে লিবিয়ায় বাংলাদেশির সংখ্যা কত তার কোনো সুস্পষ্ট ধারণা নেই বাংলাদেশ সরকারের। সরকারি হিসাবে, লিবিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকের সংখ্যা ৬০ হাজার। জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) হিসাব অনুযায়ী, এ সংখ্যা ৮৯ হাজার। প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, লিবিয়ায় অনেক বাংলাদেশি শ্রমিক অবৈধভাবে অবস্থান করছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, লিবিয়ায় বাংলাদেশির সংখ্যা বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে লাখও ছাড়িয়ে যেতে পারে।’

আমাদের কথা হচ্ছে ওখানে কর্মরতদের সংখ্যা কত সেটা এমুহূর্তের বিবেচ্য বিষয় নয়। এখন সবচেয়ে আগে দরকার তাদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা। সেখানেও সরকারের গাফিলতি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে; তাদের হাতে এই বিশাল সংখ্যক শ্রমিককে ফিরিয়ে আনার পর্যাপ্ত উপকরণ নেই। উপকরণ মানে কি? বিমান বা জাহাজ। অর্থাৎ জাহাজ ভাড়া করে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাংলাদেশি শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকারের তেমন কিছুই করার নেই! এই ‘মোদ্দা কথাটি’ ৫ মার্চ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী বেশ স্পষ্টভাবেই বলে দিয়েছেন।

যেখানে শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনা যাচ্ছেনা সেখানে তাদের সেখানে আবার পাঠানোর চিন্তা আসে কি করে? হ্যাঁ, আমাদের সরকারের নীতিনির্ধারকদের মাথায় আগেই সেই চিন্তা ভর করেছে। তারা বলছেন; ‘ অবৈধভাবে অবস্থানকারীরা একবার লিবিয়া ছাড়লে আবার তাঁদের সেখানে পাঠানো সরকারের জন্য কঠিন হবে। তা ছাড়া অবৈধভাবে অবস্থানকারীদের জন্য বাংলাদেশ সরকার লিবিয়ার কাছে ক্ষতিপূরণও চাইতে পারবে না। এ কারণে বাংলাদেশ চাইছে, প্রয়োজন হলে তাঁরা স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে আসুক। বাংলাদেশ সরকার তাঁদের জোর করে ফিরিয়ে আনবে না। এ ছাড়া লিবিয়া থেকে বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনাও সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ’ !

কেন? বড় চ্যালেঞ্জ কেন? আর তাই যদি হয়ও তাহলে সরকার কি চ্যালেঞ্জ নিতে ভীত? অবস্থাদৃষ্টে কি তেমন মনে করার কোনো কারণ আছে? নেই। সরকার যদি চার-পাঁচশ কোটি টাকার বিশ্বকাপ আয়োজনের চ্যালেঞ্জ নিতে পারে, রাজধানীর কিছু কিছু অংশকে ঘসেমেজে ঝকঝকে তকতকে করতে পারে, বিশাল আয়োজন করে বিস্মরণযোগ্য উদ্বোধনী অনুষ্ঠান করতে পারে, ক্রিকেট নিয়ে সারা দেশ-জাতিকে মাদকের নেশায় ডুবিয়ে দিতে পারে, তাহলে কেন কয়েক হাজার অসহায় ক্ষুধার্থ শ্রমিককে ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ নিতে পারবে না?

যে কয়েক হাজার সৌভাগ্যবান শ্রমিক নিজেদের চেষ্টায় কেউ তিউনিসিয়া হয়ে কেউবা মিশর হয়ে, আলজেরিয়া হয়ে ক্ষুধা-তৃষ্ণার কষ্ট সয়ে নিজেদের টাকায় ফিরেছেন, তাদের মুখে ফিরতে না পারা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনে পাথরেরও চোখ ভিজে উঠবে! বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষের গুলি-শেল-কামান নয়, তারা না খেয়ে মারা যাবার ভয়ে ভীত! যে শ্রমিকরা বর্ণনা দিচ্ছেন তারাও কাঁদছেন, যারা এসব শুনছেন তাঁদের চোখ ভরে উঠছে জলে। বাড়ি ফেরার টাকা তো দূরের কথা, ওখানে টিকে থাকার জন্য যেটুকু খাবার দরকার সেটাই কেনার টাকা নেই তাদের হাতে!

এই যখন অবস্থা, তখন সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী বা সচিবদের কূটনৈতিক বাকচারিতায় কি ওই শ্রমিকদের মুখে এক টুকরো রুটি উঠবে? সরকারের হাতে টাকা বা রসদ নেই এটা কোনো সচেতন মানুষ বিশ্বাস করবে না। সরকার চাইলে তাদের দূতাবাসে আরো জনবল পাঠিয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শ্রমিকদের আনতে না পারুক, অন্তত তাদের দুবেলা খাবারের ব্যবস্থা করতে পারবে না সেটাও কোনো বিশ্বাসযোগ্য কথা নয়। তাহলে কি ধরে নিতে হবে সরকার ওই ৬০ বা ৭০ অথবা ৯০, কিংবা এক লাখেরও ওপর বাংলাদেশি শ্রমিকদের তাদের ভাগ্যের উপর ছেড়ে দেবে?

কার্যত তা-ই দেয়া হয়েছে। এখন বলা হচ্ছে ‘ যার যার নিজ খরচে, নিজ চেষ্টায় তারা ফিরে আসুক’! অবশ্যি তার আগে একটি শব্দ জুড়ে দেয়া হয়েছে; ‘অবৈধভাবে’! তাহলে কি ধরে নিতে হবে ‘বৈধভাবে’ অবস্থানকারি হলে সরকার ব্যবস্থা নিত?
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হচ্ছে লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে নাকি মাত্র ২জন কর্মকর্তা কাজ করছেন! কেন মাত্র দুজন? সে প্রশ্নের উত্তর আমরা নাইবা খুঁজলাম। কিন্তু আমরা কি একটু খোঁজ নিলেই দেখব না যে ওই মাত্র দুজন লোকের জন্য প্রতি মাসে সরকারের তহবিল থেকে অন্তত কুড়িজনের খরচের মত টাকা বরাদ্দ হচ্ছে! তা হোক। বিদেশে দেশের পতাকাবাহী কূটনৈতিক বলে কথা! এখানেও এই বিষয়টা শেষ করা যেত। কিন্তু তা করা যাচ্ছেনা।

কারণ ঠিক যে সময়ে বেনগাজীতে একজন বাংলাদেশি শ্রমিকের দেহ নিস্তেজ হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে ঠিক সেই সময় তামিম বা সাকিবের একটা ছক্কা কিংবা বাউন্ডারিতে পুরো দেশ হুংকার দিয়ে আনন্দজোয়ারে ভেসে যাচ্ছে। ঠিক যে মুহূর্তে ১০/১২জন বাংলাদেশি শ্রমিক সীমান্ত পার হওয়ার সময় অচেনা বন্দুকধারীদের গুলিতে ঝাজরা হচ্ছে, ঠিক সেই সময় সাকিব বা রাজ্জাকের ঘুর্ণীতে কোনো আইরিশ কূপোকাত হচ্ছে। আবার সেই গগনবিদারি চিৎকারে দেশ-জাতির সব্বোশরীরে পুলকের রেণু ছড়িয়ে পড়ছে! বাংলাদেশ দল যখন আইরিশ রূপকথাকে টেনে মাটিতে নামিয়ে উর্ধাকাশে হাত তুলে রয়েলবেঙ্গল টাইগারের মত গর্জন করে আকাশ-পাতাল কাঁপিয়ে দিচ্ছে, ঠিক সেই মুহূর্তে হয়ত এক অভাগা শ্রমিক শেষ কাঁপুনি দিয়ে চিরতরে থেমে যাচ্ছে!
আবার যখন বাংলাদেশ দল ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে শোচনীয়ভাবে হারছে, তখন সারা দেশে আগুন জ্বলে উঠছে! অফিস আদালত থেকে শুরু করে রাজপথ অলি-গলি পর্যন্ত প্রকম্পিত হচ্ছে ক্ষোভ আর হতাশায় কুন্দনে। সারা দেশের একমাত্র আলোচ্য হয়ে উঠছে ‘কেন কিভাবে সাকিবরা হারল’!

কিন্তু নিজেদের মায়ের পেটের ভাই, সেই ডলার কামানোর 'মেশিন', যারা হাজার হাজার মাইল দূর থেকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে, তপ্ত মরুভূমিতে চামড়া পুড়িয়ে, মাথার ঘাম মাথাতেই শুকিয়ে দগদগে ক্ষত হয়ে যাওয়া হাতে ডলার কামাই করে দেশে পাঠাচ্ছে, সেই ডলার গোণার সময় দেশের এইসব টসবগে ঘিলু জবজবে মাথার মানুষদের ভাবনায় একবারও আসছে না যে, সাকিবদের পরাজয় মানে জাতির পরাজয় নয়, জাতির চরম পরাজয় তার নাগরিকের নিরাপত্তা না দিতে পারা! তার দেশের শ্রমিককে যুদ্ধের ময়দান থেকে জীবিত দেশে ফিরিয়ে আনতে না পারা!

একটি জাতির সন্তানরা কতটা দুর্ভাগা হলে তার দেশ তাকে ফিরিয়ে আনতে পারবে না বলে ঘোষণা দেয়ার পর আবার সেই দেশ এবং দেশের বিরাট সংখ্যক মানুষ তুচ্ছ ক্রিকেট নামক নেহায়েতই এক খেলার জয়-পরাজয় নিয়ে মাতম করে!

সরকারের কাছে আমরা আবার নতুন করে দাবি জানাব না। শুধু এতটুকু বলব; লিবিয়াতে যে শ্রমিকটি না খেয়ে মারা যাচ্ছে তার জীবনের দামের চেয়ে আগামী ১০টি বিশ্বকাপ ঘরে তুললেও যে মর্যাদা বা ‘নেকি’ হসিল হবে তার চেয়ে কোটি কোটি গুণ বেশী মূল্য একটি শ্রমিকের জীবনের। ওই শ্রমিকদের পাঠানো ডলারে নতুনভাবে ঝকঝকে চকচকে করা রাজধানীর কোণায় কোন একটি ঘরে বসে এই নিবন্ধকার তার জাতির হয়ে ওই অসহায় শ্রমিকদের কাছে ক্ষমাভিক্ষা করছে! পারলে আমাদের ক্লিবত্বকে ক্ষমা দিও তোমরা।


০৬.০৩.১১
লিবিয়ায় অভুক্ত শ্রমিকদের অসহায় চিত্র!
ইয়াহু নিউজঃ বাংলাদেশি শ্রমিকদের লিবিয়া ত্যাগ।
শ্রমিকদের আকুতিঃ আমরা বাঁচতে চাই!



সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
২১টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যাঙ দমনের নেপথ্যে এবং রাষ্ট্রীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানের সমন্বয়

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭


ব্যাঙ দমনের বাংলায় একটা ইতিহাস আছে,খুবই মর্মান্তিক। বাংলাদেশে বহুজাতিক কোম্পানির কোন সার কেনা হতো না। প্রাচীন সনাতনী কৃষি পদ্ধতিতেই ভাটি বাংলা ফসল উৎপাদন করতো। পশ্চিমবঙ্গ কালক্রমে ব্রিটিশদের তথা এ অঞ্চলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×