শিরোনাম দেখে অনেকেই হয়ত ভাবছেন মানুষ বাঁচার আবার কি হল ? হাঁ ভাই, মানুষ তো আর না খেয়ে বাঁচেনা। বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি বড় অংশ। সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনেক বেশি। কিন্তু বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের প্রতি সরকারের বৈষম্য মূলক আচরন যে কোন সচেতন মানুষ কে ভাবিয়ে তোলে। বৈষম্যের অনান্য দিকগুলো সম্পর্কে পরে আর একদিন আলোচনা করব। আজ তাদের মাসিক সরকারী বেতন সম্পর্কে কিছু কথা বলছি..................। প্রতি মাসের বেতন পরবর্তি মাসের ১ তারিখ পাওয়া উচিত। সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ঠিক প্রতি মাসের ১/২ তারিখ ঠিকই বেতন পেয়ে থাকে। কিন্তু আজ ফেব্রুয়ারীর ২৬ তারিখ গত জানুয়ারী মাসের বেতন ভাতা এখনও পাননি বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীরা, কখন পাবেন সে সম্পর্কে কোন নির্ভরযোগ্য সংবাদ নেই। গত ২/৩ দিনের দৈনিক পত্রিকার সংবাদ অনুযায়ী শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও অর্থমন্ত্রনালয়ের সমন্বয়ের অভাবে এ দুর্গতি। এখন আপনারা বলেন, মানুষ বাঁচবে কি করে। একেতো দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি তারউপর একমাস থেকে টাকা নেই কি খেয়ে বাচবে ??????????????
একজনের কাছে একটা গল্প শুনলাম কোন কোন শিক্ষক কর্মচারী তাদের চেকটা কম টাকায় অল্যের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে। অনেকেই চড়া সুদে ঋণ করে সর্বসান্ত হচ্ছে ।
তাই হায়দারের মত করে গান গাইতে হচ্ছে ..................................
তিরিশ বছর পরেও আমি স্বাধীনতাটাকে খুজছি.......................।