জামাত শিবির এই সংঘটনটি মুলত কোন রাজনৈতিক দল নয়, এই সংঘনটি মুলত সৃষ্টি হয় রাজনৈতিক ছদ্ম বেশে একটি ভিক্ষুকে দল হিসাবে, এই সংঘনটি পবিত্র ইসলামের নাম নিয়ে রাজনৈতিক সংঘটন সৃষ্টি করার মুল লক্ষ আর উদ্দেশ্য হল মধ্যপ্রাচ্য আরব দেশ গুলো হতে ফিতরা জাকাত ও কোরবানী পশুর চামড়ার পয়সা ও বিভিন্ন ভিক্ষা সাহায্য গ্রহণ করার জন্য, মধ্যপ্রাচ্য দেশ সমুহে এদের শক্তিশালী এজেন্ট রয়েছে।

জামাত শিবির আরব দেশ গুলো হতে ফিতরা জাকাত ও ভিক্ষার টাকা দেশে পাঠানোর জন্য একটি নিরাপদ চ্যানেল তৈরী করেছে কিছু আরব্য দেশ সমুহের নাগরীকের সাহায়্যে, তাদের ভিক্ষার টাকার পাঠানোর চ্যানেল হলো ( ইসলামী ব্যাক) এই ইসলামী ব্যাংকটি আর্ন্তজাতিক ভাবে একটি জঙ্গীবাদের অর্থ লেনদেনের নিরাপদ চ্যানেল হিসাবে চিহ্নত হয়েছে অনেক আগে।

জামাত শিবির আরব্য দেশ সমুহের মৌলবাদী নাগরিকদের সহজ সৃষ্টি আকর্ষণের মুল কারণ হলো, জামাত শিবির সমর্তকরা দেশ স্বাধীন হবার আগেই থেকেই আফগানিস্তান ও পাকিস্তানীদের ছত্রছায়ায় আরব্য দেশ সমুহে ভিবিন্ন সংঘটনের ও কর্মকান্ডে জড়িত ছিল, তার প্রমাণ হলো ওসমা বিন লাদেন, এই ওসমা বিন লাদেনের জঙ্গীতৎপরতার মুল ঘাটি ছিল আফগানিস্তান ও পাকিস্তান। জামাত শিবির ও ওসামা বিন লাদেন সহ আরব্য দেশ সমুহের উগ্র জঙ্গিবাদ মৌলবাদী গোষ্টীরা সবাই একটি একই চ্যানেল এবং এক সুত্রে বাধা।

সবাই খেয়াল করে দেখবেন জামাত শিবিরের দলীয় ভাবে যত ব্যাবসা প্রতিষ্টান আছে অন্যকোন দলের দলীয় ভাবে কোন ব্যাবসা প্রতিষ্টান নেই। এর কারণ সেই আরব্য দেশ সমুহের কাছে হতে ভিক্ষা স্বরুপ ফিতরা জাকাতের টাকা।

এই জামাত শিবির ইসলামের নাম নিয়ে রাজনৈতিক সংঘটন তৈরী করে আরব্য দেশ হতে ফিতরা জাকাতের টাকা নিয়ে তারা নিজেরাই আরাম আয়েসে ভোগ বিলাস করে, সাধারণ গরীভ মুসলমান একটি পয়সাও পায়না। এই ফিতরা জাকাতের টাকা ব্যায় করা হয় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদ কার্য ক্রমে।