যুবলীগ নেতা মিল্কি হত্যাকারী তারেক কে র্যাব গ্রেফতার করার পর
সকল শ্রেণীর মানুষই র্যাবের প্রশংসা করে। কারন তারা প্রযুক্তির সহায়তায়
তারেক কে খুব অল্প সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। কিন্তু থানায় নিয়ে
যাওয়ার পথে কথিত বন্দুক যুদ্ধ বা ক্রসফায়ারে তার মৃতু্য হয়।
এইখানেই কিছু বিষয় আছে যা গদবাধা গল্পের সাথে সঙ্গতিপূর্ন না। যেমন ধরা যাক
র্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয় যে ১০/১২ জনের একটি সশস্ত্র গ্রুপ তাদের গাড়ি বহরে হামলা করে। তারা ১ টি প্রাইভেট কার এবং ২ টি মটরসাইকেল নিয়ে আসে। অভিযানের পর গাড়ি এ ১ টি মটরসাইকেল উদ্ধার হয় এবং শাহলম নামের একজন কে মৃত অবস্থায় আক্রান্ত এলাকায় পাওয়া যায়।
আমার প্রশ্ন হল বাকি ৯/১০ জন কি একটি মটর সাইকেলে করে পালিয়ে গেল????
এত গুলি সন্ত্রাসী দৌড়ে পালানোর সময় কেন র্য্যব সদস্যার ১ জনকেও জীবিত ধরতে পারল না?
*আহত তারেক কে কেন ১ দিন পরেই থানার নেওয়ার প্রয়োজন হল।
*সন্ত্রাসীদের গোয়েন্দা নেটওয়ার্ক কি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর থেকেও শিক্ত শালী? তানা হলে তারা কিভাবে জানল যে তারেক কে রাত ১১ টায় থানায় নিয়ে যাওয়া হবে?
*র্যর এর ২ জন আহত সদস্যকে হাসপাতালে নেওয়া হল অতচ যারা সেখানে মারা গেল তাদের কেন হাসপাতালে নেওয়া হল না? র্যব কি ভাবে নিশ্চিত হল যে তারা মারা গেছে? এমনও তো হতে পারত যে তাদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে তারা কেউ হয়ত বেচে যেত। তারা এই কাজ না করে মিডিয়ার জন্য সাজিয়ে রাখল............
এখন অন্য একটি বিষয়ে না বললেই নয়। সেইটা হল সুশিল সমাজ বা আওয়ামিলীগের চোখে শিবির একটি সন্ত্রাসী সংঘঠন। এই বিষয়টি আরো সুস্পষ্ট হয়েছে যখন শিবির কর্তৃক আইন শৃঙঋলা বাহিনী আহত বা নিহত হয়েছে। সেই সুবাদে ছাত্রলীগ বা যুবলীগ কে কেন সৃন্ত্রাসী সংঘঠন হিসাবে আখ্যায়িত করা হবে না। কারন তারাও তো অস্ত্র নিয়ে দেশের একটি বাহিনীর উপর হামলা করেছে??