কী এমন স্নিগ্ধতা ছিলো, মুছে দিলে সব দৈন্যতা,
কী এমন প্রাণবন্ততা ছিলো ,মুছে দিলে সব মৌনতা,
কী এমন আঘ্রাণ ছিলো, নবনীত হলো এক পুরুষের প্রাণ
কী এমন নির্ভরতা ছিলো, জীবনের স্পন্দন হলো অম্লান
কী এমন প্রশান্তি ছিলো,দূর হলো সব শ্রান্তি
কী এমন ভরসা ছিলো, মুছে গেলো সব ক্লান্তি।
কী এমন আকুলতা ছিলো, হৃদয়ে এলো সজীবতা,
কী এমন সুখ ছিলো, অবাক চেয়ে থাকা মুগ্ধতা
কী এমন আহ্বান ছিলো,বেড়ে গেলো অশ্রুসুখ,
কী এমন স্পর্শ ছিলো, মুছে গেলো সব দুখ।
কী এমন উম্মাদনা ছিলো,নিবিড় হলো সব স্বপন,
কী এমন মমতা ছিলো, এতো ভালোবাসাময় আলিংগন।
কী এমন দরদ ছিলো, আকাংক্ষা করে দিলে দূর্নিবার,
কী এমন লাবণ্য ছিলো,ইচ্ছে হলো আজ ঘর সাজাবার।
কী এমন প্রদীপ জ্বালালে মনে ,আজ স্থির অনুভবে,
কী এমন নারীমনিষী তুমি বসে আজ নিবিড় প্রক্ষালনে।
এই নিঃসংগ মনোভূমে মনবিহঙগম তুমি,
এই তুমি মিশে আছো অপূরুপ মহিমান্বিত হয়ে ৮ই কার্তিকের রাতে-
তোমার ভালোবাসায় মথিত হয়ে আমি হেঁটে যাবো পৃথিবীর পথে।
তোমার মাঝেই বুঝেছিলাম ভালোবাসা দহন করে শুধু, বিষাদ নৃত্যের
জানি, সাজানো হবেনা কোনো ঘর, ভালোবাসা যে ব্যাথা বুনা নীল কষ্টের